যাহার যেথায় লাভ!
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আমরা মানুষ হিসেবে নিজেদেরকে শান্তিপ্রিয় প্রাণী হিসেবেই পরিচিতি দেই। অর্থাৎ আমরা আসলে শান্তিপ্রিয় মানুষই বলা যায়। কারণ মানুষ কখনোই ঝামেলা, বিরক্তিকর পরিস্থিতি, অশান্তি, উত্তেজনা মূলক পরিস্থিতি কোনো কিছুই চায় না। মানুষ সবসময় চায় সে একটু সুখে শান্তিতে থাকবে, ভালো থাকবে, কোনোরকম ঝুট ঝামেলাতে জড়াবে না মানুষ মোটামুটি এমনটাই চায়। তবে আমি সব মানুষের কথা বলছি না। অর্থাৎ বেশিরভাগ মানুষ নিজেদেরকে একটা শান্তিপূর্ণ অবস্থানে দেখতে চায় এবং নিজেদের পরিবারসহ একটা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে থাকতে চায়।
কিন্তু আমার টাইটেলটি হয়তো উপরের বক্তব্যগুলোর সাথে মেলেনি। অর্থাৎ আমার টাইটেলটি হলো, যাহার যেথায় লাভ। অর্থাৎ আমি এর মাধ্যমে যেটা বুঝাতে চেয়েছি। সেটা হচ্ছে, আমাদের মধ্যে এমন কিছু কিছু মানুষ থাকে। যারা সব সময় একটা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করার জন্য বসে থাকে এবং তারা সব সময় আসলে একটা উত্তপ্ত পরিস্থিতি পরিবেশ সৃষ্টি করার জন্য চেষ্টা করতে থাকে। কারণ তাদের কাছে বোধহয় মনে হয় যে, অশান্তি করলেই তাদের লাভ। আর সত্যি সত্যি অনেক মানুষের দেখবেন, কোনো অশান্তি করলে তবেই তাদের লাভ হয়।
অর্থাৎ তারা শুধুমাত্র তাদের স্বার্থের খাতিরে অন্য আর ১০ জন মানুষের মধ্যে ঝামেলা সৃষ্টি করে। কারণ ধরুন, আপনাদের মধ্যে সমস্যার সৃষ্টি হলো এবং সেই ফাঁকে আপনার কোনো মূল্যবান জিনিস কিংবা মূল্যবান ঘটনা বা কোনো কিছুতে সে এমন ভাবে চেঞ্জ আনলো। যেটা হয়তো আপনাদের নজরে আসলো না। কারণ আপনারা অন্য কিছুতে ব্যস্ত ছিলেন। এভাবেই আসলে অনেক মানুষ অনেক সময় খারাপ মানুষের খপ্পরে পরে। অর্থাৎ তারা সব সময় একটা অশান্তিকর পরিস্থিতি তৈরি করে রাখে এবং তার ভেতর দিয়ে নিজেরা নিজেদের কার্যসিদ্ধি করে এবং অন্য মানুষদের মধ্যে ঝামেলা তৈরি করে। তাই এইসব মানুষ থেকে অবশ্যই আমাদের সকলের দূরে থাকা উচিত। অর্থাৎ সব সময় যারা দেখবেন যে, একটা বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে। বুঝে নিবেন যে তারা আর যাই হোক শান্তি চায় না।