আমার ফেসবুক থেকে random ফোটোগ্রাফি পোস্ট - Part 02
আজকে আমাদের বাড়িতে আমার ভাইঝি এসেছে । মাত্র আট বছর বয়স তার, কিন্তু ভীষণ পাকা । ল্যাপটপ, ট্যাব, মোবাইল সব সব্যসাচীর মতো সমান তালে চালাতে পারে । এসেই দ্রুত আমার মোবাইল, ল্যাপটপের দখল নিয়ে নিলো । ল্যাপটপ থেকে ডিসকোর্ড ইন্স্টল্ করা আছে কি না খুঁজে বের করলো । কারণ তার নিজেরই ডিসকোর্ড আইডি আছে । নিয়মিত ডিসকোর্ডে সে গেম খেলে । মাইনক্রাফট আর রোবলক্স খেলে সে ডিসকোর্ড পিসি ভার্শনে । এসেই তাই আমার ডিসকোর্ড দখল করে নিলো ।
যাই হোক, বহু কষ্টে সব উদ্ধার করতে পেরেছি । এখন সে তার ভাই টিনটিনের সাথে মিলে ল্যাপটপে ছবি আঁকছে আর মোবাইলে গান শুনছে । এই সুযোগে ভাবলাম পোস্টটি করে ফেলি ।
এখানে কিছু random ফোটোগ্রাফি শেয়ার করেছি আমার পার্সোনাল ফেসবুক ওয়াল থেকে । এছাড়া আর কোনো গতি নেই আমার আজকে ।
টিনটিন সান্তা ক্লজ সেজেছে যখন সে একেবারেই খুদে ছিল
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২০২০
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
টিনটিন সান্তা ক্লজ সেজেছে যখন সে একটু বড় হলো
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২০২১
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
টিনটিনের দিদি, আমায় ভাইঝি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২০১৫
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
মাঠে বেড়ু করতে গিয়েছে টিনটিন বাবু
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২০২১
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
টিনটিন বাবুর মাম্মা
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২০২১
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
গাড়ির বনেটের উপরে টিনটিন বাবু পোজ দিচ্ছে
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২০২১
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
টিনটিন বাবুর দিদির পোষা পাখি নিয়ে সেলফি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২০২০
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
টিনটিন বাবুর আরো একটি বনেটের উপরে বসে পোজ
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২০২১
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
টিনটিন বাবুর দিদি পুটু বাবু, লুকোচুরি খেলছে গঙ্গার ঘাটে
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২০১৬
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
গাড়িতে বসে টিনটিন বাবুর ড্রাইভিং পোজ
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২০২১
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
টিনটিন বাবুর মাম্মা, ভ্যালেন্টাইন্স ডে
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২০২১
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
টিনটিন বাবুর খাওয়া দাওয়া চলছে
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২০২০
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
সারা মুখে স্টিকার লাগিয়ে বসে আসছে টিনটিন বাবু
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২০২১
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
টিনটিন বাবুর মাম্মা
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২০২১
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
আমি সবসময় বলেছি যে একটি পরিবার হিসাবে ভাগ করা বিশ্বের সেরা জিনিস এবং আরও বেশি যখন আপনি আমাদের কাছের মানুষদের সাথে থাকেন।
আপনি বলতে পারেন যে তাদের একটি খুব আনন্দদায়ক দিন ছিল এবং আপনার বাচ্চারা এটিকে অনেক উপভোগ করেছে এবং এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, এমনকি আমরা ব্যস্ত থাকলেও আমাদের বাচ্চাদের জন্য কিছু অবসর সময় পেতে হবে।
