স্বাধীনতার ৫১ বছরে পদার্পণ।
আজ ১৬ ডিসেম্বর। মহান বিজয় দিবস। মহান বিজয় দিবসের এই সুবর্ণজয়ন্তীতে বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সকল মেম্বারদের জানাই বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা। স্বাধীনতার ৫০ পেরিয়ে আমরা ৫১ বছরে পদার্পন করলাম আজ। অনেক ধৈর্য্য ত্যাগ আর শ্রমের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের এই স্বাধীনতা। লক্ষ লক্ষ শহীদদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের এই স্বাধীনতা। অগণিত নর-নারীর সম্মান এর বিনিময়ে অর্জিত আমাদের এই স্বাধীনতা। একটা পাখিকে যদি সোনার খাঁচায় বন্দী করে রাখা হয় তবুও সে পরাধীন। পাখিটি কখনোই সুখ অনুভব করতে পারবে না। পরাধীনতা যে কত বড় অভিশাপ সেটা একটি পরাধীন জাতিই সবচেয়ে ভালো বুঝতে পারে। আমরাও ছিলাম একসময় পরাধীন। নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর আমাদের অর্জিত এই স্বাধীনতা। বিনম্র শ্রদ্ধা তাদের প্রতি, যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা এই রক্তিম স্বাধীনতা অর্জন করেছি।
কিন্তু কিন্তু কিন্তু, স্বাধীনতার এই ৫১ বছরে আমরা কি করতে পেরেছি? এত এত ত্যাগের বিনিময়ে পাওয়া আমাদের এই স্বাধীনতাকে আমরা কি সঠিকভাবে মূল্যায়ন করতে পেরেছি? বহিঃশক্তির হাত থেকে আমরা রক্ষা পেয়েছি কিন্তু দেশের অভ্যন্তরীণ অপশক্তির দ্বারা আমরা প্রতিনিয়তই নিষ্পেষিত হচ্ছি। প্রত্যেকটা সেক্টরে শুধুই দুর্নীতি দুর্নীতি আর দুর্নীতি। ক্ষমতার অপব্যবহার যেন একটা নেশা হয়ে গিয়েছে ক্ষমতাশীল লোকদের কাছে। একটি দেশ সুষ্ঠু এবং সুন্দরভাবে পরিচালনা করা শুধুমাত্র সরকারের পক্ষে সম্ভব নয়। প্রতিটি নাগরিকের নিজ অবস্থান থেকে সৎ থাকাটাই সবচেয়ে বড় বিষয়। প্রত্যেকে যদি তার নিজ নিজ অবস্থান থেকে সঠিক থাকে তাহলে কোন সেক্টরেই আর দুর্নীতি হওয়ার সুযোগ থাকবেনা। স্বাধীনতার ৫১ বছরে এসে যদি দুর্নীতিগ্রস্ত সমাজে আমাদের বাস করতে হয় তাহলে এটি আমাদের জন্য লজ্জাজনক।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, যেখানে একটি প্রজন্মকে সঠিক দিক-নির্দেশনা দেয়া হয়। কিন্তু পরিস্থিতি এমন হয়ে দাঁড়িয়েছে যে প্রত্যেকটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যেও এখন দুর্নীতি এবং নোংরা রাজনীতি। ছাত্ররাজনীতি অবশ্যই ভালো। কারণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের সূত্রপাত কিন্তু ছাত্রদের হাত ধরেই হয়েছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের পিছনে ছাত্রদের ভূমিকা অপরিসীম। বাংলাদেশের সেই জন্মলগ্ন থেকেই ছাত্ররাজনীতি অনেক প্রশংসা কুড়িয়েছে। কিন্তু ইদানিংকালে ছাত্র রাজনীতিতে এসে ক্ষমতার অপব্যবহার করছে অসংখ্য ছাত্র নেতা। শুধুমাত্র ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন অপকর্ম করে বেড়ানোর জন্যই রাজনীতিতে আসছে তারা ।
