ডিপ (Deep) || ডিস্ট্রিবিউটেড বাই Netflix

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

হ্যালো প্রিয় বন্ধুরা।

কি অবস্থা সবার? সবাই ভাল আছেন তো?? আমি বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট আপনাদের সাথে শেয়ার করি কিন্তু মুভি রিভিউ এ পর্যন্ত কখনো শেয়ার করা হয়নি। আজ সিদ্ধান্ত নিয়েছি এখন থেকে প্রত্যেক সপ্তাহে অন্তত একটি করে মুভি রিভিউ পোস্ট রাখবো। ম্যাক্সিমাম মানুষ অবসর সময়ে বিনোদন পেতে ভালোবাসে। আর মুভি তার অন্যতম একটি মাধ্যম। এজন্যই আজকে আপনাদের কাছে একটি মুভি রিভিউ নিয়ে হাজির হলাম। আমি আজকে যে মুভিটি রিভিউ করব সেই মুভিটার নাম হল ডিপ (Deep).
IMG_20220213_002402.jpg
Movie poster collected from Netflix

মুভি সম্পর্কে কিছু তথ্যঃ-

মুভির নাম- ডিপ (Deep)
দেখতে পরবেন- নেটফ্লিক্সে
মুক্তি পায় - ১৬ জুলাই ২০২১
ডিরেক্টেড বাই -

  • Sita Likitvanichkul
  • Jetarin Ratanaserikiat
  • Apirak Samudkidpisan
  • Thanabodee Uawithya
  • Adirek Wattaleela

ভাষা - থাই
দেশ- থাইল্যান্ড


কাস্ট-

নংবাস্তব নামচরিত্রে
Panisara Rikulsurakanjane
Kay LertsittichaiWin
Supanaree SutavijitvongCin
Krit JeerapattananuwongPeach
Warisara JitpreedasakulJune
Dujdao VadhanapakornProfessor Nichcha
Wongsakorn RassamitatWin's father
Bhumibhat ThavornsiriJed
Philaiwan KhamphirathatPhilaiwan
১০Kim Waddoupkim


প্লট/ স্টোরিলাইনঃ-

সিনেমাটির মেইন কনসেপ্ট হলো ঘুম নিয়ে গবেষণা। আমরা সাধারণত দিনে আট ঘন্টা ঘুম কে পর্যাপ্ত মনে করি। কিন্তু আমরা যদি একটানা ২ থেকে ৩ সপ্তাহ না ঘুমিয়ে কাটায় তাহলে আমাদের মস্তিষ্কের সাথে কি ঘটবে সেটা গবেষণা করা নিয়েই এই সিনেমাটি। যাই হোক, সিনেমার শুরুতে আমরা একজনকে আত্মহত্যা করতে দেখি। আর এরপরই একজন মহিলা প্রফেসরকে কথা বলতে দেখা যায় স্টুডেন্টদের সামনে। এ প্রফেসর টির নাম হল নিক। তিনি ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে ইনসম্নিয়া সম্পর্কে আলোচনা করে। এটি মূলত ঘুম না হওয়া একটি রোগের নাম। এরপর আবার দৃশ্যের পরিবর্তন হয় এবং একটা মেয়েকে দেখতে পাই আমরা। এই মেয়েটিই মূলত এই সিনেমার প্রধান চরিত্র। মেয়েটির নাম হলো 'জি'। মেয়েটির একটি ছোট বোন আছে ওর নাম হলো 'জুন'। ওরা দুজন একসাথেই থাকতো। ওদের মা বাবা ছোট বেলাতেই মারা গেছে। আর জি একটা রেস্টুরেন্টে কাজ করে দুই বোনের খরচ চালাও তো । এক কথায় ওরা খুবই অভাবে ছিল। তারপর আবার ওদের অনেক বড় একটি লোন নেওয়া ছিল যেটার কারনে 'জি' সব সময়ই অনেক টেনশনে থাকতো।

