আমার বাংলা ব্লগের বিশেষ প্রতিযোগিতা || পছন্দের DIY প্রজেক্ট - লাভ ঘর।steemCreated with Sketch.

in আমার বাংলা ব্লগlast year (edited)

হ্যালো বন্ধুরা।
আসসালামুয়ালাইকুম।
কেমন আছেন আপনারা? এই গরমে ভালো থাকাটা একটু কঠিনই হয়ে গেছে। এই যে আমি এখন পোস্ট লিখছি দুটো ফ্যান চালিয়ে। গরম আসলে আমি একেবারেই সহ্য করতে পারিনা। শীত হচ্ছে আমার ফেভারিট। মাঝে মাঝে মনে হয় এবার শীতের সময় আসলে সেখানেই থেকে যাব, গরমের সময়ে আর আসবো না। 😜

আচ্ছা প্রসঙ্গে আসি, আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির ভেরিফাইড মেম্বারদের পক্ষ থেকে আয়োজন করা কনটেস্টে পার্টিসিপেট করছি আমি। আমি বানিয়েছি একটি লাভ ঘর। যতক্ষণ আমি এই ঘরটি বানাচ্ছিলাম ততক্ষণ ভালোই লাগছিল। ভাবছি মাঝেমধ্যে এখন থেকে এমন কিছু না কিছু বানাবো। অনুভূতি তো আর খারাপ না। যাইহোক আমার বানানো লাভ ঘরটি কেমন লাগবে সেটা আপনারাই বুঝবেন ভালো। আমার এই লাভ ঘরটি শুধুমাত্র একটি বিউটিফুল কাপলের জন্য। খোলা আকাশের নিচে মাঠের মাঝখানে থাকবে আমার এই ঘরটি। চাঁদনী রাতে একটি রোমান্টিক কাপল যখন আমার এই ঘরে থাকবে তখন বেশি ভালোবাসা অনুভব করবে। গ্যারান্টি, হিহিহি।

1686290181253-01.jpeg

যাহোক উপরে যে ছবিটা দেখতে পারছেন এটা ফাইনাল দৃশ্য । এখন প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র এবং প্রস্তুত প্রণালী আপনাদের সাথে শেয়ার করব।

প্রয়োজনীয় উপাদানঃ

১. আইসক্রিম স্টিক (২০০ টি)
২. কালার পেন্সিল (লাল, নীল কালার ২ টি)
৩. সাধারণ পেন্সিল।
৪. কাঁচি
৫. পেপার কাটার নাইফ
৬. আাঠা ( সুপার গ্লু, কাঠের আঠা)
৭. ইয়েলো কালার টেপ
৮. কালার পেপার
৯. স্কেল
১০. একটি ওয়াল ফ্রেম
১০. একটি মিনি বাল্ব ও ব্যাটারি

প্রস্তুত এর ধারাবাহিক বিবরণঃ

1686289509946-01.jpeg1686289536771-01.jpeg

প্রথমেই প্রয়োজনীয় সমস্ত উপকরণ একত্রিত করলাম। যা কিছু প্রয়োজন সবকিছু হাতের নাগালে রাখা খুবই জরুরী।


1686289555217-01.jpeg

১৫ পিস আইসক্রিম স্টিক বাছাই করে নিলাম। একদম সোজা গুলো ছাড়া বেড়ার কাজে ব্যবহার না করাই ভালো। ভালো মানের ১৫ পিস আইসক্রিম স্টিক সমান্তরালভাবে এক জায়গায় রাখলাম। স্কেল দিয়ে একবার কনফার্ম হয়ে নিলাম সমান্তরাল লাইন ঠিকঠাক আছে কিনা।


1686289625247-01.jpeg

একদম সেম উপায়ে আরো ১৫ পিস স্টিক নিয়ে দ্বিতীয় বেড়াটি বানিয়ে ফেললাম। বেড়ার একপাশে আঠা দিয়ে চারটি কাঠি লাগিয়ে দিয়েছি এতে ১৫ টি কাঠি পরস্পরের সাথে যুক্ত থাকবে। উপরের ছবিতে দেখতে পারছেন কিভাবে লাগানো হয়েছে। এগুলো লাগানোর পর শুকানোর জন্য রেখে দিয়েছি।


