ট্রাভেল: যশোর বিমানবন্দরের দৃশ্য পটভূমি || ঘোরাঘুরি পর্ব- ২
আসসালামু আলাইকুম
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@ripon40 বাংলাদেশের নাগরিক
- যশোর বিমানবন্দরের দৃশ্য পটভূমি
- ৩০, আগস্ট ,২০২৩
- বুধবার
আপনারা সবাই কেমন আছেন। আশাকরি আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। আজ আমি যশোর বিমানবন্দরের দৃশ্য পটভূমি শেয়ার করব। আশা করি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
Device : Redmi Note 11
যশোর বিমানবন্দরের দৃশ্য পটভূমি
What's 3 Word Location :https://w3w.co/obscuring.line..
তাহলে চলুন গল্পটি শুরু করি |
---|
আজকে আপনাদের সাথে ঘুরাঘুরি মুহূর্তের দৃশ্য পটভূমি পর্ব -২ শেয়ার করব। এই তো কিছুদিন আগে প্লান করেছিলাম দক্ষিণ অঞ্চলে ঘুরতে যাব। এপ্রিল মাসের ২০ তারিখে প্লান করেছিলাম আগস্ট এর ৩ তারিখে ঘুরতে যাব। সব কিছু ঠিকঠাক কিন্তু বড় ভাইয়ের একটি বিশেষ সমস্যার কারণে আমাদের নির্ধারিত তারিখ চেঞ্জ করে ১১ তারিখে যাওয়ার দিন ঠিক করি। কোথাও ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান করলে সেই দিনটির অপেক্ষায় দিন যেন শেষ হয় না। সেই অনুভূতিটাই অন্যরকম এটা হয়তো নিজেই অনুভব করতে পারি। দুইটি বাইক চারজন দুইজন বড় ভাই দুজন বন্ধু আমাদের উদ্দেশ্য যশোর, খুলনা এবং সাতক্ষীরা এই তিনটি জেলায় ভ্রমণ করব।
Device : Redmi Note 11
বিমানবন্দরে যাওয়ার দৃশ্য
What's 3 Word Location :https://w3w.co/obscuring.line..
গত পর্বে যাত্রা পথের দৃশ্য পটভূমি শেয়ার করেছিলাম ।আমরা যখন ঝিনাইদা জেলা হয়ে যশোরে প্রবেশ করি তখন সবাই যশোর জেলা শহরের পাশেই বিমানবন্দর সেখানে যাওয়ার প্লান করলাম। যশোর শহরে কিছু সময় বিরতি নিয়ে হালকা চা নাস্তা করার পর বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা দেই। বাংলাদেশের একমাত্র ডিজিটাল জেলা হলো যশোর। রাস্তাঘাট খুবই সুন্দর ছিল চারিপাশের পরিবেশটাও অনেক উপভোগ্য ছিল। যশোর জেলা শহর থেকে কিছুটা পশ্চিম দিকে গেলেই বিমানবন্দর। যখন আমরা বিমানবন্দরে খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেলাম সেই সময় চারিপাশে পরিত্যক্ত বিমানগুলো খুব সুন্দর করে রেখে দেওয়া আছে। দেখে মনে হচ্ছে বিমানের দৃশ্যপট পার্কের মধ্যে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। আমি প্রথমে সেটাই ভেবেছিলাম কিন্তু পরে জানতে পারলাম পরিত্যক্ত বিমানগুলো এভাবে রেখে দেওয়া হয়েছে।
Device : Redmi Note 11
চারিপাশের পরিবেশটা সেই সুন্দর ছিল
What's 3 Word Location :https://w3w.co/obscuring.line..
ঢাকা শহরে যেতে ইমারজেন্সি কাজগুলো তাড়াতাড়ি কমপ্লিট করার জন্য অনেকেই যশোর থেকে বিমানবন্দরে ঢাকায় রওনা হয় । আবার ঢাকা শহরে যখন ঈদের সময় যানজট সৃষ্টি হয় অনেকেই বিমানে করে দ্রুত বাড়ি ফিরে যাওয়ার জন্য বিমানে করে যেয়ে থাকে। বিশেষ করে ঝিনাইদা কুষ্টিয়া চুয়াডাঙ্গা মেহেরপুর এই অঞ্চলের মানুষ অনেকেই ঈদের ছুটিতে বাড়িতে আসে। যশোর শহরে ফার্স্ট টাইম আসার পর ভালই লাগছিল। নতুন পরিবেশ উপভোগ করতে কার না ভালো লাগে। শহরের অন্যান্য জায়গায় ঘুরতে গিয়েছিলাম বিমানবন্দরে এসে ভালই লাগলো পরিবেশটা অনেক সুন্দর।
Device : Redmi Note 11
বিমানবন্দরের দৃশ্য পটভূমি
What's 3 Word Location :https://w3w.co/obscuring.line..
