বিবর্তন ও একটি ভবিষ্যৎবাণী -পর্ব ০৭
Copyright Free Image Source : Pixabay
মানব ইতিহাসে সর্বশ্রেষ্ঠ আবিষ্কার হলো "আগুনের ব্যবহার করায়ত্ব করতে শেখা" সে সন্দেহ নেই । কারণ, সভ্যতার সূত্রপাত আগুন থেকেই । কিন্তু, আসলে লক্ষ বছরের মনুষ্য বিবর্তনের ইতিহাসে সব চাইতে গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার হলো হাতের বুড়ো আঙুলের যথার্থ ব্যবহার করতে শেখা । আমাদের দুই হাতের বুড়ো আঙুল সহ এই দশ আঙুলের সঠিক ব্যবহারেই আজ আমরা সভ্যতার সর্ব শীর্ষে অবস্থান করছি ।
আগুন আবিষ্কারের পরে মানুষদের আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি । নক্ষত্রবেগে সভ্যতার উন্নতিসাধন হতে থাকে । কাঁচা মাছ মাংসের বদলে আগুনে পোড়ানো মাছ মাংস খাওয়ার ফলে ধীরে ধীরে তাদের বুদ্ধিমত্তা লেভেল বাড়তে থাকে । মানুষ ভাবতে শেখে । ব্রেন খাটানো শুরু করে । দীর্ঘদিনের পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষা নিরীক্ষার ফলে যখন আগুন আবিষ্কার হলো তখন একটি বিশেষ জ্ঞানের উদ্ধব হয় । প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম ধরে এই বিশেষ জ্ঞানের উৎকর্ষতা সাধিত হতে থাকে । এই বিশেষ জ্ঞানটাই বিজ্ঞান ।
আগুন আবিষ্কারের পর পরই একের পর এক সভ্যতার বদ্ধ দ্বার গুলো খুলে যেতে থাকে । মানুষ আগে গাছের ভারী ডাল এবং ভারী পাথরের টুকরো ব্যবহার করতো শিকার ও যুদ্ধে । এরপরে এর স্থান দখল করলো পাথরের তৈরী নানান ধারালো যুদ্ধাস্ত্র । অবসান ঘটলো আদিম প্রাগৈতিহাসিক এক যুগের । সূচিত হলো নতুন এক যুগের । প্রস্তর যুগ ।
প্রস্তর যুগে পাথরের তৈরী কুঠার, ছুরি, বর্শা ব্যবহার করতো আদিম মানুষেরা । এর পাশাপাশি এরা এই যুগে পাকাপাকিভাবে পাথরের গুহাকে বাসস্থান হিসেবে গড়ে তোলে । পাথরে ঠোকাঠুকি করে দ্রুত আরো সহজ উপায়ে আগুন জ্বালাতে শেখে । খাদ্য সঞ্চয় করতে শেখে । পাথরের চ্যাটালো গর্তে জল ধরে রাখতে শেখে । পশুর ছাল, গাছের বাকল খুব সহজে পাথরের ছুরির সাহায্যে পৃথক করে বস্ত্রের চাহিদা পূরণ করে শীত এবং বর্ষায় ।
এরপরে ধীরে ধীরে মানব সভ্যতা বিবর্তনের মধ্যে দিয়ে এক একটা যুগ পার করতে থাকে । প্রস্তর যুগের মতো এত ইন্টারেষ্টিং যুগ আর মানব ইতিহাসে নেই । কারণ, এই যুগেই সূচিত হয় মানব সভ্যতা । প্রস্তর যুগকে মোটামুটি তিনটি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়েছে - প্যালিওলিথিক বা প্রাচীন প্রস্তর যুগ, মেসোলিথিক বা মধ্য প্রস্তর যুগ এবং নিওলিথিক বা নব্য প্রস্তর যুগ ।
প্যালিওলিথিক যুগে মানুষ শুধুমাত্র আগুনের নানাবিধ ব্যবহার আর পাথরের নানান সমরাস্ত্র তৈরিতেই ব্যাপৃত ছিল । এই যুগের একবারে মধ্যভাগে এসে মানুষ ব্যাপকহারে জনসংখ্যা বৃদ্ধি করে এবং সমগ্র পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়া শুরু করে । আর নিম্ন প্রস্তর যুগের একদম শেষভাগে এসে মানুষ কুকুরকে পোষ মানাতে শেখে ।
