ফোটোগ্রাফি পোস্ট - সায়েন্স সিটিতে আমরা তিনজন
চীনা টাউনে সব খাবারই ছিল নরমাল প্রাইসের চাইতে অনেক বেশি । অর্ডারও করেছিলাম বেশি বেশি । তাও হয়তো খেয়ে শেষ করে ফেলতাম । কিন্তু, জঘন্য স্বাদের জন্য সেটা আর পেরে উঠলাম না । শুধু বেশ কয়েক গ্লাস কোক খেলাম আমরা । অবশ্য এই রেস্টুরেন্টে রঙিন পানীয়ের ঢালাও ব্যবস্থা ছিল - বিয়ার, হুইস্কি, রাম, জীন, ব্র্যান্ডি, ওয়াইন সহ হরেক মণিমুক্তোর সমাহার ছিল । আমাদের পাশের টেবলেই দুই বিশালবপু সর্দারজী জন্মদিন পালন করলেন ছোট্ট একটা কেক কেটে আর প্রচুর বিয়ার গিলে ।
যাই হোক রেস্টুরেন্ট থেকে বেরিয়েই সোজা সায়েন্স সিটি । মাত্র ১০-১৫ মিনিটের রাস্তা । গাড়ি পার্ক করিয়েই আমরা স্কাই রোপ ওয়েতে আকাশ পথে সায়েন্স সিটিতে প্রবেশ করলাম । মাটি থেকে বেশ খানিকটা উঁচু তা ৮-১০ তলা বিল্ডিঙের সমান উঁচু তো হবেই । মাত্র ১০ মিনিটের রোপ ওয়ে জার্নি ছিল এটা । তবে, দারুন উপভোগ্য । আমরা সবাই বেশ কয়েকটা স্নাপ্শট্ নিলাম । পাখির চোখে পৃথিবীটা কেমন লাগে সেটা রোপ ওয়েতে জার্নি করলে একটা আভাস পাওয়া যায় ।
আমাদের নিলয়বাবু আবার রোপ ওয়ের ত্রু আর কর্মকর্তাদের একটা মূল্যবান পরামর্শও প্রদান করলো । প্রথমে, তাঁদের কাছ থেকে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে এর এঞ্জিনিয়ারিং আর তেল-বিদ্যুতের খরচটা জেনে নিলো । এরপরে তাঁদেরকে পরামর্শ দিলো যে, তাঁরা যদি এই দানবাকৃতির এঞ্জিনের সাথে একটা তেলকল জুড়ে দেয় তবে দিব্যি এক খরচে দুই কাজ সারা হবে । অধিকন্তু, নিষ্কাশিত তেল বিক্রি করে তাঁরা বিদ্যুতের বিল মেটাতে পারবে । এই মূল্যবান পরামর্শ শুনে তো তাঁদের চক্ষু চড়কগাছ । দ্রুত, আমরা সেখান থেকে কেটে পড়লাম তাঁদেরকে অবাক সাগরে নিমজ্জিত করে ।
এরপরে সোজা স্পেস থিয়েটারে । শো শুরুর ৫ মিনিট পার হয়ে গিয়েছিলো । তাই, আমরা এক প্রকার দৌড়ে স্পেস থিয়েটারে ঢুকে পড়লুম । বিশাল একটা গোলাকার ঘর স্পেস থিয়েটারটা । ছোটোখাটো একটা ফুটবল মাঠ যেনো । গম্বুজ আকৃতির গোলাকার পুরো ছাদটাই এর স্ক্রিন । আর সিনেমা হলের মতো সারি সারি দর্শকাসন নিচ থেকে ক্রমশ উপরের দিকে উঠে গিয়েছে । নিলয় আশেপাশে কোনোদিন না তাকিয়ে শুধু সিঁড়ি বেয়ে পড়িমরি করে উপরে উঠে যেতে লাগলো । সবার পিছনে সব চাইতে উঁচু আসনে বসা চাই তার, তাহলে ভালো ভিউ আসবে ।
আমি আর সজীব শুধু তাকে অনুসরণ করে উপরে উঠতে লাগলাম । ও মা, ওঠার পরে দেখি কি লাস্ট লাইনে দর্শক প্রায় শূন্য । সব মিডল সারিতে । আর নিচের দিকে তাকিয়ে দেখি কি মানুষ জন ছোট্ট ছোট্ট লাগছে একদম । অন্ধকারে হাতড়ে হাতড়ে বসে তো পড়লুম । মিথ্যে বলবো না, প্রথম দিকে একটু ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম । অনেকটাই উঁচুতে বসে আছি আমরা তিনজন । প্রায় ৪ তলা বা তার চাইতেও উঁচু । একটু পরে দেখি নিলয় চোখ বুজে বসে আছে । কী হলো ? বেচারার মাথা ঘুরছে । আর মুখে বলছে মাথা ঘুরছে, কিন্তু তার চাইতেও ভয়ের কথা এখান থেকে যদি কেউ পড়ে তো তার আর রক্ষে নেই । হা হা !
