"চাকরি নয় চাকর" নাটকের রিভিউ || ( ১০%লাজুক খ্যাকের জন্য) by ripon40
আসসালামু আলাইকুম
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@ripon বাংলাদেশের নাগরিক
- নাটক রিভিউ
- ২৩,জানুয়ারী ,২০২৩
- সোমবার
আপনারা সবাই কেমন আছেন। আশাকরি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন। আমিও ভালো আছি। আজ আমি আপনাদের সাথে চাকরি নয় চাকর নাটকের রিভিউ শেয়ার করব। আশাকরি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
ছবিঃস্ক্রিনশট এর মাধ্যমে নেওয়া হয়েছে।
নাটকের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলীঃ
নাম | চাকরি নয় চাকর |
---|---|
পরিচালক | শিহাব শাহীন । |
অভিনয় | আফরান নিশো, নাজিবা বাশার । |
দৈর্ঘ্য | ৫২.১০ মিনিট। |
ধরন | শিক্ষামূলক, বাস্তবধর্মী । |
ভাষা | বাংলা। |
মুক্তির তারিখ | ১৯.০৭.২০২২ইং। |
নাটকের সারসংক্ষেপ
নাটকের শুরুতেই নিঝর বুয়েট পাস করেই একটি কোম্পানিতে চাকরির অ্যাপ্লিকেশন করে । কোম্পানি থেকে তার বাসায় একটি চিঠি আসে যেটা তার জয়েন লেটার। শেষ চিঠিটা খুলে পড়ে এতটাই খুশি হয় যে খুশিতে নাচতে শুরু করে। প্রথমে তার মায়ের কাছে ফোন দিয়ে তার চাকরি হয়েছে সে বিষয়টি জানায়। তার মা খুব খুশি হয় বলে তোমার জন্য আমি অনেক দোয়া করেছি সেজন্যই তুমি চাকরি পেয়েছো। তারপর তার গার্লফ্রেন্ডকে ফোন দেয় তার চাকরির কথা শুনে তার গার্লফ্রেন্ড অনেক খুশি হয়। যেটা তার জীবনের বড় সার্থকতা ছিল। যে কোম্পানিতে তার চাকরি হয় সেখানে সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে জয়েন করে কোম্পানির ম্যানেজার তার সকল কলিগদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়। তারপর কোম্পানির বস তার সাথে ম্যানেজার সাক্ষাৎ করায় তার সকল কার্যক্রম বুঝিয়ে দেয়।
সে বুয়েট পাস করে তৃপ্তিময় জীবন শুরু করে। নিঝর মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান ছিল তার বাবা অনেক আগেই মারা গিয়েছে। তার পরিবারে দুই বোন মা আর নিঝর ছোট্ট একটা পরিবার। লেখাপড়ার সুবাদে নিঝর ঢাকা থাকে তার মা এবং দুই বোন গ্রামের বাড়িতে থাকে। কোম্পানিতে জয়েন করার এক মাস পর স্যালারি তোলে ভালো একটা এমাউন্ট পায়। সেটা তাকে অনেক খুশি করে প্রথমে মাকে ফোন দেয়ার কথা ভাবে কিন্তু তার মা তাকে ফোন দেয়। তার বাবা যার কাছ থেকে ঋণ নিয়েছিল সে টাকার জন্য চাপ দেয় তখন নিজের উচ্চস্বরে বলে আচ্ছা ঠিক আছে তাদেরকে বল আমি এখনই টাকা পাঠিয়ে দিচ্ছি। তার দুই বোনের ফ্লেক্সিলোড এবং বাবা ঋণের টাকা পাঠিয়ে তার মাকে বলে তুমি কোন চিন্তা করো না তোমার ছেলে আছে তো। তার মা তার কথায় অনেক খুশি হয় এবং চিন্তা মুক্ত হয়।
