আমার অতি সংক্ষিপ্ত ভ্রমণ বিষয়ক আপডেট -১২
চা বাগান থেকে ফিরতে ফিরতে আমাদের একদম দুপুর গড়িয়ে গিয়েছিলো । এর উপর ফেরার পথে একটা জ্যামে আটকে প্রায় এক ঘন্টা টাইম ওয়েস্ট হলো । তাই আমরা তড়িঘড়ি রওনা দিলাম আমাদের পরবর্তী গন্তব্য "রক গার্ডেন" । দার্জিলিং শহর ছাড়িয়ে বেশ কিছুটা এগিয়ে গিয়ে আমাদের গাড়ি শুধু নিচের দিকে নামতে থাকলো । ভীষণ আঁকা বাঁকা রাস্তা । আর মোড় গুলো এমন মারাত্মক যে সেদিকে তাকালে পিলে চমকাতে বাধ্য ।
ড্রাইভার আমাদের জানালো "রক গার্ডেন" হলো একদম পাহাড়ের নিচে একটা উপত্যকায় । দার্জিলিং শহর থেকে প্রায় সাত হাজার ফিট নিচে । প্রথম তিরিশ মিনিট ঠিক ছিল রাস্তা, একদম মসৃণ । কিন্তু, এরপরের এক ঘন্টার রাস্তা ভীষণই এবড়ো খেবড়ো, খাদের পাশে রেলিং ছাড়া । বিশাল রিস্ক । পথটা একদম বুনো পথ যাকে বলে । ঘন জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে সংকীর্ণ আর ভাঙাচোরা এবড়ো খেবড়ো অসংখ্য বাঁক ওয়ালা রেলিং বিহীন রাস্তা ।
প্রাণ হাতে করে নামছি আমরা । অবশেষে পথের শেষ হলো । রক গার্ডেনে পৌঁছালাম আমরা । পৌঁছেই প্রচন্ড হতাশ হলুম । একদম জরা জীর্ণ দশা এই পার্কটির । বহুকাল সংস্কার হয়না বোঝাই যাচ্ছে । ভাঙাচোরা পার্কটির সর্বত্র নোংরা জঞ্জালে ভরা । পাথরের তৈরী বিশাল একটা ফোয়ারা আছে । ফোয়ারার মাঝখানে পাথর নির্মিত বিশাল একটা পদ্মফুল । এখন ফোয়ারাটা বন্ধ । কতকাল ধরে বন্ধ তা কি জানি ।
তবে পার্কটি অনেক বড় । ঝর্ণার উপর থেকে একদম নিচে অব্দি বিশাল একটা জায়গা জুড়ে অসংখ্য বসার জায়গা, সুন্দর পাথরে বাঁধানো পথ, পথের দু'পাশে নাম না জানা অসংখ্য বুনো ফুল, অনেকগুলো ভিউ পয়েন্ট । ঝর্ণার মাথার উপর থেকে নিচ অব্দি প্রায় ৭ তলা বিল্ডিঙের সমান হবে উচ্চতায় । ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে অসংখ্য পথ আছে ওঠা নামার ।
কিছু রেস্টুরেন্ট আছে পার্কে । আর কিছু আছে রাস্তার দু'সাইডে । মদের ঝাঁজালো উৎকট বিশ্রী গন্ধে টেকাই দায় । তাই দ্রুত চলে গেলাম ঝর্ণার ধারে । অনেকগুলো ছবি তুললাম । বেশ কিছুটা সময় কাটালাম ঝর্ণার ধারে । অবশেষে সন্ধ্যা নেমে গেলে বাড়ির পথ ধরলাম আমরা ।
রক গার্ডেনে পৌঁছে গিয়েছি আমরা । জায়গাটা অসংখ্য চেরী ব্লসমস এ ভরা একদম । এই জন্যই পথঘাট এত্ত সুন্দর লাগছিলো । এই ফুলের প্রেমে পড়ে গিয়েছি সত্যি ।
তারিখ : ১৮ নভেম্বর ২০২২
সময় : বিকেল ০৪ টা ২০ মিনিট
স্থান : দার্জিলিং, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
রক গার্ডেনে চারিদিকে শুধু ফুল আর ফুল । এর মধ্যে শুধু চেরী ব্লসম ছাড়া আর একটাও চিনতে পারিনি । নিচের ফটোটা সেই এক সময়কার বিখ্যাত পাথরের তৈরী ফোয়ারা । আমরা যেখানটায় দাঁড়িয়েছিলাম তার থেকে প্রায় ৪ তলা নিচে এটি অবস্থিত ।
তারিখ : ১৮ নভেম্বর ২০২২
