মচমচ ফেঞ্চফ্রাই রেসিপি ||১০% বেনিফিশিয়ারি @shy-fox এর জন্য ||
❤️হ্যালো বন্ধুরা❤️
কেমন আছেন সবাই? নিশ্চয়ই ভালো আছেন। সকলকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে আমার আজকের ব্লগ টি শুরু করছি। আজ আমি আবার ও নতুন একটি রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি।আজ আমি আপনাদের সাথে মচমচে ফেঞ্চফ্রাই রেসিপি শেয়ার করব।
কয়েকদিন যাবৎ বৃষ্টি হচ্ছিল। বৃষ্টির বিকেলের নাস্তা ছাড়া কি আর জমে। ভাবছিলাম কি নাস্তা বানাবো। হঠাৎ মনে হল ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বানাই। আমার মেয়ে ও ফেঞ্চ ফ্রাই খেতে খুব পছন্দ করে।তাই ঝটপট ফেঞ্চ ফ্রাই বানিয়ে ফেললাম।আমি বাসায় কিভাবে ফেঞ্চ ফ্রাই বানাই সেটা আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব।আশা করি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
- আলু
- তেল
- লবণ
- সস
প্রথম ধাপ
- প্রথমে আলু গুলো লম্বা করে কেটে নিতে হবে।
দ্বিতীয় ধাপ
- এরপর আলু গুলো পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে।
তৃতীয় ধাপ
- এবার একটা পাতিলে পানি দিয়ে চুলায় বসিয়ে দিয়েছি।পানিতে লবণ মিশিয়ে দিয়েছি।পানি ফুটতে শুরু করলে তাতে আলু গুলো দিয়েছি।
চতুর্থ ধাপ
- আলু গুলো আধা সিদ্ধ হলে নামিয়ে নিব।
পঞ্চম ধাপ
- এরপর আলু গুলো ছাঁকনিতে ঢেলে পানি নিংড়ে নিতে হবে। তারপর শুকনো পেপারের উপর আলু বিছিয়ে দিয়ে পানি শুকিয়ে নিতে হবে।
ষষ্ঠ ধাপ
- এবার কড়াইয়ে তেল গরম করে তাতে আলু গুলো দিতে হবে।
সপ্তম ধাপ
- এরপর আলুগুলো হালকা ভাজা হলে বাটিতে তুলে নিয়েছি।
অষ্টম ধাপ
-এবার বাটি সহ আলু গুলোকে আধা ঘন্টার জন্য নরমাল ফ্রিজে রেখেছিলাম
নবম ধাপ
- আবার কাড়াইয়ে তেল গরম করে তাতে আলুগুলো আবার দিয়েছি ভাজার জন্য।
দশম ধাপ
- আলু হালকা লাল হয়ে এলে প্লেটে নামিয়ে নিয়েছি।
পরিবেশন
- সবশেষে টমেটো সস দিয়ে পরিবেশন করেছি।
বাড়িতে খুবই সুন্দর হয় ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বানিয়ে ফেলেছেন। একেবারেই রেস্টুরেন্টের মত হয়েছে। খুব সুন্দর ভাবে পরিবেশনও করেছেন। ধন্যবাদ সুন্দর একটা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
বাড়ির খাবার খাওয়া অনেক ভালো তাই বাসায় তৈরি করেছিলাম।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দাদা সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
অনেক লোভনীয় একটি রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। এভাবে খেতে সত্যি অনেক ভালো লাগে। আমিও বাসায় তৈরি করেছিলাম। ধন্যবাদ আপনাকে
আমার মেয়ে এভাবে খেতে পছন্দ করে। অনেক ধন্যবাদ আপু।
বৃষ্টির দিনে এমন রেসিপি খেতে না ভালো লাগে আপু । বৃষ্টি হলে আমারও এভাবে কিছু তৈরি করে খেতে ভালো লাগে। রেসিপিটি দারুণ হয়েছে। আর আমাদের উচিত বাহিরের খাবার না খেয়ে এভাবে ঘরে তৈরি করে খাওয়া।