এরপরে আমার সাইন্স এক্সিবিশন সেন্টারে গেলুম । সময় স্বল্পতার কারণে মাত্র এক দশমাংশ স্থান ঘোরা হলো । এরপরে আমরা মিষ্টি হাবে গিয়ে একটু মিষ্টিমুখ করলাম ।
চায়না টাউনের একটা চীনা রেস্তোরাঁর ঢোকার মুখে এই মূর্তিটি দেখলাম । এটি একটি Silkroad art । টেরাকোটার মধ্যযুগীয় চৈনিক যোদ্ধার মূর্তি ।
তারিখ : ১২ অগাস্ট ২০২২
সময় : দুপুর ৩ টা ১০ মিনিট
স্থান : চীনা টাউন, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
চায়না টাউনের একটা চীনা রেস্তোরাঁয় খাবারের অপেক্ষায় আমরা তিনজন ।
তারিখ : ১২ অগাস্ট ২০২২
সময় : দুপুর ৩ টা ১০ মিনিট
স্থান : চীনা টাউন, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
আকাশপথে সায়েন্স সিটিতে এন্ট্রি । রোপ ওয়ে দিয়ে ঢুকলাম । দারুন অনুভূতি ।
তারিখ : ১২ অগাস্ট ২০২২
সময় : দুপুর ৩ টা ২০ মিনিট
স্থান : চীনা টাউন, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
রোপ ওয়েতে আমাদের তিনজনের আলাদা আলাদা সেলফি ।
তারিখ : ১২ অগাস্ট ২০২২
সময় : দুপুর ৩ টা ২৫ মিনিট
স্থান : চীনা টাউন, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
স্পেস থিয়েটারে আমরা । নিচে সব শেষে মিষ্টি হাবে আমরা গেলুম মিষ্টিমুখ করতে ।
তারিখ : ১২ অগাস্ট ২০২২
সময় : দুপুর ৫ টা ৫৫ মিনিট
স্থান : চীনা টাউন, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
পরিশিষ্ট
প্রতিদিন ২০০ ট্রন করে জমানো এক সপ্তাহ ধরে - ৭ম দিন (200 TRX daily for 7 consecutive days :: DAY 07)

টার্গেট ০৪ : ১,৪০০ ট্রন স্টেক করা
সময়সীমা : ১৪ অগাস্ট ২০২২ থেকে ২০ আগস্ট ২০২২ পর্যন্ত
তারিখ : ২০ আগস্ট ২০২২
টাস্ক ৩৫ : ২০০ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron
আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx
২০০ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :
TX ID : a7cf0bc9377137b8096267bc1ce53df9ddd1cbf8e2a894de918a0a70ed8fe466
টাস্ক ৩৫ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি
Account QR Code
RME, Thank You for sharing Your insights...
This post has been upvoted by @italygame witness curation trail
If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness
Come and visit Italy Community
Thank You for sharing...
https://new.c.mi.com/global/post/107728/Fr_One_Piece_Film_Red_Streaming_VF_en_Fran%C3%A7ais_Fil
সায়েন্স সিটিতে অনেক ভালো সময় কাটিয়েছেন দেখছি, সাথে আমাদের সজীব ভাই ও রয়েছে।অনেক ভালো লাগলো দাদা আপনাদের এই ফটোগ্রাফি গুলো, এদিকে খাবারের অপেক্ষায় তিনজন ছিলেন দেখলাম তবে খাওয়ার তো দেখলাম না দাদা। নাকি খাবার আনতে তারা লেট করছে। যাই হোক ধন্যবাদ দাদা খুব চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি উপহার দেওয়ার জন্য।
Thank You for sharing...