মেসোলিথিক যুগে মানুষের উল্লেখযোগ্য আবিষ্কার হলো তীর ধনুক ও বর্শা । এর ফলে শিকারে ব্যাপক সাফল্য আসা শুরু করে । পোষ মানা শিকারী কুকুর আর দূর থেকে ছুঁড়ে মারা অস্ত্র হিসেবে পাথরের ফলা যুক্ত তীর ও বর্শায় তারা শিকারে অবিশ্বাস্য সাফল্য দেখাতে শুরু করে । ফলে, খুব দ্রুতই জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে । মধ্যপ্রস্তর যুগের অন্যতম সর্বশ্রেষ্ঠ আবিষ্কার হলো গাছের ছাল-বাকল, গুঁড়ি আর চামড়া দিয়ে নৌকো তৈরী করা । যদিও এই নৌকো আমাদের আধুনিক নৌকো থেকে একদমই আলাদা ছিল । তবুও খুব সহজে আদিম মানুষ এই নৌকোয় চড়ে জলপথে মাছ শিকার করতো ।
নিওলিথিক বা নব্য প্রস্তর যুগকে প্রস্তর যুগের স্বর্নযুগ হিসেবে অভিহিত করা হয় । এই যুগে পাথরের অস্ত্রশস্ত্রের ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয় । এই যুগের সর্বশ্রেষ্ঠ আবিষ্কার হলো দুটি - এক. কৃষিকাজ এবং দুই. মাটি ও পাথরের নানান তৈজসপত্র তৈরী করতে শেখা । কৃষিকাজ যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা আমরা আধুনিক যুগে অনেকেই চিন্তা করতে পারি না । কিন্তু, বর্তমানা যুগেও আমাদের আধুনিক সভ্যতার ভিত্তি হলো এই কৃষিকাজ । কৃষির আবিষ্কার যদি না হতো তবে এখনো মানব সভ্যতা সেই প্রস্তরযুগেই সীমাবদ্ধ থাকতো ।
প্রাচীন প্রস্তর যুগের মানুষ খাদ্যের জন্য সম্পূর্ণভাবে শিকারের উপর নির্ভর করতো । কিন্তু, যখন তাদের জনসংখ্যা বেশ বেড়ে গেলো তখন তারা অনুধাবন করতে পারলো যে শুধুমাত্র শিকারের উপর নির্ভরশীল হলে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করা যাবে না । তারা বহুদিন ধরে পর্যবেক্ষণ করে নিশ্চিত হলো যে পশু অপেক্ষা ফলমূল শস্য এবং সবজি এগুলোর সংখ্যা অনেক বেশি । সহজলভ্য এবং এগুলোর উপরে নির্ভর করে অনায়াসেই বেঁচে থাকা যায় । ফলে, শিকারের উপর নির্ভরশীলতা কমে যেতে লাগলো ।
কিন্তু, আরেকটা সমস্যার উদ্ধব হলো কিছুদিন পর । জনসংখ্যার ব্যাপক বৃদ্ধিতে খাওয়ার উপযুক্ত শস্য, শাক-সবজি, ফলমূলের গাছের সংখ্যা দ্রুত হ্রাস পেতে লাগলো । মানুষ আবার ভাবনায় পড়ে গেলো । বুদ্ধিমান মানুষ তা বলে কিন্তু থেমে থাকেনি । বীজ মাটিতে পুঁতে দিলে যে তা থেকে গাছের জন্ম হয় এটা জানা কিন্তু খুব একটা বড় আবিষ্কার । মানুষ এই আবিষ্কারটা করতে পেরেছিলো । বহু হাজার বছর ধরে মাথার ঘাম পায়ে ঝরিয়ে অবশেষে মানুষ সাকসেস হলো । বীজ বপন করে উদ্ভিদের জন্ম দিতে সক্ষম হলো । শুরু হলো কৃষিবিপ্লব । খাদ্যের অপ্রতুলতা আর রইলো না । মানুষের খাদ্য সঞ্চয় বহুগুনে বৃদ্ধি পেলো ।
[ক্রমশ ...]
