আমার বাংলা ব্লগ। স্মৃতির পাতায় ভালবাসার নিদর্শন বকুল ফুল। ১০% beneficiari shy-fox এর জন্য।
চলুন যাওয়া যাক মূল পর্বে।
আমি বকুল ফুল গুলো কুড়িয়ে এনে বাসায় এসে প্রিয় তমাকে দিলাম। সে তো মনে হয় আকাশের চাঁদ পেয়েছে হাতে সে অনেক খুশি। এর পর বিভিন্ন অ্যাঙ্গেল থেকে ফটোগ্রাফি গুলো নিলাম বকুল ফুলের। আমারও খুবই ভালো লাগে এবং সেই সাথে আজকে স্মৃতিতে গাঁথা একটি গল্প মনে পড়ে গেল। আর সে গল্পটি নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি। চলুন শুরু করছি "স্মৃতির পাতায় ভালবাসার নিদর্শন বকুলপুল"। তো বন্ধুরা চলুন গল্পটা একবার চোখ বুলিয়ে আসি।
আমাদের দাদার বিটা থেকে আমরা নতুন বাড়ি করেছি একটু দূরে গিয়ে। দুর বলতে এতটা দূর নয়, পুরাতন বাড়ি থেকে নতুন বাড়িতে যাওয়া দুই তিন মিনিট লাগবে। আর আমার সমবয়সী আমার এক চাচাতো ভাই ছিল, দাদার বাড়ি থেকে একটু দূরে আমার প্রিয় বন্ধু। আমাদের একসাথে বেড়ে ওঠা এবং একসাথে চলাফেরা। রাত ঘড়িয়ে ভোর হলেই আমি ওদের বাড়িতে যাই। ও আমাদের বাড়িতে আসে। একজনের বাড়ি থেকে আরেকজনের বাড়ির দূরত্ব সর্বোচ্চ তিন চার মিনিটের রাস্তা। চাচাতো ভাইবোন তিনজন, আরিফিন, ঝুমুর,নুপুর। চাচাতো ভাই সবার বড়, আর দুই বোন ছোট। একজনের বিয়ে হয়ে গেছে, আরেকজন অনেক ছোট। নুপুর কেজি স্কুলে ক্লাস ফোরে পড়ে। আর সেই সময়টা ছিল আজ থেকে প্রায় ২৩ বছর আগের কথা। আজকে যখন সকালবেলায় পার্কে গিয়েছিলাম একটু হাঁটাহাঁটি করতে, তখন বকুলফুল কুড়াতে কুড়াতে হঠাৎ সেই স্মৃতি মনে পড়ে গেল। আর তখন আমার আনুমানিক বয়স ছিল ১৭/ ১৮ আশেপাশে।
আর চাচাতো বোন ঝুমুরের বয়স ছিল ১৪ থেকে ১৫। আর ঝুমুরের বিয়ের জন্য খুব তোড়জোড় চলছে। যেমন টল ফিগার ছিল তেমনি অপরূপ সুন্দর ছিল। চাচাতো বোন ঝুমুর অনেকটাই আমাদের সমবয়সী বলতেতে গেলে। তবে ও আমাদের থেকে প্রায় চার বছরের ছোট। আর নুপুরের বয়স ছিল দশ কি এগারো এর বেশি হবে না। কিন্তু মোটামুটি অনেকটা লম্বা হয়ে গিয়েছে। আর আমাদের দুই পরিবারের মধ্যে মধুর একটা সম্পর্ক। অবশ্য চাচাতো বোন নুপুরের জন্মের পর কাকা মারা গিয়েছিল। তখন নুপুরের বয়স ছিল দুই বছর। আর কাকা ব্যাংকের একজন উপরস্থ কর্মকর্তা ছিলেন। তাদের প্রচুর ধন-সম্পদ ছিল এবং কাকার পেনশনের টাকা দিয়ে খুব সুন্দর তাদের দিন চলে যেত।
চাচাতো বোন ঝুমুরের বিয়ে হয়ে গেল এর মধ্যে নুপুর একা হয়ে গেছে। আরো অনেকটা ছোট সংসার ও, তেমন কোন ঝামেলা নেই। এভাবেই দিন পার হচ্ছে ,আর ওদের বাড়িতে গেলে এই নূপুর লাফ দিয়ে কাঁদে উঠে যেত। ওর কাজ হচ্ছে আমাকে বিরক্ত করা। আমাকে সুড়সুড়ি দেওয়া এবং আমাকে কিছু খেতে দিলে টেনে নিয়ে খেয়ে ফেলা এটাই ছিল ওর প্রধান কাজ।
