কলকাতা বইমেলা থেকে দ্বিতীয় দিনে আমার সংগ্রহ করা বইয়ের ডালি

১৯৭১ সালের ৭-ই মার্চ স্বাধীনতার ডাক দেওয়া বঙ্গবন্ধুর সে ঐতিহাসিক ভাষণকে একটি বইয়ের আকার দেওয়া হয়েছে বইমেলায় বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে
হ্যালো বন্ধুরা,
শুভ দুপুর বন্ধুরা, কেমন আছেন সব ?
কাল ছিল আমার কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলার দ্বিতীয় দিন । কালও টিনটিনকে নিয়ে গিয়েছিলাম । কাল আমরা বেশ ক'জন গিয়েছিলাম বইমেলায় । আমি, তনুজা, টিনটিন, আমার ভাই, উইঙ্কলেস আর এক জন আমাদের কমিউনিটির ব্লগার, আমাদের বন্ধুস্থানীয় । প্রাইভেসি ইস্যুর কারণে সেই ব্লগারের পরিচয় এখানে দিচ্ছি না, তবে তনুজার সাথে তাঁর ভালোই বন্ধুত্ব হয়েছে দেখলাম ।
এই পোস্টের মাধ্যমে ধন্যবাদ জানাই ম্যাডামকে আমাদের বইমেলা ভ্রমনে সঙ্গী হওয়ার জন্য । টিনটিনও ভীষণ এনজয় করেছে কাল । আমি অনেক প্রতিজ্ঞা করেছিলাম যে কাল শুধু ঘুরবো, বই কিনবো না । কিন্তু, স্টল দেখলেই আমার মাথা কাজ করে না, সব ভুলে যাই । তাই, কালও আমার পুরো বিকেল থেকে সন্ধ্যেটা গিয়েছে শুধু স্টলে ঢুকে বই কিনতে কিনতে ।
ছোটবড়, দেশী-বিদেশী সব বুক স্টল মিলিয়ে মেলায় অন্তত হাজারের উপরে ষ্টল । কালকেও খুবই কম স্টলে ঢুকতে পেরেছি ।
কাল বই কিনেছিলাম সংখ্যায় অনেক কম, কিন্তু বিশাল সাইজের সব, আর দাম অনেক বেশি ছিলো । "দেব সাহিত্য কুটীর" থেকেই শুধুমাত্র হাজার পাঁচেক টাকার বই কিনেছি কাল । ছোট-বড় মিলিয়ে মোট ২৬ খানা মাত্র বই সংগ্রহ করতে পেরেছিলাম কাল । দুটো ব্যাগ ভর্তি হয়ে গিয়েছিলো তাতেই ।ইচ্ছে থাকলেও তাই আর বই কেনা হয়ে ওঠেনি ।
বাড়ি ফিরে এসে হিসেব করে দেখি কালই সবচাইতে বেশি টাকার বই কিনেছি । মোট এগারো হাজার ।
কাল কলকাতা বইমেলা থেকে সংগ্রহ করা আমার বইয়ের একটি অংশ আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলেছি ফোটোগ্রাফির মাধ্যমে । আশা করছি ভালোই লাগবে আপনাদের ।
বইমেলায় একটি রো
বইমেলায় "বিশ্ববাংলার" ষ্টল
"বিশ্ববাংলার" ষ্টল-এর সামনে তনুজা
ওপেন এয়ার কনসার্ট - বইমেলায়, বিশ্ববাংলা স্টল প্রাঙ্গনে
পশ্চিমবঙ্গ তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের স্টল
বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন - অনেকগুলি বাংলাদেশের বুক স্টল আছে এখানে
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণের প্রতিলিপি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নের বহির্ভাগে
আর্জেন্টিনা ও মেক্সিকোর বুক ষ্টল
ইতালির বুক ষ্টল
ইরানের বুক ষ্টল
আমেরিকার বুক ষ্টল
বৃটেনের বুক ষ্টল
স্পেনের বুক ষ্টল
ইস্পানিক দেশসমূহের বুক ষ্টল
জাপানের বুক ষ্টল
বই মেলায় আমার একটি সেলফি
বইমেলা থেকে সংগ্রহ করা বইয়ের একাংশের ফোটোগ্রাফি
সময় : বিকাল ৫ টা থেকে রাত ৮ টা
তারিখ : ০৭ মার্চ, ২০২২
স্থান : কলকাতা আন্তর্জাতিক পুস্তক মেলা ২০২২, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
