প্রয়োজন || নাটক রিভিউ || ( ১০%লাজুক খ্যাকের জন্য)
আসসালামু আলাইকুম
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@ripon বাংলাদেশের নাগরিক
- প্রয়োজন
- ২৫, মে ,২০২২
- বুধবার
আপনারা সবাই কেমন আছেন। আশাকরি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন। আমিও ভালো আছি। আজ আমি একটি নাটক রিভিউ শেয়ার করছি ।আশাকরি আপনাদের কাছে খুবই ভালো লাগবে।
নাটক সম্পর্কে কিছু তথ্যঃ-
নাম: প্রয়োজন
প্রযোজক:মেহেদী হাসান (রিদয়)
ধরণ:ট্রাজেডি নাটক
মূল নেটওয়ার্ক:জি সিরিজ (ইউটিউব)
মূল মুক্তির তারিখ:০৯ মে ২০২২ –
বর্তমান
তথ্যগুলো উইকিপিডিয়া থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে
কাস্ট
------ | ------ |
---|---|
পরিচালক | মেহেদী হাসান (রিদয়) |
লেখক | মেহেদী হাসান (রিদয়) |
বিভাগ | লেজার ভার্সন |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা |
অভিনয়ে | মুশফিকুর রহমান ফারহান , সামিরা খান মাহি, সানজিদা মিলা,খালেদা আক্তার কল্পনা ,রিফাত চৌধুরী , আরও অনেকে। |
আমার কাছে মুভি থেকে নাটক দেখতে বেশি ভালো লাগে। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা নাটকই দেখার চেষ্টা করি কারণ তাদের করা প্রত্যেকটা নাটক খুবই সুন্দর হয়। সব ধরনের নাটক দেখার চেষ্টা করি কমেডি, ট্রাজেডি, যেটা আমার সবচেয়ে ফেভারিট।
নাটকের নাম "প্রয়োজন"। নাটকের পরিচালক এবং গল্পের লেখক 'মেহেদি হাসান হৃদয়'। নাটকের প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছে মুশফিকুর রহমান ফারহান এবং সামিরা খান মহি।নাটকের চরিত্রে তাদের দুজনের নাম সফিকুল এবং শারমিন নামে পরিচিত। শফিকুল তার বাবা-মায়ের মেজো ছেলে ।তারা তিন ভাই এক বোন তার বড় ভাইয়ের দোকান আছে ছোট ভাই লেখাপড়া করে এবং শফিকুল অনেক বছর যাবত বিদেশে রয়েছেন। আর শারমিন শফিকুলের প্রতিবেশী ছোটবেলার খেলার সঙ্গী। শফিকুল এবং শারমিনের পারিবারিকভাবে বিবাহের কথা চলতে থাকে।
শফিকুল অনেক বছর যাবত বিদেশ রয়েছে দুই মাসের ছুটি নিয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হয়। এদিকে তার ভাই-বোন আত্মীয়-স্বজন বিদেশ থেকে বাড়ি আসার মুহূর্তের অপেক্ষায় থাকে ।তাহার আপন বোন এবং দুলাভাই তাদের বাড়িতে রওনা দেয় তার সাথে সাক্ষাত করার জন্য। এদিকে শফিকুল বিমানে বসে আকাশের পানে তাকিয়ে থাকে। নিজের সিটের বেল খোলে আকাশে সৌন্দর্য উপভোগ করতে থাকে। বিমানের স্বেচ্ছাসেবক মহিলা তাকে সর্তকতা অবলম্বন করতে বলে । সিটের বেল মাজায় বেধে বসে থাকতে বলে তার জন্য কিছু খাবার নিয়ে আসে।
