শেয়ার করো তোমার জীবনের সেরা গ্রীষ্মকালীন ফলের গল্প। ১০% পে-আউট লাজুক খ্যাক এর জন্য।
চলুন যাওয়া যাক মূল পর্বে।
শেয়ার করো তোমার জীবনের সেরা গৃষ্মকালীন ফলের গল্প।
আমি বেশ কিছুদিন যাবৎ এতটাই ব্যস্ত যে আমি আমার বাংলা ব্লগে ঠিকমতো কাজ করতে পারছিনা। সুপার একটিভ লিস্ট থেকে বাদ পড়ে গেছি। তো আজকে আমি আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুদের সাথে "শেয়ার করো তোমার জীবনের সেরা গ্রীষ্মকালীন ফলের গল্পে" অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছি। আর গৃষ্মকালীন ফলের ফটোগ্রাফি গুলো আমি আমার অফিসের চারদেয়ালের ভিতর থেকে নিয়েছি, বিভিন্ন অ্যাঙ্গেল থেকে। আশা করি সকলেরই ভালো লাগবে।
গ্রীষ্মকালের ফলের সেরা গল্প।
প্রথমে কি দিয়ে শুরু করব বুঝে উঠতে পারছি না তখন আমার দাদার একটা কথা মনে পড়ে গেল।
চুরিবিদ্যা বড় বিদ্যা, যদি না পড়ে সে ধরা।
গৃষ্ম কালীন ফল নিয়ে হাজারো গল্প জড়িয়ে আছে আমার সোনালী অতীতে। যেহেতু আমার ছোটবেলা কেটেছিল গ্রামে, গ্রামে বেড়ে ওঠা, সোনালী শৈশব এখনো সবকিছু রঙিন মনে হয়। আর সেই রঙিন স্বপ্নগুলো প্রতিখন প্রতিটি সময়ে হৃদয়ের কড়া নাড়ে। বরাবরই সবার মাঝে শেয়ার করতে ইচ্ছে করে জীবনের প্রত্যেক টা গল্প। কিন্তু সময়ের অভাবে এবং সবার মতো গুছিয়ে লিখতে না পারার কারণে আমার গল্প গুলো লেখা হয় না বা বলা হয় না।
আমাদের পাড়ায় আমাদের বাড়িটা ছিলো ফলের রাজ্য বলা যেতে পারে। কারণ আমার বাবা এত বেশি ফলের গাছ রোপন করত যা না দেখলে বিশ্বাস করাটা খুব কষ্টকর। আমার বয়স এবং আমাদের নতুন বাড়ির বয়স এঁকে। তবে আমার বয়সের থেকে আমাদের বাড়ির গাছগুলোর বয়স কোনটা দ্বিগুন বেশি আবার কোনোটা চারগুণ বেশি অর্থাৎ আমার বয়স বর্তমানে ৩৬ বছর চলতেছে। সে তুলনায় কিছু কিছু গাছ আছে আমার দাদারও বড়। আর আমাদের বাড়িতে এত পরিমান ফল হতো যার কোন শেষ ছিল না। তবে দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে যে আমার বাবার মৃত্যুর পর পর আস্তে আস্তে সব ফলগাছি প্রায় এখন মৃত।
গৃষ্মকালীন ফলের সেরা গল্প।
ছয়টা ঋতুর ছয়টা ঋতুতেই ফলের সমাহার ছিল আমাদের বাড়ী। শুধু আঙ্গুর ফল ছাড়া আর মোটামুটি বাংলাদেশের যত ধরনের ফল সব ফলই হত। যতই ফল ধরতো ফল খাওয়ার শেষ নেই এবং এই ফলের স্বাদ সবসময় অতুলনীয়।
আমাদের চা-বাড়ি নামে একটা বাঁশ বাগান আছে। আমরা সেটাকে চা-বাড়ি বলি। সেখানে বিভিন্ন ফলের গাছ এবং বেশিরভাগ বাঁশবাগানে ছিল সেখানে। একটা আমের গাছ ছিল আম গুলো অনেকটা পেপের মতো খেতে, টক নেই বললেই চলে। যখন ওই গাছে মুকুল আসত তখন থেকে আমরা পাহারা দিতাম কখন আম হবে, আর কখনো বড় হবে। আর ওই গাছটা ছিল আমার ছোট দাদার, ছোট দাদা এমন একজন মানুষ ছিল যে তার সামনে সুস্থ মস্তিস্কের একটা মানুষ সহজে যেত না। কারণ এতটাই রাগী এবং কি এতটাই বদমেজাজি ছিলেন যে আমার পাড়ার মানুষ সবাই ড়য় পেতো।