আপনার সংগ্রহ করা বই গুলো দিয়ে আলাদা একটি স্টল খোলা যাবে। এক সাথে আপনি অনেকগুলো বই কিনেছেন। বিশেষ করে ভৌতিক রহস্য জনক গল্পের বই বেশি। প্রতিটি বই আমার ভালো লেগেছে। রহস্য ১০ এটা অনেক ভালো হবে আমার মনে হচ্ছে। 💕
বই পড়া যাদের নেশা তাড়া বই না কিনে থাকতে পারে।আজকেও বই কেনার ডালি ভরে ফেলেছেন দেখছি। আমারও বই পড়ার নেশা ছিল কিন্তু অভ্যাসটা পরিবর্তন হয়ে গেছে। আজকে অনেকজন একসাথে বই মেলায় সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করেছেন। টিনটিন খুব ইনজয় করেছে জেনে ভালো লাগলো।এতো সুন্দর মুহূর্তের কিছু অংশ শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
প্রিয় দাদা♥
দেখে খুবই ভাল লাগল এবং বেশ গর্ব বোধ করছি।7 ই মার্চের সেই বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।যা আমাদের চেতনাকে জাগিয়ে তোলে।বইমেলায় যারা একত্রে বেড়াতে গিয়েছেন তাদের সকলকে জানাচ্ছি শুভেচ্ছা সেই সাথে মোট 13 হাজার টাকার বই কিনেছেন শুনে খুবই ভালো লাগলো এবং বইয়ের প্রতিটি ছবি আপনি আমাদের মাঝে খুবই সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন।আপনার কেনো বইগুলো দিয়ে একটি পারিবারিক পাঠাগার তৈরি করা যায় এবং প্রত্যেকটা মানুষের উচিত পরিবারের পারিবারিক পাঠাগার রাখা।সবমিলিয়ে দারুন কেটেছে আপনার দিনটি অনেক অনেক অভিনন্দন আপনাকে♥♥
দাদা আপনি ২৬ খানা বই কিনেছেন শুনে আমি অবাক। আমিতো ভাবছি এতো বই আপনি কখন পড়বেন। যাইহোক বইমেলা টি দেখে মনে হচ্ছে বেশ জাঁকজমকপূর্ণ। আপনারা সবাই মিলে আনন্দ করতে করতে বইমেলা থেকে অনেকগুলো বই সংগ্রহ করেছেন জেনে খুবই ভালো লাগলো। বইমেলা থেকে কেনা এই বই গুলো দেখে বইগুলো পড়তে ইচ্ছা করছে। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা বই মেলায় কাটানো আপনাদের কিছু মুহূর্ত ও বইয়ের ছবিগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
দাদা ভাই আপনাদের বই মেলার ডেকোরেশন টা সত্যিই অসাধারণ সুন্দর। আমাদের এখানেও বইমেলায় যেতে খুব ভালো লাগে। তবে আমাদের এখানকার বইমেলার ডেকোরেশন এতটা সুন্দর না। দাদাভাই আপনার বইমেলা থেকে কেনা এক ঝুড়ি বই দেখে আমার খুব লোভ হচ্ছে। প্রতিটি বউয়ের নামে যেন আমাকে খুব আকর্ষণ করছে। আশা করছি পরে খুব মজা পাবেন এবং আমাদের সাথে সে অনুভূতি শেয়ার করবেন। খুব ভালো লেগেছে দাদা ভাই এত সুন্দর একটি পোস্ট পড়ে। আমার পক্ষ থেকে আপনার জন্য অনেক ভালোবাসা ও শুভকামনা রইল। পরিবার নিয়ে সবসময় ভালো থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন এই কামনায় করি ❣️।
দাদা বই মেলায় আমারও একই অবস্থায় হয়। ☺️ বইমেলায় দেখলাম আপনি অনেকগুলো বই কিনেছিলেন এবং আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে এখানে ইন্টারন্যাশনাল পর্যায়ের অনেক বেশি পাওয়া যাচ্ছিল এটা অনেক ভালো একটা বিষয় সবমিলিয়ে মুহূর্তগুলো দারুন ছিল । ধন্যবাদ আপনাকে দাদা এমন সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
