টিনটিনের শুভ জন্মদিন
আজ আমার একমাত্র পুত্র সুপ্রতীম সরকার (টিনটিন) এর শুভ জন্মদিন। 2018 সালের 26 শে সেপ্টেম্বর বুধবার টিনটিন এর জন্ম । ওর যেদিন জন্ম হয় সেদিন খুবই উত্তেজনাকর একটি দিন ছিলো আমার জীবনে।
সকাল 11 টার দিকে তনুজাকে ওটি তে নেওয়া হয়। এরপরে, দুপুর 12 টা 50 এ হঠাৎ ওটি রুমের দরজা খুলে গেলো। তনুজা কে নিয়ে আমরা সবাই বেশ টেনশনে ছিলাম । কারণ, বেবির পজিশন ছিল উল্টো। মাথা উপরের দিকে। একে বলে ব্রিচ পজিশন ।
ব্রিচ পজিশনে নরমাল ডেলিভারির রিস্ক প্রচুর। আমি রিস্ক নিতে চাইনি । তাই, সিজার সেকশন এ রাজি হই।
তাই, সকাল থেকেই বেশ উদ্বিগ্ন ছিলাম এ ব্যাপারে । যাই, হোক নার্স একটি টাওয়েল মোড়া বেবি আমার কাছে নিয়ে এলো । বললো টাচ করা নিষেধ এই মুহূর্তে। আপনার ছেলে হয়েছে।
দেখলাম তোয়ালে মোড়া এই এতটুকুন পুঁচকে একটা বাচ্চা টালুক টুলুক করে চারিদিকে চাইছে। একটা আঙ্গুল নিজের মুখে পোরা।
একে একে আমার মা, বাবা, ভাই, বৌদি, তনুজার মা, ভাই সবাই মুখ দেখার পরে হসপিটালের নার্সিং কেয়ারে নিয়ে গেলো। আমার ভাইঝি পুটু খুব ক্ষেপে গেলো এতে। ভাইকে নিয়ে গেল কেন। পুটুর বয়স তখন মোটে সাড়ে চার।
এরপরে, প্রতিদিন আমরা দলবেঁধে টিনটিনকে নার্সিং কেয়ারে ভিজিটিং আওয়ারসে দেখতে যেতাম। সে এক দারুন অনুভূতি। পাঁচ পাঁচটা দিন পরে টিনটিন বাবু হসপিটাল থেকে ছাড়া পেলো।
অক্টোবর মাসের এক তারিখে অবশেষে টিনটিন বাবু বাড়ি ফিরলো।
টিনটিনবাবুর জন্মদিন
তারিখ : ২৬ সেপ্টম্বর ২০২২
সময় : রাত ৮ টা ৩০ মিনিট
স্থান : কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
পরিশিষ্ট
প্রতিদিন ৩৫০ ট্রন করে জমানো এক সপ্তাহ ধরে - ২য় দিন (350 TRX daily for 7 consecutive days :: DAY 02)
সময়সীমা : ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ থেকে ০১ অক্টোবর ২০২২ পর্যন্ত
তারিখ : ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২২
টাস্ক ৭২ : ৩৫০ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron
আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx
৩৫০ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :
TX ID : 8540f8c2858f2164f9c739fd930d4c7dcc68c3286c8c15215564e4971e0df149
টাস্ক ৭২ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি
Account QR Code
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Feliz cumpleaños a tu hijo. Dios lo bendiga. Muy bonito y colorido su cumpleaños. 💜☺️
Hello friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
