ভারতীয় কিছু ঐতিহ্যবাহী ভাস্কর্য্যের ফোটোগ্রাফ সমূহ
ভারতে, বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গে বাঙালির নানান ধর্মীয় পূজা ও উৎসবে বাঙালি শিল্পীদের ভাস্কর্য্যের নমুনা দেখলে চোখ ছানা বড়া হতে বাধ্য । আমি তো দূর্গা পুজো ও কালী পুজোর সময় ভীষণ ভীষণ এক্সসাইটেড থাকি এই সব ভাস্কর্য দেখতে পাবো বলে ।
কি অসাধারণ কারুকাজ, কি অসাধারণ সব শিল্প নিদর্শন । একটা দুটো প্যান্ডেল ঘুরে দেখলেই মাথা ঘুরে যেতে বাধ্য । কোথাও শুধু পোড়া মাটি দিয়ে, কোথাও খড়ি মাটি দিয়ে, কোথাও কাদামাটি দিয়ে, কোথাও বা কাঠ দিয়ে, কোথাও কাপড় বা কাগজ দিয়ে, কোথাও পাথর দিয়ে এই সব অনন্যসাধারণ শিল্প তৈরী হয় ।
আবার প্রত্যেক বছর কিছু মারাত্মক ভাস্কর্য হয়েই থাকে । এই যেমন ২০১৬ সালের দেশপ্রিয় পার্কে পৃথিবীর সব চাইতে বড় দূর্গা মূর্তি, যেটা শুধু মাত্র পাথর দিয়ে ৮০ ফিট উচ্চতার বিশাল একটি ভাস্কর্য । ২৫০ কোটি রুপি ব্যয়ে নির্মিত এটি ।
নারিকেল মালা দিয়ে, তালের পাতা দিয়ে, নারিকের ছোবড়া দিয়ে, বিসকুট দিয়ে, লোহার নাট বল্টু স্ক্রু দিয়ে আবার কখনো বা স্রেফ বাঁশ দিয়ে ভাস্কর্য নির্মিত হয়ে থাকে । ভাবুন কি অবস্থা !
যাই হোক আমি আপনাদের সাথে আজকে ভারতীয় কিছু ঐতিহ্যবাহী ভাস্কর্য্যের ফোটোগ্রাফ সমূহ শেয়ার করবো । আশা করি ভালো লাগবে আপনাদের ।
পোড়া মাটির ফলকের উপরে করা আর্ট ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ব্যাসল্ট পাথরে তৈরী ভাস্কর্য
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
কিচেন ফয়েল পেপার দিয়ে তৈরী মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
পেতল দিয়ে তৈরী মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ফাইবার গ্লাস দিয়ে তৈরী মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
কাপড় আর কাগজ দিয়ে তৈরী কিছু ভারতীয় কার্টুন ক্যারেক্টার
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
নরম রাবার আর ফাইবার দিয়ে তৈরী ভাস্কর্য
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
কাঠের তৈরী নানান রকমের মুখোশ
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
পাথরে খোদাই করা হাতের প্রতিমূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
সিমেন্টের তৈরী মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
বেতি মাদুরের উপর বেতের তৈরি অসাধারণ ডিজাইন
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
মাদুর আর বেতের তৈরী ঝাড়লণ্ঠন
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
মাটির উপরে চালের গুঁড়ার আলপনার নানান ডিজাইন
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
স্রেফ কাপড় আর দড়ির তৈরী আর্ট এটি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
পোড়া মাটির তৈরী শ্যামা মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
কাদা মাটির তৈরী শ্যামা মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
বেলে পাথরে তৈরী ভাস্কর্য
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
স্রেফ লোহার রড আর শিক দিয়ে তৈরী অনিন্দ্যসুন্দর ময়ূরের মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
পোড়া মাটির ফলকে ভাস্কর্য
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
পোড়া মাটির ফলকে ভাস্কর্য
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
বালি, মাটি, শামুক-ঝিনুক আর গেঁড়ি গুগলির খোলকের তৈরী ভাস্কর্য
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
কাগজ আর মাটির তৈরী অসাধারণ আর্ট
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
কাগজ আর মাটির তৈরী অসাধারণ আর্ট
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
কাঠ আর কাগজের তৈরী অসাধারণ ভাস্কর্য
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
পোড়া মাটির ফলকের উপরে করা অনিন্দ্যসুন্দর সব আর্ট
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
দাদা আপনি ভারতীয় ঐতিহ্যবাহী ভাস্কর্য্যের ফোটোগ্রাফ সমূহ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দারুন সব ফটোগ্রাফি দেখলাম ভাস্কর্য্যের দেখে অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার জন্য শুভকামনা রইলো
Gambar yang sangat bagus 👍
ভারতীয় কিছু ঐতিহ্যবাহী ভাস্কর্য্যের ফোটোগ্রাফ সমূহ দেখতে অনেক অনেক সুন্দর লাগছে। কোনটা রেখে কোনটার গুনগান করবো বুঝতেই পারছি নাহ। যতো ফটোই দেখছি মনে হচ্ছে এই টা সুন্দর আবার পরেরটা দেখলে মনে হচ্ছে আগেরটাই বেশি সুন্দর।
স্রেফ লোহার রড আর শিক দিয়ে তৈরী অনিন্দ্যসুন্দর ময়ূরের মূর্তি