দারুণ লাগলো ভ্রমন গল্পটি।বিশেষ করে রোপওয়েতে পাখির চোখে দেখা, সেটা সত্যিই দারুণ অভিজ্ঞতা। ছোট্ট কেক আর বিয়ার দিয়ে জন্মদিন পালন মজার।
দাদা, আপনার করা সায়েন্স সিটির ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। চমৎকার চমৎকার ভবন আর ভবনের দৃশ্য গুলি। এ সমস্ত জায়গায় গেলে এমনিতেই মন উৎফুল্লে ভরে যাবে। আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারলাম সেই সাথে ফটোগ্রাফি গুলো উপভোগ করলাম। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
Thank You for sharing...
৪ তলা বা তার থেকে উঁচুতে আপনারা বসে আছেন দাদা ।একটু পরে দেখতে পান নিলয় দাদা চোখ বুজে বসে আছে আর বলতেছে মাথা ঘুরছে মাথা ঘুরছে ।আসলেই অনেক উঁচুতে বসে নিচের দিকে তাকালে অনেক মাথা ঘোরে ।আসলেই চিনার খাবার খেতে মোটেও ভালো লাগেনা ওদের খাবার আমাদের খাবারের থেকে অনেকটা আলাদা। পাখির চোখে পৃথিবীটা কেমন লাগে সেটা রোপ ওয়েতে জার্নি করলে একটা আভাস পাওয়া যায় । দাদা আপনারা রোপ ওয়েতে জার্নি করে অনেক মজা করেছেন যা আপনার পোস্টের মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে। আপনাদের সুন্দর একটি মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দাদা ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের উপহার দেয়ার জন্য আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
Thank You for sharing Your insights...
দাদাপুর প্রত্যেকটা ফটোগুলো পোস্ট অনেক সুন্দর হয়.আর ভালো লাগলো আপনার তিন বন্ধুর এমনি ঘোরাফেরা দেখি.অটুট থাকুক বন্ধুত্ব
Thank You for sharing...
আপনার ওই মণিমুক্তো খান ই এটাই ভালোলাগার বিষয় দাদা,খাবার মজা না হলেও।😜
জায়গাটা সুন্দর।
বাহ!! দাদা সজিব দাদাও দেখছি আপনার সাথে। আকাশপথে সায়েন্স রোপে পাড়ি দিলেন। বেশ উপভোগ করেছিলেন। উপর থেকে নিচের বিল্ডিংগুলো ছোট ছোট দেখাচ্ছে। এমন জায়গায় যাওয়ার সৌভাগ্য কখনো হয়নি। আপনার ফটোগ্রাফি এর মাধ্যমে উপভোগ করতে পারলাম 🥰
Thank You for sharing...
গতকালকের পোস্ট পড়েছিলাম। বেশ ভালো লাগছিল। আপনারা তিনজন একসাথে বেড়াতে গিয়েছিলেন। আশা করি তার মধ্য থেকেই আজকের পোস্ট। কালকের মত আজকেও নতুন একটি স্থান সম্পর্কে অবগত হতে পারলাম। নতুন নতুন বিষয় সম্পর্কে ধারণা পেলে আমারও খুব ভালো লাগে। ফটোগ্রাফির পাশাপাশি উপরের বর্ণনা গুলো পড়ে আমার ভালো লাগলো। উপরে ওঠার পরে ভয় পেয়েছেন এটা বড় বিষয় নয়, তবে হাঁটতে হাঁটতে যে চার তলার উপরে চলে গেছেন এটা আপনাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকার হয়েছে।
Thank You for sharing Your insights...
রঙ্গিন পানীয় কেমন খাওয়া হয়েছে দাদা,, 😁😁
আর স্পেস থিয়েটারের বিষয়টা একটুও বুজিনি সেখানে কিসের শো দেখানো হয়?
যাইহোক তিনজনে মিলে খুব সুন্দর সময় অতিক্রম করেছেন। সজিব ভাইয়াকে দেখে বোঝাই যাচ্ছে সে অনেক খুশি।
দাদা দুপুরে খাবারের স্বাদ গুলো সারা জীবন মনে থাকবে 😅। তবে মিষ্টি হাবে গিয়ে দারুন একটা অভিজ্ঞতা হয়েছে। আর সাইন্স সিটিতে সবথেকে দারুণ অভিজ্ঞতা হয়েছে স্পেস থিয়েটারে গিয়ে। খানিকক্ষণের জন্য যেন অন্য একটা জগতে চলে গিয়েছিলাম। নিলয় দাদা থাকার জন্য মজাটা আরো বেশি হয়েছে। সারাক্ষণ হাসি-ঠাট্টা নিয়েই ছিল দাদা। আমি সত্যিই অনেক ভাগ্যবান দাদা। জানিনা আবার কবে একসাথে হওয়া হবে। তবে স্মৃতির পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে প্রতিটা মুহূর্ত। প্রণাম রইল দাদা।
Thank You for sharing Your insights...