কথায় আছে না, স্বাধীনতা অর্জন করা থেকে স্বাধীনতা রক্ষা করা বেশি কঠিন। স্বাধীনতা রক্ষা করতে হলে সরকার মহলের পাশাপাশি সাধারণ জনগণের ও যথেষ্ট সচেতন হয়ে চলতে হয়। আমি একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে উপলব্ধি করতে পেরেছি প্রত্যেকটা সেক্টরেই বিপুল পরিমাণে দুর্নীতি রয়েছে। আমি যে বাংলাদেশের একজন নাগরিক এটার প্রাথমিক প্রমাণ বহন করে জাতীয় পরিচয় পত্র। আমার জাতীয় পরিচয় পত্রে আমার নামের একটা অংশে ভুল এসেছিল। সেটা সংশোধন করার জন্য আমি কাগজপত্র জমা দিয়েছিলাম নির্বাচন অফিসে। আমি যখন পেপারস জমা দিয়েছিলাম তখন থেকে প্রায় দুই মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করার পর উনারা আমাকে বলেছিল কিছু টাকা-পয়সা খরচ করলে আমার কাজটা দ্রুত হয়ে যাবে। অথচ নিয়ম অনুসারে আমার ওই কাজটা এক মাসের মধ্যেই হয়ে যাওয়ার কথা ছিল। প্রায় দুই মাস পর যখন এমন কথা বললো তখন আমি সত্যিই হতাশ হয়েছিলাম। প্রায় প্রত্যেকটা সেক্টরেই এমন দুর্নীতি রয়েছে। আসলে যখন একজন নষ্ট মস্তিষ্কের লোক একটি পজিশনে পৌঁছায় তখন প্রথমেই চিন্তা করে কিভাবে বেশি বেশি ইনকাম করা যাবে। হোক সেটা দেশের ক্ষতি বা জনগণের ক্ষতি। আসলে দুর্নীতির মাত্রা এখন এতটাই বেড়েছে যে, ঘুষ দেওয়া নেওয়াটা অনেকটাই নিয়ম বানিয়ে ফেলেছে । সাধারণ জনগণ তো অসহায়। কিছুই করার নেই। তাদের হাত-পা বাঁধা । কারণ রক্ষক ই এখন ভক্ষক। এই "উপায় নেই" পরিবেশ থেকে যে আমরা কবে বের হতে পারব, সে অপেক্ষায় প্রহর গুনি।
যাইহোক, স্বাধীনতার ৫১ বছরে পা দিয়েছি আমরা। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সকল মেম্বারদের এই বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে আজ এখান থেকেই বিদায় নিচ্ছি। আমি সবাইকে একটা কথাই বলতে চাই , চলুন আমরা নিজেরা পরিবর্তন হই। আমরা দেশটিকে ভালোবাসি। লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে পাওয়া স্বাধীনতাকে আমরা কখনোই অসম্মান হতে দিব না। ঠিক আছে ভালো থাকবেন সবাই। আবার দেখা হবে অন্য কোন পোস্টে। খোদা হাফেজ।
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |

একটা কথার প্রয়োগ রয়েছে ভাই-"স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন"।দেশের অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি গুলোর জন্য মাঝে মাঝে স্বাধীনতা অর্জন করার পরেও মনে হয় যেন আমরা পরাধীন রয়েছি।নিজের দেশের মানুষরা নিজেদের ঠকাছি। যাই হোক ভাই অনেক সুন্দর একটি বিষয় তুলে ধরেছেন।ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
নয় মাস যুদ্ধের পর আমরা পেয়েছি আমাদের এই স্বাধীনতা। হয়তো আমরা বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে আমাদের এই দেশকে রক্ষা করতে পেরেছি কিন্তু আমাদের ভিতরে যে পরাধীনতা তার রয়ে গেছে। কারণ প্রতিটি ক্ষেত্রেই আমরা পরাধীন। বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের দেশের মানুষগুলো ধুঁকে ধুঁকে মরে যাচ্ছে। হয়তো তারা এই স্বাধীনতা কখনোই পাবে না। আমরা নামে স্বাধীন কিন্তু আমাদের জীবনের উপলব্ধি গুলো আজও পরাধীনতার শিকলে বাঁধা পড়ে আছে। প্রতিটি ক্ষেত্রে দুর্নীতি চলছে। স্বাধীন দেশের এই মানুষগুলো আজও স্বাধীন নয়। স্কুল-কলেজ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিভিন্ন অফিস-আদালত সকল ক্ষেত্রে আজ মানুষ দুর্নীতি গ্রস্থ হয়ে পড়ছে। ভাইয়া আপনি দারুন ভাবে আমাদের বাস্তব জীবনের প্রেক্ষাপট গুলো উপস্থাপন করেছেন। আপনার পোস্টটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। সবসময় এই কামনাই করি আমরা যেন নিজেরা স্বাধীন হতে পারি। ধন্যবাদ আপনাকে।