এদিকে পাড়া-প্রতিবেশী শফিকুলের পছন্দের মানুষের আগমন হয়। তাদের বাড়িতে এসে শুনতে পায় শফিকুল গতকাল বাড়িতে ফিরবে তারা অনেক খুশি হয় ।শারমিনের আম্মা শফিকুল এর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করার জন্য তাদের পরিবারের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখে। সবাই শফিকুলের জন্য অপেক্ষায় থাকে কখন সে বাড়িতে আসবে। তাদের অনেক চাওয়া-পাওয়া রয়েছে যেগুলো শফিকুল তাদের জন্য নিয়ে আসছে। খুবই আনন্দ ঘন মুহূর্তে অনুভূতি নিয়ে সবাই অপেক্ষা করতে থাকে।
তার কিছুক্ষণ মধ্যেই শফিকুল বাড়িতে এসে পৌঁছায়। তার পরিবারের সকল সদস্য ও মা-বাবা-ভাই-বোন ভাবি সবাই সাথে সাক্ষাত করে। মা এবং বাবার পায়ে সালাম করে খুবই আনন্দ ঘন মুহূর্তে সৃষ্টি হয়। যেটা সবাই চায় অনেকদিন পর শফিকুল বিদেশ থেকে বাড়িতে এসেছে। সবাই অনেক খুশি সবার সাথে কথাবার্তা শেষ হলে তারপর ঘরে গিয়ে বিশ্রাম নেয়। তার জন্য বিভিন্ন ধরনের খাবার রান্না করে রেখে দিয়েছে সকল পরিবারের সদস্য একসাথে বসে খাওয়া-দাওয়া করবে খুবই মজা মুহূর্ত ছিল । যাইহোক, শফিকুল যখন ফ্রেশ হয়ে খাবার টেবিলে বসে সবাই তার সাথে খেতে বসে। তার বড় ভাবি তার বিভিন্ন ধরনের খাবার দিয়ে সহায়তা করছে। অনেক আদর আপ্যায়ন করছে সকল প্রবাসীর ক্ষেত্রে ঠিক একই রকম স্মৃতিবিজড়িত কাহিনী পরিলক্ষিত করা যায়।
সবার জন্য অনেক উপহার নিয়ে এসেছে। বিদেশে থাকলে পরিবারের সকল সদস্য আবদার থাকে। আমার জন্য এটা নিয়ে আসবা ওটা নিয়ে আসবা হয়তো তাদের চাহিদা পূরণ করতে গিয়ে অনেক কিছুই ভুলে যেতে হয়। যাই হোক, শফিকুল তার পরিবারের চাহিদা পূরণ করার জন্য অনেক কিছুই নিয়ে এসেছে। যেগুলো একটি লাগেজের ভর্তি করে রাখা আছে। একদম নিউ যেটা এখনো খোলা হয়নি। সেটা পাহারার দায়িত্বে নিয়েছিল তার দুলাভাই অপেক্ষায় রয়েছে কখন লাগেজটি খুলবে তার উপহার গ্রহণ করবে ।তার আর ধৈর্য ধরে রাখতে পারছিল না।
শফিকুল কিছুক্ষণ পরে লাগেজ খুলে সবাইকে একসঙ্গে নিয়ে তাদের প্রাপ্য উপহার গুলো বুঝিয়ে দিচ্ছিলো। সবাই অপেক্ষা করছিল কখন আমার উপর আমার হাতে দিবে। হয়তো অনেকের উপহারগুলো খুবই সুন্দর হয়েছিল আবার অনেকের টা মনের মতো হয়নি। সবাই একরকম হয় না বিশেষ করে তার দুলাভাই এর ক্ষেত্রে একটু ভিন্নতা ছিল তার দুলাভাই অনেক উৎফুল্ল অবস্থায় ছিল। সে অনেক কিছুই পাবে কিন্তু সবার থেকে সে তুলনামূলকভাবে একটু কম পেয়েছে। তার উপহার সে অনেক মন খারাপ করে রুমে গিয়ে তার বোনের সাথে অনেক খারাপ ব্যবহার করে ।তাদের বাড়ি থেকে চলে যায় রাগ করে।