টিনটিন বাবু অসাধারণ পোজ দেয়।ফলে ফটোগ্রাফিগুলির কোনটা রেখে কোনটা ভালো বলবো সেটাই বুঝতে পারছি না।আসলে সবগুলো ছবিতেই টিনটিন বাবু ও তার দিদিকে ভীষণই কিউট দেখতে লাগছে।টিনটিন বাবুর দিদির ফোন ও ল্যাপটপ সম্পর্কে ধারণার কথা জেনে অভিভূত হলাম।সান্তা ক্লজ সেজে টিনটিন বাবুকে খুবই মিষ্টি দেখতে লাগছে।তাছাড়া টিনটিন বাবু যে পোশাকই পড়ুক না কেন সবকিছুতেই দারুণ কিউট দেখতে লাগে।বৌদিকে ও খুবই সুন্দর দেখতে লাগছে।মাঝে মাঝে পুরোনো স্মৃতির পাতা আমাদের সবারই ঘেঁটে দেখা উচিত এতে মনে অদ্ভুত একটা আনন্দ পাওয়া যায়।ফটোগ্রাফিগুলি খুবই দক্ষতার সঙ্গে ক্যামেরাবন্দি করা।দেখে খুবই ভালো লাগলো।ধন্যবাদ দাদা।
আমি খালি বৌদির হাসিটা দেখছিলাম।
কিছু কিছু মানুষের মুখের হাসিটাতেই তাদের মনটা দেখা যায়,বৌদির ও ঠিক তেমন।সহজ সরল মনটা, মুখের হাসিটায় ফুঁটে উঠে।আর টিনটিন বাবুর কথা কি আর বলবো!সে তো আমাদের হিরো একেবারে।টিনটিন বাবুর বোনটাও তেমন সুইট।
সবাই ভালো থাকুক।
আমাদের প্রত্যেকের মধ্যে আপনার ব্যক্তিগত বিষয়ে জানার অনেক আগ্রহ। আপনি যখন আপনার পার্সোনাল অ্যালবাম থেকে টিনটিন বাবুর, বৌদির কোন ছবি শেয়ার করেন তখন সেগুলো দেখতে আমার খুব ভালো লাগে।
আর খুব অবাক হচ্ছি এত ছোট বয়সে টিনটিন এর দিদির ল্যাপটপ কম্পিউটার সম্পর্কে এত জ্ঞান দেখে।
আপনার ভাইঝি আর টিনটিন বাবু তো এখন বেশ ভালো মজা করতেছে। ওদের দুজনের এই মুহুর্তগুলো দেখতে খুব ইচ্ছা করছে। আসলে ছোট বাচ্চাদের এই কাহিনীগুলো আমার অনেক ভালো লাগে। আর আপনার তোলার সবগুলো ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে দাদা।
বাহ দাদা অনেক সুন্দর লাগলো আপনাদের সবার ওই রেনডম ফটোগ্রাফি গুলো দেখে প্রত্যেকটা ছবি অনেক সুন্দর উঠেছে টিনটিন বাবুর ফটোগুলো অনেক সুন্দর লাগছে দেখতে দাদা আপনার পুরনো রান্ডম ফটোগ্রাফি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।
দাদা আজকালকার ছেলে মেয়েরা অনেক আপডেট এবং অনেক চালু। তা না হলে আট বছরের বাচ্ছা এতো কিছু কিভাবে জানে আমরা তো ১৫/১৮ বছরের কিছুই জানি নায়।
দাদা আপনার এই ফটোগ্রাফি গুলোর মধ্য দিয়ে অনেক কিছু প্রকাশিত হয়েছে। ফটোগ্রাফি আমার খুব ভালো লেগেছে বিশেষ করে বৌদির হাসি আমাকে মুগ্ধ করেছে সেই সাথে টিনটিন বাবুর খোলা মাঠে খেলে বেড়ানোর দৃশ্য আমার মন কেরেছে। ফটোগ্রাফির প্রতিটি ছবি সবাইকে অনেক প্রাণবন্ত মনে হয়েছে। আমার মনে হয়েছে খুব সুন্দর দিনগুলো কেটেছে আপনাদের। এত সুন্দর ছবি গুলো আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য এবং সুন্দর কিছু মুহূর্ত শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা সবসময় আপনার পরিবারের জন্য ভালোবাসা ও আশীর্বাদ থাকবে।
গাড়িতে বসে টিনটিন বাবুর ড্রাইভিং পোজ দেখে অনেক ভালো লাগলো। দাদা আজকের ফটোগ্রাফি পোস্ট দারুন হয়েছে। সব গুলো ফটোগ্রাফি দেখে অনেক বেশি ভালো লাগলো। দাদা আপনার পরিবারের জন্য শুভকামনা রইলো ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সবসময় এই কামনাই করি।
প্রতিটি ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর ছিল। দৃশ্য গুলো বেশ পরিষ্কার আর বিশেষ করে টিনটিন বাবুর বড়দিনের উৎসব পালন করা, পুটু বাবুর লুকোচুরি খেলা বেশ ভালো লেগেছে। মূলকথা হচ্ছে ছোটদের মুখের হাসি দেখলে সবকিছুই ভালো লাগে। টিনটিন বাবুর জন্য অনেক ভালোবাসা 💚💚
আমি টিনটিনের কিউটনেস দেখে মুগ্ধ। প্রতিটা ছবি অনেক সুন্দর হয়েছে। পারিবারিক সুখের মুহুর্ত ছবির মাধ্যমে ফোটে উঠেছে। ভালো লাগলো ছবিগুলো দেখে। একদম মন ভরে গেছে বিশেষ করে টিনটিনের ছবি দেখে। ভালোবাসা রইলো আপনার পরিবারের জন্য। ❣️