"দুর্দান্ত স্বাদের আলু দিয়ে কচুর মুখির রেসিপি"|| (১০% প্রিয় লাজুক খ্যাঁক কে) )
২৫-০২-২০২২
১২ই ফাল্গুন, ১৪২৮ বঙ্গাব্দ
প্রসঙ্গঃ"দুর্দান্ত স্বাদের আলু দিয়ে কচুর মুখির রেসিপি"
হ্যালো বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন এপার ওপার দুই বাংলার মানুষ। আল্লাহর রহমতে আমি অনেক ভালো আছি। আজ আমি আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি বরাবরের মতো আজকে ও একটি রেসিপি নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আজ আমি আপনাদেরকে "দুর্দান্ত স্বাদের আলু দিয়ে কচুর মুখির রেসিপি" তৈরি করে দেখাবো। জানিনা আপনাদের কেমন লাগবে কিন্তু আশা করি আপনাদের অবশ্যই ভালো লাগবে আমার রেসিপিটি দেখে। আমি রেসিপিটি তৈরি করে খেয়ে অনেক মজা পাইছি। বেশ সুস্বাদু মজাদার একটি রেসিপি। তাহলে বন্ধুরা দেরী না করে আমাদের রেসিপিটি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
উপকরণ | পরিমাপ |
---|---|
কচুর মুখি | ৫০০ গ্রাম |
আলু | ৪০০ গ্রাম |
পিঁয়াজে কুচি | পরিমান মতো |
রসুন ও আদা বাটি | পরিমান মতো |
মরিচের গুঁড়ো | ২ চামচ |
মসলার গুঁড়ো | ২ চামচ |
হলুদের গুঁড়ো | ১ চামচ |
জিরা | ১ চামচ |
লবণ | স্বাদ মতো |
তেল | পরিমান মতো |
কাঁচা মরিচ | ৫ পিচ |
প্রথমে আমি কচুর মুখি গুলো ভাঁপিয়ে নেওয়ার জন্য একটা কড়াইতে কচুর মুখি গুলো ঢেলে দিয়ে সেখানে পরিমান মতো পানি দিয়ে চুলায় বসায় দিলাম।
১০ মিনিট পর কচুর মুখিটি নামিয়ে নিলাম। তারপর আবার কড়াই টি চুলায় বসায় দিয়ে পরিমান মতো তেল ঢেলে দিলাম।
তেলটি গরম হয়ে আসলে সেখানে পিঁয়াজের কুচি, আদা রসুনবাটা ও কাঁচা মরিচ গুলো ঢেলে দিয়ে হাতা দিয়ে নাড়তে শুরু করলাম। একটু ভেজে নিয়ে তারপর সেখানে মরিচের গুঁড়ো, মসলার গুঁড়ো, হলুদের গুঁড়ো ও লবণ দিয়ে দিলাম।
তারপর সবগুলো মিক্সার করে আলু ঢেলে দিলাম।
আলুটি মিক্সার করে নিয়ে কচুর মুখি গুলো ঢেলে দিলাম।
তারপর সবগুলো মিক্সার করে নিয়ে পরিমান মত পানি ঢেলে দিলাম। সিদ্ধ করার জন্য ঢাকনা দিয়ে বসায়ে দিলাম।
কিছুক্ষণ পর ঢাকনা খুলে হাতা দিয়ে একটু কষতে শুরু করলাম। কিছুক্ষণ কষিয়ে নেওয়ার পর ঝোলটা একটু কমিয়ে নিলাম।
পরিমাণমতো ঝোল রেখে নামায় নিলাম। তারপর সুন্দর একটি বাটিতে ঢেলে নিলাম। সম্পূর্ণভাবে রেসিপিটি আবার তৈরি হয়ে গেল। দুর্দান্ত স্বাদের আলু দিয়ে কচুর মুখি রেসিপি। তৈরি করে না খেলে মিস করবেন বন্ধুরা।
এতোক্ষন আমার সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে আমার রেসিপির পোষ্টটি পড়ে। কোন রকম ভুল-ত্রুটি হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন। সবাই সুস্থ থাকবেন, ভালো থাকবেন ও নিজের প্রতি খেয়াল রাখবেন।
দুর্দান্ত স্বাদের আলু দিয়ে কচুর মুখির রেসিপি দেখে তো লোভ সামলাতে পারলাম না। অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপনা করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া
আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া। 🤗🤗
আলু দিয়ে কচুর মুখির খুবই সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করেছেন ভাইয়া। আজকে আপনি আমাদের মাঝে একটা গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী রেসিপি শেয়ার করেছেন। এটি গ্রামের মানুষেরা অনেক বেশি পছন্দ করে। রেসিপিটি তৈরির পদ্ধতির ধাপ আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে বর্ণনা করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এমন সুন্দর একটা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ভাইয়া আমি একটু চেষ্টা করে যাচ্ছি। ভালো কিছু করার। আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া। আমার পাশে থাকার জন্য।
