হাঁসের মাংস ভুনা রেসিপি।
আসসালামু আলাইকুম।
কেমন আছেন সবাই?
আজ অনেকদিন পর আরো একটি রান্নার পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হলাম। আজ আমি আপনাদের সাথে হাঁসের মাংস ভুনা রেসিপি শেয়ার করবো। যেটা অনেক লোভনীয় বটে। অনেকের খুবই পছন্দের খাবার। আবার অনেকেই আছেন, যারা বিভিন্ন সমস্যার কারণে হাঁসের মাংস খেতে পারে না। কিন্তু আমার কাছে হাঁসের মাংস সবথেকে বেশি পছন্দের।
হাঁসের মাংস শক্ত এবং সিদ্ধ হতে অনেক সময় লাগে বলে অনেকেই এই মাংস রান্না করতে চান না।কিন্তু হাঁসের মাংসের ভুনা খেতে অনেক মজা। তাই একটু সময় নিয়ে তৈরী করে ফেলুন সুস্বাধু এই খাবারটি।।তাহলে চলুন হাঁস ভুনার উপকরণ এবং রেসিপি আপনাদের সাথে শেয়ার করি।
উপকরণ সমূহ :
১.হাঁসের মাংস
২.হলুদ,লবন,ধনিয়ার গুড়া
৩.জিরা এবং শুকনা মরিচ পেস্ট
৪.আদা,পেঁয়াজ, রসুন পেস্ট
৫.পেঁয়াজ কুচি
৬.কাঁচা মরিচ ফালি
৭.গোটা গরম মশলা(এলাচ,দারুচিনি, তেজপাতা, লবঙ)
৮.সরিষার তেল
৯.গরম মশলার গুড়া
প্রস্তুত প্রণালী :
কড়াইতে তেল গরম করে গোটা গরম মশলা ফোড়ন দিতে হবে।
তারপর পেঁয়াজ কুচি ও মরিচ ফালি তেলের মধ্যে দিয়ে লাল করে ভেঁজে নিতে হবে।
এরপর আদা,পেঁয়াজ ও রসুন পেস্ট দিয়ে দুই মিনিটের মতো নাড়তে হবে যাতে এগুলার কাঁচা গন্ধ চলে যায়।
এগুলা ভালো করে ভাজার পর জিরা এবং শুকনা মরিচ পেস্ট এবং হলুদ,লবন,ধনিয়ার গুড়া দিয়ে নাড়তে হবে। হালকা পানি দিয়ে মশলা গুলো ভালো করে কষিয়ে নিতে হবে।
মশলা কষানো হয়ে আসলে মাংস দিয়ে নেড়ে চেড়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে খুব সুন্দর করে সময় নিয়ে মৃদু আচেঁ কষাতে হবে।
মাংস কষানোর সময় কোন পানির প্রয়োজন হবে না৷মাংস দিয়ে যে পানি বের হবে সেটা দিয়ে মাংস গুলো খুব সুন্দর সেদ্ধ হয়ে যাবে।তাই মাংস থেকে বের হওয়া পানি দিয়েই খুব ভালোভাবে কষিয়ে নিতে হবে।
![]() | ![]() |
---|
কষানোর পর ঝোলের প্রয়োজন অনুযায়ী ফুটন্ত গরম পানি দিয়ে দিতে হবে।
এরপর আরো একটু জাল করে ঝোল কমে আসলে চুলা থেকে নামানোর ঠিক আগে গরম মশলার গুড়ো ছিটিয়ে দিতে হবে। ব্যাস খুব সহজেই হাঁস ভুনা তৈরী হয়ে গেলো।
এভাবে হাঁস ভুনা খেতে খুব মজা লাগে। আশা করি রেসিপি টা আপনাদের খুব ভালো লেগেছে। সামনে শীতের সময় আসছে। অনেকেই শীতের সময় হাঁসের মাংস খেতে পছন্দ করে। আমারও এই সময়টাতে খুবই পছন্দ হাঁসের মাংস। আমি একটু বেশি ঝাল ঝাল করে খেতে পছন্দ করি। শীতের সকালে ঝাল ঝাল করে হাঁসের মাংস ভুনা দিয়ে ভাত খেতে কার না ভালো লাগে। যাইহোক, আজকে এখানেই বিদায় নিচ্ছি। দেখা হবে আবার নতুন কোন পোস্টে ইনশা আল্লাহ্। আল্লাহ্ হাফেজ।
VOTE @bangla.witness as witness

OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |

আসলে ভাইয়া হাঁসের মাংস আমারও অনেক পছন্দের ৷ কিন্তু অনেক দিন হলো হাঁসের মাংস খাওয়া হয়নি ৷ আপনার রেসিপি দেখে লোভ লেগে যাচ্ছে 😁 অনেক সুন্দর ভাবে হাঁসের মাংস রান্না করেছেন ৷ অনেক লোভনীয় হয়েছে আপনার রেসিপি ৷ ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি রেসিপি সুন্দর ভাবে প্রকাশ করার জন্য ৷
ভাইয়া আপনাদের হাঁসের মাংস ভুনা রেসিপি দেখি তো মনের অজান্তেই আমার জিভে জল চলে আসলো। শীতকালে হাঁসের মাংস ভুনা খেতে বেশি ভালো লাগে ।শীতের হালকা হালকা আভাস পেতে না পেতেই আপনি হাঁসের মাংস খেয়ে ফেললেন। আপনার প্রস্তুতিতে মসলাগুলো মনে হচ্ছে শিল পাটায় বাটা। মসলা একেবারে অনেক বেশি দিয়ে পারফেক্ট ভাবে ভুনা করেছেন। ইস ভাইয়া একটু আমাদের জন্য পাঠিয়ে দিন নইলে আপনার পেট ব্যথা করবে।
হাঁসের মাংসের রেসিপি খুব একটা খাই না তবে আপনার শেয়ার করা এতো লোভনীয় হাঁসের মাংসের রেসিপি দেখে তো খেতে ইচ্ছে করছে। অনেক লোভনীয় লাগছে ভাইয়া, জিহ্বায় জল চলে আসছে 😋
ঠিক বলছেন ভাইয়া হাঁসের মাংস সিদ্ধ হতে একটু সময় লাগে তারপরেও যারা হাঁসের মাংস পছন্দ করে তাদের কাছে এটা কোন ফ্যাক্ট না।
দাদা গত এক সপ্তাহ আগেই এমন করে আমাদের বাড়িতে এই হাঁসের মাংসের রেসিপিটি হয়েছিল। কিন্তু আমাদের রান্না করা হাঁসের মাংসের পিসগুলো আরো একটু ছোট ছিল। আমাদের কিনে আনা হাঁসটির বয়স বেশি না হওয়ায় হাঁসের মাংস গলানোর জন্য বেশি সময়ের প্রয়োজন পড়েনি।
ঠিকই বলেছেন ভাইয়া হাঁসের মাংস শক্ত হলেও হাঁসের মাংস ভুনা খেতে আমার কাছেও অনেক ভালো লাগে। অনেকে পছন্দ করে না কিন্তু আমার অনেক পছন্দ। আপনি জিরা ও শুকনা মরিচ একসাথে পেস্ট করেছেন, এরকম করে পেস্ট করে তরকারির ভিতরে দিলে সেই তরকারিটা খেতে বেশি মজা হয়। আমরা তো গুড়া ব্যবহার করি। অনেকেই বলে যে হাঁস খাওয়ার পারফেক্ট সময় হল শীতের সময়, কিন্তু আমার তো মনে হয় সব সময় হাঁসের মাংস খাওয়া যায়। আপনার তরকারি যে মজা হয়েছে তা আপনার রান্নার প্রসেস ও তরকারির কালারটা দেখেই বোঝা যাচ্ছে। ইস চিতই পিঠা দিয়ে যদি খেতে পারতাম।
অনেকদিন পর একটি রেসিপি পোস্ট নিয়ে হাজির হলেন, যেমন তেমন পোস্টে না তা আবার হাঁসের মাংস। দেখে একদম লোভ লেগে গেলো।
তবে এটা সত্যি হাঁসের মাংস সময় লাগে অনেক রান্না
করতে, কিন্তু খেতে দারুণ মজার।
আপনার রান্না করা হাসের মাংস দেখতে বেশ লোভনীয় লাগছে। শীত কালেই হাসের মাংস খেতে বেশী মজা লাগে। আর বাটা মশলা দিয়ে রান্না করলে সব রান্নাই বেশ মজা হয়। রান্নার প্রতিটী ধাপ অনেক সুন্দর ভাবে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
হাঁসের মাংস ভুনা দেখে খাওয়ার জন্য খুব মিস করছি। এই কঠিন পরিস্থিতিতে নিজের ছন্দ হারিয়ে ফেলেছি। কিভাবে আপনার হাঁসের মাংস ভুনার প্রশংসা করব ভাইয়া।
বাংলাদেশী মানুষ আমি বাংলা ভালবাসি
বাংলা হাসের মাংসের কথা শুনে ছুটে চলে আসি
বাংলা হাসের রান্নার উপকরণ দিয়েছেন ঠিকঠাক