পরিশিষ্ট
প্রতিদিন ১৫০ ট্রন করে জমানো এক সপ্তাহ ধরে - ২য় দিন (150 TRX daily for 7 consecutive days :: DAY 02)

টার্গেট ০৩ : ১,০৫০ ট্রন স্টেক করা
সময়সীমা : ৩১ জুলাই ২০২২ থেকে ০৬ আগস্ট ২০২২ পর্যন্ত
তারিখ : ০১ আগস্ট ২০২২
টাস্ক ১৬ : ১৫০ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron
আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx
১৫০ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :
TX ID : 34d3135d8c0fbfd4f1cf3e3220355a563896526a25135d5eb41ef23d4242c88b
টাস্ক ১৬ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি
Account QR Code
Wallet Address
TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx
https://steemit.com/@nuoviso
RME, Thank You for sharing Your insights...
সময়ের সাথে সাথে সব কিছু পরিবর্তন হয়েছে। আগুন আবিষ্কারের পর থেকেই মানুষের মাঝে সভ্যতার চিন্তাগুলো ঢুকেছে এবং সভ্যতার দিক থেকে মানবজাতি এগিয়ে গেছে। দাদা আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারলাম। সেই সময়টাতে এসেও তারা বীজ রোপনের মত গুরুত্বপূর্ণ একটি পদক্ষেপ নিয়েছিল এটা জেনে ভালো লাগলো।
Thank You for sharing...
আগুন আবিষ্কারের ফলে সভ্যতার সূচনা হইয়েছিল আমিও সহমত পোষণ করছি। কিন্তু মানুষ যদি বহু বছর আগে বুড়ো আঙ্গুলের সঠিক ব্যবহার আয়ত্ত করতে না পেত তাহলে আগুন জালানো সম্ভবত না। দাদা সত্যি বলতে এর আগে আমার বুড়ো আঙ্গুল নিয়ে এই সঠিক ধারণা ছিল না। আমি আগে থেকেই জানতাম আগুন জ্বালানোটাই সভ্যতা শুরু। কিন্তু এখন বুঝতে পারছি বুড়ো আঙ্গুল ছাড়া হাতের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। তারপর তো বাকিটা ইতিহাস একের পর এক সভ্যতার নতুন বিপ্লব সাধিত হলো। অনেক ধন্যবাদ দাদা আপনার এই সিরিজ থেকে এখনো নতুন অনেক কিছু জানতে পারছি।
Thank You for sharing Your insights...
এই বুড়ো আঙুলের এতো পাওয়ার 😐। এটা দিয়ে ইশারা ইঙ্গিত করে মনে হয় তাদের ভাবের আদানপ্রদান করতো। যায়হোক, সভ্যতার সূচনা প্রস্তর যুগেই তাহলে হয়েছে। এই যুগে এসেই মানুষ শিখেছে কিভাবে শিকার করতে হয়, কিভাবে কাচা মাংস খেয়ে বেচেঁ থাকা যায়। মোস্ট ইম্পরট্যান্ট যেটা তা হলো কৃষিকাজ শেখা। এটা শেখার ফলেই আধুনিক সভ্যতার উন্নতি সাধিত হয়েছে। বেশ কিছু নতুন তথ্য জানতে পারলাম দাদা ❤️
Thank You for sharing...