আর ওই আমগাছ টাই ছিল প্রিয় বদমেজাজি দাদার। দাদা যতই পাহারা দেয় আম খাওয়া তো আর মিস হয় না। আর দাদা থাকা অবস্থায় আম গাছের আশেপাশে যাওয়া কল্পনার বাইরে। দাদার আলিশান বাড়ি রেখে দাদা বাগান বাড়িতে থাকতো। আর গ্রামের বাগানবাড়ি বলতে তেমন কোন এরিয়ায় সীমাবদ্ধ নয়। দাদার এখানে অনেকগুলো ভিটা ছিল। আমাদের বাড়ির পাশে, ভিটা গুলোতে দাদা বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি চাষ করত এবং ফল-ফলাদি গুলো পাহারা দিয়ে রাখতো। প্রচুর পরিমাণে আম কাঁঠাল কালোজাম আমরুজ লিচু হত।
আর ওই আম গাছের আম পাড়তে গেলে দাদা এত পরিমান গালাগালি করত যা আদৌ কেউ একসাথে শুনেছে কি না আমার মনে হয় না। দাদুর গালাগালি শুনতাম আর এক দিক দিয়ে ভয়ে থাকতাম কখন আমার বাপের কাছে নালিশ আসে। আর আমার বাবা চাচার চেয়ে কম ছিলনা। আমার বাবা যেমন বদমেজাজি তেমন রাগি ছিল। গৃষ্মকাল এসে পড়েছে আর সাধারণত বৈশাখ মাসের প্রথম পহেলা তারিখ এই আমের বিয়ে বলা হতো। আমের বিয়ে হওয়ার পরে আমরা আম খাওয়া শুরু করতাম। আমের বিয়ে হওয়ার আগ পর্যন্ত কেউ গাছে হাত দিত না। সবাই অপেক্ষায় থাকতাম কখন আম গাছের আমের বিয়ে হবে।
সেই অপেক্ষায় দিন গুনতে গুনতে অবশেষে আমাদের সেই কাঙ্খিত সময়টুকু আসতো, আর বেজায় খুশি হতাম কখন খাব আম। একদিন দাদার গাছ থেকে আম পেড়ে ছিলাম, হাতে লাগ পাওয়া যায়, এর পরের দিন দাদা এত পরিমান গালাগালি করলো যা শুনলে সত্যি বয়রা হয়ে যাওয়ার মতো। পরের দিন সেই রাগ উঠল যে গাছে একটা আম ও রাখভো না, সবগুলো আম পেড়ে দিঘির কচুরিপানা দিয়ে ঢেকে রাখলাম। আর দাদু তো স্ট্রোক করার মত, আর গ্রামের মানুষ বলে হার্ট ফেল করার মতো।
তবে সবচেয়ে আনন্দের বিষয় ছিল সেদিন থেকে দাদা আর কখনো গালাগাল করত না। এর কিছুদিন পরেই দাদার বাগান বাড়িতে দাদার ঘরের পিছন দিয়ে আস্তে আস্তে করে গিয়ে উঠে গেলাম দাদার জাম গাছের উপর। কালোজাম আমার খুব প্রিয় এবং কি ওই গাছের কিনারে কেউ যেতো না। আমি মনের সুখে জাম খাচ্ছি আর পাড়ছি। কখন যে দাদা গাছের তলায় গিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে আমি টের পাইনি। আমি ইচ্ছেমতো জাম পেড়ে লুঙ্গিতে কোচে ভরে নিলাম। জামের রসে কষে লুঙ্গি লাল টকটকে হয়ে গেল। নিচের দিকে তাকাতেই দেখি দাদা, আমার তো কাজ ছাড়া হয়ে গেছে, গাছ থেকে পড়ে যাওয়ার অবস্থা। পুরো শরীর কাঁপছে, তখন দাদু আমাকে গালাগাল দিচ্ছে ওই শালা কি হয়েছে গাছে উঠার আগে আমাকে বললে কি হতো, নিচে নেমে আয়।