তার দুলাভাইয়ের জন্য বিদেশ থেকে যে লাইট এনেছিল সেটা তার দুলাভাই রাগ করে ফেলে ভেঙে ফেলে। সে রুমে গিয়ে দেখতে পায় তার বোন কান্নাকাটি করছে। এটাই ছিল বিদেশ থেকে আসার পর তার কষ্টের প্রথম আঘাত। যাই হোক, তার পরিবারের সবাই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবার শফিকুলকে বিয়ে দেবে ওইদিকে পার্শ্ববর্তী আন্টি তার মেয়েকে বিয়ে দেওয়ার জন্য ঘটক পাঠায় তাদের বাড়িতে দুই পরিবারের সম্মতি জানায়। শফিকুলের কিছুটা অসম্মতি ছিল কারণ সে প্রস্তুতি নিয়ে আসেনি তবুও পরিবারের সম্মতিতে রাজি হয়ে যায় ।বিবাহের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করে।
তার পরিবারের সকল চাহিদা কিছুটা মেটানোর পরে। তাদের প্রত্যেকেরই বড় ধরনের কিছু চাহিদা থাকে। যেটা পূরণের লক্ষ্যে তারা আলাদাভাবে শফিকুলের সাথে আলোচনার করে। প্রথমে তার বড় ভাইয়ের বউ তার ভাইয়ের বিদেশ নিয়ে যাওয়ার জন্য তার ভাইকে শফিকুলের কাছে জিজ্ঞাসা করতে বলে। শফিকুল অনেক দিকনির্দেশনা ভালো কথাবার্তা বললেও তার বড় ভাই সেই কথাগুলো ভালভাবে নেয়নি। তবুও তাকে আশ্বস্ত করে তার ভাবির ভাইকে বিদেশ নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবে। বিদেশে যাওয়ার পর এই ধরনের কথা তাঁর ভাইয়ের পছন্দ হয় না। যেটা তার বিদেশ থেকে আসা দ্বিতীয় আঘাত।
তারপর তার বাবা তার মনের ইচ্ছা শফিকুলের কাছে বলে। এলাকার লোকজন তার বাবাকে মেম্বার পদে নির্বাচনের জন্য উৎসাহ প্রদান করে। তার বাবার ইচ্ছা শফিকুলের থেকে কিছু পরিমাণ টাকা নিয়ে মেম্বারি নির্বাচন করবে। তার কাছে 8 থেকে 9 লাখ টাকা দাবি করে। শফিকুল হঠাৎ চমকে যায় বলে এত টাকা কোথায় পাব ।আমার কাছে মাত্র দুই লক্ষ টাকা আছে যেটা দিয়ে বিবাহ করবে। কোন ভাবে তার কথা শুনে তার বাবা খুবই কষ্ট পায়। বলে এত বছর ধরে বিদেশ থেকে কি হল তোর মাত্র 8 ,9 লাখ টাকা দিতে পারবি না। যেটা তার বাবা তাকে অনেক কষ্ট দিয়ে অনেক কিছু বলে থাকে।
এদিকে তার বড় ভাইয়ের শালাকে বিদেশ নিয়ে যাওয়ায় কিছুটা অসম্মতি প্রকাশ করায় তার শালা তাদের বাড়ি থেকে চলে যায়। এবং পথে তার শফিকুলের সাথে যে শারমিনের বিবাহবন্ধনের কথা চলছিল। সেই সম্পর্কে কিছু খারাপ কথা বলে চলে যায়। তাদের কাছে বলে অনেক বছর বিদেশ থেকে এসে বিবাহ করার টাকা ও তার কাছে নেই। এই কথা শুনে শারমিনের আম্মা বিবাহ থেকে অসম্মতি প্রকাশ করে। যেটার তার বিদেশ থেকে আসার পর চতুর্থ আঘাত ছিল। এভাবে আস্তে আস্তে সবার কাছ থেকেই আঘাত পেতে থাকে যেটা অনেক কষ্টদায়ক। পরিবারের সবাইকে খুশি রাখতে হলে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে হবে ।যেটা ভালোভাবে অনুভব করতে পেরেছে শফিকুল তার বিবাহ বন্ধন এর যে কথা চলছিল সবকিছুই নষ্ট হয়ে যায়।