সময় : বিকেল ০৪ টা ৩০ মিনিট
স্থান : দার্জিলিং, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
আহা চেরী ব্লসমস ! অপূর্ব লাগছে দেখতে ।
তারিখ : ১৮ নভেম্বর ২০২২
সময় : বিকেল ০৪ টা ৪০ মিনিট
স্থান : দার্জিলিং, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
এই হলো রক গার্ডেনের প্রধান আকর্ষণ । ঝর্ণা । অনেক উঁচু থেকে নেমে এসেছে এই ঝর্ণা । পাহাড়ের ধাপ বেয়ে বেয়ে এঁকেবেঁকে নেমে এসেছে ঢাল বেয়ে । একদম নিচের দিকটায় জলধারা অনেকটাই চওড়া হয়েছে । এখানেই তাই পার্কটি গড়ে উঠেছে । ঝর্ণার ধারে বসে আমরা প্রত্যেকেই ছবি তুলেছিলাম । এখানে শুধু তনুজার ছবিগুলোই দিলাম । সন্ধ্যে নামাতে ছবির কোয়ালিটি খুব একটা ভালো আসেনি ।
তারিখ : ১৮ নভেম্বর ২০২২
সময় : বিকেল ০৫ টা ০০ মিনিট
স্থান : দার্জিলিং, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
পরিশিষ্ট
প্রতিদিন ৫০০ ট্রন করে জমানো এক সপ্তাহ ধরে - ৫ম দিন (500 TRX daily for 7 consecutive days :: DAY 05)
সময়সীমা : ২২ নভেম্বর ২০২২ থেকে ২৮ নভেম্বর ২০২২ পর্যন্ত
তারিখ : ২৬ নভেম্বর ২০২২
টাস্ক ১২৪ : ৫০০ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron
আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx
৫০০ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :
TX ID : ee7b06484b1e504c6980420df1695505a280360af59e4e6e6eff655257dcbb51
টাস্ক ১২৪ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি
Account QR Code
VOTE @bangla.witness as witness
OR

ঠিক এই জায়গাগুলো আমরাও ঘুরে বেরিয়েছি এবং সত্যি কথা বলতে রাস্তাগুলো এতটাই আঁকাবাঁকা এবং পাহাড় থেকে নিচে নামার সময় এত ভয়ঙ্কর লাগে যা বলে বোঝানো যাবে না আমি তো রীতিমতো অনেক ভয় পাচ্ছিলাম তবে ড্রাইভার বলছিল দিদি ডরনা নেহি ম্যায় হুনা।আর মনে রাখবেন টেনশন লেনে কা নেহি টেনশন দেনে কাহো।আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে সেই স্মৃতি বিজড়িত সময়গুলোর কথা খুব মনে পড়ে যাচ্ছে।প্রকৃতির সাথে বৌদির ছবি যেন মিলেমিশে একাকার হয়েছে। দারুণ লাগছে বৌদিকে। অসাধারণ সব ফটোগ্রাফি।♥♥
Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.
Come and visit Italy Community
রাস্তার অবস্থার কথা শুনেই ভয় লাগছে দাদা। তবে চেরী ব্লসমস ফুলের সৌন্দর্য দেখে প্রেমে পড়ে গিয়েছি দাদা। সত্যি ফুলগুলো খুবই সুন্দর লাগছে। যদিও এর আগে কখনো দেখিনি। তবে ছবিতে দেখেই মুগ্ধ হয়েছি। মনে হচ্ছে যেন চারপাশের সৌন্দর্য বাড়িয়ে তুলেছে। আর পাহাড়ি ঝর্ণার মাঝে আমাদের সকলের প্রিয় মুখটি দেখে আরো ভালো লাগলো। বৌদিকে দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে। ভ্রমণ পর্বের এবারের পর্বটি দারুন ছিল দাদা।
Thank you, friend!