ওই বাড়িতে কেন জানি আমারও আসা-যাওয়া আস্তে আস্তে কমে যাচ্ছে। আর নুপুর কেন জানি আমাকে বিরক্ত আগের চাইতে অনেক বেশি করে। ও ছোট মানুষ বড় ভাইয়ের সাথে দুষ্টামি করতে পারে এটা স্বাভাবিক। আর এতে খারাপ কিছু মনে আসা এটা তো কল্পনার বাহিরে। হঠাৎ একদিন সকাল বেলায় গিয়েছিলাম আমি ওদের বাড়িতে চাচাতো ভাইয়ের কাছে। আর বাড়িতে গিয়ে পেলাম না ও বাজারে চলে গিয়েছিল। তো আমি বসে বসে চাচি আম্মার সাথে কথা বলছি। তখন নুপুর আমাকে একটা বকুল ফুলের মালা গলায় পরিয়ে দিল। তখন আমি তো অবাক, চাচি হাসছিলো, আমিও খুশি, সেও খুশি বাঁধভাঙ্গা হাসি। তখন চাচি আবার দুষ্টামি করে বলল এখনকার ছেলেমেয়েদের লজ্জা শরম বলতে কিছু নেই। এটা মনে হয় যেন জামাই পেয়ে গেছে। এভাবে চাচাতো বোনকে বকা দিয়ে বলছিলো। ওকে এত বিরক্ত করিস কেন আসতে আস্তে দিন দিন বড় হচ্ছিস না। তখন আমি বললাম চাচি ও ছোট মানুষ দুষ্টামি না করলে কে করবে।
আর কিছুদিন যাওয়ার পর মাঝখানে দুই দিন মনে হয় ওদের বাড়ীতে যাওয়া হয়নি। এর মধ্যে আবারও গেলাম ওদের বাড়িতে। তখন আমি আরফিন আড্ডা দিচ্ছি আরফিন রুমে, কিছুক্ষণ পর চাচি চা পাঠালো খেলাম। নুপুর আমার পাশে এসে বসল এবং দুষ্টামি করছে। আমি বললাম তুমি দুষ্টামি খুব ভালোই করো কিন্তু পড়ালেখা তো করো না। তখন ক্লাস সিক্স-সেভেনে উঠেছিল আমার সঠিক মনে পড়ছে না। আরফিন বললো দুষ্টামি ছাড়া কোন কাজ নেই। সারাদিন টই টই করে ঘুরে, পড়ালেখা করে না, তখন আমি বললাম পড়ালেখা না করলে তোমাকে আদর করবো না। কেমন করে মুখটাকে পেচার মতো করে এমন একটা ভাব দেখিয়ে চলে গেল আমি অবাক হয়ে গেলাম। এতটুকু মেয়ে এরকম ভাব দেখালো কোথা থেকে শিখলো। অনেক সময় কাটানোর পর আমি ওদের বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাচ্ছি, পিছন থেকে দৌড়ে তখন আমার সাট ধরে টান দিলো। বলছে দাঁড়ান হাত বাড়িয়ে দিতে, হাত ধরে এক মুষ্টি বকুল ফুল দিলো। আমার ফুল গুলো দিয়ে বলে এইবার জান।
এরই মাঝে চাচাতো ভাই চলে গেল ঢাকা শহরে। আর আমার ওদের বাড়িতে তেমন একটা যাওয়া আসা হয় না। খুবই কম, মাঝের মধ্যে যদি চাচী আম্মা কোন খোঁজ খবর দেয় তাহলে যাওয়া হয়। আর না হলে যাওয়া হয় না। একদিন সকালবেলা আমি বাড়ি থেকে বের হলাম, তখন নুপুরের সাথে দেখা। আমাকে সালাম দিল, আমিও ভালো মন্দ জিজ্ঞেস করছি। হঠাৎ আমার হাত ধরে বলতেছে ভাইয়া আপনাকে একটা কথা বলব, আপনি যদি রাগ না করেন, আপনি ভাইয়া কে কিছু বলতে পারবে না। কিছুটা আন্দাজ করতে পেরেছি ও কি বলতে চায়। কেউ মেনে নেবে না, আমিও মেনে নিতে পারছিনা। কিছুক্ষণ পর হাত ছেড়ে দিয়ে বলছে আজ নয় অন্য একদিন বলব।