দাদা কলকাতা বইমেলার একটা জিনিস আমার কাছে খুবই ভালো লাগলো। সেটা হচ্ছে বিভিন্ন দেশের বইয়ের আলাদা আলাদা স্টল। আপনি এতগুলো বই কিনেছেন দাদা। কিন্তু এতগুলো বইয়ের ভেতর মাত্র একটি বই আমার কমন পড়েছে। সেটা হচ্ছে সুইস ফ্যামিলি রবিনসন। আপনার আশেপাশে থাকতে পারলে ভালো হতো। বইগুলো আপনার কাছ থেকে নিয়ে পড়তে পারতাম। আমি যে সমস্ত বই জীবনে পড়েছি বেশিরভাগ বই অন্যের কাছ থেকে নিয়ে পড়েছি।
ভালো লেগেছে প্যাভিলিয়নের স্টাইলটি, মোটামোটি বেশ ভালোই চারপাশটা ঘুরে দেখেছেন এবং বেশ বই ক্রয় করেছেন। এখন আমরা গল্পগুলো শুনতে চাই একে একে একে সব। বৌদির সেলফি বেশ ছিলো কিন্তু আপনার সেলফিটি মোটেও ঠিক ছিলো, চোখ ঢাকা ছিলো হা হা হা।
This post has been upvoted by @italygame witness curation trail
If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness
Come and visit Italy Community
অনেক টাকার বই কিনেছেন দাদা। এখানে বাংলাদেশসহ অনেক দেশেরই দেখা যায় বুক স্টল শোভা পাচ্ছে। অ্যাডভেঞ্চার ও থ্রীলার ধর্মী গল্প বা উপন্যাস পড়তে ভালোই লাগে। আপনি বেশ কিছু ইন্টারেস্টিং বই কিনেছেন। বৌদিসহ টিনটিনকে নিয়ে বইমেলাতে ভালো সময় কাটিয়েছেন। আপনাকে আর বৌদিকে সুন্দর লাগছে।
দাদা,আপনি তো দেখি অনেকগুলা বই কিনেছেন।দাদা,আপনি এত কাজের ভীরে কখন বই পরবেন।আপনার অনেক ধৈর্য আচে মানতেই হয়।যাই হোক আমাদের বাংলাদেশের প্যাভিলিয়ন টা দেখে খুব ভালো লাগছে।খুবই উৎসব মুখর পরিবেশ ছিলো।ধন্যবাদ আপনাকে।
দাদা বই দেখে জাস্ট ইচ্ছে করছে বই গুলো আপনার কাছ থেকে নিয়ে আসি।কারণ প্রতিটা বই এর নাম আর কভার দেখেই বুঝা যাচ্ছে যে দারুণ সব বইগুলো।আর বৌদিকে খুব মিষ্টি লাগছে দেখতে।তবে এতো স্টল দেখলেই আমার মাথা ঘুরে যেতো!!
সবাই মিলে ঘোড়ার মজাটাই আলাদা। আন্তর্জাতিক বইমেলায় দেশভিত্তিক বইয়ের স্টল সত্যি খুব ভালো লাগলো। এরকম হওয়াটাই উচিত। বাংলাদেশ প্যাভেলিয়নে যে বঙ্গবন্ধুর সাথে মার্চের ভাষণ তুলে ধরা হয়েছে, এতে আরো ভালো লাগলো। বইমেলায় ঘুরার মুহূর্ত গুলো খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন আমাদের সামনে। দাদা আপনার কেন বইগুলো পড়ে অবশ্যই আপনি খুব মজা পাবেন, আমার মনে হয়। ধন্যবাদ শুভকামনা আপনার জন্য।
কলকাতার বইমেলার সবচেয়ে মজার বিষয়টি হচ্ছে দেশভিত্তিক যে আলাদা আলাদা বুক স্টল রয়েছে সেটি। বাংলাদেশের বুকস্টলের বহির্ভাগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণ ফুটিয়ে তোলা হয়েছে সেটি দেখে খুব ভালো লাগলো।
কলকাতা বই মেলা বাংলাদেশের নামে ও একটি প্যাভিলিয়ন হয়েছে তাই দেখে খুবই ভালো লাগছে। দাদা অসাধারণ ভাবে তাঁর বিস্তারিত আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন বিশেষ করে বিভিন্ন দেশের বই মেলার স্টলগুলোর ছবি। দাদার সংগ্রহ করা বইগুলো থেকে আহরণকৃত ফলাফল আমরা পাবো দাদার কাছ থেকে।
ধন্যবাদ দাদা আপনাকে আমাদেরকে এত সুন্দর করে কলকাতার বই মেলার বৈশিষ্ট্যবলী আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
দাদা আপনারা হারিয়ে যাননি? 😆😆
এতো বড় বই মেলা আমি আগে কখনো দেখিনি। দেখেই বেশ অবাক হলাম।
আর সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে নিজের দেশের কিছু ঐতিহাসিক ঘটনার সম্পর্কে স্থান দিয়েছে দেখে।