এজন্য জি সিদ্ধান্ত নেয় সে লেখাপড়া ছেড়ে দিবে। এজন্য সে নিক নামের ওই মহিলা প্রফেসরের সাথে দেখা করে এবং জি এর সমস্ত সমস্যা গুলি খুলে বলে। এরপর নিক নামের ওই প্রফেসর তার একটি পরামর্শ দেয়। সেখানে তিনি বলে একটি কোম্পানির কথা। ওই কোম্পানিতে এক ধরনের রিচার্জ করা হয়। সেখানে তারা কিছু লোক নিবে যাদের উপর এক্সপেরিমেন্ট করা হবে। আর এর বিনিময় তারা অনেক টাকা দেবে। এরপর জি নিকের কথা মত সেই কোম্পানিতে চলে যায়। সে কোম্পানিতে যাওয়ার পর জানতে পারে তাদের এখানে ঘুম নিয়ে এক ধরনের এক্সপেরিমেন্ট করা হয়। আর সেটার নাম হলো 'ডিপ'। এরপর ঐ কোম্পানির একজন ডক্টর জি এর শরীরে একটি মাইক্রো চিপ ঢুকিয়ে দেয়। আর জি এর হাতে একটি ঘড়ি পরিয়ে দেয়। ঘড়িটি ওই মাইক্রোচিপের সাথে কানেক্টেড। ঘড়িটি হাতে লাগানোর পর ওই ডক্টর একটি নিয়ম বলে দেয়।এই ঘড়িতে এক থেকে একশ পারসেন্ট পর্যন্ত উঠতে থাকবে। এর মাঝে ঘুমানো যাবে না। যখন ১০০ পার্সেন্ট হয়ে যাবে তখন ডাক্তারের কাছে আবার ফেরত আসতে হবে। আর ১০০% হওয়ার আগে যদি 'জি' কোনভাবেই ঘুমিয়ে যায় আর সেই ঘুমের মধ্যে যদি ৬০ সেকেন্ড স্টে করে তাহলে শরীরে লাগানো ওই মাইক্রোচিপ থেকে একটা শর্ট দিবে এবং তখনই 'জি' মারা যাবে। আর এটি হচ্ছে লেভেল ওয়ানের' এক্সপেরিমেন্ট। লেভেল ওয়ানে' সর্বোচ্চ ১ থেকে ২ দিন স্টে করা লাগতে পারে। আর এই ১০০ পার্সেন্ট পর্যন্ত যদি 'জি' সফলভাবে না ঘুমিয়ে কাটাতে পারে তাহলে এক লক্ষ টাকা পাবে। আর আপনারা তো জানেনই 'জি' এর প্রচুর টাকার প্রয়োজন লেখাপড়া চালিয়ে যেতে। এইজন্য 'জি' রাজি হয়ে যায়।

এরপর আমরা দেখতে পারি 'জি' একদিন না ঘুমিয়ে কাটিয়েছে। আর পরের দিন কলেজে গিয়ে একটা ছেলের সাথে তার দেখা হয়। 'জি' এর হাতে যে ঘড়ি টি পড়া ছিল ওই ছেলেটির হাতেও আমরা একই ঘরি দেখতে পাই। আর তখন 'জি' এর সাথে ওই ছেলেটির পরিচয় হয় এবং বন্ধুত্ব হয়। এরপর ওই ছেলেটি 'জি' কে বলে তাদের কলেজে এরকম আরো অনেক স্টুডেন্ট আছে যারা ওদের মতই এই এক্সপেরিমেন্টের সাথে জড়িত। এরপর তাদের সবার পরিচয় হয় এবং তারা একটি গ্রুপ তৈরি করে। তাদের প্রত্যেকেরই প্রত্যেকের সাথে সাথে খুব ভালো সম্পর্ক হয়ে যায়। এরপর দেখানো হয় আর একদিনের মধ্যেই তাদের সবার ঘড়ি তে ১০০ পার্সেন্ট হয়ে গিয়েছে। এরপর তারা সবাই ডাক্তারের কাছে যায় এবং তাদের শরিলে লাগানো সেই মাইক্রোচিপ টি খুলে নেয়। মাইক্রোচিপ খোলার পর ডক্টর তাদের প্রত্যেকেই এক লাখ করে টাকা দেয়।