কাঁপতে কাঁপতে গাছ থেকে নামলাম, নামার পরে দাদু হাতটা ধরে সোজা দাদুর ঘরে নিয়ে গেল। আমি তো ভয়ে শেষ, আমাকে তো মেরেই ফেলবে। দাদুর হাতে এত বড় একটা ছেনি বা রাম-দা ছিল যে 22 ইঞ্চি হাতে মোটামুটি সাড়ে তিন হাত লম্বা হবে। পুরনো দিনের মানুষ এগুলো ব্যবহার করতো, তখন দাদা একটা পলিথিন বের করে দিয়ে আমাকে বলল এখানে রাখ। পরে আমাকে আদর করে আরো অনেকগুলো পাকা আম দিয়ে বলল তুই একা আসবি। যখনি আসবে আমাকে বলে আসবি, তোর মনে চায় খাবি সমস্যা নাই, আমি তো বেজায় খুশি মনের আনন্দে নাচতে লাগলাম।
দাদুর সাথে আমার গভীর একটা সম্পর্ক হয়েছিল। এভাবেই দাদুর সবকিছু আমাকে উন্মুক্ত করে দিয়েছে। যখন যে ফল খেতে মন চায় এসে খাওয়ার জন্য। কিন্তু আমার পরিবারের কেউ জানত না, বাবা জানলে আমাকে মেরে ফেলত। তবে সবচেয়ে কষ্টের বিষয় ছিল বেশ কয়েক মাস পর দাদু হঠাৎ মারা গেলেন। দাদা মারা যাওয়ার পর পর বাগানবাড়ি ফল গাছে ফল ধরা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। মানুষের আনাগোনা বেড়ে গিগিয়েছে,কেমন যেন শ্মশান এর মত হয়ে গিয়েছিলো। তখন এই জিনিসগুলো মিস করতাম এবং কি মনে মনে কান্না করতাম। রাগী মানুষের হৃদয় টা এত কোমল তখন আমি বুঝতে পারলাম। তবে কাউকে ভাষায় প্রকাশ করতাম না বা বুঝতে দিলাম না। সত্যিই সোনালী অতীত গুলো সোনালী দিনগুলো মনে পড়লে এখনো হৃদয়টা কেমন জানি করে।
আর গ্রামে আমার বন্ধুদের একটা কথা ছিল, কলা চুরি করলে কি ফাসি হবে।
এই কথা বলে বলে গ্রামের যত ধরনের ফল পাকার আছে কোনোটাকেই স্বস্তিতে থাকতে দিত না। যদি কোন ফল গাছের মালিক আড় চোখে দেখতো বা বকা বাধ্য করতো তখন তার গাছের ফল ছাপা। আমরা বন্ধু-বান্ধব তেমন একটা বেশি ছিলাম না মাত্র, ২০-২৫ জন ছিলাম। সবাই একই সাইজের একই ধাঁচের একই রকমের এখনো আমরা সেরকমই আছি।
বন্ধুরা কেমন লেগেছে আমার ছোটবেলার গ্রীষ্মকালীন ফলের সেরা গল্প। আশা করি সকলের কাছেই ভালো লাগবে। ভালোমতো কমেন্টে জানাবেন এবং সাপোর্ট দিয়ে পাশে থাকবেন। আজকের মত বিদায় নিচ্ছি সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন আল্লাহ হাফেজ।
আপনার ছোটবেলার গল্প শুনে অনেক ভালো লাগলো। ছোটবেলায় আসলে সত্যি সবার জীবনে অনেক মজার মজার ঘটনা ঘটে থাকে। এ স্মৃতি গুলো কখনো ভুলার নয়। ফল নিয়ে তো অনেক ঘটনা সবার জীবনে ঘটে থাকে আমার গল্প আপনাদের সাথে শেয়ার করব।সেদিনগুলো আমাদের জীবনে আর কখনো ফিরে আসবে না। আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে। সবদিক মিলিয়ে আপনার পোস্টটি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে।