টিনটিন বাবুকে আমি প্রথমে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাতে চাই। মহান সৃষ্টিকর্তা যেন আমাদের প্রিয় টিনটিন বাবুকে এইভাবে সবসময়ই হাসিখুশি রাখে সেই প্রার্থনাই করি। দূরে থাকার ফলে হয়তো বা আমরা জন্মদিনে সরাসরি অংশগ্রহণ করতে পারিনি তারপরও ভার্চুয়াল ভাবে জন্মদিনের পার্টিতে অংশগ্রহণ করে খুবই ভালো লাগলো। যদি সরাসরি অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেতাম তাহলে নিজেকে ধন্য মনে করতাম।
ঐ মুহূর্তের অনুভূতি আসলে ভাষায় প্রকাশ করা যায় না যখন বাচ্চাকে বের করে সামনে ধরে। সে এক অন্যরকম ভালোলাগা। এত ছোট বাচ্চা মিটমিট করে চারিদিকে দেখে। আহ! দাদা আপনার কথায় আমার বাচ্চাদের বের করার অনুভূতি মনে পড়ে গেলো। বাচ্চারা খুব দ্রুত বড় হয়। এভাবেই দেখবেন চোখের সামনে দিয়ে কত বড় হয়ে যাবে। কেক টা কিন্তু খুব সুন্দর হয়েছে। আর টিনটিন বাবুকে খুব ভালো লাগছে দেখতে। অনেক বড় আর ভালো মানুষ হও ।
আপনার ছেলে টিনটিনকে চতুর্থ জন্মদিনের শুভেচ্ছা, আপনি আরও সুখী হোন এবং একটি স্মার্ট সন্তান হোন।
আপনার সন্তানের আনন্দের দিনটি উদযাপন করার জন্য এটি আপনার এবং আপনার পরিবারের জন্য একটি দুর্দান্ত দিন হতে হবে। এবং আপনার আরও সাফল্য কামনা করি।
টিনটিন বাবুর জন্মদিনে রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। এমন দিন বারবার ফিরে আসুক টিনটিন বাবুর জীবনে সেই দোয়া করি।আর দাদা আপনার ভাইঝি পুটু খুব ক্ষেপে গেলো তার ভাইকে নিয়ে যাওয়া দেখে , ছোট ছিল তাই নিয়ে যাওয়ার করণ বুঝতে পারেনি। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা টিনটিন বাবুর জন্মদিন আমাদের মাঝে ভাগ করে দেওয়ার জন্য।
গুলুমুলু বাবুটা এখন কত বড় হয়ে গেছে! মাশাআল্লাহ। আজকের দিনটি আমরা খুবই উপভেগ করেছি। সেই সাথে টিনটিন বাবুও খুব উপভোগ করেছে। কেকের ডিজাইনটা জাস্ট অসাধারণ ছিল দাদা। জমাকালো আয়োজনের মধ্যে দিয়ে টিনটিন বাবুর জন্মদিন উদযাপন হলো। দোয়া করি দিনটি যেন বারবার ফিরে আসুক।
বেশ চঞ্চল ও উজ্জ্বল লাগছে আজ টিনটিনকে, পরিবেশটা মানে ডেকোরেশনটাও অনেক সুন্দর হয়েছে। এই রকম আনন্দময় হোক টিনটিনের প্রতিটি দিন এই দোয়া করি।
কিছু মুহুর্ত থাকে জীবনের সেরা
কিছু চেহারা থাকে হৃদয়ের আবেগ ঘেরা
কিছু চাওয়া থাকে স্নেহের পরশে ছোয়া
কিছু আবদার থাকে আর্শীবাদে ঢাকা
কিছু নাম, কিছু ডাক, কিছু শব্দ
মমতার ছায়ায় স্পষ্ট, ভালোবাসার উষ্ণতায় শ্রেষ্ঠ
টিনটিন তুমি সকলের প্রিয়, যুগ যুগ জিও।
দাদা আপনার দিনটি হয়তো সারাজীবন মনে থাকবে,কারণ লেখা পড়েই বোঝা যাচ্ছে অনুভূতিটা হাজার কোটি টাকা দিয়েও কেনা যাবেনা,যাকে মনে অমূল্য স্মৃতি।বাবাইকে যা সুন্দর লাগছে,একদম মিষ্টি একটা।তবে রসগোল্লা ডাকতে পারলাম না,এই শরীরের জন্যে।দোয়া করি আমাদের কমিউনিটির সে ছোট্ট ভালোবাসা সারাজীবন ভালো থাকুক।
টিনটিন বাবুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন। হাজার বছর বেঁচে থাকো এই প্রার্থনাই করি ঈশ্বরের নিকট। বর্ণিল রঙের আলোয় ভরে উঠুক তোমার জীবন। শুভ জন্মদিন ,শুভ জন্মদিন, শুভ জন্মদিন।