এত কষ্ট পাওয়ার পরে শফিকুলের বাড়িতে থাকার ইচ্ছা পোষণ হয় না। সেই সিদ্ধান্ত নেয় মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে পরিবারের সবাইকে একত্রিত করে বিদেশে যাওয়ার কথা বলে। সবাই বলে দুই মাসের ছুটি নিয়ে এত তাড়াতাড়ি কেন চলে যাবি। তখন সে বলে মালিকের অনেক কাজের চাপ রয়েছে ম্যানেজার না থাকায় আমাকে খুবই দ্রুত যেতে হবে। পরিবারের সবাই তখন বলে যা ওখানে গিয়ে কাম করে টাকা পয়সা জোগাড় কর। একমাত্র মা ব্যতীত সবাই খুবই উৎফুল্ল ছিল ।তার উপর মনে মনে মনে রাগ করেছে কিন্তু মা মনের কষ্ট বুঝতে পেরেছে শেষ মুহূর্তে তারা তার পরিবারের সবার কাছ থেকে বিদায় নেয়। কিন্তু মায়ের মন কখনো ঠিক থাকে না সবাই বাড়িতেই থাকে গেট পর্যন্ত যায় না ।তাকে এগিয়ে দিয়ে আসতে তার মা পিছে পিছে যায়। তাদের মনের কথাগুলো তার মা তার সাথে প্রকাশ করে ।দুজনে কান্নাকাটি করে অনেক কথাই পেশ করে যেটা আপনারা ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।
ব্যক্তিগত রেটিং-১০/১০
নিজের কিছু কথা:
আমি মনে করি, বাস্তব জীবনের বড় একটি উদাহরণ এই নাটকটি ।প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত দেখেছি প্রথম দিকে অনেক হাসিখুশি থাকলেও শেষটা অনেক কষ্টের ছিল। যেটা দেখে চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি ।আসলে প্রবাসী ভাইরা বিদেশে অনেক কষ্ট করে পরিশ্রম করে টাকা উপার্জন করে। যেটা এদেশের মানুষের জন্য খুবই উপকারে আসে ।তাছাড়া পরিবারের সুখের জন্য তারা খুবই কষ্ট করে নিজের দেশের ভালোবাসা মায়া ত্যাগ করে তারা কাজ করে। কখনো কি আমরা চিন্তা করেছি তাদের কষ্টের কথা মনের কথা অনুভব করতে পেরেছি। হয়তো অনেক পরিবারের এরকম কাহিনী ঘটেছে একমাত্র মা ব্যতীত সবাই স্বার্থের কাছে নিজের বিবেক কে ছোট করে দেখেছে। যেটা কোনোভাবেই কাম্য নয়। যাইহোক, নাটক থেকে অনেক কিছু শিখতে পেরেছি। আশা করি নাটকটি দেখলে অনেক উপকৃত হবেন।
নাটকের লিংক সমূহ
ধন্যবাদ সবাইকে
আমি মোঃ রিপন মাহমুদ। আমার স্টীমিট একাউন্ট@ripon40। আমি একজন বাঙালি আর আমি বাঙালী হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ব বোধ করি। আমি স্টীমিটকে অনেক ভালোবাসি। ভালোবাসি পড়তে, লিখতে, ব্লগিং,ফটোগ্রাফি,মিউজিক,রেসিপি ডাই আমার অনেক পছন্দের। আমি ঘুরতে অনেক ভালোবাসি। আমার সবচেয়ে বড় গুণ হলো কারোর উপর রাগ করলে সহজেই ভুলে যাই।
সমিরা খান মহি নাটক আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। ফারহানের নাটক খারাপ লাগে না। দুজনে অনেক সুন্দর একটি নাটক করেছে আর আপনি তা শেয়ার করেছেন। এখনো এই নাটকটি আমার দেখা হয়নি। তবে আপনার লেখা কাহিনী পড়ে বেশ ভালই লাগলো। আমিও সময় করে দেখে নেব ধন্যবাদ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
সমিরা খান মহি নাটক আপনার কাছে অনেক ভালো লাগে জেনে খুশি হলাম ধন্যবাদ।