আপনি অবশ্য ঠিক বলেছেন, ছোটবেলার দিনগুলো আর ফিরে আসবে না। সেগুলো হচ্ছে সোনালী অতীত, আর আমার বাংলা ব্লগের কনটেস্টের আয়োজনে সবার সুন্দর সুন্দর গল্প শুনতে পাচ্ছি দেখতে পাচ্ছি। আমিও শেয়ার করলাম, আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য , আপনার প্রতি রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা।
আপনার জীবনের গ্রীষ্মকালীন ফল খাওয়ার সময় টুকু বলে অনেক ভালো লাগলো । সেই ছোটবেলায় সুন্দর একটি সময় কাটিয়ে ছিলেন আপনি । তাছাড়া ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর ভাবে তুলেছেন।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল
ভাইয়া এতো সুন্দর মন্তব্যের করার জন্য আপনার প্রতি রইল আন্তরিক অভিনন্দন।
আসলেই ছোট বেলা কিছু মানুষদের বেশ ভয় পেতাম তাদের দেখলেই হাত পা কাঁপাকাপি শুরু হয়ে যেতো। জাম আমারও খুব পছন্দের ফল। ধন্যবাদ
ভাইয়া আপনার মন্তব্য পেয়ে আমি আসলে এতটাই খুশি হয়েছি যা ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না। ভাই ঠিকই বলেছেন আগে বাবা এবং বড় ভাইদেরকে রাস্তা দিয়ে হাটতে দেখলে লুকিয়ে যেতাম অন্য কোন বাড়িতে অথবা গাছের আড়ালে। কিন্তু এখন ভাবতে খুব কষ্ট হয়। আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম ভাইয়া।
পড়ে অনেক মজা পেলাম ভাইয়া। তবে আগের সময়ে মানুষ রামদা ব্যবহার করত। সুন্দরভাবে আপনার গ্রীষ্মকালীন ফলের সেরা গল্প আমাদের সাথে স্থাপন করেছেন। সত্যি আপনি অনেক ভালো লিখেছেন। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
এত সুন্দর প্রশংসা করে সাথে থাকার জন্য আপনার প্রতি রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা।
আমি ভাবছি আপনাকে একটু পিটানি দেবে কিন্তু কিছুই তো করলাম না বরং আদর করে আরো ফল দিল এবং পরবর্তীতে আসার অনুমতি দিলো গল্পটা তখনই পানসে লাগলো আমার কাছে 😜😜 আপনার হাত-পা বেঁধে রাখা উচিত ছিল কিন্তু দাদু সেটা করেনি। যাইহোক আপনার গল্পটি অনেক সুন্দর ছিল আপনি খুব সুন্দর ভাবে গল্পটা গুছিয়ে গুছিয়ে লিখেছেন। পরবর্তীতে দাদুর সাথে আপনার সম্পর্ক টি ভালো হয়েছে শুনে খুব খুশি হলাম এত সুন্দর একটি গল্প আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনি তো মনে করছেন আমাকে পিটুনি দেবে। কিন্তু আমি তো মনে করছি আমি শেষ, মেরে ফেলবে আমাকে। বড় বাঁচা বেঁচে গেলাম আল্লাহর রহমতে আর আপনিও খুশি হয়েছে। আপু আপনার মন্তব্য পড়ছি আর হাসছি। আসলে তখনকার আমার অবস্থা খুবই খারাপ ছিল অনেক ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। এত সুন্দর বক্তব্য করে সাথে থাকার জন্য আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম।