1686289587785-01.jpeg1686289607822-01.jpeg

ঘরের লম্বা দু প্রান্তের বেড়া বানানো শেষে ছোট দুই প্রান্তের বেড়া ও বানিয়ে ফেললাম। একই পদ্ধতিতে আঠা লাগিয়েছি। চারটি বেড়া একসাথে দেখতে পাচ্ছেন। কাঠের আঠা লাগালে একটু সময় রেখে দিতে হয় তাছাড়া শক্ত হয় না। যাইহোক, চারটি বেড়া বানানো কমপ্লিট হলো।


1686289643583-01.jpeg1686289662014-01.jpeg

1686289672528-01.jpeg

চারটি বেড়া বানানো শেষ এবার ঘরের ছোট বেড়ার উপর প্রান্তের অংশটিও বানিয়ে নিতে হবে। এই অংশ বানাতে একটু ঝামেলায় পড়তে হয়েছিল। আঠা লাগানোর পর যখন কাটতে যাচ্ছিলাম তখন আঠা খুলপ যাচ্ছিল। এজন্য পরবর্তীতে স্টিকগুলো আগে থেকে কেটে নেওয়ার পর লাগাচ্ছিলাম। এতে আটা খুলে যাওয়ার ভয় ছিল না। ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন কিভাবে লাগিয়েছি।


1686290648165-01.jpeg

ঘরের চাল বানাতে হবে এখন। ঘরের দুই প্রান্তের জন্য দুটো চাল বানিয়ে নিচ্ছি। যেহেতু এটি দোচালা ঘর হবে তাই দুটো চাল বানিয়ে নিলাম। চাল দুটো ও আগের বেড়ার মতোই বানিয়েছি। তবে চালে বেড়ার থেকে দুটো স্টিক করে বেশি দিয়েছি।


1686289685829-01.jpeg1686290701474-01.jpeg

এবার আগে থেকে প্রস্তুত করে রাখা বেড়ার উপরের প্রান্ত সমান ভাবে কেটে নেব। কারণ উপরে ঘরের চাল নামবে, সেখানে উঁচু নিচু থাকলে ঘরের চাল ঠিকভাবে বসবে না। ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন কিভাবে কেটেছি।


প্রথম দিন বানিয়ে শেষ করতে পারিনি। সদ্য লাগানো আঠা গুলো যেন ভালোভাবে লেগে থাকে এজন্য রেখে দিয়েছিলাম। একদিন পরে আবার বাকি অংশের কাজ শেষ করেছি। চলুন পরের দিনের অংশটুকু ধাপে ধাপে দেখি।


1686289850814-01.jpeg

ঘরের বেড়ার মাঝখানে একটি জানালা বানিয়ে নিলাম। সুন্দর করে কেটে নিয়ে এরপর কিছু কাঠ অর্থাৎ আইসক্রিম স্টিক লাগিয়ে দিয়েছে। জানালার গ্রিলের অংশটুকু খুব সরু ভাবে কেটে নিয়েছিলাম।


1686289870004-01.jpeg

এরপর দরজা লাগানোর পালা। আইসক্রিম স্টিক গুলো থেকে সুন্দর করে কাঠের কিছু অংশ কেটে নিলাম। প্রথমে প্রোপার দরজা আকৃতিতে তিনটা অংশ লাগিয়ে নিয়েছি। এরপর দরজার ডিজাইন কাজের জন্য আরো কিছু পার্ট লাগিয়েছি।


1686289893007-01.jpeg

1686289908342-01.jpeg

1686289928924-01.jpeg

মোটামুটি ঘরটি এখন দাঁড়ানোর জন্য প্রস্তুত। একটি কার্টুন বক্স কেটে নিয়ে ঘরের আকৃতিতে সেখানে হালকা গর্ত করে ঘরের ফ্রেমটি বসালাম। ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন হাতির স্পর্শ ছাড়াই ঘটি দাঁড়িয়ে আছে। নিচে অবশ্য কিছু কাঠের আঠা লাগিয়ে দিয়েছি।