I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
রক গার্ডেনের নাম অনেকের মুখে শুনেছি, আজকে দেখার সুযোগ হয়েও গেলো। যা শুনেছি সবই সত্যি, জায়গাটা বেশ সুন্দর। ঝর্ণা দিয়ে জল নয় যেন দুধ বেয়ে বেয়ে নেমে আসছে। দারুন।
আহা। চেরি ব্লসম। উপরি পাওনা। 💖
দাদা আপনার এই পোস্ট রক গার্ডেন সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম।বেশ সরু আবার আঁকাবাঁকা রাস্তা আর মোড় গুলো মারাত্মক ভয়াবহ ।বেশ রিস্ক নিয়েই গিয়েছিলেন।কিন্তু এই পার্কটি সংস্কার করলে আরও ভালো লাগতো।তবে ঝর্নার ফোয়ারা বেশ ভালো লেগেছে।দার্জিলিং শহর থেকে সাত হাজার ফিট নিচে হওয়ায় রক গার্ডেন বেশ রিস্কি ছিল বুঝতে পারলাম।ধন্যবাদ দাদা সুন্দর ছিল ব্লগটি।
আপনার ভ্রমন বিষয়ক লেখা গুলো মনোমুগ্ধকর। আপনার বর্ণনার মাঝে মনে হয় নিজেই ঘুরছি। সবচেয়ে ভালো লাগে চারপাশের দৃশ্য গুলো জীবন্ত করে ফুটিয়ে তুলেন। কথা শিল্পির নিখুত ছোয়ায়। ঠিক রক গার্ডেনের বর্ণনায়ও তেমনেই ছুয়ে দিয়েছেন। বর্ণনার পাশাপাশি ফটোগ্রাফি গুলো যেন কথা বলে! শুভ কামনা আপনার জন্য।
আজকের ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে। রক গার্ডেনের নাম অনেক আগে শুনেছি এবং ফটোগ্রাফিও দেখেছিলাম। তবে আজকে আপনার কাছে সেই ফটোগুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো। এত সুন্দর ভাবে ফটোগ্রাফি করেছেন যা দেখে সত্যিই অনেক ভালোলাগলো। কি অপরূপ সৌন্দর্যময় দৃশ্য। সত্যিই অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
দাদা আপনার পোস্ট থেকে রক গার্ডেন সম্পর্কে জানতে পারলাম। রাস্তাগুলোর মোড় ভয়াবহ মারাত্মক। খুব রিস্ক নিয়ে আপনারা গেলেন সেখানে।ঝর্নার ফোয়ারা বেশ ভালোই লেগেছে।চেরি ব্লসমসের প্রেমে আমিও পরে গেলাম দাদা। অসাধারন লাগছে 😍😍 সব কিছু মিলিয়ে ভাল লাগলো। ফটোগ্রাফিগুলো ও দারুন লাগলো। শেয়ার করে অনেক কিছু জানিয়ে দিলেন, যা অজানা ছিল। অনেক ধন্যবাদ দাদা।শুভকামনা রইল আপনার আর আপনার পরিবারের জন্য।
এতো উঁচু থেকে নিচে নামা আসলেই বেশ রিস্কি। যখন লেখাটা পড়ছিলাম মনে হচ্ছিল আমিও আপনাদের সঙ্গেই ঘুরছিলাম ভাই। তবে পার্কটির বেহাল অবস্থা জেনে খারাপ লাগলো, তবে সংস্কার করলে হয়তো আরও বেশি পর্যটকের নজরে আসবে জায়গাটি। হয়তো অতিরিক্ত নিচে অবস্থিত হওয়ার কারণে সম্ভবত এমন অবস্থা। তবে ছবি গুলো কিন্তু ভালোই উপভোগ করলাম।
রক গার্ডেনের দারুন কিছু ফটুগ্রাফি দেখতে পেলাম দাদা, অসাধারণ একটি জায়গা উপস্থাপন করেছেন , কলকাতা যাওয়ার ইচ্ছে আছে তবে জানিনা সেখানে যেতে পারবো কি না , তবে সত্যি বলতে আপনার পোস্ট দেখে যাওয়ার আগ্রহ বেড়ে গেলো। ধন্যবাদ দাদা।
Amazing travel !
দাদা বিশাল রিস্ক নিয়ে ঘন জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে সংকীর্ণ আর ভাঙাচোরা এবড়ো খেবড়ো অসংখ্য বাঁক ওয়ালা রেলিং বিহীন রাস্তা দিয়ে গিয়ে রক গার্ডেনে ঝর্ণা ছাড়া উল্লেখ যোগ্য তেমন কিছু দেখা গেল না। তবে যাওয়ার সময় আকা বাঁকা পথ পাড়ি দিয়ে অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। যাওয়া আর আসাও একটি আনন্দ। ধন্যবাদ দাদা।
এই চেরী ব্লোসমস গাছগুলো অসম্ভব ভালো লাগে আমার।কি সুন্দর দেখতে।বৌদির পোস্টে ও দেখলাম রক গার্ডেনের ঝর্ণাটা,জাস্ট দারুণ।
This post has been upvoted by @italygame witness curation trail
If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness
Come and visit Italy Community
পার্ক টি কিন্তু বেশ ভালই লাগছিল আমার কাছে। ঝর্ণা টি দেখতে চমৎকার আর আপনি যেই ফুলের প্রেমে পড়েছেন সেই ফুলটি সত্যিই অসম্ভব সুন্দর। এই ফুলের গাছটির কারণে সমস্ত দৃশ্যটাই যেন অন্যরকম লাগছে। বেশ ভাল ছিল আজকে ট্যুরটা ।ধন্যবাদ।
Difficult to understand
হুম, আসলে মাঝে মাঝে কিছু সুন্দর জায়গা অসুন্দর হয়ে উঠে শুধুমাত্র অব্যবস্থাপনার কারনে, যা দেখে আপনারা হতাশ হয়েছিলেন। তবে সত্যি বলতে চেরী ব্লসমস এর দৃশ্যগুলো অসাধারণ ছিলো, সত্যি মুগ্ধকর প্রতিটি দৃশ্য। অবশ্য বৌদির ফটোগুলোও অনেক সুন্দর হয়েছে।
আমি একবার পাহাড়ে গিয়েছিলাম। রাস্তায় বাক গুলো দেখে , আর নিচের খাদ গুলো দেখে ভেতরটা শুকিয়ে যাচ্ছিল যেন। তবে এটারও একটা মজা আছে আলাদা। পার্ক টা অতটা ভালো হলেও ঝর্ণা টা কিন্তু বেশ ছিল দাদা। আর রাস্তার পাশে চেরী ব্লসমস গাছ দেখে মাথা নষ্ট হয়ে যাওয়ার অবস্থা। এত চমৎকার লাগছে দেখতে।
What a nice and lovely place!