জ্বী,, আপনি ঠিক বলেছেন।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।
সত্যি ভাইয়া 30 লক্ষ মানুষের প্রাণের বিনিময়ে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করতে পেরেছি।আপনি পাখির মাধ্যমে সুন্দর একটি উদাহরণ দিয়েছেন আসলে পাখিকে খাঁচায় বন্দি রাখা হয় তাহলে সে বুঝতে পারে খাঁচায় বন্দি রাখা কতটা কষ্ট একটা শাসনের মধ্যে থাকে মালিক যখন ইচ্ছা করে তখন তাকে বার করে। তেমনি ভাবে আমাদের অনেক নির্যাতন করা হতো। আমাদের মতো আমরা চলতে পারতাম না আজকে যদি আমাদের দেশ পরাধীন থাকতো তাহলে আমরা স্বাধীন ভাবে কথা বলতে পারতাম না চলাচল করতে পারতাম না। কোন কিছু করতে পারতাম না।। এটি সত্যি আমাদের গর্বের বিষয় আজকের 50 বছর পর ৫১ বছর পদার্পন করলাম এবং সকল মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সম্মান ও ভালোবাসা রইলো
আমাদের এত কষ্টে অর্জিত স্বাধীনতা আজ অপমানিত হচ্ছে। আমাদের জন্য এটা সত্যি লজ্জাজনক ।
প্রথমেই মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানাই। সত্যি বিজয় দিবস আমাদের আনন্দের দিন। এটি আমাদের মুক্ত পাখির মতো বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা। বিজয় দিবস মানে আমরা নিজেরা স্বাধীন ভাবে বেঁচে থাকা। যদি আমরা স্বাধীনতা লাভ না করতাম তাহলে আমরা পরাধীনতার জীবন বন্দি খাঁচার মতো পাখিকে যেমন বন্দি খাঁচায় আটকে রাখা হয় ঠিক সে ভাবে বসবাস করতে হতো। আজ আমরা মুক্ত পাখির মতো নীল আকাশে উড়ে বেড়াচ্ছি। সত্যিই এটা আমাদের বাঙ্গালীদের জন্য খুবই আনন্দের দিন। বাঙালিরা কেউ পরাধীনতাকে মেনে নেয়নি তারা ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে এই বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছে। তাই সকল শহীদদের প্রতি জানাই মনের গভীর থেকে শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা।
নিজেদের জীবন বাজি রেখে যারা যুদ্ধ করেছিল তাদের স্বপ্ন তখনই পূরণ হবে যখন এই দেশটি কালপ্রিট মুক্ত হবে।
একদম ঠিক কথা বলেছেন ভাই স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করাই কঠিন, তাই আমাদের সকলের মধ্যেই দেশপ্রেম খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
পরাধিনতা একটি জাতির জন্য অভিশাপ। ঠিকই বলেছেন ভাই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫০ বছর ঠিকই আছে কিন্তু এই ৫০ বছরে আমরা কতটুকু এগিয়েছি। চারিদিকে শুধু দূর্নিতি আর দূর্নিতি। দেশের মধ্যের চোররা দেশের অর্থ বাইরে পাচার করে বাইরের দেশে সম্পদ করছে।
লুঙ্গি গেঞ্জি পড়া অশিক্ষিতরা যুদ্ধ করে দেশটাকে স্বাধীন করেছে কিন্তু প্যান্ট শার্ট পড়া শিক্ষিতরা দূর্নিতি করে দেশটাকে ধ্বংস করছে। অসাধারণ একটি পোস্ট ছিল ভাই।।
