টঙ্গের চায়ে কিছু সময় কাটানো
আসসালামু আলাইকুম,
কিছুদিন আগে আমরা বাসার কয়েকজন মিলে বই মেলায় গিয়েছিলাম।সেখান থেকে নার্সারিতে গিয়েছিলাম।সেই মূহুর্তগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। তারপর সেখান থেকে আমরা চা খাওয়ার জন্য কাছের একটা স্পেশাল জায়গায় চা খেতে গিয়েছিলাম।সেই মূহুর্তগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করব।
বইমেলায় ঘুরাঘুরি করে আমরা ও বাচ্চারা অনেক ক্ষুধার্ত ছিল।আমরা যেখানে থাকি সেখানে একটা জায়গায় স্পেশাল চা পাওয়া যায়। অনেক দিন যাব যাব
করে যাওয়া হয় নাই। তো সেদিন যেহেতু কাছাকাছি গিয়েছিলাম তাই আমরা ও সেখানে গিয়েছিলাম।
বাচ্চারা নতুন জায়গায় গেলে খুব খুশি হয়।আমি বৌদি আর আমাদের বাসার আরও এক ভাবি এক সাথে গিয়েছিলাম।সেখানে যেহেতু চা টাই স্পেশাল পাওয়া যায় তাই আমরা গিয়ে ওখানে চা ই অর্ডার করেছিলাম।কিন্তু বাচ্চারা তো আর চা খায় না। তাই ওদের জন্য পাস্তা অর্ডার করেছিলাম।
এখানকার ডেকোরেশন টা অনেক সুন্দর ছিল।নানা রকম ফুলের গাছ ছিল। আর পুরো ডেকোরেশন টা বড় একটা পুকুরের উপরে করা হয়েছিল।এজন্য নামও দিয়েছে টঙ্গের চা।অনেকটা সময় গল্প করার পর আমাদের চা চলে এসেছিল।চা খেতে খুব ভালো ছিল।
খাওয়া শেষে আমরা যখন আমরা আসবো তখন জাহিরা খাবার পার্সেল করে নিয়েছে বাসায় গিয়ে খাবে।আমরা রিকশার জন্য অপেক্ষা করছিলাম ঠিক তখনই আমাদের সবার প্রিয় শুভ ভাইয়ের সাথে দেখা।ভাইয়া আমাদের সকলকে এক সাথে দেখে আবারও নতুন একটা জায়গায় নিয়ে গিয়েছিল। আজ এ পর্যন্ত পরবতী আমরা আবার কোথায় গিয়েছিলাম সেটা শেয়ার করব।সবাই ভালো থাকবেন।
সুন্দর একটি স্থানে বসে আপনজনদের সাথে দারুন একটা মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন এবং তা ছিল চা খাওয়ার মুহূর্ত তাই আমার খুবই ভালো লেগেছে এই অনুভূতিটা আমাদের মাঝে শেয়ার করা দেখে। আসলে মাঝেমধ্যে আপনজনদের সাথে কোথাও যদি এভাবে চা খাওয়ার জন্য যা হয় বা কোন স্থান ঘুরে দাঁড়ানো হয় সত্যি অন্যরকম ভালো লাগা অনুভূতি কাজ করে মনের মধ্যে। আমিও সুযোগ পেলে মাঝেমধ্যে এভাবে নিজের বন্ধুর সাথে কোন স্থানে চলে যায় এবং যা অথবা সিঙ্গারা কিংবা ঝাল মুড়ি খাওয়ার চেষ্টা করি। খুবই ভালো লেগেছে আপনার আজকের এই দারুন পোস্ট দেখে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এতো সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আসলে কিন্তু জায়গাটা খুবই স্পেশাল, পানির উপর এরকম চায়ের দোকান। চা খেতে খেতে বেশ ভালো সময় এখানে কাটানো যায়। আশা করি খুব ইনজয় করেছেন।
চা খেতে আমার ও খুব ভালো লাগে। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
জায়গাটি আসলেই অনেক সুন্দর। আর নামটিও অনেক ইউনিক।সবাই মিলে অনেক ভাল সময় কাটিয়েছেন।ধন্যবাদ সুন্দর মুহুর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য।
ঠিক বলেছেন সময়টা আসলেই অনেক ভালো কেটেছে।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর মন্তব্য টি করার জন্য।
বাহ্ খুব ভালোই একটি জায়গায় গিয়েছেন দেখছি চা খাওয়ার জন্য। এরকম জায়গায় স্পেশাল ভাবে চা খাওয়ার মজাটাই আলাদা। যেহেতু জায়গা টিতে স্পেশাল চা পাওয়া যায় তাই আপনারা শুধু চা খেলেন। চা এর ফটোগ্রাফি দেখেই বুঝতে পারছি বেশ মজা খেতে। বাচ্চারা তো চা খাবে না তাই তাদের জন্য আলাদাভাবে পাস্তা অর্ডার করেছিলেন। ছোট ছোট বাচ্চারা নতুন জায়গায় যাওয়ার ফলে বেশ খুশি হয়। এরকম একটা জায়গায় গিয়ে চা খাব ভাবছি। ভালোই কাটলো তাহলে আপনাদের মুহূর্ত।
জ্বি ভাইয়া যাবেন দেখবেন অনেক ভালো লাগবে।আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল।
আপনারা সবাই একসাথে এভাবে ঘুরাঘুরি করেন। আজকে তো দেখছি টঙ্গের চায়ে গিয়ে বেশ ভালো মুহূর্ত অতিবাহিত করে এসেছেন। এভাবে ই স্পেশাল চা খাওয়ার মজাটাই কিন্তু অন্যরকম। আমি এবং আমার হাজব্যান্ড অনেক সময় এরকম জায়গা গুলোতে গিয়ে থাকে চা খাওয়ার জন্য। এক একটি জায়গায় এক একটা জিনিসের জন্য একটু বেশি স্পেশাল হয়। যেমন আপনারা যেখানে গিয়েছেন তা হচ্ছে চা খাওয়ার স্পেশাল জায়গা। ভালোই লাগলো পড়ে।
আপনার কাছে পোস্ট টি ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
অনেক সময় একটু বেশি ঘুরাঘুরি করলে ক্লান্ত লাগে এবং ক্ষুধা লেগে যায়। আপনারা সবাই বইমেলা অনেক সময় ঘুরেছেন। তবে এসব জায়গাগুলোতে স্পেশালিষ্ট চা খেতে খুবই মজাই লাগে। আর আপনার ফটোগ্রাফি দেখে বোঝা যাচ্ছে জায়গাটির পরিবেশ অনেক সুন্দর। আসলে এসব জায়গাগুলো পরিবেশ সুন্দর হলে কাস্টমার অনেক আসে। আপনি আপনার বৌদি ও পাশের বাসায় ভাবি খুব মজাই করে খেয়েছেন খাবারগুলো। আর আপনি অনেক সুন্দর করে পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।
আপনারা তো দেখছি একদিনে অনেক জায়গায় ঘুরেছেন। প্রথমে বইমেলায় তারপরে নার্সারিতে এখন আবার ক্ষুধা লাগছে এই জন্য স্পেশাল চায়ের দোকানে চা খেয়েছেন। চারিপাশের পরিবেশ টা খুবই সুন্দর। এরকম জায়গায় এক কাপ চা হলে তো আর কথাই নেই। দেখে বোঝা যাচ্ছে আপনারা খুব মজা করেছেন এক সাথে।