1686289948801-01.jpeg

1686289965715-01.jpeg

এরপর ছোট দুই প্রান্তের উপরের অংশটুকু আঠা দিয়ে লাগিয়ে দিলাম। এইখানে সুপার গ্লু আঠার ব্যবহার করেছি। কাঠুরিয়াটা লাগতে বেশ সময় নেয় এবং বেশি একটা শক্তিশালী জয়েন্ট হয় না। সুপার গ্লু আঠা দেওয়ার সাথে সাথেই অংশটুকু কঠিন ভাবে জোড়া লেগে যায়।


1686289978594-01.jpeg1686289997490-01.jpeg

1686290012996-01.jpeg

এবার উপরের চাল লাগানোর পালা। ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন প্রথমে এক প্রান্তের চাল লাগিয়েছি এরপর দ্বিতীয় প্রান্তে চাল লাগিয়ে দিয়েছি। এখানে সব জায়গাতেই সুপার গ্লুর ব্যবহার করেছে। সুপার গ্লু আঠা দেওয়ার সাথে সাথে খুব শক্তভাবে লেগে গিয়েছে প্রত্যেকটি পার্ট।


1686290027093-01.jpeg

এখন সম্পূর্ণ ঘরটি দৃশ্যমান। ঘরের জানালা, দরজা, চাল সবকিছুই এখন ভালোভাবে বুঝা যাচ্ছে। অনেকক্ষণ ধরে ঘর বানানোর পর এই সময় এসে আমার খুব ভালো লাগছিল। এখন শুধুমাত্র সৌন্দর্য বর্ধনের পালা।


1686291186250-01.jpeg1686291218441-01.jpeg

1686291229932-01.jpeg

ঘরের চালে এক স্টিক পরপর নীল কালার করে দিলাম। দুই পাশের চালেই একইভাবে নীল কালার যোগ করেছি। বাকি স্টিক গুলোতে লাল কালার দিয়ে রং করেছি। পুরো ঘরের চাল এখন লাল আর নীল কালারের। ঘরের চালের রং করা শেষ হওয়ার পর জানলা দরজাতেও রং করেছি।


1686290094555-01.jpeg

সম্পূর্ণ ঘর এখন প্রস্তুত। ঘরের সামনের দিকে একটি বোর্ডে লাভ ঘর লিখে দিলাম। এরই মাধ্যমে প্রস্তুত হয়ে গেল আমার লাভ ঘর। এখন থাকার জন্য সম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত আমার এই ঘরটি। এবার চলুন ঘরটির কিছু ফটোগ্রাফি দেখে আসি।



1686290181253-01.jpeg

1686290227630-01.jpeg

1686290270772-01.jpeg

1686290316981-01.jpeg



আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে। এই ঘরটি বানানোর উপকরণ কিনতে বেশ ঝামেলাই হয়েছিল। আইসক্রিম স্টিক খুঁজে পাচ্ছিলাম না আশেপাশে। প্রথমে অনলাইনে অর্ডার দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু পরে দেখলাম যদি ডেলিভারির পেতে সময় লাগে তাহলে বানানো দেরি হয়ে যাবে। এজন্য অনেক খোঁজাখুঁজি করে এক জায়গাতে পেয়েছিলাম কিন্তু স্টিকগুলো অত ভালো মানের ছিল না আর দাম ও রাখছিল বেশি। কিছু করার নেই তবুও নিতে হয়েছিল। পেপার কাটার নাইফ টা বেশ কাজে দিয়েছে। যাই হোক ঘর বানানোর শেষ চারপাশে বেড়া ও দিয়েছিলাম। কিন্তু সেটা ভালো লাগছিল না জন্য পরে ফেলে দিয়েছি।

এটাই ছিল আমার এন্ট্রি। অংশগ্রহণ করতে পেরে ভালো লাগলো। সবাই খুব ভালো ভালো DIY বানিয়েছে দেখলাম। এখনো অবশ্য সবাই সাবমিট করেনি, আমি সাবমিট করেই দিলাম। আপনাদের মতামত জানাবেন। এখানেই বিদায় নিচ্ছি। আল্লাহ্ হাফেজ।