আপনারা তিনজন মিলে দারুন সময় কাটিয়েছেন এবং বেশ অনেকগুলো জায়গায় ভ্রমণ করেছেন দেখে ভালো লাগলো। বিশেষ করে রোপওয়েতে পাখির চোখে পৃথিবী টাকে দেখার বিষয়টি সত্যি খুবই অসাধারণ অভিজ্ঞতা। শুভকামনা রইল আপনার জন্য দাদা।
Thank You for sharing...
Great post, very inspiring, thank you for the time and effort you put into this
ওরা একটু অতিরিক্ত মদ্যপান করে থাকে। অনেকেই আছে যাদের উপরে উঠলে ভয় করে মাথা ঘুরে যেমনটা নিলয় বাবুর হয়েছে। আমারও এমনটা হয়। চীনা টাউনে দারুণ সময় কাটিয়েছেন সাথে দেখছি আমাদের সজিব দা আছে। ফটোগ্রাফি গুলো ভালো ছিল দাদা।।
Thank You for sharing...
Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.
Come and visit Italy Community
প্রাণপ্রিয় দাদা, বেশি উপর থেকে নিচের দিকে তাকালে ভয় পাওয়াটাই স্বাভাবিক। আর এরকম অবস্থায় অনেকেরই মাথা ঘুরে যায় যেমনটি নিলয় বাবুর হয়েছিল। দাদা আপনার পোষ্টের সবগুলো ফটোগ্রাফি দেখতে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। কিন্তু সবচাইতে বেশি ভালো লেগেছে রোপ ওয়েতে আপনাদের তিনজনের আলাদা আলাদা সেলফি। প্রাণপ্রিয় দাদা মিষ্টি হাবে গিয়ে তারপরে কি করলেন সেটা জানার অপেক্ষায় রইলাম। প্রাণপ্রিয় দাদা আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
Thank You for sharing Your insights...
সায়েন্স সিটিতে অতিবাহিত করে চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দাদা। আসলে এই জায়গাটি ভ্রমণ করার সৌভাগ্য জীবনে কোনদিন হবে কিনা জানিনা কিন্তু আপনার পোষ্টের মাধ্যমে এই জায়গাটি দেখতে পেরে সত্যিই অনেক ভালো লাগলো।
Thank You for sharing...
হাহাহা ভাই সেই দিন রাতের কথা মনে পড়ল। আলো থেকে হুট করে এতো উপরে অন্ধকারে উঠে এমনটা হয়েছিল। ভালো লাগলো আপনাদের মুহূর্ত গুলো জেনে ।
Thank You for sharing...
আমাদের নিলয় বাবু যেখানেই যায় সেখানেই কিছু স্মৃতি রেখে আসে। আগের দিন দাদা বৌদিতে বিরিয়ানি খেতে গেলাম সেখানে গিয়েও এক হাস্যকর কান্ড বাঁধিয়ে দিয়েছিল। বিরিয়ানি খাওয়া শেষে স্যালাড আসলো কেন, সেই রাগে নিলয় বাবু রেগে স্যালাড ফেরত দিয়ে দেবে। পরে তো blacks দা বলে কয়ে ঠান্ডা করলো।
Thank You for sharing Your insights...
দারুণ উপভোগ্য ছিল আপনার সায়েন্স সিটি ভ্রমণ এর সময়গুলো। চিনা টাউনে জঘন্য খাবারের স্বাদ, স্পেস থিয়েটারে দৌড়ে গিয়ে সিনেমা দেখা, সব কিছুই ছিলো মনে রাখার মতো। ধন্যবাদ দাদাকে এমন সুন্দর কিছু মুহূর্ত আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য।
Thank You for sharing...
মনি মুক্তার সমাহার শুধু দেখেই পেট ভরিয়েছেন তা তো মনে হচ্ছে না।
সায়েন্স সিটিতে আমিও একবার গিয়েছিলাম। খুবই ভালো লেগেছিল আমার কাছে। বাচ্চারাও খুব পছন্দ করেছিল। পরিচিত জায়গার ছবিগুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো। পুরনো স্মৃতিগুলো সব মনে পড়ে গেল। মনে হচ্ছে যে আবারও গিয়ে একবার ঘুরে আসি।
Thank You for sharing...