ধন্যবাদ আপনাকে দাদা এই সুন্দর পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য
বই পড়া আমার একসময় একটা নেশা ছিল। যদিও এখন তেমন আর পড়া হয়না ,আর ইচ্ছে ও অনেক কমে গেছে। তবে দাদা আপনার প্রতিটি বই দেখে ইচ্ছে করছে নিয়ে আসি এখনই। আর সাথে আপনাদের দুজনের ছবি দেখে অনেক বেশি ভালো লাগলো। তবে দাদা আমি কিন্তু এই বই গুলোর রিভিউ পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম। ধন্যবাদ দাদা।
দাদার বেশিরভাগ বই দেখছি ভৌতিক, গোয়েন্দার এবং রহস্যময় গল্পের। বইয়ের কভার গুলো ও দেখতে খুব সুন্দর। বিশ্ববাংলার" ষ্টলটি ভিন্ন ভাবে সাজিয়ে তুলেছে আর দেখতেও খুব সুন্দর লাগছে ।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণের প্রতিলিপিটি দেখে খুবই ভালো লেগেছে।
হাজারটা স্টল ভাবা যায়। কোনটা ছেড়ে কোনটাই যাবেন একটু দ্বিধাগ্রস্ত হতে হয়েছে অবশ্যই আপনাকে। এবং পাঁচ হাজার টাকার ২৬ খানা বই কিনেছেন এটা আমার বেশ ভালো লাগল। এবং বইগুলো বেশ রহস্য রোমাঞ্চকর ছিল। বিশেষ করে নিশুতি রাতে আসে এবং ১৮+ ছয়টি ভয়ংকর কাহিনি এই দুইটা বই আমার নজর কেড়েছে। পড়তে ইচ্ছা করছে। দেখি বাংলাদেশে পাওয়া যায় কীনা।
দাদা আপনার ব্লগের বইমেলায় বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে দেখে খুবই ভাল লাগল। আমি অনেক গর্ব বোধ করছি যা ৭ ই মার্চের আমার বাংলার বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম যা এই চেতনাকে জাগিয়ে তোলার কারনে আজ আমরা বাংলা ভাষা পেয়েছি। যাতে ছিল আমাদের দুই বাংলার অনেক ত্যাগ- তিতিক্ষা আর রক্তক্ষরন। আপনি অনেক সুন্দর সুন্দর বাংলা ভাষার বই কিনেছেন যা কিছু কিছু বই আছে যে আমার বাংলার কথা বলে। আমার অনেক ভালো লাগে আপনা এই সব ভ্রমন বা পরিদর্শন করা। আপনি ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম সম্পর্কেও আমাদের সাথে সব কিছু শেয়ার করেছিলেন এর আগে ,এখন আমাদের কাছে নানান সব গল্প, কাহিনী এবং কি বৈচিত্র ধরনের বই তুলে ধরছেন যা বইমেলাকে ঘিড়ে। আশা করি এই সমস্ত বই থেকে আমরা সবাই আমার বাংলায় সুন্দর সুন্দর বইয়ের রিভিয় পাবো। শুভকামনা আপনার জন্য এবং আপনার পরিবারের জন্য।সব সময় ভালো থাকবেন এই কামনাই করি।
আপনার সংগ্রশালার বইগুলো দেখতে অনেক সুন্দর লাগতেছে দাদা। আরও বিশেষ করে যেটা আমার কাছে ভালো লেগেছে তা হলো, ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ এর ভাষণ এর দৃশ্য একটি বই আকারে স্টল এর সামনে প্রদর্শন করা হয়েছে। এটা আমাদের বাঙালি জাতির জন্য একটি গর্ব, আমাদের দেশে এমন একজন মহান নেতার জন্য আমরা সাধীন জাতির পরিচয় পেয়েছি। আপনি এবং বৌদি বই মেলায় অনেক সুন্ধর সময় উপভোগ করেছেন। অনেক ভালো সময় কাটিয়েছেন আপনি বই মেলায়। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে এবং আপনার আগামীর জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