এমন একটা সময়ে এসে পৌঁছল ও আমাকে সরাসরি প্রপোজ করে বসে। তখন তো আমার মাথায় যেন আসমান ভেঙে পড়লে। দিলাম জড়োসড়ো এক ঝাড়ি। কাঁদতে কাঁদতে পায়ের স্পিড বেড়ে গেল, হনহন করে চলে যাচ্ছে স্কুলে। আমি অনেক পিছিয়ে পড়ে গেলাম, আর আমিও চেষ্টা করি নি ওর কান্না থামানোর জন্য। ছোট বোন এসে আমাকে এভাবে প্রপোজ করল, চিন্তায় পড়ে গেলাম, চাচাতো ভাইকে বলবো, নাকি চাচি আম্মার কাছে বলব নাকি ওকে বোঝাবো। কদিন পর ওদের বাসায় গেলাম এগারোটা দিকে। চাচি আম্মার সাথে কথাবার্তা বলছি,চাচি রান্নাবান্নার কাজে ব্যস্ত। আমি আরফিনের রুমে গিয়ে টেপরেকর্ডার ছেড়ে গান শুনছিলাম। তখন নুপুর এসে বসলো আমার কাছে, তখন নিজের যতটুকু সাধ্য ছিল বুঝানোর চেষ্টা করি। তুমি এখনো ছোট, তোমার কে নিয়ে সবার একটা আশা-আকাঙ্ক্ষা আছে। তুমি বড় হও এরপর তুমি আমার থেকে ভালো কাউকে বিয়ে শাদী করতে পারো। তুমি আমার চেয়ে সুন্দর হ্যান্ডসাম ছেলেকে নিয়ে সংসার জীবন করতে পারবে, ভালবাসতে পারবে। এগুলো বলার পরে রাগ করে চলে গেলে।
এরপর থেকে আমার ওদের বাড়িতে যাওয়া একেবারেই কমে গেছে। আমিও সকল শহরমুখী হয়ে পড়লাম। ও কবে কখন এত বড় হয়ে গেছে আমি ভাবতেও পারেনি। হঠাৎ একদিন ফোন আসলো নুপুরের বিয়ে। তখন মনে হয় নুপুর ক্লাস নাইনে পড়ে, আরফিনের একটাই কথা তোকে আসতে হবে। তবে বন্ধুকে সান্ত্বনা দিয়ে বললাম যদি সম্ভব হয় অবশ্যই যাবো। আর যাওয়া হয়নি, ঈদের ছুটিতে বাড়িতে গিয়েছিলাম মোটামুটি ১ বছর পরে। ওর সাথে দেখা তাও রাস্তায় তখন ও আমাকে সেই হাসি সালাম দিল কুশল বিনিময় হলো। হঠাৎ করে আমাকে বলে উঠল ভাই আমি এখনো ছোট হয়ে আছি। ছোট হয়ে রইলাম আমার একটা বাবু আছে দেখতে পাচ্ছেন। তখন ওকে বলার মত কোন বাষাই ছিলোনা। তখন মুচকি হেসে পাশ কেটে গেলাম। আমাকে এত বড় একটা কথা বলে গেল।
তবে আমি চাইলে নুপুর কে ভালবাসতে পারতাম এবং কি এটা আমার দৃষ্টিতে খুবই খারাপ আর আমার চাচী আম্মা এবং আমার বন্ধুর চোখে আমি তো তখন জঘন্য খারাপ হয়ে যেতাম। আর আমার ফ্যামিলি এবং আমার সমাজের কাছে আমি নিকৃষ্ট হয়ে যেতাম। কারণ এই জিনিসগুলো বেশিদিন গোপন থাকে না। একসময় না একসময় এগুলো বিরাট ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করে। বিশেষ করে টিএনএজ বয়সের মেয়েদের ক্ষেত্রে। বর্তমানেও নুপুর তিন সন্তানের মা, বেশ ভালো আছে সুখে আছে। তবে আমার সাথে দেখা হয় না বিগত ১৭/১৮ বছর হয়ে গেছে। জানিনা কেমন আছে দোয়া করি আল্লাহ ওকে সবসময় ভাল রাখুক।