আমার ও বাসার খেতে বেশি ভালো লাগে। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল আপু।
খালি চিলি ফ্লেক্স এর অভাব।চিলি ফ্লেক্স হলে জমে যেত।তারপরেও অনেক সুন্দর হয়েছে। আপনার কল্যাণে এখন বাড়িতে বসে রেস্টুরেন্টের খাবার খাওয়া যাবে।ধন্যবাদ
আমার মেয়ে তো অনেক ছোট তাই চিলি ফ্লেক্স বাদ দিয়েছিলাম।ধন্যবাদ ভাইয়া।
বিকেলের নাস্তায় ফ্রেঞ্চ ফ্রাই হলে বেশ ভালো হয়। আপু আপনার তৈরি করা রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক মজার হয়েছিল। দেখতে একদম রেস্টুরেন্টের ফ্রেঞ্চ ফ্রাই এর মতই লাগছে। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে এই রেসিপি। ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
ফেঞ্চফ্রাই খেতে খুব মজা হয়েছিল। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল আপু।
আমি মাঝে মাঝে এই ফ্রেঞ্চ ফ্রাই আইটেম করে থাকি। তবে আমি এখানে সয়া সস, ক্রিস্পি হওয়ার জন্য চালের গুঁড়া ব্যবহার করি। আপনার ফ্রিজে রাখার টেকনিক অনেক মজার এবং কার্যকরী মনে হচ্ছে আমার কাছে। পরিবেশন টা কিন্তু ভাল হয়েছে। আর সস ছাড়া ত ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খাওয়ার পূর্নতাই আসে না। ধন্যবাদ আপু।
আমি ফ্রিজে রেখেই বানাই ভালো ক্রিস্পি হয়।এভাবেও ট্রাই করতে পারেন।
একদম ঠিক কথা বলেছেন বৃষ্টির দিনে বিকেলে নাস্তাছাড়া যেন চলে না আমরাও আজকে সবাই মিলে চানাচুর এবং মুড়ি মাখিয়ে খেয়েছি এবং সবাই মিলে খুব মজা করেছি।। আপনিও মজাদার ব্যক্তি রেসিপি প্রস্তুত করেছেন বিকেলের নাস্তা হিসেবে অনেকদিন হলো এই রেসিপিটি খাওয়া হয়না আপনার প্রস্তুত করা দেখে লো হচ্ছে খেতে নিশ্চয়ই খুব মজা হয়েছিল।।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া এধরনের মুখ রোচক খাবার খেতে বিকেল বেলা বেশ ভালোই লাগে।
বৃষ্টির দিনে এ রকম খাবার খেতে কার না ভালো লাগে। বিশেষ করে সকাল বা বিকালের চায়ের সাথে একবারে জমে যাবে।মচমচ ফেঞ্চফ্রাই রেসিপি দারুণ ছিল। আমি ও মাঝে মধ্যে এধরণের খাবার তৈরি। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আমার এ ধরনের মুখরোচক খাবার অনেক ভালো লাগে।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু।
ফেঞ্চফ্রাই আমার অনেক পছন্দের একটা খাবার। মনে হচ্ছে রেস্টুরেন্টে তৈরি করেছেন। ভালো হয়েছে আপনার ফেঞ্চফ্রাই এর রেসিপি টা।সস দিয়ে খেতে ভিশন মজা লাগে। বাসায় তৈরি করলে বেশ ভালো লাগে আমার কাছে। ধাপগুলো অনেক সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন যে কেউ চাইলে সহজেই তৈরি করতে পারবে। ধন্যবাদ আপু আপনাকে সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ফেঞ্চফ্রাই সস ছাড়া আমারও ভালো লাগে না।ভালো থাকবেন ভাইয়া।
আমি আমার বাচ্চার জন্য মাঝেমধ্যে এভাব ফেঞ্চফ্রাই বানিয়ে খাওয়াই। এগুলো খেতে আমার কাছেও খুবই ভালো লাগে। আপনার এই রেসিপি বানানোর ধরনটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ আপু।