এই চিত্র টা আমার কাছে একটু বেশিই ভালো লেগেছে। আসলে হাতের সাহায্যে স্রেফ লোহার রড আর শিক দিয়ে এতো সুন্দর ময়ূর পাখি তৈরি করা যায় এটা না দেখলে বুঝতেই পারতাম নাহ। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে প্রতিটি ফটোগ্রাফির নিচে আপনি সুন্দর বর্নণা দেওয়ার কারনে বুঝতে সুবিধা হয়েছে কোনটা কিভাবে তৈরি করেছে। শুভকামনা ও ভালোবাসা অবিরাম দাদা।
প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে ফটোগ্রাফিক করেছেন। আপনার ফটোগ্রাফি দেখে আমার মন ভরে গেল। বিশেষ করে,,
ভাস্কর্যটি আমার খুবই ভালো লেগেছে। প্রত্যেকটা ভাস্কর্য অসাধারণ। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছে। আপনার প্রতি রইল অনেক ভালোবাসা।
প্রতিটি ভাস্কর্য অসাধারণ হয়েছে দাদা। আপনি আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দারুন কিছু ভাস্কর্যের ছবি তুলে ধরেছেন আমাদের মাঝে। একটি থেকে আরেকটি কোন অংশে কম নয়। প্রতিটি ফটোগ্রাফি আলাদা সৌন্দর্য বহন করে। ময়ূরের ভাস্কর্যের ফটোগ্রাফি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। এছাড়া পোড়ামাটির ফলক ও এর উপর আর্ট বা কারুকার্য গুলো অসাধারণ হয়েছে। চোখ ধাঁধানো সব কারুকার্য দিয়ে এই ভাস্কর্যগুলো তৈরি করা হয়েছে। প্রতিটি ভাস্কর্য সৌন্দর্যের আধার। সুন্দর সুন্দর ভাস্কর্যগুলোর দিকে তাকালে মনে হয় সব সৌন্দর্য যেন এর মধ্যেই রয়েছে। অসাধারণ কিছু ভাস্কর্য আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।
ঐতিহ্যবাহী ভাস্কর্য্যের ফোটোগ্রাফিগুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো দাদা। ঐতিহ্যবাহী ভাস্কর্যগুলো বিভিন্ন ঐতিহ্যের কথা মনে করিয়ে দেয়। এসব ভাস্কর্যের পিছনে লুকিয়ে রয়েছে অনেক গল্প। এসব ভাস্কর্য তার সাথে মিশে রয়েছে অনেক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। ভাস্কর্যগুলো দেখে আমি এতটাই মুগ্ধ হয়ে গেছি যে প্রশংসা করার ভাষাই খুঁজে পাচ্ছি না। চোখ ধাঁধানো সব ভাস্কর্যগুলো আপনি একত্রে তুলে ধরেছেন দাদা। এই ভাস্কর্যগুলো কাছ থেকে দেখলে আরো বেশী ভালো লাগবে। আপনি দারুন ফটোগ্রাফির মাধ্যমে এই সুন্দর ভাস্কর্যগুলো আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন দাদা। হয়তো এই ভাস্কর্যগুলো দেখার কখনো সৌভাগ্য হবে না। কিন্তু আপনার এই ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দারুন কিছু ভাস্কর্যের ছবি দেখতে পেলাম আজকে। এগুলোর সৌন্দর্য উপলব্ধি করতে পেরে খুবই ভালো লাগলো দাদা। প্রতিটি ভাস্কর্যের মাঝে আলাদা আলাদা সৌন্দর্য রয়েছে। সবগুলোই অনেক সুন্দর। অনেক সুন্দর কিছু ভাস্কর্যের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
আপনি খুবই সুন্দর ভাবে এই ভাস্কর্যগুলো আমাদের মাঝে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে উপস্থাপন করেছেন। আপনার প্রতিটা ভাস্কর্য ফটোগ্রাফি আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এবং আমাদের দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন।আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনার জন্য শুভকামনা।
শ্রদ্ধেয় দাদা আপনার ভাস্কর্য্যের ফোটোগ্রাফ গুলো অত্যন্ত দুর্দান্ত হয়েছে। প্রতিটি ফটোগ্রাফি আমার কাছে খুব সুন্দর লাগছে যা আমার মন ছুঁয়ে গেছে। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে এত সুন্দর ভাস্কর্য্যের ফোটোগ্রাফী দেখার সুযোগ হলো। প্রতিটি ফটোগ্রাফির লেখা অসাধারণ যার মাধ্যমে ফটোগ্রাফি সম্পর্কে ভালো করে জানা সুযোগ হয়েছে।ভাস্কর্য্যের ফোটোগ্রাফি দেখে ভারতীয় সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সম্পর্কে কিছুটা ধারনা হলো। এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। ভালো থাকবেন দাদা।
মন জুড়িয়ে গেল দাদা,কত সুন্দর সবগুলো ফটোগ্রাফি। এত সুন্দর সুন্দর ভাস্কর্যগুলোর ছবি একসাথে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনি সবসময়ই নতুন নতুন কিছু ছবি আমাদের মাঝে শেয়ার করে অনেক সৌন্দর্য দেখাতে থাকেন। খুব ভালো লাগে দাদা। কখনো কবিতা,কখনো গল্প, কখনো বা ফটোগ্রাফি। খুব ভালো লাগে আপনার এইসব৷ অনেক ধন্যবাদ রইল দাদা,বিশেষ করে এত সুন্দর ভাস্কর্যগুলো শেয়ার করার জন্য।
দাদা আপনি ভারতের অনেক পুরনো ঐতিহ্যপূর্ণ ভাস্কর্য আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন। যেসকল ভাস্কর্য আমরা এর আগে কোনদিন দেখিনি। কিন্তু আপনি এই সকল ঐতিহাসিক ভাস্কর্য আমাদেরকে দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। ভারতের এসকল ঐতিহাসিক ভাস্কর্য দেখে আমরা খুবই আনন্দিত। ভারতের এসকল ঐতিহাসিক ভাস্কর্য আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
বাহ দাদা ভারতবর্ষের ঐতিহ্যবাহী ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন আমাদের মাঝে অনেক ভালো লাগলো আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল।