Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ৩৭
Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ৩৭
পূর্বের এপিসোড : Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ৩৬
হ্যালো বন্ধুরা,
সুপ্রভাত ।
সকলকে জানাই "হ্যাপি ভ্যালেনটাইন'স ডে" । বসন্তের নব প্রভাতে সকলের জীবনে বয়ে আনুক ভালোবাসা, শুধুই ভালোবাসা । কবিগুরুর গানে সুর মিলিয়ে আমারও গাইতে ইচ্ছে করছে -
"তোমার অশোকে কিংশুকে,
অলক্ষ্য রঙ লাগল আমার অকারণের সুখে।
তোমার ঝাউয়ের দোলে..
মর্মরিয়া ওঠে আমার দুঃখরাতের গান,
তোমার হাওয়ায় হাওয়ায় করেছি যে দান
ফাগুন হাওয়ায় হাওয়ায় করেছি যে দান।"
এই প্রথম আমার ভ্যালেন্টাইন'স ডে উদযাপন করা হচ্ছে না বিশেষ কিছু কারণে ।
"রোদন-ভরা এ বসন্ত
সখী, কখনো আসে নি বুঝি আগে ।
মোরে বিরহবেদনা রাঙালো
কিংশুকরক্তিমরাগে ।"
আজকে আমাদের ভারতীয় প্রাচীন সভ্যতার কিছু এন্টিক দ্রব্যের প্রদর্শনীর পঞ্চম পর্ব । আশা করছি আপনারা এনজয় করছেন এপিসোডগুলি । শিল্প অনুরাগীদের জন্য মূলতঃ এপিসোডগুলি আকর্ষণ করবে । ইন্ডিয়ান মিউজিয়ামের পুরাতত্ত্ব ও প্রাচীন antique দ্রব্যের প্রদর্শনীই আমাকে সব চাইতে আকৃষ্ট করেছে । আরেকটি বিভাগ ছিল "আর্ট গ্যালারি" । আমার অসম্ভব প্রিয় এই "আর্ট গ্যালারি" টি শেষমেশ আর ভিজিট করা হয়ে ওঠেনি । কারণ টিনটিনবাবুর কষ্ট হয়ে যাচ্ছিলো । প্রায় ৫ টি ঘন্টা ধরে দেখতে দেখতে সে ভারী ক্লান্ত হয়ে পড়েছিল ।
আমাদের আজকের এপিসোডে যে সব antique বস্তুর ফোটোগ্রাফি থাকছে সেগুলো হলো :
১. পূজার অর্ঘ্য থালা (কাঁসা, পিতল ও রুপার তৈরী)
২. প্রাচীন আমলের চীনা মাটির বাসন
৩. প্রাচীন তিব্বতীয় প্রার্থনা বেদী
৪. প্রাচীন চীনা ভাস
৫. শ্রীবিষ্ণুর উপবেশনরত মূর্তি (হস্তীদন্ত নির্মিত)
৬. প্রাচীন গয়নার বাক্স (কাষ্ঠ ও হস্তীদন্ত নির্মিত)
৭. প্রাচীন চৈনিক ফ্লাওয়ার ভাস
তো বন্ধুরা চলুন দেখে নেওয়া যাক আমাদের আজকের আয়োজন কি আছে ! আশা করি খুব একটা খারাপ লাগবে না আজকের আয়োজন আপনাদের কাছে ।
এটি একটি প্রাচীন ভারতের কোনো মন্দিরের ব্যবহৃত পূজার অর্ঘ্য থালা । থালাটি কাঁসাপিতলের তৈরী কিন্তু খাঁটি রুপোর অসংখ্য মূর্তি মিনে করা আছে থালার গায়ে । সবাইকে আমি অনুরোধ করবো জুম করে ফোটোটি দেখতে ।থালার বহির্প্রান্তে মোট ১০৮টি মূর্তি আর ভেতরপানে ৮ টি বড় বড় মূর্তি মিনে করা আছে । থালার একেবারে কেন্দ্রে রয়েছে শ্রীবিষ্ণুর মূর্তি । আর তার চারিপাশে রয়েছে কৃষ্ণ, দূর্গা, গণেশ, কার্তিকেয়, লক্ষী, সরস্বতী সহ বেশ কয়েকজন হিন্দু দেবতার মূর্তি ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