আপনার স্মৃতির পাতায় বকুল ফুলের গল্পটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো নুপুর নামের চরিত্র আপনি সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন আপনার গল্পে পাতাই। যদি গল্পটি সত্য হয়ে থাকে আপনার জীবনে ঘটে থাকে তাহলে বলব আপনি অনেক ভাল একজন মানুষ।বন্ধুর বোনের সাথে কোন সম্পর্কে জড়াননি আসলে আমাদের সমাজে এ ধরনের সম্পর্ক নিয়ে অনেক কটু কথা বলে কিন্তু আমি মনে করি যদি ভালো লাগে আমি যদি পরিবার ঠিক থাকে তাহলে কোনো সমস্যা নেই কিন্তু আমাদের সমাজে এখনও ওই লেভেলের পৌঁছায়নি এসব কিছুকে মেনে নেবে। তবে নুপুরের ওই কথাটা শুনে আমার খারাপ লাগলো যে ভাই আমি এখনো ছোটই আছি। যাইহোক এত সুন্দর একটি গল্প আপনাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপু আমি গল্পটি লিখেছি আমার জীবনের ছোট্ট একটি অংশ থেকে। আর এখানে এক বিন্দু পরিমাণ মিথ্যে নেই। আমাদের সম্পর্কটা আগে যেমন ছিল এখনো বন্ধুত্ব সম্পর্কটা ওরকমই আছে। আর নুনুর ছোট মানুষ ছিল বিধায় হয়তো ভুল করতে চেয়েছে। কিন্তু আমি তো আর ভুল করতে পারি না। আপনি অসম্ভব সুন্দর মন্তব্য করেছেন। আপনার জন্য রইল ভালোবাসা অবিরাম।
বকুল ফুল দেখেই তো আমার ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল। আসলে ছোটবেলায় আমাদের একটা বকুল গাছ ছিল। যখন ফুল হতো সকালবেলা উঠে এই ফুলের ঘ্রানে সমস্ত বাড়ি সুবাসিত হতো। তো খুবই ভালো লাগতো যদি ও এখন সেটা কেটে ফেলা হয়েছে। তবে এই বকুল ফুলের ঘ্রান আমার খুবই ভালো লাগে।
আপনি বকুল ফুল ভালোবাসেন এবং বকুলফুল আপনাদের বাড়িতে ছিল। এবং আপনি তার সেই ফুলের স্নিগ্ধ ঘ্রাণ অনুভব করতেন। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনার প্রতি শুভেচ্ছা রইল।
কর্মব্যস্ত জীবন আমাদের এই সম্পর্কগুলো অনেক টা নষ্ট করে দিচ্ছে। আমি নিজেও ব্যস্ততার কারণে আমার এলাকার বন্ধুদের সময় দিতে পারি না। যেমন টা আপনি আপনার প্রিয় চাচাতো বোন নুপুর কে দিতে পারেন না। তবে নুপুরের সাথে মাঝে মাঝে দেখা করবেন। বেশ ভালো লাগল আপনাদের কথাগুলো শুনে।।
ভাইয়া আপনি খুব সুন্দর মন্তব্য করেছেন। তবে আমার মনে হয় আপনি গল্পটি ভাল করে পড়েননি। এখানে আমার জীবনের একটি অংশ লেখা হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
বকুল ফুল দিয়ে খুব সুন্দর ভাবে একটি লাভ বানিয়েছেন। আসলে আমাদের বাড়ির সামনে পুকুর ঘাটে বকুল ফুল গাছ রয়েছে। অনবরত বকুল গাছের ফুল আমাদের সিঁড়িতে পড়ে থাকে। আশা করি আপনার দেখাদেখি হয়তো আমি ও একদিন বানিয়ে চেষ্টা করব ধন্যবাদ আপনাকে।
প্রশংসা করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি এবং আপনার বাড়িতে পুকুরপাড়ে বকুল ফুল গাছ আছে এবং অনবরত পড়ে। এবং আপনার ফুল দিয়ে কিছু করার আগ্রহ আছে। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য শুভেচ্ছা রইল। ভাইয়া অনুরোধ করবো যদি হাতে সময় থাকে একবার গল্পটা পড়ে নিবেন।
গল্পটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো ভাই এবং গল্পকে যদি বাস্তব হয়ে থাকে তাহলে বলব আপনি কাজটি সঠিক করেছেন। এভাবেই নতুন নতুন গল্প আমাদের উপহার দিবেন ধন্যবাদ।