এরপর তারা তাদের প্রয়োজন মতন সে টাকাগুলো খরচ করে। আর কিছুদিন পর আবার ডাক্তারের কাছে গিয়ে তারা দেখা করে। তখন ডাক্তার লেভেল ২ এর কথা তাদের সোনায়। লেভেল টু কমপ্লিট করতে পাঁচ দিন সময় লাগতে পারে। আর এই পাঁচ দিনের এই লেভেলটি তারা যদি কমপ্লিট করতে পারে তাহলে তাদেরকে ৫ লক্ষ টাকা দেয়া হবে। আর সবাই তখনই রাজি হয়ে যায়। ৫ দিন কষ্টে কোন ভাবে কাটিয়ে দিতে পারলেই তারা ৫ লক্ষ টাকা পাবে। তারা এই চ্যালেঞ্জ টি গ্রহণ করে এবং তাদের প্রত্যেকের শরীরে আবারও মাইক্রোচিপ লাগিয়ে দেয়া হয়। এরপর প্রথম দুই দিন তারা খুব সহজেই পার করে। কিন্তু তারপরে থেকে তাদের প্রচন্ড কষ্ট হতে শুরু করে। প্রচন্ড ঘুম পায় সবারই। কিন্তু তারা তো ঘুমাতে পারবে না। ঘুমালেই মারা পড়বে। এরপর তারা সবাই সিদ্ধান্ত নেয় তারা পার্টি করবে আর আনন্দের মধ্যে থাকবে। যেন তাদের ঘুম না পায়। এরপর তাদের একটা বন্ধুর বাসায় গিয়ে তারা একটা পার্টির আয়োজন করে। পার্টিতে তারা কিছু ড্রিঙ্ক করে। আর ওই ড্রিঙ্ক এর মধ্যে এমন কিছু মিশিয়ে দেয় যেন ঘুম না পায়। কিন্তু তাদের পার্টির একটা মুহূর্তে গিয়ে তাদের মধ্যে একজন অজ্ঞান হয়ে যায়। একদম ৬০ সেকেন্ডের অল্প একটু সময় আগে তার জ্ঞান ফেরে। তখন তারা সবাই খুব ভয় পেয়ে যায়। আর এভাবেই অনেক কষ্টে তারা আরও একটি দিন পার করে। এরপর তাদের সবার ঘড়ি তে ১০০ পার্সেন্ট হয়ে যায়।

এরপর তারা ডাক্তারের কাছে যায় এবং আবারো তাদের শরীর থেকে ওই চিপ খুলে নেয়। আর প্রত্যেকেই ৫ লক্ষ করে টাকা নিয়ে তাদের বাসায় ফেরে। এরপর তারা শান্তি মত ঘুম দেয়। এর কিছুদিন পর আমরা দেখতে পারি 'জি' এর দাদি হসপিটালে।আর তার চিকিৎসার জন্য প্রচুর টাকা লাগবে যেটা 'জি' এর কাছে ছিল না। কিছুক্ষণ পরেই সেখানে 'জি' এর ছোট বোন আসে এক লক্ষ টাকা নিয়ে। তারপর 'জি' তাকে জিজ্ঞাস করে সে টাকাগুলো কোথায় পেয়েছে? এটা জিজ্ঞেস করার পর তার ছোট বোনের শরীলে লক্ষ্য করে সেই মাইক্রোচিপ ঢুকানো। তখন 'জি' তার ছোট বোনকে অনেক রাগ করে এবং বলে তুমি এই এক্সপেরিমেন্ট কেন গিয়েছো। তখন ছোটবোন বলে আমি আমার পরিবারকে সাহায্য করতে চাই। এই জন্য এই এক্সপেরিমেন্ট আমি যোগ দিয়েছি। এরপর 'জি' ওই ডক্টরের কাছে যায় এবং ডক্টরকে বলে আমার বোনকে এই এক্সপেরিমেন্ট থেকে মুক্তি দিন। আর সেটা না করলে পুলিশের কাছে সবকিছু বলে দিব। তখন ডক্টর বলে তুমি ইতিমধ্যেই একটা এগ্রিমেন্টে সাইন করেছ। তুমি যদি পুলিশের কাছে যাও তাহলে আমি তোমাকেই ফাঁসিয়ে দিতে পারি। আর আমি তোমার বোনকে মুক্তি দিতে পারি যদি তুমি এই এক্সপেরিমেন্ট আবার যোগ দাও।

এরপর জি তার সব বন্ধুদেরকে গিয়ে এই বিষয়গুলো শেয়ার করে এবং তারা সবাই 'জি' এর ছোট বোনের বিপদ দেখে নিজেরাই 'জি' এর সাথে এক্সপেরিমেন্টে আবার যোগ দিতে রাজি হয়। এরপর তারা ডাক্তারের কাছে যায় এবং সবাই শরীলে ওই মাইক্রোচিপ আবার লাগিয়ে নেয়। এরপর তারা খুব কষ্টে চার থেকে পাঁচ দিন পার করে। এরপরে তারা যখন প্রায় হাল ছেড়ে দেবে ঠিক ওই সময় তাদের সেই মহিলা প্রফেসর তাদের কাছে আসে এবং তাদেরকে কিছু ঔষধ দেয় যেগুলো ঘুম না আসতে কাজে লাগবে।