প্রস্তর যুগের এইসব কাহিনী পড়লে অনেকটা কল্পকাহিনীর মতো মনে হয়। এই আধুনিক যুগে বসে আসলে কল্পনাই করা যায় না সেই সভ্যতার শুরুর দিকে মানুষ কিভাবে আগুন জ্বালানো শিখেছিল, কিভাবে কৃষিকাজ সম্পর্কে জানতে পেরেছিল। আসলে আমার কাছে মনে হয় সবচাইতে বড় আবিষ্কার মানুষের মস্তিষ্ক এর পরিবর্তন। এই পরিবর্তনের ফলে একের পর এক মানুষের এই আবিষ্কার অবিরাম চলছে এই বর্তমান সময় পর্যন্ত। অপেক্ষায় রইলাম প্রস্তর যুগ পরবর্তী পর্ব জানার জন্য।
Thank You for sharing Your insights...
বর্তমানে আমরা খাদ্য সংকটে পড়েছি কৃষি ছেড়ে দেওয়ার জন্যই। তারা কত শত বছর চিন্তা ভাবনা করে কৃষির উদ্ভাবন করেছে। আর আমারা সহজে পেয়ে অলস হয়ে গেছি। ধন্যবাদ দাদা খুব গুরুত্ব পূর্ণ একটি পর্ব ছিল।
Thank You for sharing...
এই পাথরের যুগটা নিয়ে বেশি কিছু জানতাম না,আজ জানলাম।আর বীজ রোপণের গল্পটিও জানতে চাই দাদা।
দাদা আপনার এই পোস্ট পড়ে অসাধারণ সব তথ্য গুলো জানতে পারলাম। যে তথ্যগুলো আগে জানতাম না। খুবই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো জানতে পারলাম আজকে। আমরা সময়ের সাথে সাথে নিজেকে পরিবর্তন করে নিয়েছি। কিন্তু পরিবর্তনের মূল কোথা থেকে এসেছে তা আজকে জানতে পারলাম। খুবই ভালো লাগলো।
Thank You for sharing...
বেশ ইন্টারেস্টিং আজকে এপিসোড। সামনের পর্বটা মনে হচ্ছে আরো বেশি মজার।ভালো লাগলো।ধন্যবাদ
আপনার পোস্টগুলো থেকে সব সময় নতুন নতুন কিছু জানতে পারি। এই পোস্টটিও তেমনি। এভাবে নতুন নতুন অনেক বিষয় আপনার কাছে জানতে পারবো এটাই আশা করি দাদা। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
Thank You for sharing...
This post has been upvoted by @italygame witness curation trail
If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness
Come and visit Italy Community
Thank You for sharing...
তারমানে প্রস্তর যুগ থেকেই মানুষের উন্নতি ঘটতে শুরু করেছে । যতই পড়ছি ততই শিখছি ও জানছি । বেশ তথ্যবহুল।
Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.
Come and visit Italy Community
Thank You for sharing...
একেকটা সিরিজ পড়ছি আর কত নতুন নতুন তথ্য জানতে পারছি। বীজ থেকে গাছের জন্ম হয় এটা আবিষ্কার করতে কয়েক'শ বছর লেগে গিয়েছিলো এই তথ্য আমার একদমই অজানা ছিল।বুড়ো আঙ্গুল আমাদের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা এই পোস্ট না পড়লে বুঝতেই পারতাম না। পড়ছি আর জানতে পারছি নতুন নতুন তথ্য। ধন্যবাদ দাদা।
Thank You for sharin...
বিবর্তনের এই ধারা গুলো নিয়ে খুব অল্প ধারণা ছিল। এই সিরিজ গুলো যত পড়ছি আরো বিশদ ভাবে ব্যাপার গুলো জানা হচ্ছে দাদা। তবে নব্য প্রস্তর যুগ সত্যিই আমাদের দাড় করিয়ে দিয়েছে দাদা। খুব ভালো লাগছে লেখা গুলো পড়তে।
Thank You for sharing...
