গ্ৰামীন বাংলার সরিষা ক্ষেত দেখার অনুভূতি
আমি @riyadx2 বাংলাদেশ থেকে
মঙ্গলবার,১৬ জানুয়ারী ২০২৪ ইং
চারদিকে কুয়াশার চাদরে মোড়ানো প্রকৃতি আর মাঠে ঘাটে সরিষা ফুলের ক্ষেত গুলো বাতাসে দোলা দিচ্ছে। শীতকালে গ্ৰাম গুলো কে সুন্দর ভাবে সাজিয়ে তুলে থাকে এই সরিষা ক্ষেত গুলো। সকল মানুষ এই সরিষা ফুলের সৌন্দর্যৈ মুগ্ধ। সরিষার এই ক্ষেত দুর থেকে দেখলে মনে হয় প্রকৃতি হলুদ চাদর বিছিয়ে দিয়েছে এই বাংলার মাটিতে। সেদিকেই চোখ যায় সেদিকেই শুধু হলুদ আর হলুদ প্রকৃতি। চারদিকে হলুদের সমাহার। শীতের সোনার রোদে এই সরিষা ক্ষেত সোনার মতো ঝিকিমিকি করে।এ যেন এক অপরূপ সৌন্দর্যের দৃশ্য। শীতের সকালের হালকা বাতাসে সরিষা ক্ষেত গুলো দোলা দেয়।
যারা গ্ৰামে বসবাস করেন, তারা হয়তো ইতোমধ্যে গ্ৰামের সরিষা ক্ষেত গুলোর সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। আমার বাসা ও গ্ৰামের মধ্যে, তাই এরকম সরিষা ক্ষেতর সৌন্দর্য সারাক্ষণ চোখের মধ্যে পড়ে। আমার বাড়ির সামনের মাঠ গুলোতে বর্তমান সরিষা ক্ষেত দিয়ে ভরপুর।দু চোখ দিয়ে তাকালেই শুধু হলুদের চাদর দেখতে পাওয়া যায়।সব সময় ইচ্ছে করে এই সরিষা ক্ষেতের মধ্যে হারিয়ে যেতে, বিকাল বেলার সরিষা ফুলের সুবাসে সকলে মুগ্ধ হয়ে যায়। হালকা বাতাসের সাথে সরিষা ফুলের সুবাস গ্ৰামের প্রতিটি বাড়িতেই পৌঁছে দেয়।আর সরিষা ক্ষেতে মৌমাছিরা ভিড় জমায় মধু নেয়ার জন্য। সরিষা ক্ষেতে মৌমাছিদের গুন গুন আওয়াজ আমার অনেক বেশি ভালো লাগে।
বিকাল বেলা সরিষা ক্ষেতের মধ্যে ছবি তোলার জন্য অনেকে দুর দুরান্ত থেকে ছুটে আসে, বিশেষ করে শহর এলাকার ছেলে মেয়েরা বেশি আসে, কারণ শহরের মধ্যে এরকম কোন সরিষার ক্ষেত নেই। বিকাল বেলা এরকম দৃশ্য দেখতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। অনেকেই বিকাল বেলা তাদের প্রিয় মানুষ কে নিয়ে এই সরিষা ক্ষেতে বেড়াতে আসেন। বিকাল বেলা সরিষা ক্ষেতে নানা রং বেরঙের প্রজাতির দেখা মেলে।তারা সর্বদা সরিষা ফুলের উপরে বসে সরিষা ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করে থাকে। তবে এই সরিষা ফুল বেশি দিন থাকে।আর অল্প কিছু দিনের মধ্যেই সরিষা ফুল শেষ হয়ে যাবে।বছরে একবার করে সরিষা ফুল চাষ হয়, আর এই সরিষা ফুল হচ্ছে রবি মৌসুমের একটি ফসল। রবি মৌসুম ছাড়া অন্য সময়ে এই ফসল উৎপাদন করা হয় না।
সবাই কে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
Device | Redmi 10C |
---|---|
Camera | 48 MP |
County | Bangladesh |
Location | Rangpur, Bangladesh |
Vote@bangla.witness as witness
https://twitter.com/Richard4433gg/status/1747148237273026884?t=jOlOCsdnlY3QAMDkJUIUyg&s=19
