শারদীয়া দুর্গোৎসব ১৪২৯ : পূজা পরিক্রমা পর্ব ০৪
সপ্তমীর সন্ধ্যা ছিল যথেষ্ঠ উষ্ণ । গরমে আমাদের টিনটিনবাবু বেশ কাহিল হয়ে পড়েছিলেন । তাই, পুজোর নিউ ড্রেস খুলে একটা টিশার্ট আর হাফ প্যান্ট পরিয়ে দেওয়া হলো । কিছুটা স্বস্তি পেলো তখন । এইদিন আমাদের সাথে টিনটিনবাবুর ম্যাডামও গিয়েছিলেন ।
টিনটিনবাবু খুবই খুশি হয়েছিল তার ম্যাডামকে কাছে পেয়ে । প্রতিটা পুজো প্যান্ডেলে তার ম্যাডাম এর হাত ধরে ঘুরে ঘুরে সব কিছুই অবলোকন করছিলো খুশিমনে । আর ম্যাডাম টিনটিনবাবুকে নানান জিনিস বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন । ছাত্র আর শিক্ষিকার এই পুজো ভ্রমনটা বেশ উপভোগ্য হয়ে উঠেছিল সেদিন সন্ধ্যায় আমাদের কাছে ।
এই পুজো মণ্ডপের আলোকসজ্জাটা আমার কাছে বেশ আকর্ষণীয় লেগেছিলো । পুরো পুজো মণ্ডপটাই অসংখ্য চীনে ফানুস লণ্ঠনের দ্বারা সজ্জিত ছিল । তবে ফানুসগুলো ছিল জালের মতো তন্তু দ্বারা তৈরী আর ভিতরে মোমের বাতির পরিবর্তে ছিল পিক্সেল বাল্ব ।
কাঁচা বাঁশের কাঠামোয় লাল মখমলের তৈরী এই মণ্ডপের একমাত্র সাজসজ্জা হলো এই ফানুস লাইটিং । এই মণ্ডপটি প্রকান্ড একটা খোলা মাঠের মধ্যে অবস্থিত । চারিপাশ খোলা, তাই দখিনা হাওয়া দিচ্ছিলো বেশ । মৃদুমন্দ সেই বাতাসে ঘর্মাক্ত উষ্ণ দেহ নিমেষে শীতল ও সতেজ হয়ে ওঠে ।
হাওয়ায় ফানুষগুলো মৃদু মৃদু দুলছিলো । সেই সাথে আলোকগুলিও এদিক ওদিক ছড়িয়ে পড়ছিলো । ফলে ঘন আঁধার বেষ্টিত এই পুজো মণ্ডপটি ঘিরে একটা অদ্ভুত আলো আঁধারির সৃষ্টি হয়েছিল । জাস্ট অসম একটা পরিবেশ ।
ভেতরে ঢুকে আরো একটা চমক আমাদের জন্য । দারুন একটি দূর্গা প্রতিমা । অসাধারণ ডিটেইলস, দারুন কারুকার্য, রঙের বাহার । এক কথায় চমৎকার একটি শিল্প নিদর্শন দেখলাম । টিনটিনবাবু একটি পোজ দিলো ক্যামেরার সামনে । সেই সাথে আমাদের এই প্যান্ডেলটি দেখার পরিসমাপ্তি হলো ।
চীনে ফানুস লণ্ঠন দ্বারা সজ্জিত এই পুজো মণ্ডপটি আগাগোড়া । হাওয়ায় মৃদু মৃদু দুলছিলো ফানুসগুলি । যদিও এই কৃত্রিম ফানুসগুলির ভিতরে মোমের বদলে ইলেকট্রিক লাইট জ্বলছিলো । অসাধারণ লাগছিলো এই অভিনব আলোকসজ্জাতে ।
তারিখ : ০২ অক্টোবর ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৭ টা ১০ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
চীনে ফানুস লণ্ঠন গুলির ক্লোজ শট । বাঁশের স্ট্রাকচারে অসংখ্য এই ইলেকট্রিক চীনে ফানুস লণ্ঠন ঝোলানো । হাওয়ায় মৃদুমন্দ দুলছে সেগুলি ।
তারিখ : ০২ অক্টোবর ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৭ টা ১০ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
মণ্ডপের ভিতরে দূর্গা প্রতিমা । অসাধারণ ভাস্কর্য । অসাধারণ শিল্প । কি নিখুঁত হাতের কাজ । জাস্ট অসাধারণ । তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছে করে ।
তারিখ : ০২ অক্টোবর ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৭ টা ২০ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ঠাকুরের সামনে টিনটিনবাবুর পোজ ।
তারিখ : ০২ অক্টোবর ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৭ টা ২০ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