IMG_20220926_174120.png

VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png



JOIN WITH US ON DISCORD SERVER

banner-abbVD.png

Follow @amarbanglablog for last updates


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Sort:  
 last year 

খুবই চমৎকারভাবে আপনি আমাদের মাঝে সুন্দর একটি ডাইপ্রজেক্ট তৈরি করে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। এই ডাই প্রজেক্ট দেখে যে কেউ মুগ্ধ হবে আপনি দারুণভাবে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের মাঝে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছেন। বিশেষ করে আমার কাছে শেষের দিকের কয়েকটা ফটোগ্রাফি অসাধারণ লেগেছে যেটা দেখে আমি রীতিমত মুগ্ধ হয়েছি। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি প্রজেক্ট আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।

 last year 

সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 last year 

এরকম ডাই প্রজেক্ট গুলো বানাতে বেশ ভালই লাগে। আপনার তো লাভ ঘর তৈরি হয়ে গেল এখন আর আলাদা করে বাড়ি বানানোর দরকার নেই। ভাবি আর আপনি এখানেই সুন্দর দিন কাটিয়ে দিতে পারবেন। খুব চমৎকার হয়েছে ঘরটি। অনেক কষ্ট করে বানিয়েছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে।

 last year 

এখন ঘর উদ্বোধন করতে হবে। আপনি প্রধান অতিথি। চলে আসেন।

 last year 

ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আমার বাংলা ব্লগের বিশেষ প্রতিযোগিতার পছন্দের ডাই প্রজেক্ট এর লাভ ঘর। আপনার তৈরি লাভ ঘর দেখতে আমার কাছেও বিশেষ করে অনেক ভালো লেগেছে ভাই। ভাই আপনি দারুণভাবে আপনার চিন্তা ভাবনাকে কাজে লাগে আপনি আমাদের মাঝে দারুন একটি লাভ ঘর উপহার দিয়েছেন। আসলে এই ঘরটি তৈরি করতে আপনার অনেক সময় প্রয়োজন হয়েছে। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

 last year 

সত্যি ভাই অনেক সময় লেগেছে। দুদিন ধরে বানিয়েছি।

 last year 

ভাইয়া প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন আর সুন্দর একটি ডাই প্রোজেক্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ।আমি মুগ্ধ হয়ে দেখছিলাম আপনার ভালোবাসার ঘরটি।😍অসাধারণ হয়েছে ভাইয়া।আপনি এতো সময় নিয়ে কাজটি শেষ করলেন। আর খুব পারফেক্ট ঘর বানিয়ে ফেললেন।চমৎকার হয়েছে। অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া। অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

 last year 

অনেক ধন্যবাদ আপু আপনাকেও।

 last year 

লাভ ঘরটা দেখে সবার থেকে বেশি খুশি হবে ভাবী।কারণ লাভ আপনার,ঘর আপনার, আছে আপনার কাছে,আর দারুণ কন্সেপ্ট নিয়ে তৈরি করেছেন।চাঁদনি রাতে খোলা আকাশের নিচে এভাবে একটা ঘরে আপনাদের থাকা হবে।কারণ ঘরটা আপনাদের কাছে🤪।মাঝে মাঝে সবাইকে ধার দিয়েন তাহলে সবাই এমন ভালোবাসার ছোঁয়া পাবে।
এক কথা দারুণ লেগেছে ভাইয়া,আমি অবাক আপনাদের কাজগুলো দেখে।প্রতিযোগিতা থেকে আনন্দটা বেশি এবার।কারণ নিয়মের বাইরে কিছু, ভালো হলে তা ভালো লাগারই কথা।

 last year 

হ্যাঁ সত্যিই ও অনেক পছন্দ করেছে।

মাঝে মাঝে সবাইকে ধার দিয়েন।

আচ্ছা তাহলে কনটেস্ট এর টাইম শেষ হলে আমার কাছ থেকে নিয়ে যায়েন। 😅

 last year 

আরে বাহ্ ভাইয়া, আপনি তো দেখছি এই কনটেস্ট উপলক্ষে খুব সুন্দর একটা লাভ ঘর তৈরি করেছেন। প্রস্তুতকরণ খুবই সুন্দর ভাবে করেছেন আপনি। এরকম পোস্ট গুলো দেখলে ইচ্ছে করে এক নজরে তাকিয়ে থাকতে। শেষের ফটোগ্রাফি গুলো খুবই সুন্দর ভাবে করেছেন। অনেক সময় ব্যবহার করে আপনি এটি তৈরি করেছেন, যা দেখেই বুঝতে পারছি। জাস্ট অসাধারণ ছিল বলতে হচ্ছে আপনার এন্ট্রি।