আমরা সকলে চারিপাশে পরিবেশটা ভালোই উপভোগ করলাম। সেখানে আধা ঘন্টা অবস্থান করেছিলাম । যশোর বিমানবন্দরের চারিপাশের পরিবেশ উপভোগ করার পর নিজেদের সেলফি তারপর আবার আমরা খুলনা যাওয়ার প্লান করি। এখনো অনেক পথ যেতে হবে সেজন্য এক জায়গাতে বেশি টাইম লস করা ঠিক না খুব দ্রুত বেরিয়ে পড়লাম খুলনার উদ্দেশ্যে। সেখানে একটি পরীক্ষা আছে বড় ভাইয়ের সেটা দেওয়ার পর সেখান থেকে আমরা সাতক্ষীরার উদ্দেশ্যে রওনা দিব। বিমানবন্দরের দৃশ্য পটভূমি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। আশা করি আপনাদের কাছে অনেক ভালো লাগবে।
ধন্যবাদ সবাইকে
আমি মোঃ রিপন মাহমুদ। আমার স্টীমিট একাউন্ট@ripon40। আমি একজন বাঙালি আর আমি বাঙালী হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ব বোধ করি। আমি স্টীমিটকে অনেক ভালোবাসি। ভালোবাসি পড়তে, লিখতে, ব্লগিং,ফটোগ্রাফি,মিউজিক,রেসিপি ডাই আমার অনেক পছন্দের। আমি ঘুরতে অনেক ভালোবাসি। আমার সবচেয়ে বড় গুণ হলো কারোর উপর রাগ করলে সহজেই ভুলে যাই।
যশোর বিমানবন্দরের খুব সুন্দর দৃশ্য শেয়ার করেছেন। ঠিক বলেছেন ভাইয়া কোথাও যাওয়ার প্লেন করলে সময় যেন যেতেই চায় না। তারজন্য প্লেন না করে হুটহাট করে চলে যাওয়াই ভালো। আপনার ভ্রমণের ফটোগ্রাফি দেখে বুঝতে পারছি আপনি খুব ভ্রমণ প্রিয় মানুষ। তারজন্য কিছু দিন পর পর আপনার ভ্রমণ পোস্ট দেখতে পাই। আপনার যাত্রা শুভ হোক এই দোয়া কামনা করি।
ভ্রমণ করতে সবাই কম বেশি পছন্দ করে। আমার নিজেও ভ্রমণ করতে আমি খুব ভালোবাসি। যশোরে গিয়েছি কিন্তু কখনো বিমানবন্দরের মধ্যে ঢোকা হয়নি। আপনি যশোর বিমানবন্দের দৃশ্য পটভূমি গুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। এগুলো দেখে আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
যশোর বিমানবন্দর ভ্রমণ করে দারুণ অভিজ্ঞতা এবং ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন।
আসলে অজানাকে জানতে না দেখা কে দেখতে মাঝে মাঝে বিভিন্ন জায়গা ভ্রমণ করা খুবই ভালো।
একই সাথে তিনটা জেলা ভ্রমণ করেছেন জেনে খুবই ভালো লাগলো।
নতুন নতুন জায়গায় ঘুরে বেড়াতে বেশ ভালো লাগে ভাইয়া। যশোর বিমানবন্দরের পটভূমি গুলো দেখতে বেশ চমৎকার লাগছে। আপনারা যশোরে গিয়ে কিছুটা চা নাস্তা খেয়ে আবার রওনা দিয়েছিলেন বিমানবন্দরের দিকে। আসলে যশোরের বিমানবন্দর আজও দেখা হয়নি আমার তবে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে তা অনেকটাই দেখে ফেললাম ধন্যবাদ ভাইয়া।
যশোরে বিমানবন্দর আছে এটি আমার জানা ছিল না। আপনার কাছ থেকে বিমানবন্দরের কথা জানতে পারলাম। আপনি খুবই সুন্দর কিছু সময় কাটিয়েছেন এই বিমানবন্দরে৷ আপনার মাধ্যমে এই বিমানবন্দরের অনেকগুলো বিষয় জানতে পারলাম এবং এই বিমানবন্দরের অনেকগুলো স্থাপনা সমূহ দেখতে পারলাম৷