হাঁসের মাংস ভুনা দেখে হয়ে গেলাম ফিটফাট
সুমন ভাইয়ের বাসায় গিয়ে খাব ইচ্ছেমতো
সুমন ভাই আর ভাবি হাঁসের মাংস ভুনা দিতে পারে যত।
এত সুন্দর একটি রেসিপি উপহার দেওয়ার জন্য আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম ভাইয়া।
জি ভাইয়া, আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন অনেকেই বিভিন্ন সমস্যার কারণে হাঁসের মাংস খেতে চায় না। আর অনেকেই হাঁসের মাংস সিদ্ধ হতে অনেক সময় লাগে বিদায় রান্না করতে চায় না,তবে ভাইয়া সত্যি কথা বলতে কি হাঁসের মাংস আমার এতটাই পছন্দ কি বলবো।তবে দেশি হাঁস আমাদের এলাকাতে তেমন একটা পাওয়া যায় না তাই দেশি হাঁসের মাংস খাওয়া হয় না।ভাইয়া,আপনার রান্না করা হাঁসের মাংসের ভুনা রেসিপি টা দেখে আমার কিন্তু জিভে জল এসে যাচ্ছে।একা একা এই সুস্বাদু রেসিপি টা খেলেন একটু এই বোনের কথা মনে করলেন না 😔যাইহোক ভাইয়া,হাঁসের মাংসের ভুনা রেসিপি রান্নার প্রতিটি ধাপ আপনি খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ ভাইয়া,এতো এতো সুস্বাদু রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য😋
হাঁসের মাংস আবার আমার খুব একটা পছন্দ না, তার কারণ নিজেও জানিনা।তবে একেবারেই ভালো লাগেনা।তবে রান্না করাটা দেখতে লোভনীয় লাগছে।
হাঁসের মাংসের চমৎকার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাইয়া। হাঁসের মাংস যদিও আমি খুব বেশি খাই না। তবে আমার মিস্টার খুব খেতে পছন্দ করে। এজন্য মাঝেমাঝেই রান্না করতে হয়। হাঁসের মাংস সিদ্ধ হতে অনেক সময় লাগে। আপনিও খুব সুন্দরভাবে রেসিপিটি তুলে ধরেছেন। দেখে খুবই ভালো লাগলো। খেতে খুব সুস্বাদু হয়েছিল নিশ্চয়ই।অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ভাই কি আর বলব আপনার হাসের মাংসের ছবি দেখেই জিভে পানি চলে আসছে। আপনার পেটে সমস্যা হলে কিন্তু আমার দোষ দিয়েন না আবার হাহাহা। সত্যি বলতে কি হাসের মাংস ভালো মত সিদ্ধ না হলে মোটেই মজা হয়না আর খুব কম মানুষই আছে যারা হাসের মাংস ভালো মত রান্না করতে পারে।
কি সুস্বাদু খাবার, আমি আপনার কাছ থেকে একটি নতুন রেসিপি পেয়ে খুশি
আশা করি ভাইয়া ভালো আছেন? আজকে আপনার হাঁসের রেসিপি দেখে খুব ভালো লাগলো। ভাইয়া আপনার উপস্থাপন অত্যন্ত চমৎকার হয়েছে। আপনি খুবই দুর্দান্তভাবে রন্ধন প্রক্রিয়া ধাপে ধাপে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। দেখে আপনার মতোন করে যে কোন সময় রান্না করতে পারবো। আপনি যেভাবে রান্না করেছেন দেখে মনে হচ্ছে নিশ্চয়ই অনেক মজাদার এবং সুস্বাদু হয়েছে । এতো চমৎকার রেসিপি পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই । ভালো থাকবেন ভাইয়া।
এভাবে লোভ লাগাতে নেই ভাইয়া। আপনার রেসিপি দেখে রীতিমত জিভে পানি চলে আসলো। কি দরকার ছিল এমন লোভ দেখানোর 😥😥