চীনা মাটির বাসন । বহু প্রাচীন এই চীনা মাটির বাসনের এক সময় বিশাল কদর ছিল দুনিয়া জুড়ে । অসংখ্য কারুকার্যময় এই থালার একটি বিশেষত্ব হচ্ছে খাবারে বিষ মেশালে থালার রঙ পরিবর্তন হয়ে যায় । আগেকার যুগে রাজা রাজড়ার আমলে খাবারে বিষপ্রয়োগে বহু গুপ্তহত্যা সংঘটিত হতো । সেই সময় অভিজাত ফ্যামিলিতে এই থালার খুব কদর ছিলো ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
এটি একটি প্রাচীন তিব্বতীয় প্রার্থনা বেদী । লামারা তাঁদের গুম্ফার গর্ভগৃহে এই ধরনের বেদী স্থাপন করে সেখানে প্রেয়ার করতেন । অসংখ্য সূক্ষ কারুকার্যময় এই প্রাচীন তিব্বতীয় প্রার্থনা বেদী নির্মিত কাঠ, লোহা, ব্রোঞ্জ, তামা, রঙিন কাঁচ ও ক্রিস্টাল, শ্বেত মার্বেল পাথর, রুপা, স্বর্ণ এবং দামী জেম স্টোন দিয়ে । বেদীর ঠিক মধ্যিখানে একটি বুদ্ধের ধ্যানরত মূর্তি আছে, একেবারে উপরে আরো একটি আছে । মূর্তিদ্বয় নির্মিত শ্বেত মার্বেল পাথর দিয়ে ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
এটি একটি প্রাচীন চীনা ভাস । হলুদ পাথরে তৈরী এই ভাসটির গায়ে অসংখ্য নানা ধরণের ফ্লোরাল ডিজাইন ফুটিয়ে তোলা হয়েছে । দেখতে আসলেই দারুন ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ফোটোগ্রাফটি জুম করে দেখার অনুরোধ রইলো । এটি একটি শ্রীবিষ্ণুর উপবেশনরত মূর্তি । সম্পূর্ণ হাতির দাঁতের তৈরী । চতুর্ভূজ বিষ্ণুর চারিহস্তে রয়েছে শঙ্খ, চক্ৰ, গদা ও পদ্ম । মাথার উপরে অনন্ত নাগ বাসুকী ফণা বিস্তার করে রয়েছে ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
এগুলো হলো প্রাচীন গয়নার বাক্স । আবলুশ বা মেহগনী কাঠের তৈরী হতো এই সব গয়নার বাক্স । বাক্সের গায়ে হাতির দাঁতের তৈরী অসংখ্য সূক্ষ অলংকরণ । এক বার তাকালে আর চোখ ফেরাতে ইচ্ছে করে না ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
এটি আর একটি প্রাচীন চৈনিক ফ্লাওয়ার ভাস । চিনেমাটির তৈরী । গায়ে অসংখ্য সূক্ষ ফুলের কারুকাজ ।
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
সত্যি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। বলতে গেলে তাক লাগিয়ে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল।
This post has been upvoted by @italygame witness curation trail
If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness
Come and visit Italy Community
আপনাকেও ভালোবাসা দিবসের শুভেচ্ছ। 🌹🌹
গয়নার বাক্স,ফ্লাওয়ার ভেস, চীনা ভাস,চীনা মাটির বাসন,সব গুলোই ভালো লেগেছে। কালকের এপিসোডের চীনা ভাসটাও কালারটা সুন্দর ছিলো।ধন্যবাদ দাদা সুন্দর সুন্দর এপিসোড শেয়ার করার জন্য আমাদের মাঝে।
ভালোবাসা দিবস উদযাপন না করলেও
ভালোবাসা দিবসের অনেক অনেক শুভেচ্ছা দাদা আপনাকে ।