নিঝর যখন অফিসে কাজ করছিল তখন তার বস তাকে তার রুমে আসতে বলে । নিজের জীবন সম্পর্কে অনেক তথ্যবহুল বিষয় জানার আগ্রহ প্রকাশ করে তার বস। সে খুবই সহজ সরল তার সকল বিষয় এক এক করে শেয়ার করতে থাকে। তার বস তাকে জিজ্ঞাসা করে তোমার পরিবারে কে কে আছে নিঝর বলে আমার মা এবং দুই বোন বাবা অনেক আগেই মারা গিয়েছে তাদের সকলের দায়িত্ব এখন আমার উপর। তারপর তারপর জিজ্ঞাসা করে তোমার কোন গার্লফ্রেন্ড আছে কিনা সে কিছুটা সংকোচ বোধ করে তারপর মাথা নাড়িয়ে বলে হ্যাঁ আছে। তখন তার বস বলে তাহলে তো তোমার উপর অনেক বড় দায়িত্ব। তার এই দুর্বলতা বস বুঝতে পেরে তাকে বলে তোমার এই চাকরির পিছনে এখনো অনেকে লেগে আছে শুধু সময়ের ব্যাপার তাদের এখানে আসতে। সেই কথা শুনে অনেকটা বিস্মিত হয়ে যায় নিঝর।
নির্ঝরের অফিসের কাজ শেষ করে তার বস তাকে দেখা করার কথা বলে। কিন্তু অফিস শেষ করে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকে তার বস তাকে কখনো নক করে না। তবুও দায়িত্বের ত্রুটি যাতে না থাকে সেজন্য সে বসেই থাকে তার বসের অপেক্ষায়। রাত হয়ে যায় তখন তার বস বলে তোমাকে একটা দায়িত্ব পালন করতে হবে আমার মা খুবই অসুস্থ তাকে প্রতিদিন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে নিয়ে আসতে একজন লোক প্রয়োজন সেই দায়িত্ব তোমাকে পালন করতে হবে। তার বসের কথা পালনের জন্য সে অফিস টাইম এর আগে সকালে ঘুম থেকে উঠে তার বসের বাড়িতে গিয়ে তার মাকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে নিয়ে আসে আবার ডাক্তার দেখানো শেষ হলে আবার তাকে নিয়ে বাড়িতে পৌঁছে দেয়। বসের মা বসের মতোই কণ্ঠর পন্থী একটু দেরি হলে তার ওপর রেগে যায় গালমন্দ করে তবুও সকল কথা সহ্য করেছে দায়িত্ব পালন করে।
এইদিকে তার গার্লফ্রেন্ড শারমিন তাকে অনেকবার ফোন দেয় কিন্তু তার ফোন ধরতে পারে না। শারমিন এই দিকে তার বাবাকে নিঝরের কথা বলে দেয়। কিন্তু শারমিনের বাবা বিসিএস ক্যাডার ছাড়া তাকে বিবাহ অন্য কোন ছেলের সাথে দেবে না। তবুও শারমিন তার বাবাকে অনেক বুঝিয়ে নিঝরের সাথে কথা বলার অনুমতি নিয়েছে। সকল দায়িত্ব পালন শেষ করে নিজের ক্লান্ত হয়ে বাসায় এসে এই কথাগুলো শুনে যেটা তার কাছে ভালো লাগছিল না । সে ক্লান্ত অবস্থায় বলতে থাকে অবশ্যই দেখা করব আমার হবু শ্বশুরের সাথে। এভাবে নির্ঝরের দায়িত্ব বাড়তে থাকে তার পরিবার গার্লফ্রেন্ডের খোঁজ নেয়ার সময় পায় না ফোন ধরার সময় পায়না শুধু পরিবারের কথা ভেবে সকল দায়িত্ব পালন করে চলেছে। ঈদের ছুটি যেটা নিঝর মনে করেছিল পাবে কিন্তু তার বস তাকে বলে তুমি এবার ঈদের ছুটিতে বাড়িতে যেতে পারবা না । তার বসের কথা শুনে সে অবাক হয় সে বলে আমাকে যেতেই হবে আমার মা আমার জন্য অপেক্ষা করছে। তার বস তখন বলে নিজের চাকরির জন্য তো কিছুটা হলেও ভাবতে হবে তোমার পরিবার আগে না চাকরি আগে আর পরিবারকে বাঁচাতে হলে তোমাকে অবশ্যই দায়িত্ব পালন করতে হবে। এখন তুমি ভাবো কি করবে ?