আপনি ঠিক বলেছেন ভাই এই অপরূপ সৌন্দর্যগুলোর থেকে সময় কাটাতে অনেক বেশি ভালো লাগে। যখন রোদের রশ্নি পড়ে, তখন আরো বেশি ভালো লাগে দেখতে। কিন্তু ভাই আজ কয়েক দিন রোদের একদমই দেখা নাই আমাদের এখানে। রোদকে অনেক বেশি মিস করতেছি। গত বছরও অনেকগুলো সরিষা বাগান দেখেছিলাম। কিন্তু বর্তমানে এ বছর একটি সরিষা বাগানো দেখি নাই। এটি আমার খুবই অবাক লেগেছিল। কিন্তু প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি দেখতে অনেক বেশি ভালো লেগেছে ।
জি ভাইয়া আমাদের এইখানে ও রোদের কোন দেখা নেই বেশ কয়েকদিন ধরে।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া গ্রামে যারা বসবাস করে তারা খুব সহজেই এই ধরনের পরিবেশে সময় অতিবাহিত করার সুযোগ পায়। এবছর আমিও সরিষার খেতে ভ্রমণ করার সুযোগ পেয়েছিলাম। খুবই ভালো লাগলো সরিষা খেতে ভ্রমণের আপনার অনুমতি শুনে।
আসলে সরিষা ফুল বর্তমানে গ্রাম বাংলার সৌন্দর্যের মূল আকর্ষণ।
আমিও বেশ কয়েকবার এমনভাবে বিস্তীর্ণ মাঠে সরিষা ফুলের সৌন্দর্য দেখেছি।
আজ আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ও খুবই ভালো লাগলো।
জি ভাইয়া গ্ৰাম অঞ্চলে এই রকম সৌন্দর্য প্রায় সব সময় দেখতে পাওয়া যায়।
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন গ্রামবাংলার সরিষা ক্ষেত দেখায় আপনার অনুভূতি । আসলে সরিষা ক্ষেতের পাশে আমাদের বাসা তাই সবসময়ই এই ক্ষেত দেখা হয়। আমাদের পাশের গ্রামে সরিষা ক্ষেত থেকে মৌমাছি মধু সংগ্রহ করছে সেখানে দেখতে সবথেকে বেশি ভালো লাগে ভাই। আসলে সরিষার মধুগুলো খেতেও বেশ ভালো লাগে। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমার বাসা থেকে বের হলেই সরিষা ক্ষেতের দেখা মিলে।আর আমি সব সময় এই সরিষা ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করে থাকি।
শীতের সময় সরিষা ক্ষেত দেখার অনুভূতি অন্যরকম। এরকম সরিষা ক্ষেত দেখলে মন এমনিতে খুব ভালো হয়ে যায়। সরিষা ফুল গ্রাম বাংলার সৌন্দর্যকে আরো বাড়িয়ে তোলে। কয়েকদিন আগেও সরিষা ক্ষেত থেকে ঘুরে আসলাম। সরিষা খেতে গেলে আমার আর আসতে মন চায় না। আপনার সরিষা ক্ষেত দেখার অনুভূতি পড়ে আমার কাছে বেশ ভালই লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
জি আপু এই সরিষা ক্ষেত গ্ৰাম বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য কে আরো বেশি সুন্দর করে তুলেছে।
গ্রামীণ সরিষা ক্ষেত দেখার অনুভূতি আমাদের মাঝে অনেক সুন্দরভাবে আপনি উপস্থাপন করেছেন ভাই। সরিষা ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো বেশ দারুণ লেগেছে আমার কাছে। অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।