বই মেলায় ঘুরতে গেলে খুবই ভালো লাগে। সেখানে পছন্দের সব বইগুলো খুব সহজেই পাওয়া যায়। বই মেলায় গিয়ে আপনি অনেকগুলো বই কিনেছেন দাদা। দাদা আপনি বই পড়তে ভালোবাসেন এটা আমরা সকলেই জানি। আপনার সংগ্রহ করা প্রত্যেকটি বই অনেক ভালো হয়েছে। আশা করছি আপনি এই বইগুলো খুব শীঘ্রই করে ফেলবেন এবং সেই গল্পগুলো আমাদের জানাবেন। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য দাদা।
বই মেলায় যাওয়া আমার অনেক দিনের ইচ্ছা কিছুদিন আগে আমাদের ঢাকাতে বই মেলা হলো অনেক ইচ্ছা ছিল যাবার তবে পারিনাই।সামনে বারে চেষ্টা করবো।কলকাতার বই মেলার চিত্র এবং আয়োজন দেখে উরে যেতে ইচ্ছা করছে দাদা।অসংখ্য ধন্যবাদ জানায় দারুন সময়টার সাথে চিত্র গুলো শেয়ার করার জন্য।
দাদা পুরো লাইব্রেরী কিনে এনেছেন দেখছি। সবগুলো বই অসাধারন । আপনার বাছাই করা বই গুলো প্রতিটি রহস্যজনক বেশী। আপনি মনে হয় রহস্য জনক বই পড়তে বেশী ভালবাসেন মনে হয়। সংগ্রহ গুলো দারুন হয়েছে। শুভেচ্ছা রইল।
দাদা এর আগে আপনি অনেকগুলো বই কিনে ছিলেন এবং আজকে আপনি ঘুরতে এসেছিলেন কিন্তু আপনার বই কেনার সেরকম ইচ্ছা ছিল না, কিন্তু আপনি না চাইতেও বইয়ের স্টল গুলো দেখে আর লোভ সামলাতে পারেননি। কিনতে কিনতে ২৪ খানা ছোট-বড় বই কিনেছে এবং আজকেই সর্বোচ্চ ১১০০ টাকার বই কিনেছেন। সত্যি আপনার মত বইপ্রেমিক খুবই প্রয়োজন। আপনি আসলেই বইপ্রেমিক।মেলার দৃশ্য দেখে খুব ভালো লাগলো। ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দেখে সুযোগ হলো। আপনার জন্য এবং সবার জন্য রইলো শুভকামনা এবং সুস্থতা কামনা করছি।
রীতিমতো চমকে গেলাম গো দাদা । এত বই পড়ার জন্য হয় কখন আপনার!! সারা দিন এত ব্যস্ত থাকেন। তবে এটা অনেক ভালো লেগেছে যে আমার দাদা বই পড়তে এত ভালোবাসে। ভৌতিক আর রহস্যের বই মনে হয় দাদার বেশি পছন্দ। খুব ভালো লাগলো দাদা বইয়ের সংগ্রহ গুলো দেখে। আমার তো এখনও যাওয়ার সৌভাগ্য হয়ে উঠলো না। আপনিও একা একা চলে গেলেন মেলাতে, একবারও বললেন না। ☹️। দেখি পরের সপ্তাহে যাওয়া হয় কিনা।
দাদা বাংলাদেশের প্যাভিলনটা দেখে সত্যিই প্রানটা জুড়িয়ে গেল ☺️ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণকে একটি বইয়ের আকার দিয়েছে সত্যিই দারুন লাগছে। আপনার বদৌলতে মেলা ঘুরার সুযোগ পেলাম আমরা ☺️ দাদা অনেক বই কিনেছেন দেখলাম ♥️ এবার বইয়ের গল্পগুলো আমাদের সাথে ভাগ করে নেবেন আশাকরি ☺️
অনেক অনেক শুভকামনা রইল দাদা 💚
এতো দেশের মধ্যে আমাদের প্রিয় ছোট এই দেশের নাম দেখে অনেক ভালো লাগলো। আমার মনে হয় আপনি একজন বই প্রমিক মানুষ । বইয়ের প্রতি ভালোবাসা না থাকলে কেউ এতো বই কিনে না কি। দাদা আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
দাদা আপনি অনেক ব্যস্ততার মানুষ। তারপরেও নিজের পরিবার কে নিয়ে বই মেলায় কিছুটা আনন্দময় মুহূর্ত কাটিয়েছেন। তার কিছু হতো আমাদের মধ্যে শেয়ার করেছেন এই জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। দাদা আপনি অনেক গুলো বই কিনেছেন। দাদা আপনার তোলা বইমেলার ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। আমার পক্ষ থেকে দাদা আপনাকে জন্য অনেক ভালোবাসা ও প্রাণঢালা শুভেচ্ছা রইল।
Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.