আপনার ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর পর্ব গুলো সত্যি খুবই শিক্ষণীয় হয়ে উঠেছে ।
আজকেও আদি সাতটি বিষয়ের সাথে আমাদের পরিচয় করিয়ে দিলেন । তাঁর মধ্যে আমার সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে শ্রী বিষ্ণুর মূর্তিটি । ছবিটি দেখে প্রথমে বুঝতে পারিনি এটা শ্রীবিষ্ণুর মূর্তি । জুম করার পরে স্পষ্ট বুঝতে পারলাম । খুবই চমৎকার । প্রতিটি জিনিসের উপরে কি সুন্দর কারুকার্য ।
ইন্ডিয়ান মিউজিয়ামের পুরাতত্ত্ব ও প্রাচীন antique দ্রব্যের প্রদর্শনীই সব চাইতে বেশি আকৃষ্ট করেছে বেশি অমায়ীক লেগেছে। Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ৩৭ এ
আজকের এপিসোডে যে সব antique বস্তুর ফোটোগ্রাফি থাকছে সেগুলো সত্যই পছন্দের মাত্রার বাহিরে চমৎকার অসাধারন ছিল প্রতিটি ফটোগ্রাফি ।
এই ফটোগ্রাফি গুলো বেশি মন কেড়েছে ।ধন্যবাদ দাদা এতো সুন্দর সুন্দর দামী ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য ।
হাতির দাঁত দিয়ে তৈরি শ্রীবিষ্ণুর উপবেশনরত মূর্তি দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি দাদা। হাতির দাঁত দিয়ে তৈরি এই মূর্তিটি এত নিখুঁত ভাবে কারুকার্য করা হয়েছে যে বোঝার কোন উপায় নেই এটি হাতির দাঁত দিয়ে তৈরি। এছাড়া আপনি অন্যান্য যে মূর্তিগুলো এবং বিভিন্ন ভাস্কর্যের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন সেগুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। দারুন সব ফটোগ্রাফি আমাদেরকে দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন এজন্য আপনার প্রতি আমরা সকলেই কৃতজ্ঞ। দাদা আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
দাদা আপনাকেও ভালোবাসা দিবস এবং পহেলা ফাল্গুনের অনেক অনেক শুভেচ্ছা 🥰
আজকের এপিসোড এর প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি খুবই সুন্দর ছিল। শ্রীবিষ্ণুর উপবেশনরত মূর্তি টি দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি। হাতির দাঁত দিয়ে তৈরি মূর্তির কারুকাজ টা আসলেই খুব সুন্দর। এবং ভীষণ আকর্ষণীয় লাগছে এটি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা এসব জিনিস গুলো আমাদেরকে দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল🤗🤗
সবগুলো ছবি এতটাই মনমুগ্ধকর যে আমি শুধু তাকিয়েই আছি।চীনা মাটির এই বাসনের কথা শুনে তো আমি অবাক,বিষের কারনে এর রঙ পরিবর্তন হয়ে যেত কিভাবে আমি চিন্তা করতেছি। প্রাচীন চীনা ভাসটিও খুব সুন্দর কারুকাজ করা।হলুদ পাথরে তৈরি করা,আর আমি ভাবলাম এটি রঙ করা হয়েছে।সত্যিই দাদা অসাধারণ সবগুলো। খুবই ভালো লেগেছে আমার৷
your photo is amazing your post is very beautiful.