আসলে ভাইয়া আপনি খুব ছোট্ট করে অনেক বড় একটা উৎসাহ দিয়ে গেছেন। আমি বলবো আমার জীবনটা একটা যুদ্ধ ক্ষেত্র। তবে আমি বর্তমানে আপনাদের সকলের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে অনেকটাই সফল। তবুও কেন জানি আমার একটা শূন্যতা রয়ে গেছে। যদি আবার কখনো গল্প লিখতে ইচ্ছে হয় অবশ্যই আপনাদেরকে লিখেবো। আপনার কাঙ্খিত মন্তব্যের জন্য আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম।
আপনি একদম ঠিক করেছিলেন। আসলে ওই বয়সের ছেলেমেয়েরা না বুঝেই ভালোবাসার সম্পর্কে জড়াতে চায়।
ভালো লাগলো এই গল্পটি পড়ে। আর বকুল ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। এখনতো বকুলফুল দেখাই যায় না।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনাটি ও বকুল ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
প্রথমে আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমাকে সম্মান প্রদর্শন করার জন্য। এবং আপনি ঠিকই বলেছেন না বুঝে ছেলে মানসিকতায় মানুষ অনেক ভুল করে। আমিও অনেক ভুল করেছি। আর আমার এক একটা ভুল একটা গল্প। আপনি অসাধারণ মন্তব্য করেছেন, এত সুন্দর কাঙ্খিত মন্তব্য করে উৎসাহ প্রদান করার জন্য, আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম।
আপনার বকুল ফুলের গল্পটি ভাল লেগেছে আমার কাছে। সেই সাথে বকুল ফুল দেখে জলের গানের বকুল ফুল বকুল ফুল সোনা দিয়ে হাত কেনে বান্ধাইলি। গানটির কথা মনে পড়ে গেছে। ধন্যবাদ আপনাকে ভাই। ভালবাসা রইল
দারুন ছিল আপনার অনুভূতি গুলো, উৎসাহ দিয়ে পাশে থাকার জন্য আপনার প্রতি রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা।
বকুল ফুল আমার অনেক ভালো লাগার একটা ফুল। ছোট বেলায় বাড়ি পাশে ভোর বেলায় গিয়ে কুরিয়ে নিয়ে আসতাম।এনে ফুল বানিয়ে ফেলতাম। এটা অনেক ভালো লাগার একটা কাজ ছিল। অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভাইয়া আপনার জন্য।
আসলে সত্যি কথা বলতে বকুল ফুলের সাথে অনেকেরই অতীতের অনেক গল্প জড়িয়ে আছে। আর আপনার অতীতের কথা মনে করিয়ে দিতে পেরেছি এটাই আমার সার্থকতা। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে
আপনার বকুল ফুল কুড়ানোর দেখে আমার ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল ।আপনার মত ও ছোটবেলাতেই আমরা বকুলফুল কুড়িয়েছি ।এবং মালা গেঁথেছি। এছাড়া আপনি আপনার প্রিয় বন্ধুর সম্পর্কে যে বর্ণনা দিয়েছেন সেটা পড়ে ও বেশ ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি খুব সুন্দর মন্তব্য করেছেন শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।