এভাবে আরো ১ দিন পার হওয়ার পর সবাই একটা বিষয় বুঝতে পেরে যায় যে এই এক্সপেরিমেন্ট এর মূলে রয়েছে তাদের ওই মহিলা প্রফেসর। তারা এরপর সেই প্রফেসরকে পাকড়াও করে এবং পুলিশের কাছে সবকিছু বলে দিতে চায়। ঠিক তখন ওই প্রফেসর অবাক করা একটা তথ্য জানায়। তিনি জানান তার বয়ফ্রেন্ড আগে এই এক্সপেরিমেন্ট করত এবং তার বয়ফ্রেন্ড নিজের উপরেই এক্সপেরিমেন্ট চালাত। তার বয়ফ্রেন্ডের এক্সপেরিমেন্ট চালাতে গিয়ে হ্যালুসিনেট হয়ে নিজে আত্মহত্যা করার চেষ্টা করে আর এখন সে কোমায় আছে। আমরা যেটা দেখেছিলাম মুভির একদম প্রথমে। এরপর থেকেই তার বয়ফ্রেন্ডের সেই এক্সপেরিমেন্ট সে নিজে চালিয়ে যাচ্ছিল। এরপর প্রফেসর বলে আমি তোমাদের খারাপ চাইলে তোমাদের এখানে এসে ওষুধ দিয়ে হেল্প করতাম না। কিন্তু ছাত্র-ছাত্রী গুলো তবুও পুলিশের হাতে তাকে ধরিয়ে দেয়। আর এভাবেই শেষ হয়ে যায় মুভিটি।

মুভির ট্রেইলারঃ-

মুভিটি আমার কাছে অ্যাভারেজ লেগেছে। খুব বেশি ভাল লাগেনি আবার খুব বেশি খারাপ ও লাগেনি। মুভিটির রেটিং আমি দশে ৬ দিব। আপনারা চাইলে মুভিটি দেখে আসতে পারেন নেটফ্লিক্স থেকে। ধন্যবাদ সবাইকে।



JOIN WITH US ON DISCORD SERVER

banner-abb4.png

Follow @amarbanglablog for last updates


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Sort:  
 2 years ago 

বাপ রে বাপ কি প্রাণঘাতী একটা এক্সপেরিমেন্ট। তবে ইনসোমনিয়া বলেন বা হ্যালুসিনেশন বলেন , দুটোই কিন্তু অনেকটাই প্রাণঘাতী । বিশেষ করে যারা অনিদ্রায় ভোগেন ,তারা প্রতিনিয়তই এই সমস্যায় ভোগেন, এটা খুবই খারাপ জিনিস । এই ব্যপারগুলো থেকে বেরিয়ে আসা উচিত । যাইহোক পুরো গল্পটি পড়লাম । ইচ্ছা জাগল ছবিটা দেখার জন্য। যদি কখনো সময় হয় ,তাহলে ছবিটা দেখে নেব । ধন্যবাদ , সুন্দর একটি রিভিউ দিয়েছেন ।

 2 years ago 

আমার এখন পর্যন্ত ঘুমের তেমন কোনো সমস্যা হয়নি। আমি আরো ঘুম আটকে রাখতে পারি না৷ প্রচুর ঘুম পায়।

 2 years ago 

EZrGNWcrMDNczaEXa66AEJHcKH7nrfa7r2fnEEb26owGbKmVZzVNY38ZTpQGcSKBRTWKQQ1NYenwo9LEQ2PvU7bfyvF5uQyBcpg9GAJ2va...2w7ep3LhhQa9kvWQkCLWjKffNejcyyHjp9ScganhREzkD3tjt9Po5p3UVrueKo7yazdVpNDXMDDSuBxwSR2of5d3Hw7x1SEccV31Hi7jLan7SSYxXeu1BPFSh4.png

ভাই আমি এই মুভিটা ২ মাস আগেই দেখেছি। অসাধারণ কনসেপ্ট এর মুভি। মুভির শুরুতে বুঝার কোনো উপায়ই ছিলো না যে প্রফেসর মেইন ভিলেন। না গুমিয়ে আমি সর্বোচ্চ ২ দিন ছিলাম একটানা। আমার কোনো হ্যালুসিনেশন হয় নাই তবে মাথা কেমন জানি ভার হয়ে গেছিলো।
বি.দ্র-মুভি দেখে এটা আমি ট্রাই করি নাই। আমার ছোট ভাইয়ের অপারেশনের সময় টানা না ঘুমিয়ে ছিলাম। ভাই আপনার পরবর্তী মুভি রিভিউ এর অপেক্ষায় রইলাম।