মজার কথা আর দারুণ সব ফটোগ্রাফি দিখেই নিশ্চত হওয়া যায় আপনারা কতটা মজা উপভোগ করেছেন, সত্যি বেশ মজা পেলাম কথাগুলো পড়ে আর ফটোগ্রাফিগুলো দেখে যাওয়ার আকাংখা তৈরী করে রাখলাম। ধন্যবাদ
দেখেই বোঝা যাচ্ছে আপনারা খুব এনজয় করেছেন তিনজন মিলে। সজীবদা কে তো আমি কিছুটা জানি,ওঁ থাকলে যে কোন জায়গাতেই বেশ মজা হয়। আর এখন নিলয় দার সম্পর্কে কিছুটা বুঝতে পারলাম। আর আপনারা ঘুরাঘুরি করার জন্য জবরদস্ত দেখতে জায়গা বেছে ছিলেন। যাতে করে বোঝা যায় সব মিলিয়ে মিশে অসাধারণ অনুভূতির সাক্ষী ছিলেন আপনারা।
Thank You for sharing...
দাদা, আপনার সায়েন্স সিটিতে ঘোড়া ঘুরি অতঃপর ফটোগ্রাফি করেছেন দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি। অনেক জায়গার সাথে পরিচিত হলাম ও আপনার তোলা সব গুলো ছবি মনোযোগ সহ দেখলাম উপভোগ করলাম। অনেক উঁচু জায়গায় উঠলে বুকের মধ্যে দুরুদুরু করে। স্পেস থিয়েটারে উঠে ৪ তলা ভবনের সমান উঁচু জায়গায় বসায় আপনাদের এমটা হয়েছিলো।সবার শেষে স্পেস থিয়েটারে গিয়ে নিচে মিষ্টি হাবে মিষ্টিমুখ করে চলে আসলেন ।বেশ ভালো ছিলো দাদা।খুব সুন্দর দৃশ্য গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
Thank You for sharing...
চিনা টাউনে খাবারের প্রাইস বেশি হওয়া সত্ত্বেও খাবারের মান একেবারে জঘন্য আসলেই এটা মেনে নেয়া যায় না। রোপ ওয়েতে সাইন্স সিটি প্রবেশ করলেন এটা আসলেই অনেক রোমাঞ্চকর মুহূর্ত। অন্ধকারে এত উপরে ওঠা আসলে অনেক রিস্কি ও ভয়ের ব্যাপার। যাইহোক দাদা তিনজন মিলে অনেক ঘোরাঘুরি করেছেন এবং আনন্দঘন মুহূর্ত কাটিয়েছেন দেখেই বুঝতে পারছি। ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে।
দেখেই বুঝতে পারলাম জায়গাটা অনেক সুন্দর।
ধন্যবাদ দাদা।
Thank You for sharing Your insights...
Please one time visit my account And support me😪😭
সাইন্স সিটিতে দাদা আপনার একটি কোয়ালিটি টাইম কাটিয়েছেন দেখলাম। চমৎকার কতগুলো ফটো দেখতে পেলাম। অনেক রোমাঞ্চিত হলাম। এ ধরনের ফটোগ্রাফ দেখতে বরাবরই ভালো লাগে। দাদা মিষ্টিমুখ তো দেখতে পেলাম না। সবকিছু মিলিয়ে অনেক ভালো লাগলো ফটোগ্রাফগুলো। ধন্যবাদ দাদা ভালো থাকবেন সব সময়।
Thank You for sharing...
দাদা আজকে আপনার সেলফিতে আপনাকে একেবারে বাচ্চা মানুষ বলে মনে হচ্ছে। তবে আপনার এই পোস্ট পড়ে সাইন্স সিটিকে ভ্রমণ তালিকায় ঢুকিয়ে ফেললাম। যদি কখনো কলকাতায় যাওয়া হয় তবে এই জায়গায় অবশ্যই যাওয়ার চেষ্টা করব। আপনার বর্ণনা থেকে বুঝতে পারছি জায়গাটি অত্যন্ত আকর্ষণীয়। ধন্যবাদ আপনাকে।
Thank You for sharing...
নিলয় বাবুর তারিফ করতে হয়। ফ্রিতে কি বড় এক বুদ্ধি দিয়ে দিলেন ওনাদের। ছবি গুলো সুন্দর ছিলো সব দাদা।
দাদা জায়গায় বেশ সুন্দর এবং চোখ জুরানো মত দেখে খুব ভালো লাগলো।আপনার সায়েন্স সিটি ভ্রমণ টা তিন বন্ধু মিলে খুব ভালো উপভোগ করছেন।