আপনি খুব চমৎকার একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করলেন। আমি আগে কখনো আলু দিয়ে কচুর মুখি খাইনি। আপনার রেসিপির কালার দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আমার কাছে আপনার রেসিপি টা খুবই দুর্দান্ত লেগেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
গঠনমূলক একটি মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু। আপনার জন্য আমার পক্ষ থেকে অনেক ভালোবাসা ও প্রাণঢালা শুভেচ্ছা রইল।
আপনি খুব ইউনিক একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আমি এটি খাইনা কিন্তু আপনার কাছে দেখে মনে হচ্ছে এটি খুবই সুস্বাদু হয়েছে। আপনি খুব সুন্দর ভাবে ধাপে-ধাপে বর্ণনা দিয়েছেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আমাকে উৎসাহিত করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
ভাইয়া আপনার রেসিপি দেখে তো আমার জিভে পানি চলে এসেছে 🤤 আপনার আজকের রেসিপি টা আমার কাছে একদম ইউনিক মনে হচ্ছে।আলু দিয়ে কচুর মুখি কখনো এভাবে রান্না করে খাওয়া হয়নি। ভাইয়া আপনার রেসিপির কালার দেখে মনে হচ্ছে খুব মজাদার হয়েছে। ধন্যবাদ ভাইয়া, আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল ভাইয়া।
আপু আপনার সুস্বাস্থ্য মনের ভাব প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য অনেক শুভেচ্ছা রইল।
এই রেসিপিটা আমার অনেক ভালো লাগে। এটা খেতে অনেক সুস্বাদু হয়। আমার পছন্দের একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপনি প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর হয় আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। শুভকামনা রইল শ্রদ্ধেয়
গঠনমূলক একটি মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
ভাইয়া আমার খুব পছন্দের একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। আলু ও কচুর মুখি দিয়ে যেকোনো তরকারি আমার অনেক ভালো লাগে। আপনার রেসিপির কালার দেখেই বুঝা যাচ্ছে কতটা সুস্বাদু হয়েছে। রেসিপি তৈরির সাথে সাথে প্রতিটা ধাপ খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল।
আমার তৈরি করা রেসিপিটি আপনার কাছে পছন্দের একটি রেসিপি হবে এটা জেনে খুব খুশি হলাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
আপনি অনেক মজাদার একটি রেসিপি আমাদের সকলের মাঝে শেয়ার করেছেন। আলু দিয়ে কচুর মুখি এ ধরনের রেসিপি খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। আপনার এই রেসিপিটি দেখে আমার জিভে জল এসে গেল দেখেই বোঝা যাচ্ছে এই রেসিপিটি খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। এত মজাদার একটি রেসিপি আমাদের সকলের মাঝে ধাপে ধাপে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার কাছ থেকে পরবর্তীতে এ রকম মজাদার রেসিপি আশা করব। শুভকামনা রইল আপনার জন্য
নিজের মতামত টা শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
কচুর মুখী মাছ কিংবা ভর্তা করে খেয়েছি।কিন্তুু এভাবে ভাপ দিয়ে কখনো কসিষে খাই খাওয়া হয় নি।আপনার রেসিপি টা বেশ মজার ছিলো মনে হচ্ছে। এমনেতেই কচুর মুখী আমার ভালো লাগে।বিশেষ করে ইলিশ মাছ দিয়ে।যাই হোক আপনার রেসিপি টা ভালো ছিলো।ধন্যবাদ আপনাকে।
হ্যাঁ আপু একদিন অবশ্যই এভাবে তৈরি করে খেয়ে দেখবেন অনেক ভালো লাগেবে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
কিছু কিছু রেসিপি আছে যে রেসিপিগুলো দেখলে চোখ সরাতে ইচ্ছা করে না। সেই রেসিপি গুলোর মধ্যে একটি। এটা খুবই ইউনিক একটি রেসিপি ছিলো। আশা করি আপনি আপনার এই রকম ধারাবাহিকতা বজায় রাখবেন। ❣️💕
আমাকে উৎসাহিত করে আমার পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।