কাঁচা কলা ও বেগুন দিয়ে কৈ মাছের ঝোল রেসিপি -
আসসালামু আলাইকুম,
সবাই কেমন আছেন? আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। প্রতিদিনকার মতো আজও আমি নতুন একটি রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি।আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব কাঁচা কলা ও বেগুন দিয়ে কৈ মাছের ঝোল রেসিপি। আশা করি রেসিপি টি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
উপকরণ সমূহ
- কাঁচা কলা
- বেগুন
- কৈ মাছ
- লবণ
- হলুদ
- জিরা বাটা
- মরিচ বাটা
- পেয়াজ কুচি
- ভাজা মশলার গুড়া
ধাপ-১
- প্রথমে কৈ মাছ গুলোতে লবণ হলুদ মাখিয়ে নিয়েছি
।
ধাপ-২
- কাড়াইয়ে তেল গরম করে তাতে ভালোভাবে ভেজে একটা বাটিতে তুলে নিয়েছি।
ধাপ-৩
- মাছ ভাজা তেলের মধ্যে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে হালকা ভেজে নিয়েছি।
ধাপ-৪
- পেঁয়াজ ভাজা হয়ে এলে তাতে সব মশলাগুলো দিয়ে কষিয়ে নিয়েছি। এরপর তাতে কাচা কলা গুলো দিয়েছি।
ধাপ-৫
- কাচা কলা কষিয়ে নিয়ে তাতে বেগুন দিয়েছি।
ধাপ-৬
- সব কিছু কষানো হয়ে এলে তাতে অল্প ঝোল দিয়ে ঢেকে দিয়েছি সিদ্ধ হওয়ার জন্য।
ধাপ-৭
- কিছুক্ষণ সিদ্ধ হয়ে গেলে বেশি করে ঝোল দিয়ে তাতে কৈ মাছগুলো দিয়েছি।এরপর ভাজা মশলার গুড়া দিয়ে কিছুক্ষণ পরে নামিয়ে নিয়েছি ।
পরিবেশন
- সবশেষে বাটিতে ঢেলে পরিবেশন করেছি।
কাঁচা কলা সবজি হিসেবে আমার বেশ পছন্দের একটি সবজি। আর কাঁচা কলা খুবই পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ। যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। আপু আপনি কাঁচা কলা ও বেগুন দিয়ে কৈ মাছের ঝোল রেসিপি তৈরি করেছেন দেখে খুবই লোভনীয় লাগছে। খেতেও নিশ্চয়ই খুবই স্বাদের হয়েছিল। এত মজার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
কাঁচ কলা বেগুন দিয়ে কই মাছের মজাদার রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু।রেসিপিটি দেখেই বুঝতে পারলাম খেতে খুব ভালো ছিল।আপনি রেসিপি তৈরির ধাপগুলো খুব সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপন করেছেন, যেটা দেখে যে কেউ সহজেই রেসিপিটি তৈরি করে নিতে পারবেন।ধন্যবাদ আপু সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
কাঁচা কলা ও বেগুন দিয়ে কৈ মাছের ঝোল রান্নার লোভনীয় রেসিপি তৈরি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। কাঁচা কলা দিয়ে এই মাছ রান্না করলে তা খেতে আসলেই অনেক সুস্বাদু হয়। আজকেই আমি কাঁচা কলার তৈরি করার রেসিপি খেলাম।
কাঁচা কলা ও বেগুন দিয়ে কৈ মাছের ঝোল রেসিপি আসলেই অনেক ভালো লাগে খেতে ।এমনিতে কৈই মাছে প্রচুর পরিমাণ রক্ত পাওয়া যায় । ভাজা মসলা দেওয়ার কারণে হয়তো রেসিপিটা খেতে আরও বেশি সুস্বাদু লাগবে। ধন্যবাদ আপু এতো সুন্দর রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
কাচা কলার কৈ মাছ কম্বিনেশনটা কমন হলেও কাচা কলা কৈমার সাথে বেগুন এটি একদম ইউনিক মনে হলো কারণ আমাদের বাসায় এভাবে কখনো খাওয়া হয়নি।অনেক ধন্যবাদ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ভালো থাকবেন ।
কাচা কলা আমাদের গ্রামে অনেক আপু ৷ তবে আমি খেতে পারি না ৷ তবে আপনি আজকে দারুন ভাবে কাচা কলা, বেগুন কৈ মাছ দিয়ে দারুন রেসেপি করেছেন ৷ দেখে বোঝা যাচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে ৷ অনেক লোভনীয় স্বাদের রেসেপি শেয়ার করলেন আপু ৷ অসংখ্য ধন্যবাদ ভালো থাকবেন ৷
আগের মত কৈ মাছ খুব কম পাওয়া যায় । আগে নদী-নালা খাল বিলে প্রচুর কৈ মাছ পাওয়া যেত । যেটা ভরাট করে কৈ মাছ এখন বিলুপ্তির পথে । আপনি কাচা কলা ও বেগুন দিয়ে কৈ মাছের দারুণ রেসিপি তৈরি করেছেন। কই মাছ আমার খুবই ফেভারিট। আপনার রেসিপিটি অনেক পছন্দ হয়েছে। বিশেষ করে কাঁচ কলা দেওয়ায় রেসিপি স্বাদ অনেকটা বেড়ে যায় । ভালো লাগলো আপনার রেসিপি তৈরি।
কাঁচা কলা ও বেগুন দিয়ে কৈ মাছের ঝোল রেসিপিটি বেশ লোভনীয় হয়েছে। আপনি বেশ চমৎকারভাবে কয়েকটি ধাপের মাধ্যমে রেসিপিটি তৈরী করেছেন ও আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
কাঁচা কলা ও বেগুন দিয়ে কৈ মাছের অত্যন্ত সুস্বাদু ঝোল রেসিপি তৈরি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এ ধরনের রেসিপি গুলো খেতে অনেক ভালো লাগে আমার। আপনার এই রেসিপি তৈরিতে কৈ মাছগুলো প্রথমে ভেজে নেওয়াটা আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে। দারুন একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।