আদিম মানুষদের ধীরে ধীরে সভ্যতার দিকে অগ্রসর হওয়ার অজানা তথ্যগুলো সম্পর্কে জানতে পেরে এবং অনেক অজানা ইতিহাস সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পেরে খুবই ভালো লাগছে। আমাদের সকলেরই আদিম সভ্যতা সম্পর্কে জানা খুবই জরুরী। কৃষি কাজই যে সভ্যতার বিপ্লব ঘটিয়েছে তা নিয়ে কোন সন্দেহ নেই। পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম দাদা। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
Thank You for sharing Your insights...
আজকের এই মানব সভ্যতার অনেক বড় একটি ইতিহাস রয়েছে, সেই ইতিহাসের বর্ণনা আপনি করে যাচ্ছেন। সত্যি নতুন কিছু তথ্য জানতে পারলাম। বিশেষ করে পাথর থেকে হাতিয়ার, উদ্ভিদ রোপন করা। এইসব বিষয়গুলো এখন যত সহজ হবে আমরা দেখছি তখনকার যুগে কিন্তু এই বিষয়গুলো মোটেই সহজ ছিলো না। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা।।
Thank You for sharing...
দাদা সত্যি কথা বলতে আমি একজন নতুন ইউজার হিসেবে যতটুক বুঝতেছি আপনার লেখার মধ্যে প্রচুর সৃজনশীলতার প্রকাশ পায়। যা আমি রিতিমত মুগ্ধ!! এমন সুন্দর তথ্য মূলক পোষ্ট আমাদের মাঝে প্রতিনিয়ত শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো।
Thank You for sharing...
দাদা, আপনার লেখাটি পড়ে ইতিহাসের বড় একটা অংশ আগুনের আবিষ্কার বা ব্যবহার সম্পর্কে জানতে পারলাম। আসলে আমরা এখন ইতিহাস বা প্রাচীনকাল নিয়ে মোটেই চিন্তা ভাবনা করি না। আপনি যদি এরকম পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেন তাহলে হয়তো আমরা পিছনের অনেক কিছুই জানতে পারবো। ধন্যবাদ দাদা।
Thank You for sharing Your insights...
প্রস্তর যুগ সম্বন্ধে মোটামুটি কিছুটা ধারণা ছিল। আমার কাছেও মনে হয় প্রস্তর যুগ হচ্ছে মানব সভ্যতার শুরু। পোস্টটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম দাদা। ধন্যবাদ আপনাকে।
Thank You for sharing...
সত্যিই আশ্চর্যের বিষয় গুড়ি দিয়ে নৌকা বানাতো জানি তবে দাদা চামড়া কি নৌকার পাল তোলার জন্য ব্যবহার করতো!অনেক নতুন নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পেরে খুবই ভালো লাগছে।ধন্যবাদ দাদা।
বিজ্ঞানের ব্যবহার হয়েছে আগে । আর মানুষ এর কারণ খুজেছে এই কার্যলব্ধ জ্ঞান অর্জন করেছে অনেক অনেক পরে এসে । তীর চালানোর কথায় ধরা যাক । এটার শুরু সেই প্রস্তর যুগে । আর এটা কিভাবে, কীজন্য কাজ করে তার ধারনা আমরা পেলাম আধুনিক যুগে এসে । তথ্যবহুল লেখা গুলো পড়ে বেশ ভাল লাগছে দাদা ।
Thank You for sharing...
আপনার এই পোস্ট অনেক দারুন ছিল বিশেষ করে আজকের এই আধুনিকতার ছোঁয়া পেতে পৃথিবীর প্রতিটি কোণায় যে পরিবর্তনগুলো হয়েছে বা আবিষ্কার গুলো হয়েছিল সেগুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। যেমন মানুষ যখন থেকে পোড়া মাংস খাওয়া শুরু করল তখন থেকেই তাদের জ্ঞানের সীমা বাড়তে শুরু করল। আর এভাবেই তারা আধুনিকতার দেখা পেল।
Thank You for sharing...