যদিও নাটকের মেইন চরিত্রের দুজনের একজনকেও আমার একটুও ভালো লাগেনা। তবে আপনার রিভিও পড়ে নাটক টি দেখতে মন চাচ্ছে। দেখি সময় পেলে দেখে নিবো।
নাটকের মেইন চরিত্রে দুজনের ভালো না লাগলেও নাটকের গল্পটা অসাধারণ ছিল ভাই দেখবেন
নাটকটা আমি দেখেছি।বেশ কষ্টের।আসলে মানুষকে দিয়ে কখনো তৃপ্তি করানো যায় না।যাই হোক ভালো ছিলো।ধন্যবাদ
হ্যাঁ আপু নাটকটা বাস্তবভিত্তিক এবং খুবই কষ্টের ছিল।
নাটকের রিভিউ এর উপস্থানা গুলো খুব সুন্দর হয়েছে। চমৎকার রিভিউ করেছেন। শুভকামনা আপনার জন্য।
নাটকের রিভিউ সুন্দর ভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি ।যেটা দ্বারা আপনারা ভালোভাবে বুঝতে পারেন ধন্যবাদ।
প্রয়োজন বাংলা নাটক রিভিউ করেছেন। দেখে অনেক ভালো লাগলো। এখনো আমি নাটকটি দেখিনি। তবে আপনার রিভিউ দেখে অনেক ভালো লাগলো। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো ভালো থাকুন।
নাটকটি সময় করে দেখার চেষ্টা করবেন খুবই শিক্ষণীয় বিষয় নাটকের মধ্যে অন্তর্নিহিত আছে ধন্যবাদ।
এই নাটক টা সম্পূর্ণ আমি দেখিনি কয়েকটি ক্লিপ দেখেছি। আসলেই আমাদের আত্মীয়স্বজন যারা বিদেশ থাকে আমরা মনে করি তারা হয়তো অনেক টাকার মালিক। কিন্তু আমরা জানি না বা জানতে চাই না আসল সত্য। কত কষ্টৈ তারা সেগুলো আয় করে। এই নাটকেও সেটার প্রতিফলন হয়েছে। অনেক শিক্ষনীয় নাটক এটা। বেশ ভালো রিভিউ দিয়েছেন।।
হ্যাঁ তাদের মনে হয় যে বিদেশ গেলে অনেক টাকা পয়সা ইনকাম করা যায় কিন্তু তাদের জীবনের লুকিয়ে থাকা গল্পগুলো কেউ শোনার চেষ্টা করেনা।
বেশ মজার একটি নাটক। যদিও এর আগে নাটকটি দেখা হয়নি,তবে খুব শীঘ্রই দেখে নিব। কেননা আপনার রিভিউ এত সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন নাটকটি না দেখে মনে হয় মনে শান্তি জুটবে না ধন্যবাদ আপনাকে।
খুব শিগগিরই নাটকটি দেখবেন আপু অনেক কিছু শেখার আছে এখান থেকে।
ফারহানের কোনো নাটক নেই,যা আমি দেখিনি।এই ইদে প্রায় ৬ টার মতো নাটক এসেছে,আমি সব কয়টাই দেখেছি।
ভুলোনা আমায় এর পর প্রয়োজন নাটকটা আমার মনে দাগ কেটে গিয়েছিল।প্রবাসীদের জীবনের বাস্তব একটা রুপ তুলে ধরেছে।
রিভিউ ভালো ছিল।ক্যারি ওন🖤
আপনি ফারহানের সবগুলো নাটকটি দেখেছেন জেনে ভালো লাগলো আমার কাছে নাটক দেখতে অনেক ভালো লাগে।
ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পাও আমার জন্য অনেক বড় কিছু এভাবেই পাশে থাকবেন সেটাই কামনা করি।
ফারহানের নাটক গুলা দেখতে খুবই ভালো লাগে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে রিভিউ দিয়েছেন। আপনার দেয়া রিভিউ দেখে নাটক না দেখলে চলবে।
আসলে নাটক দেখতে হলে নাটকের গল্প গুলো চরিত্রগুলো ভালো হলে নাটকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় ধন্যবাদ।