Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০৬
Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০৬
পূর্বের এপিসোড : Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০৫
শুভ সকাল বন্ধুরা,
কেমন আছেন আপনারা ?
শীতের অপরাহ্নের উষ্ণ ওয়েলকাম সবাইকে । শুভ অপরাহ্ন । আজকে ভীষণ ব্যস্ততার মধ্যে সময় কাটাচ্ছি । ভোরে উঠে হসপিটালে গিয়েছিলাম । সেখান থেকে ফিরতে ফিরতে দুপুর ১ টা বেজে গিয়েছে । এখন বসলাম ল্যাপটপ নিয়ে । পোস্ট করতে হবে ।
আজকে অপরাহ্ন বেলায় আমি আবারো আপনাদের সামনে আমার কলকাতা মিউজিয়াম পরিভ্রমণের ষষ্ঠ পর্ব নিয়ে হাজির হয়েছি । আজকের পর্বে মৌর্য, কুষাণ, গুপ্ত, মগধ, গান্ধার, কুরু, কোশল, শূরসেন, পাঞ্চাল, অবন্তী প্রভৃতি প্রাচীণ সাম্রাজ্যের অবশিষ্ঠ আরো কিছু প্রাচীন ভাস্কর্যের নিদর্শন নিয়ে হাজির হলাম ।
আগামীকাল আমাদের প্রাচীন ভারতের প্রাচীন ভাস্কর্য্যের সিরিজ ফোটোগ্রাফের লাস্ট এপিসোড পাবলিশ হবে । এর পর থেকে "মানব সভ্যতা ও মানুষ জাতির ক্রমবর্ধমান ইতিহাস তুলে ধরা হবে" সিরিজ আকারে ।
চলুন দেখে নেওয়া যাক আজকের আয়োজন ।
বেলে পাথরে নির্মিত খগরাজ মহাপক্ষী গরুড়ের মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
গ্রানাইট পাথরে নির্মিত বীণাপাণি দেবী সরস্বতীর মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
নিরেট পাথর কেটে সিদ্ধিদাতা গণেশের মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
গ্রানাইট পাথরে খোদাই করা মা লক্ষ্মীর মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
গ্রানাইট পাথরে নির্মিত বীণাপাণি মা সরস্বতীর আরেকটি মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
প্রস্তর নির্মিত বিশাল সিংহদুয়ার, পাথরে খোদাই করা অজস্র মূর্তি আছে এই তোরণের গায়ে
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
পাথরে খোদাই করা বিশালকায় মহামায়ার মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
পুরো একটি পাথরে কেটে মকরমুখো হস্তীর ভাস্কর্য
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
গ্রানাইট পাথর নিরেট পাথর পাথরের মধ্যে খোদাই এর কাজ গুলো সত্যিই খুব নিখুঁত এবং কষ্টসাধ্য। তখনকার মানুষজন অনেক সৃষ্টিশীল এবং প্রযুক্তিতে ভালোই দক্ষ ছিল। ধন্যবাদ ধারাবাহিকভাবে শেয়ার করার জন্য এবং পরবর্তী পর্বগুলোর অপেক্ষায় রইলাম যেখানে আরো অনেক আকর্ষণ রয়েছে যার মধ্যে মমি অন্যতম।
ওয়াও দাদা আপনার ভাস্কর্য চিত্র গুলো দেখে সত্যিই অনেক ভালো লাগলো সেই পার্ট-১ থেকে পাঠ-৬ এর সবকটা ভাস্কর্য এ পর্যন্ত আপনার শেয়ার করা সবকয়টি পার্ট। সত্যিই অসাধারণ সবকয়টি ভাস্কর্য। যা দেখার মত এবং অনেক বছর পুরনো এবং ঐতিহাসিক। ধন্যবাদ দাদা শেয়ার করে আমাদের মাঝে দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য। শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইল।
আপনার ফটোগ্রাফি গুলো সত্যিই অসাধারণ হয়েছে দাদা। আপনাকে আবারো জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। ছবিগুলো দেখে সত্যি মিউজিয়াম ঘোড়ার আগ্রহটা বাড়িয়ে দিচ্ছেন। তবে জানি না কবে এই মিউজিয়াম ঘোড়ার সুভাগ্য হবে আমার।
আমি আপনার Indian Museum ভ্রমণের আগের সব গুলো এপিসোডই পরেছি। সব গুলো দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে দাদা। প্রত্যেকটি এপিসোডেই আমরা বিভিন্ন রকমের প্রাচীন নিদর্শন দেখতে পেরেছি। সব গুলোই ছিল এককথায় অসাধারণ। আমার কাছে খুব বেশি ভালো লেগেছে। আপনার Indian Museum ভ্রমণের ৬ষ্ট এপিসোডটিও আমার কাছে দারুণ লেগেছে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা আমাদের মাঝে এত সুন্দর কিছু পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য।
আবারো প্রাচীন ভাস্কর্যগুলো দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগছে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে পুরনো প্রাচীন ভাস্কর্যগুলো দেখার সুযোগ করে দিলেন, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
আবারো প্রাচীন ভাস্কর্যগুলো আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগছে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের এই ভাস্কর্যগুলো দেখার সুযোগ করে দিয়েছে। প্রাচীন ভাস্কর্যগুলো দেখতে আমার খুবই ভালো লাগছে, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা।
দাদা, প্রথমেই বৌদির সার্বিক সুস্বাস্থ্য কামনা করি। ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর বিগত পোষ্টের ফটোগ্রাফির ন্যায় আজকের ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে অনেক অনেক সুন্দর লাগছে। প্রাচীন সাম্রাজ্যের এ ধরনের প্রাচীন ভাস্কর্যগুলো প্রাচীন ইতিহাসের সাক্ষী। আমার কাছে সবচাইতে বেশি ভালো লাগলো নিরেট পাথর কেটে সিদ্ধিদাতা গণেশের মূর্তির ফটোগ্রাফিটি। অনেক ব্যস্ততার মধ্য দিয়েও আমাদের জন্য এত সুন্দর একটি পোষ্ট উপহার দেওয়ার জন্য দাদা আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।
দাদার তোলা ছবি গুলো সব সময় অসাধারন হয়ে থাকে। প্রতিটি ছবির নিচে সুন্দর করে বিবরণ দিয়েছেন এতো ছবি গুলার ইতিহাস সম্পর্কে একটু ধারনা পাওয়া যায়। সব দিক থেকে ভালোই হয়েছে। ভাস্কর্য গুলো দেখতেও অনেক সুন্দর লাগে।