এরপর সে মন খারাপ করে তার বসের রুম থেকে বের হয়ে যায়। সে বাড়িতে তার মাকে ফোন দিয়ে বলে মা এবার ঈদের ছুটিতে আমি বাড়িতে যেতে পারবো না। তার মা এই কথা শুনে অনেক কষ্ট পায় বলে কেন বাবা তুমি না আসলে আমাদের ঈদের আনন্দটা ভালো হবে না। তখন তার মাকে বুঝিয়ে বলে আমার অনেক দায়িত্ব যেগুলো আমাকে পালন করতেই হবে তার মা তাকে বলে তাহলে তুমি ভালোভাবে দায়িত্ব পালন কর। ঈদের দিন আমাকে ফোন দিয়ে বাবা। এভাবে তার বসের বাসার সকল দায়িত্ব পালন করে তার বসের ভাই আলাদা একটা বাসায় থাকে ঈদের দিন সেই ভাসাতে বসের মায়ের হাতের রান্নার সেমাই সেটা নিয়ে যায় ।যত প্রকার বাজার আছে সব তাকে করতে হয় সে আস্তে আস্তে অতিষ্ঠ হয়ে যায় তাদের এই চাকরের দায়িত্ব পালন করতে করতে।
সে চিন্তা ভাবনা করে সিদ্ধান্ত নেয় চাকরিটা আর করবে না ।এই বিষয়টা তার গার্লফ্রেন্ড শারমিনের সাথে শেয়ার করে কিন্তু তার গার্লফ্রেন্ড শারমিন চাকরিটা না ছাড়ার অনুরোধ করে । কিন্তু সে সকলের কথা অবাধ্য হয়ে চাকরি ছাড়ার রিজাইন লেটার নিয়ে তার বসের রুমে প্রবেশ করে। তার বস তাকে পরে আসতে বলে কিন্তু সে বলে আপনার সাথে আমার জরুরী কথা আছে। তবুও তার বস বলে পরে তখন সে রেগে গিয়ে রিজাইন লেটার তার বসের সামনে ছুড়ে মারে । বলে আমি আর চাকরিটা করতে চাচ্ছি না। তার বসকে উদ্দেশ্য করে বলে আমি গ্যাজুয়েশন কমপ্লিট করেছি আপনার এখানে আমার যোগ্যতার যথাযথ দায়িত্ব পালন করার জন্য। আমাকে বলা হয়নি তুমি গিয়ে স্যারের চা বানিয়ে দাও স্যারের কপি বানিয়ে দাও । আমাকে এই কোম্পানিতে চাকরি দেয়া হয়েছে আমার যে দায়িত্ব সেটা পালন করার জন্য আপনার বাসায় চাকরামি করার জন্য না। তার কথাগুলো শুনে তার বস নিস্তব্ধ হয়ে যায় এখানেই সমাপ্তি ঘটে।
শিক্ষা
নাটক থেকে শিক্ষণীয় বিষয়টি হলো নিজের দুর্বলতা কখনো কারো সাথে শেয়ার করা ঠিক নয় । দুর্বলতাকে অনেকে ব্যবহার করে বিভিন্ন বিপদের সম্মুখে ফেলে দেয়। নিঝর চাকরিতে জয়েনের পর তার পরিবারের খারাপ অবস্থার কথা তার বসের সাথে শেয়ার করেছে বলেই তার বস সেই দুর্বলতা ধরে তাকে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করেছে যেটা তার দায়িত্ব নয়।
তাই আমাদের সমাজ অনেক খারাপ মানুষ রয়েছে যারা মানুষকে বিভিন্ন বিপদগ্রস্ত করতে এই ধরনের দুর্বলতা কাজে লাগায়। একজন সফল মানুষকে কিভাবে দূরে ঠেলে দেওয়া যায় সেই চিন্তা ভাবনা মনোভাব তাদের মধ্যে কাজ করে তাই যেকোনো কাজের ক্ষেত্রে নিজেকে সতর্কতা এবং টিকে থাকার সংগ্রামে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে নিজেকে।