গল্পের প্রথম দিকে অনেক মজা পেয়েছি। তবে আপনার দাদু মারা যাওয়ার কথা শুনে কিছুটা মন খারাপ হলো। তবে আপনার গল্প দিয়ে একটি শর্টফ্লিম তৈরি করা সম্ভব হবে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ অসাধারণ একটি গল্প আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। ভলোবাসা অবিরাম।
সত্যি কথা বলতে কি ভাইয়া আমার ভুলেও দাদার সামনে কখনো যাইনি। আর এমনিতেই জায়গা জমিনের নিয়ে আমাদের মধ্যে সম্পর্কটা একটু ফাটল ধরা ছিল। কিন্তু ভেতর থেকে মানুষটা যে এত কোমল আর কখনো আগে বুঝতে পাপারেনি।আপনি অসাধারণ মন্তব্য করেছেন আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম।
হাহা মজা লাগলো ভাই।
একটা জিনিস ভেবে ভালো লাগছে সেটা হলো এই কন্টেস্ট এর মাধ্যমে সকলে কৃরতি গুলো ধরা পরে যাচ্ছে হাহাহ।
আসলে ছোট বেলাটা আমাদের কাছে রুপ কথার গল্পের মতো অনেক মজা পেলাম আপনার গল্প পরে শুভ কামনা রইলো ভাই।
তা অবশ্য ঠিক বলেছেন, তবে ভালো-মন্দ নিয়েই মানুষ। মানুষের শৈশবের দিনগুলো হাজারো স্মৃতি জড়িয়ে আছে হাজারো গল্পের মাধ্যমে। অসাধারণ মন্তব্য করেছেন আপনার প্রতি রইল আন্তরিক অভিনন্দন।
ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই সেই সাথে অভিনন্দন ও শুভ স্বাগতম, আপনি খুবই সুন্দর ভাবে সহজ ও সাবলীল ভাষায় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন, গৃষ্ম কালীন ফলের ছোটবেলায় গল্পে পড়ে আমার অনেক অনেক ভালো লাগলো, ছোটবেলায় অনেক ধরনের ফল নিয়েই ছোটবেলার স্মৃতি জড়িয়ে আছে, শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল ভাই আপনার জন্য।
হ্যাঁ ভাই এটা ঠিকই বলেছেন, ছোটবেলায় হাজারো গল্প রয়ে গেছে। আর এত সুন্দর মন্তব্য করে উৎসাহ প্রদান করার জন্য, আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম।
অনেকগুলো গল্পের মধ্যে এই গল্পটি খুব চমৎকার হয়েছে। বিশেষ করে আমার অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে। ফ্যামিলির সবাইকে নিয়ে সব সময় সুস্থ ও নিরাপদ থাকবেন এই কামনা করি।
ভাই আপনার প্রশংসা পেয়ে সত্যিই আমি ধন্য। আপনার প্রতি রইল গভীর ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা।
খুবই ভালো লাগলো আপনার গল্পটি। আপনার দাদার মন ছিল কাঠিন্যের আবরণে ঘেরা কোমল একটি মন। আমাদের দেশে এখন এত ফলের গাছ ওয়ালা কোন বাড়ি আছে কিনা সন্দেহ। শৈশবের এইসব আনন্দ কোটি টাকা দিয়েও আর ফিরে পাওয়া সম্ভব নয়। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
হ্যাঁ ভাইয়া ঠিকই বলেছেন এখন আর আগের মতো তেমন ফল পাকড়া হয় না। আর বড় বড় গাছ সব কেটে নিধন করে ফেলেছে। আপনি ঠিকই বলেছেন কোটি টাকা দিয়েও আগের সেই দিনগুলো ফিরে পাওয়া যাবে না। আপনার প্রতি রইল আন্তরিক অভিনন্দন।