Please consider to approve our witness 👇
Come and visit Italy Community
11000 টাকার বই!!!! আপনার মত পাঠক ঘরে ঘরে থাকলে বাংলা সাহিত্যের সুদিন ফিরতে সময় লাগবে না। আমার কাছে বই মেলার প্যাভিলিয়ন গুলো কিন্তু খুব আকর্ষণীয় মনে হল। অনেক সুন্দর ভাবে বানানো হয়েছে প্রত্যেকটি দোকান। ইশ আপনাদের সঙ্গে আমিও যদি যেতে পারতাম...।
দাদা আপনি অনেক গুলো বই কিনেছেন। দেখে অনেক ভাল লাগল যে বাংলাদেশের ৭ই মার্চ কে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন। তাছাড়াও ভালোই ঘুরেছেন বইমেলায় তা আপনার পোস্ট দেখেই বুঝা যাচ্ছে। শুভেচ্ছা রইল দাদা।
দাদা দেখছি কলকাতা বইমেলা থেকে দ্বিতীয় দিনে অনেক ধরনের বই কিনেছেন। সত্যি দাদা যারা বই পড়তে ভালোবাসে তারা কখনো বই দেখে লোভ সামলাতে পারে না। দাদা আপনাকে না দেখলে বুঝতে পারতাম না। দাদা অনেক দারুণ দারুণ সব বই কিনেছেন। আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে দাদা।
ধন্যবাদ দাদা,আপনার জন্য অনেক দুআ ও শুভকামনা রইল।
দাদা,আপনি যা বই সংগ্রহ করেছেন মনে হচ্ছে একটি আলমারি ভর্তি হয়ে বসে আছে।আমি তো অবাক ,এত ব্যস্ততার মাঝেও আপনি এত এত বই পড়ার সময় কি করে বের করেন।এখন মনে হচ্ছে আপনি 24 ঘন্টায় জেগে থাকেন 😊।যাইহোক বইগুলো ভারী সুন্দর সুন্দর ।আপনাদের বই সংগ্রহ ও বইয়ের স্টলগুলো দেখে আমার ও ছুটে যেতে ইচ্ছে করছে বইয়ের স্টলগুলো একবার হলেও পরিদর্শন করতে।যদিও অতগুলো একদিনে দেখা সম্ভব নয়।তবে পরের বছর অবশ্যই চেষ্টা করবো আগে থেকে যাওয়ার।বৌদিকে বেশ সুন্দর দেখতে লাগছে।ধন্যবাদ দাদা।
বই মেলায় গিয়ে আপনি অনেক সুন্দর কিছু বই কিনেছেন দাদা। দেখে বোঝা যাচ্ছে আপনারা সকলে মিলে অনেক মজা করেছেন। আপনি আপনার পরিবারের সকলকে নিয়ে বই মেলায় সুন্দর সময় কাটিয়েছেন দাদা। দারুন দারুন সব বইগুলো কিনেছেন। বই মেলায় কাটানো মুহূর্ত ও আপনার কেনা বই গুলো আমাদের মাঝে ফটোগ্রাফি আকারে শেয়ার করেছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
যদিও গতকাল রাতে উইঙ্কলেস ভাই ক্লাসে বলছিল কলকাতার দিকে গিয়েছিল তখনই আমি ব্যাপারটা আন্দাজ করতে পেরেছিলাম । সময়টা যে বেশ ভালোই কাটিয়েছেন তা কিন্তু আপনার ছবি গুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে । ঐদিকে উইঙ্কলেস ভাইয়ের পোস্টে দেখলাম বেশ বাহারি খাবারের কিছু ফটো । দাদা বইগুলো রিভিউ এর অপেক্ষায় থাকলাম । যাইহোক একদিন সময় হলে , আমরা সবাই মিলে বই মেলায় ঘুরবো এবং খুব মজা করব, সেই আশায় ব্যক্ত করছি । ভালোবাসা রইল ।
বই দেখে রীতিমতো আমার লোভ লাগছে, বইগুলোর নাম কভার পেজের আকর্ষণীয় ছবি যেন সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে। আপনার যেই পরিমান বই কেনা হয়েছে ছোটখাটো একটি লাইব্রেরী তো হয়েই যাবে। এবছরেই বেশ অনেকগুলো বই দেখলাম, কখনো সময় হলে বইগুলোর রিভিউ দিবেন, আপনার রিভিউ পাবার আশায় রইলাম।