পরিশিষ্ট
প্রতিদিন ৩৭৫ ট্রন করে জমানো এক সপ্তাহ ধরে - ৬ষ্ঠ দিন (375 TRX daily for 7 consecutive days :: DAY 06)
সময়সীমা : ০২ অক্টোবর ২০২২ ২০২২ থেকে ০৮ অক্টোবর ২০২২ পর্যন্ত
তারিখ : ০৭ অক্টোবর ২০২২
টাস্ক ৮৩ : ৩৭৫ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron
আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx
৩৭৫ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :
TX ID : 85a376b5d4c702e28e1b46ef11c05a9650d7a8f07a714dce733850d82d479676
টাস্ক ৮৩ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি
Account QR Code
VOTE @bangla.witness as witness
OR
দাদা এই গরমে তো টিনটিন বাবু অসহ্য হয়ে পরবেই ৷ আমরাই তো বিরক্ত করছি ৷ পরে টি শার্ট পরিয়ে দিয়ে ভালো হয়েছে ৷ টিনটিন বাবু তার ম্যাডামের সাথে ঠাকুর দেখেছে শুনে ভালো লাগলো ৷
টিনটিন বাবু সবসময় ভালো থাকুক সুস্থ থাকুক সবসময় এই কামনা ৷
Hello friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
It seems that Tintin really likes this place, it can be seen from the look on his face. With the explanation given by the madam, Tintin will know various things. It is very good if we teach him from childhood, because when he grows up he will already know everything.
Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.
Come and visit Italy Community
একদম সঠিক বলেছেন দাদা কিছুদিম যাবত আমাদের এখানেও খুব গড়ম পরছে।শেষ মেশ টিনটিন বাবু সস্তি পেলো।
কৃত্তিম আলোয় সজ্জিত ফানুস গুলো খুবই সুন্দর লাগছিল এগুলো আমাদের এদিকে তেমন দেখা যায়না আমি প্রথম দেখলাম এটা।দারুন ছিল ফটোগ্রাফি গুলো।
ওরে বাপ রে , চীনে ফানুসের ভেতরে একদম যে আলোকসজ্জা যা একদম চক্ষু স্থির করা । তাছাড়াও জেনে ভালো লাগল যে টিনটিনের ম্যাডাম সপ্তমীর দিন আপনাদের সঙ্গেই ছিল । সত্যিই দাদা পুজা প্যান্ডেলের আলোকসজ্জা ও কারুকাজের তারিফ করতে হয় । বেশ পয়সা খরচা হয়েছে এই প্যান্ডেলের পেছনে তা দেখেই বোঝা যাচ্ছে ।
ভাগ্য করে শিক্ষিকা আর ছাত্র দুজন দুজনকে পেয়েছে।কারণ বুঝাই যাচ্ছে যে দুজন দুজনের প্রাণ একেবারে।আমাদের ও ভালো লাগে দাদা এই ভালোবাসার গল্প গুলো পড়তে,কারণ একেবারে নিখাঁদ ভালোবাসা।
বর্তমানে যে গরম পরেছে দাদা সেই গরমে বাচ্চাদের টিকে থাকা মুশকিল হয়ে যায়। টিনটিন বাবুর কাপড় চেঞ্জ করে অনেক ভালোই করেছেন দাদা। পুজো মণ্ডপে লাইটিং দেখে সত্যিই অবাক হলাম দাদা। কি চমৎকার ভাবে সাজিয়েছে। সব ফটোগুলো অসাধারন ছিলো দাদা।
You were so generous, taking Tintin to a festival and bringing fun to the trip.
Your child with the clothes worn still looks handsome.
The decoration at this puja location looks more luxurious than the puja location that you shared in the previous third edition. Chinese lanterns and decorations look perfect with sturdy poles.
those poles, are they bamboo?
Thank you for giving me the opportunity to go on a virtual trip...
Nice day,
Good.