EZrGNWcrMDNczaEXa66AEJHcKH7nrfa7r2fnEEb26owGbKmVZzVNY38ZTpQGcSKBRTWKQQ1NYenwo9LEQ2PvU7bfyvF5uQyBcpg9GAJ2va...2w7ep3LhhQa9kvWQkCLWjKffNejcyyHjp9ScganhREzkD3tjt9Po5p3UVrueKo7yazdVpNDXMDDSuBxwSR2of5d3Hw7x1SEccV31Hi7jLan7SSYxXeu1BPFSh4.png

 2 years ago 

আপনার মন্তব্য বরাবরই ইউনিক হয়। আপনার মন্তব্য পড়ে বুঝা যায় আপনি পোস্ট এর গভীরতা বোঝার চেষ্টা করেছেন।

 2 years ago 

❣️❣️

অনেক সুন্দর একটা মুভির কাহিনী আপনি শেয়ার করেছেন ভাইয়া। মুভিটি যদিও দেখিনি তবে পড়ে অনেক ভালো লাগলো। ঘুম নিয়েও যে এত সুন্দর একটা মুভি তৈরি করা যায় না পড়লে বুঝতাম না। আমার মুভিটি অনেক ভালো লেগেছে সময় পেলে অবশ্যই দেখার চেষ্টা করব ভাইয়া।

 2 years ago 

হ্যাঁ এটা একটা ইউনিক কনসেপ্ট ছিল।

 2 years ago 

মুভিটির কাহিনী সত্যিই চমৎকার । ঘুম নিয়ে সত্যি অসাধারন একটি মুভি তৈরি করেছে।পড়ে ভালোই লাগলো ।তবে দেখা হয়নি ।দেখে নেব কেমন লাগে ।ধন্যবাদ ভাই এতো সুন্দর মুভি রিভিও শেয়ার করার জন্য ।

 2 years ago 

ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।

 2 years ago 

আসলে ভাইয়া গল্পটিতে ফুটে এসেছে দারিদ্রতা মানুষকে যে কোন পথ বেছে নিতে বাধ্য করে। আর তার মধ্যেও কিছু অসাধু লোক তাদের ফায়দা লুটে নেয়। আবার ভালো একটা দিক সাংঘাতিক একটা এক্সপেরিমেন্টাল কাজ অনেক কিছু শিখার আছে জ্ঞান লাভের জন্য। আপনি অসাধারণ ভাবে পুর গল্প ফুটিয়ে তুলেছেন আপনার রিভিউ এর মাধ্যমে। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং ভালোবাসা অবিরাম।

 2 years ago 

জ্বি ভাই আপনি ঠিক বলেছেন। মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

 2 years ago 

ঘুমের উপর আজব এক্সপেরিমেন্টাল গল্প শুনলাম আপনার কাছ থেকে। মুভিটি যেমনই হোক না কেন গল্পটি কিন্তু আমার কাছে বেশ লাগলো। একটি বিষয় ভাবলে খুব খারাপ লাগে যখন দেখি সারা পৃথিবীতে কত বিচিত্র কাহিনী আর কত বিচিত্র বিষয় নিয়ে কত সুন্দর সুন্দর মুভি তৈরি হচ্ছে আর আমাদের দেশের মুভি গুলো কোন গর্তের মধ্যে পড়ে আছে। যাই হোক এ রিভিউটি শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া

 2 years ago 

জায়েদ খানের মতন লোক এফডিসিতে থাকলে মুভির উন্নতি কেমনে হবে।

 2 years ago 

🤪🤪

 2 years ago 

🤪

 2 years ago 

মুভিটি অনেকদিন থেকেই ভাবছিলাম দেখবো দেখবো কিন্তু হিন্দি ডাব না থাকার কারণে দেখা হয়ে উঠছিল না। তবে আপনার রিভিউটি পড়ার পরে মনে হচ্ছে আর দেরি করা ঠিক হবে না বাংলা সাবটাইটেল দিয়েই দেখতে হবে। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর করে রিভিউটি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।

 2 years ago 

মন্তব্য শুনে সার্থক হলাম।

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.13
JST 0.028
BTC 57563.20
ETH 3078.64
USDT 1.00
SBD 2.41