la tua foto è fantastica il tuo post è molto bello
मुझे तुम्हारी पोस्ट सचमुच पसंद है आपकी पोस्ट कमाल की है
আজকের পোস্টের কোন ফটোগ্রাফির প্রসংশা করবো বুঝতে পারছি না দাদা। আজকে আমার অনেক অভিজ্ঞতা হলো এই পুরনো দিনের তৈরি জিনিসের উপর। তবে এই চীনা মাটির বাসনের গুন খুবই অবাক লেগেছে। আগের মানুষের কতো বুদ্ধি ছিল তা বুঝায় যাচ্ছে। ধন্যবাদ দাদা।
চীনা মাটির বাসনটি দেখতে যেমন সুন্দর তেমনি এর বিশেষত্ব। অসংখ্য কারুকার্য ও সুন্দর করে বিভিন্ন কারুকার্যে তৈরি করা এই বাসনটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। বিষ মেশানো খাবার এই থালার রং পরিবর্তন করে দেয় এটা খুবই আশ্চর্যজনক ছিল। দাদা আপনার ফটোগ্রাফি গুলোর মাধ্যমে দারুন দারুন এবং আশ্চর্যজনক সব জিনিসপত্র দেখে খুবই ভালো লাগলো। দাদা আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দারুন সব জিনিস গুলো আমাদেরকে দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
অসাধারণ সুন্দর 💚
বেশ কিছু মূল্যবান জিনিস দেখলাম ♥️
বিশেষ করে হাতির দাঁতের তৈরি শ্রীবিষ্ণুর উপবেশনরত মূর্তি দারুন লাগছে ☺️
দারুন, দারুন সবকিছু 🥀
আজকের পর্বটি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে দাদা । অনেক সুন্দর সুন্দর কিছু জিনিস দেখতে পেয়েছি ।
আমি তো ভেবে অবাক হচ্ছি এত নিখুঁত ভাবে কাজ গুলো কিভাবে সম্পন্ন করল তারা ! আর মেহগনি ও হাতির দাঁতের তৈরি গয়নার বাক্স দেখে অবাক হয়ে গেলাম দাদা । এটি অনেক সুন্দর দেখাচ্ছে । আজকের পর্ব অনেক উপভোগ করলাম ❤️
দাদা সত্যি বলছি ভীষণ উপভোগ করছি এই প্রাচীন শিল্প গুলো। আপনি এত সুন্দর ভাবে পর্বে পর্বে আমাদের মাঝে এই নিদর্শনগুলো উপস্থাপন করেছেন তার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। প্রতিদিন এত এত শিল্পকর্ম দেখছি এবং জ্ঞান অর্জন করেছি যা হয়ত আপনি ছাড়া কখনই সম্ভব হতো না। আমার মনে হয় নির্দিষ্ট কোনো একটি দিন ভালোবাসা দিন নয় আমাদের কাছে প্রতিটি দিনই ভালোবাসার দিন হয়ে ওঠা উচিত। ভালোবাসা দিবসের শুভেচ্ছা রইল।
ভ্রমণ -পর্ব ৩৭। প্রিয় দাদা ভালোবাসা দিবসের অন্তহীন ভালবাসা ও বসন্তের বাসন্তী শুভেচ্ছা আপনাকে।।আপনার ভ্রমণ পর্বের ফটোগ্রাফি গুলো যতই দেখছি ততই মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছি।আজকেও তার ব্যতিক্রম নয়।প্রাচীন চৈনিক ফ্লাওয়ার ভাস ।টি আমার কাছে দারুন লেগেছে।এছাড়াও প্রাচীন গয়নার বাক্স গুলো বেশ ভাল লেগেছে।।অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি এত চমৎকার এপিসোড আমাদের মাঝে উপস্থাপন করে আমাদেরকে দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য ভালো থাকবেন সবসময়♥♥
ভ্যালেন্টাইন্স ডে হল ভালবাসা এবং বন্ধুত্বের দিন, যেখানে আমাদের অবশ্যই আমাদের পরিবার বা বন্ধুদের সাথে একটি আনন্দদায়ক দিন ভাগ করে নিতে হবে এবং উপভোগ করতে হবে।
কখনও কখনও আমি মনে করি যে প্রাচীনকালে, শিল্পের ক্ষেত্রে সভ্যতাগুলি আমাদের আজকের জ্ঞানের তুলনায় অনেক উন্নত ছিল, হয়ত 200 বছরে আমাদের প্রজন্ম প্রযুক্তিগতভাবে যা করেছে তা ইতিহাসের একটি স্মৃতিচিহ্ন হিসাবে একটি যাদুঘরে চলে যাবে। প্রাচীনত্ব।