ব্যক্তিগত মতামত
নাটকটি অনেক আগেই রিলিজ পেয়েছে কিন্তু আমার দেখা হয়নি। আফরান নিশো যে অভিনয়ে অল স্কয়ার সব ধরনের অভিনয়ে সে পারফেক্ট। নাজিবা বাশার তার অভিনয় আমি এই প্রথম দেখলাম তার অভিনয়টা তেমন একটা ভালো লাগেনি কিন্তু নাটকের গল্পটা চমৎকার ছিল। তাছাড়া মিউজিক, সাউন্ড সিস্টেম সবকিছু অনেক সুন্দর ছিল।
ব্যক্তিগত রেটিং
নাটকের লিংক
ধন্যবাদ সবাইকে
আমি মোঃ রিপন মাহমুদ। আমার স্টীমিট একাউন্ট@ripon40। আমি একজন বাঙালি আর আমি বাঙালী হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ব বোধ করি। আমি স্টীমিটকে অনেক ভালোবাসি। ভালোবাসি পড়তে, লিখতে, ব্লগিং,ফটোগ্রাফি,মিউজিক,রেসিপি ডাই আমার অনেক পছন্দের। আমি ঘুরতে অনেক ভালোবাসি। আমার সবচেয়ে বড় গুণ হলো কারোর উপর রাগ করলে সহজেই ভুলে যাই।
খুবই সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ পোস্ট করেছেন দেখছি। আমার কাছে এমনিতেই আফরান নিশোর নাটক দেখতে ভীষণ ভালো লাগে। আসলে নিজের দুর্বলতার কথা কোথাও শেয়ার করা উচিত নয়। এরকম অনেক নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক শিক্ষা নিতে পারি। সত্যি আমার কাছে পুরো রিভিউ টা পড়ে ভীষণ ভালো লেগেছে।
বেশিরভাগ মানুষের কাছেই আফরান নিশু নাটক গুলো খুবই ভালো লাগে যেটা আমার খুবই পছন্দের।
আপনি খুব চমৎকার একটি নাটক রিভিউ পোস্ট করছেন। তবে আপনি ঠিক বলেছেন কারো সাথে নিজের দুর্বলতা বলতে নেই বা শেয়ার করতেন। কারণ দুর্বলতা শেয়ার করলে পরে অনেক পস্তাতে হয়।আফরান নিশোর নাটক আমার অনেক ভালো লাগে। এই নাটকটি আমি এখনো দেখি নাই। আজকে আপনার নাটকের পোষ্টটি পড়ে আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো তাই আমি সময় করে নাটকটি দেখব।
হ্যাঁ নিজের দুর্বলতা শেয়ার করলে কখনো সেই দুর্বলতা কেন্দ্র করে তাকে আঘাত করবে সেজন্য নিজের দুর্বলতা কাউকে বলতে নেই।
একদম ভাইয়া নিজের দুর্বলতার কথা কোথাও শেয়ার করা উচিত নয়।নিঝর তার পরিবারের সমস্যার কথা বস কে বলেছিল বলেই তার দুর্বল পয়েন্ট টা বস জানতে পেরে গিয়েছিলেন।শিক্ষণীয় নাটকটি ভালোই লাগবে আপনার রিভিউ পড়ে বুঝতে পারলাম।সময় করে দেখে নেব।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর নাটকের রিভিউ পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