 last year 

জ্বী ভাই দুইদিন ধরে বানিয়েছি। আসলে এগুলো বানানোর অভ্যাস নেই তো যার কারণে একটু বেশি সময় লেগেছে।

 last year 

শুধু সময় না ভাইয়া, অনেক কষ্ট ও করেছেন। আপনারা সবাই অনেক পরিশ্রম করে খুব সুন্দর সুন্দর ডাই তৈরি করেছেন। এটা আমাদের জন্য অনেক বেশি অনুপ্রেরণা। ভালোবাসা রইলো ভাই ❤️❤️❤️

 last year 

এবার এটা করতে যেয়ে বুঝেছি আপনারা কতটা এক্সপার্ট। কারণ এগুলো বানানো আসলেও সহজ নয়। তবে দিনশেষে অনেক আনন্দ রয়েছে এগুলোর মাঝে ।

 last year 

আপনি একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া। আনন্দ মনে না করে যদি কষ্ট মনে করে, তাহলে এই কাজগুলো করা কোনদিনও সম্ভব না। তৈরি করতে কষ্ট হলেও, তৈরি হয়ে গেলে অনেক আনন্দ লাগে। ❤️❤️❤️💕

 last year 

ঠিক বলেছেন ভাই। আনন্দটা অনেক বেশি।

 last year 

ঘরটি দেখে মনে হচ্ছে এরকম একটি ঘরে থাকতে পারলে বোধয় অনেক প্রশান্তি পাওয়া যেত। ভাইয়া আপনার হাতের কাজ সত্যিই অনেক সুন্দর। আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। প্রতিযোগিতার জন্য শুভকামনা রইলো ভাইয়া।

 last year 

ঠিক আছে আপু আমার কাছ থেকে ঘরটি নিয়ে যেতে পারেন। কিছুদিনের জন্য আপনার কাছে রেখে দিয়েন। 😆

 last year 

ভাই কিভাবে যে প্রশংসা করবো সেটা বুঝতে পারছি না। সত্যি ভাই আপনি দারুণ ভাবে এটি তৈরি করেছেন। এটা তৈরি করতে আপনার যথেষ্ট সময় ব্যয় হয়েছে। আর সব থেকে বড় কথা এত সুন্দর একটা আইডিয়া আপনার মাথায় এসেছে এটা দেখে খুবই ভালো লাগলো। আর ঘরটি যেভাবে তৈরি করেছেন ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে থাকার মতো ঘর এটি। আপনি দারুণ ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন ভালোবাসার ঘর। প্রতিটা ধাপ আপনি খুবই চমৎকার ভাবে দেখিয়েছেন। সর্বশেষে একটা কথা বলি ভাই, আপনি যত সুন্দর করে এটি তৈরি করেছেন, আমি যতটুকু প্রশংসা করতে পেরেছি লেখার মধ্য দিয়ে, এই ঘরে সৌন্দর্যের তুলনায় অনেক কমই হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ ভাই খুবই চমৎকার একটি লাভ ঘর আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

 last year 

ধন্যবাদ ভাই। আসলেও অনেক সময় লাগছে। বানানোর তেমন অভ্যাস নেই তো এই জন্য।

 last year 

ভাইয়া প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য অভিনন্দন। আপনি বেশ সুন্দর একটি ডাই প্রজেক্ট করেছেন। এমন সুন্দর একটি ঘরে সবাই থাকতে চায়। আপনি বেশ পারফেক্ট করে দোচালা ঘর তৈরি করেছেন । চাদনী রাতে এ ঘর থেকে জ্যোৎস্না রাত বেশ উপভোগ করা যাবে। ফটোগ্রাফিগুলোও বেশ সুন্দর হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি ডাই প্রজেক্ট শেয়ার করার জন্য।

 last year 

জ্বী আপু এখন চাঁদনী রাতের অপেক্ষায় আছি। 🥰

Coin Marketplace

STEEM 0.27
TRX 0.11
JST 0.030
BTC 67688.54
ETH 3821.02
USDT 1.00
SBD 3.55