এই পর্বের প্রতিটি ছবি দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি। কাসা পিতলের তৈরী থালা গুলো কি সুন্দর কারুকাজ করা। তিব্বতীয় প্রার্থনা দেবী । কি নিখুঁত কারুকাজ । চোখ ফেরানো যায় না। অসাধারন দাদা অসাধারন। এমন সব দূর্লভ জিনিসের ছবি আমাদের দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। আপনাকে কি বলে ধন্যবাদ জানাবো ভাষা খুজে পাই না। সত্যি আমার কাছে খুবি ভাল লেগেছে। বাসার সকলে মিলে দেখেছি। ধন্যবাদ দাদা ভাল থাকবেন।

আশাকরি এই কঠিন সময় কেটে যাবে এবং ভবিষ্যতে আমরা সুন্দর ভাবে এই সময় গুলো আবারও কাটাবো এই প্রত্যাশাই রাখছি । ভালোবাসা দিবস ও বসন্তের শুভেচ্ছা রইল। যাইহোক এই পর্বের ছবিগুলো সুন্দর ছিল ।
দাদা প্রথমেই ভালোবাসা দিবসের শুভেচ্ছা জানাই। বৌদিকে নিয়ে আজকে আনন্দময়ী দিনটি উপভোগ করবেন এটাই আশা করছি এবং আপনাদের ভালোবাসা সারাজীবন রয়ে যাক এই দোয়া করি। দেখতে দেখতে 37 পর্বের ভারতের মিউজিয়ামের সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে পেয়ে খুবি ভালো লাগছে। সুন্দর ভাবে আপনি আমাদের মাঝে দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আজকের ফটোগ্রাফি গুলো আমার খুবই ভালো লেগেছে।
স্বাগতম জনাব.
আপনার ব্লগ পড়তে এবং একটি মন্তব্য লিখতে সক্ষম হতে খুব খুশি.
আমি গুগল অটো-অনুবাদ ব্যবহার করি এবং পাঠ্যটিতে সম্ভাব্য অদ্ভুততা দেখে অবাক হবেন না :)
আমাদের জাতীয় কবি বলেছিলেন "অন্যের থেকে শিখুন এবং নিজের জন্য লজ্জিত হবেন না", এবং আমি আপনার সংস্কৃতি পছন্দ করি, এটি চেতনা এবং ধর্মকে মিশ্রিত করে।
জাদুঘর আরেকটি সফর ভাগ করার জন্য ধন্যবাদ.
দাদা প্রাচীন ভারতের মন্দিরে ব্যবহৃত অর্ঘ্য থালাটি সত্যিই অসাধারন লেগেছে।প্রাচীন কালেও যে এতো সূক্ষ্ম কারুশিল্প সম্ভব তা এই থালাটি দেখেই বুঝা যায়।থালাটি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায় কতোটা দক্ষ হাতের কাজ এটি।আপনাকে ধন্যবাদ দাদা ধাপে ধাপে অতি সুন্দর ভাবে Antique বস্তুগুলো আমদের মাঝে উপস্থাপন করে দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
দাদা আজকের পর্বটি বেশ আকর্ষণীয় ছিল। আজকের পর্বের দুইটা জিনিস আমাকে সব থেকে বেশি আকর্ষণ করেছে। একটি হলো অপরূপ শিল্পকার্যে সজ্জিত পূজার অর্ঘ্য থালা এবং অপরটি হলো চিনা মাটির বাসন। এই থালার বিশেষত্ব জেনে বেশ অবাক হলাম। খাবারে বিষ প্রয়োগ করলে থালার রং পরিবর্তন হয় ব্যাপারটি জানা ছিল না। অসাধারণ একটি পর্ব উপভোগ করলাম দাদা। ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
দাদা আপনাকে ও ভালোবাসা দিবসের অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো।💝💝
প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি চোখ জুড়ানো ও মন ভুলানো।
পূজার অর্ঘ্য থালা দেখে আমি প্রথমে ভেবেছিলাম কোনো চক্র।চিনামাটির বাসনগুলি খুবই ভালো লাগে আমার।শ্রীবিষ্ণুর উপবেশনরত মূর্তিটি খুবই সুন্দর দাদা।
আপনাকেও জানাই হ্যাপি ভ্যালেন্টাইন্স ডে দাদা।
এখন দেখি প্রাচীন গয়নার বাক্স গুলোর মতো বাক্স বিক্রি হয়।তবে অনেক দাম চায় তাই কখনো কেনা হয়নি।