নাটকটি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। আফরান নিশোর নাটক গুলো আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।
আফরান নিশোর নাটক আমার অনেক পছন্দ ।আফরান নিশু যে নাটকেই অভিনয় করে সেটি অনেক আকর্ষণীয় হয় ।আজ খুব সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করেছেন আপনি। নাটকের নাম শুনেই মনে হচ্ছে খুবই সুন্দর কাহিনী। আর ভেতরের কাহিনী পড়ে তার ভালো লাগলো আমি সময় করে নাটকটি দেখে নেব।
হ্যাঁ আপু কিছু সব দিক দিয়ে ই অল স্কয়ার সব ধরনের ক্যারেক্টার তিনি খুব ভালোভাবে করতে পারেন যেটা মানুষকে মুগ্ধ করে।
নাটকটি অনেক আগেই একবার দেখেছি ৷ চমৎকার একটি নাটক ছিলো ৷ বিশেষ করে নাটকের গল্প ৷ আসলে চাকরি করা আর অন্যের চাকর হওয়া বিষয়টা একই গল্পে প্রকাশ করা হয়েছে ৷ এমনিতেই আফরান নিশোর নাটক গুলো বেশ ভালো লাগে ৷ এই নাটকের শেষ পার্টে আফরান নিশোর অভিনয় আমার দারুণ লেগেছে ৷ যাই হোক চমৎকার একটি নাটক রিভিউ করেছে ৷
নাটকের গল্প সুন্দর হলে নাটক অনেক সুন্দর হয় এই নাটকটি অনেক সুন্দর ছিল যেটা ও ভালোভাবে উপভোগ করতে পেরেছি।
নাটকের রিভিউগুলো পড়তে ভাল লাগে কারন নাটক খুব একটা দেখা হয় না। তবে আরফান নিশোর নাটক আমি দেখি। তার নেচারাল অভিনয় আমার ভাল লাগে। এই নাটকের সাথে বাস্তবতার অনেক মিল আছে। অনেক অফিসেই এইরকম দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে অনেক অতিরিক্ত ডিউটি করিয়ে নেয়। খুব ভাল রিভিউ লিখেছেন। ধন্যবাদ ভাইয়া।
হ্যাঁ নাটকটি আমার অনেক শিক্ষনীয় ছিল যেটা বাস্তবতা সম্পর্কে অনেক ধারণা দিয়েছে অনেক ভালো লেগেছে আমার কাছে।
আপনি তো দেখছি খুবই সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ পোস্ট করেছেন আজকে। এই নাটক টির আমি দুই-তিন দিন আগে দেখেছিলাম। আমার কাছে কিন্তু ভীষণ ভালো লেগেছিল নাটকটি দেখতে। আজকে আবার নতুন করে আপনার রিভিউ পোস্ট এর মাধ্যমে দেখতে পেরে ভীষণ ভালো লেগেছে। সম্পূর্ণ রিভিউ টা আপনি খুবই সুন্দর ভাবে লিখেছেন যার কারণে প্রত্যেকটি লাইন বুঝতে অনেক সুবিধা হয়েছে।
হ্যাঁ আপু নাটকটি দেখে থাকলে খুবই সুন্দর অনেক শিক্ষণীয় যেটা আমাকে আরো অনুপ্রেরণা দিয়েছে।
এই নাটকটি আমি অনেক আগে একবার দেখেছি । নাটকটি মধ্যে অনেক শিক্ষনীয় বিষয় রয়েছে। নিজের দুর্বল জায়গা কখনো অন্যের সাথে শেয়ার করা ঠিক নয়। পুনরায় আবার আপনার পোস্টের মাধ্যমে নাটকটি দেখতে পেরে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ
হ্যাঁ নাটকটি যে দেখেছি সেই বুঝবে নাটকের মর্ম অনেক শিক্ষনীয় ছিল।