রক্তে রাঙ্গা এই স্বাধীনতা রক্তে রাঙ্গা আমাদের বিজয় যার পেছনে প্রতিটি কোনায় প্রতিটি ভাঁজে ভাঁজে লুকায়িত আছে লক্ষ্য মায়ের কান্না। লক্ষ্য বাবার আত্মনাদ লক্ষ্য বোনের ভাই হারানো বেদনা। লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত এই বিজয় আমাদের গৌরবের আমাদের আত্ম উপলব্ধির। কিন্তু অবাক লাগে যখন দেখি স্বাধীনতার মর্মার্থ স্বাধীনতা তাৎপর্য আমরা ভুলতে বসেছি। যখন দেখি নিজের দেশেই আজ আমরা পরাধীন তখন এই স্বাধীনতা টি আমাদের কাছে পানশে মনে হয়। আপনি যেসব বিষয় তুলে ধরেছেন দুর্নীতি প্রতিটি ক্ষেত্রে লক্ষ্য করা যায় যা স্বাধীনতাকে স্তব্ধ করে দেয়। দেশের প্রতিটি ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রাজনৈতিক অর্থনৈতিক থেকে শুরু করে এমন কোন জায়গা নেই যেখানে দুর্নীতির কালো থাবা পড়েনি। আজ মানুষের বাক স্বাধীনতা ,চলাফেরার স্বাধীনতা, মুক্ত চিন্তার স্বাধীনতা নেই। আজ মুক্ত বাতাসে নিঃশ্বাস নিতে পারলেও সেই নিঃশ্বাসে বিষ মাখানো। তবে আমি আমাদের দেশের নাগরিকদের বলব আমাদের নিজের দেশের প্রতি ,ভালোবাসা ,কর্তব্য ,দায়িত্ব বোধ আছে কিন্তু আমরা কতটুকু তা পালন করি। আমরা সব সময় আমাদের অধিকার নিয়ে সোচ্চার কিন্তু দেশের প্রতি আমাদের যে কর্তব্য আছে যে দায়িত্ব আছে তার প্রতি উদাসীন। একটা দেশ সব থেকে পিছিয়ে যায় যখন সে দেশের জনগণ সচেতন না হয় শিক্ষিত না হয় এবং অন্যায় কে প্রশ্রয় না দেয়। কিন্তু আমরা কি করছি যেমন অন্যায় করছি ঠিক তেমনি প্রশ্রয় দিচ্ছে। যার কারণে এখান থেকে বের হয়ে আসা আমাদের পক্ষে অসম্ভব। আর যখনই অসম্ভব তখনই আমাদের স্বাধীনতা আমাদের বিজয় প্রশ্নবিদ্ধ। কথায় আছে স্বাধীনতা অর্জন করার থেকে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন। আমরা বাহ্যিক স্বাধীনতা অর্জন করেছি কিন্তু অন্তর্নিহিত স্বাধীনতা এখনো অর্জন করতে পারি নাই। আমরা আমাদের বিবেককে জাগ্রত করতে পারিনি, আমরা আমাদের মস্তিষ্ককে খোলস মুক্ত করতে পারিনি, মানবাধিকার আজ লঙ্ঘন হচ্ছে আমাদেরই কারণে। আমাদের সচেতন হতে হবে আমাদের দৃঢ় হতে হবে। দেশের প্রতি ভালোবাসা থাকতে হবে দেশের প্রশ্নে কোনো ছাড় নেই। দেশের জন্য আমাদের নিবেদিত হতে হবে। দেশের উন্নয়নে আমাদের অবদান হতে হবে শতভাগ ।কিন্তু আমরা কি করছি নিজেদের দিকে নিজেদের স্বার্থের জন্য কাজ করছি।এদেশের প্রতিটি মানুষ কতটুকু নিজের দেশের জন্য করছে দেশকে ভালবেসে করছে? আমাদের স্বাধীনতার 50 বছর হয়ে গেল সত্যি কিন্তু এই স্বাধীনতাকে আমরা কখনই আমাদের কল্যাণে বয়ে নিয়ে আসতে পারি নাই আমি বলব আমাদের দোষ আমরা স্বাধীনতাকে মূল্যায়ন করতে পারছিনা। বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ভাইয়া।
স্বাধীনতার 50 বছর পূর্ণ হয়ে গেছে কিন্তু আমরা এখনো ভিতর থেকে স্বাধীন হতে পারিনি। হয়তো অন্যকোন শত্রুরাষ্ট্র থেকে আমরা স্বাধীন হয়েছি। কিন্তু আমাদের নিজেদের দেশের মধ্যে অনেক দুর্নীতি রয়েছে আর অবস্থা থেকে আমরা যখন স্বাধীনতা পাবো তখনই আমরা প্রকৃতপক্ষে স্বাধীন জীবন পাবো। আপনি একদম বাস্তব জীবনের দিকগুলো তুলে ধরেছেন ভাইয়া। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য। আপনাকে জানাচ্ছি বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
সত্যিই ভাই।আমি শুধু এসব এর ঝামেলায় আমার কাগজ পত্র আটকে আছে অনেক। একটা ঝামেলায় আসি এসব নিয়ে।
ভাই আপনি অনেক সুন্দর বর্ণনা দিয়েছেন। আসলেই আমরা স্বাধীন থেকেও আজ পরাধীনই রয়ে গেলাম। আসলে দূর্নীতি আমাদের দেশের জন্য একটা কমন বিষয়। যারা দূর্নীতি দূর করবে তারাই বড় দূর্ণীতিবাজ। তাই এদেশ থেকে শোষণ দূর্নীতি দূর করা খুবই কঠিন বিষয়। যাইহোক আপনি অনেক ভালো লিখেছেন। আপনার জন্য শুভ কামনা৷ রইলো ভাই। 💕