Nice purple flowers tree.
এবড়ো খেবড়ো রাস্তায় শরীরের পার্টস গুলো সব ঠিক আছে তো😜।এত কষ্ট করে এসেও অনেক হতাশ।
যাই হোক ঝরনা কিন্তু খুব সুন্দর। ছবিতেই বেশ ভালো লাগছে,সরাসরি নিশ্চয়ই আরো অনেক সুন্দর। চেরী ব্লসমস গাছ টা আমার কাছে অনেক ভালো লাগছে,বিশেষ করে কালারটা অসাধারণ। ধন্যবাদ
দার্জিলিং এর পাহাড় এর অনেকটাই নিচে রক গার্ডেন অবস্থিত এই বিষয়টা আগে জানতাম না দাদা। তবে এসব রাস্তাগুলো অনেক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে থাকে। পাহাড়ের আঁকাবাঁকা রাস্তা দিয়ে এসব গাড়ি যাওয়ার সময় প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে তবে আপনারা সুস্থভাবেই সেখানে গিয়ে পৌঁছাতে পেরেছেন এবং অনেক চমৎকার একটি সময় অতিবাহিত করতে পেরেছেন। আপনার ছবিগুলো অসাধারণ ছিল বিশেষ করে গোলাপি রঙের ফুল আমার অনেক ভালো লাগে। ছবিতে দেখেছি কিন্ত বাস্তবে দেখা হয়নি।
Congratulations!
Your post has been rewarded by the Seven Team.
Support partner witnesses
We are the hope!
ফুলটার প্রেমে আমিও পড়ে গিয়েছি দাদা
আসলেই এই ফুলটা দেখতে অনেক চমৎকার ।উপর থেকে ঝরনার পানি পড়ছে পাথরের উপর বসে দিদি ছবি তুলেছে আসলে দেখতে অসাধারণ লাগছে ।এখানে বেড়ানোর সুযোগ কোনদিন হবে নাকি জানিনা না যেতে না পারলেও আপনার পোষ্টের মাধ্যমে জায়গাটা কিছুটা অনুভব করলাম
ধন্যবাদ দাদা আপনাদের ভ্রমণের কিছু অংশ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
MARAVILLOSO.. SABES DEBERIAS DE PLANEAR Y VISITAR NUESTRO GRANDIOSO PAIS VENEZUELA AQUI TODO ES LINDISISISIIIIIIIIMO.
আপনার থেকে শুনে আমিও হতাশ হলাম।কারণ আপনি যখন পোস্টটা দিয়েছেন আমি আরো ভাবলাম যে পুরনো স্মৃতিকে আর একটু রোমন্থন করে নেব। কিন্তু যা দেখলাম অনেক কিছুই আলাদা লাগলো। আগে রকগার্ডেন এরকম যদিও ছিল না। তবে সেই টাইমেও আমাদের যে ড্রাইভার ছিল সে বলেছিল যে যান কিন্তু সেরকম কিছু নেই।তবু তখন লোকের ভিড় ছিল।খারাপ লাগছিল না। এই মেনটেনেন্স এর অভাবে গভমেন্ট কত প্রপার্টি যে নষ্ট হচ্ছে তার কোন ঠিক নেই।
পাহাড়ি এলাকাগুলি ঘুরতে ভালো লাগলেও খুবই ঝুঁকি থাকে জীবনে।তাছাড়া "রক গার্ডেন" এর জলের ফোয়ারা দেখে খুবই ভালো লাগছে।যদিও তা বন্ধ,ঝর্ণাটি বেশ সুন্দর।জল একদম কাঁচের মতো স্বচ্ছ।ফুলগুলি আসলেই মন ছুঁয়ে যাওয়ার মতো দাদা।খুবই ভালো লাগলো, বৌদিকে সুন্দর দেখতে লাগছে।ধন্যবাদ আপনাকে।