ভাইয়া অনেকদিন পরে আপনি একটি মজাদার রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করলেন। আসলে দেশি হাঁসের মাংস আমারও খেতে খুবই ভালো লাগে। আর এই হাঁসের মাংস সবাই খেতে পছন্দ করে না। তবে যারা এই হাঁসের মাংস পছন্দ করে তারা হাঁসের মাংসর মজাটা বুঝে। কারণ হাঁসের মাংস একটু বেশি করে সিদ্ধ করতে হয়, আর এই হাঁসের মাংস যদি ভাল করে সিদ্ধ করে ভুনা রেসিপি তৈরি করা যায়। তাহলে খেতে খুবই মজাদার লাগে। আপনার রেসিপি দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। আপনার মজাদার রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
একটা সময় ছিল প্রচুর হাসের মাংস খাওয়া হতো, কিন্তু এখন শারীরিক কিছু সমস্যার কারনে হাসের মাংস খেতে পারিনা। হাসের মাংস খুবই সুস্বাদু মাংস যা সকলের প্রিয় খাবার, হাসের মাংসের ঝোল ভালো লাগেনা, বেশি করে পেঁয়াজ রসুন মসসা দিয়ে ভুনা খেতে মজা লাগে আপনি যেমনটি করেছেন ভাইয়া। মাংস ও মসলার পরিমাণ একদম পারফেক্ট ছিল সেটা আপনার ফটোগ্রাফি দেখেই বোঝা যাচ্ছে। রান্নার পদ্ধতি টি খুবই সুন্দর হয়েছে। দেখতে খুবই লোভনীয় লাগছে। সুন্দর ও লোভনীয় রেসিপি টি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
ভাইয়া আপনার হাঁসের মাংস রান্না দেখে জিভে জল চলে আসলো। আমার কাছে হাঁসের মাংস ভুনা খেতে অনেক ভালো লাগে। তবে ঠিক বলেছেন আমিও সিদ্ধ হতে দেরি হয় বলে রান্না করতে চাইনা। আপনার হাঁসের মাংসের ভূনা রেসিপির কালার দেখতে দারুন হয়েছে। যেহেতু কালার এতটা সুন্দর এসেছে তার মানে খেতেও নিশ্চয় অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। আমার কাছে রেসিপি দেখতে ভালো লাগলে খেতেও অনেক ভালো লাগে। হাঁসের মাংস ভুনা রেসিপির ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন ।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
হাঁসের মাংস আমার খুবই প্রিয়। বিশেষ করে রাজহাঁস। জানিনা আপনার এটা রাজহাঁস নাকি পাতিহাঁস এর মাংস। পাতি হাঁসের মাংস রান্না করতে একটু বেশি সময় লাগে। তবে রান্নার প্রসেস টা আমার কাছে বেস্ট মনে হয়েছে। মাংস রান্নার প্রসেস আপনি পর্যায়ক্রমে সাজিয়ে উপস্থাপন করেছেন। প্রাথমিক পর্যায়ে মসলাগুলো কড়াইয়ের মধ্যে তেলে ভালোভাবে ভেজে নিয়েছেন এরপর তার মধ্যে ঝালের গুড়া লবণ হলুদ দিয়ে সুন্দরভাবে নেড়ে প্রাথমিক পর্যায়ের কাজ সম্পন্ন করেছেন। এরপরে মাংস দিয়ে পর্যায়ক্রমে রান্নার কাজ সম্পন্ন করেছেন। সব মিলিয়ে বলবো অসাধারণ ছিল আপনার রেসিপি।
ভাইয়া, হাঁসের মাংস ভুনা করার পূর্বে বিভিন্ন ধরনের মসলাগুলো তেলের সমন্বয়ে অতি চমৎকারভাবে কষিয়ে নিয়েছেন। কষিয়ে নেওয়া মসলাগুলোর সাথে হাঁসের মাংসের ভুনা তৈরির প্রক্রিয়া দারুন ভাবে উপস্থাপন করেছেন। হাঁসের মাংসের ভুনা আমাদের গ্রাম অঞ্চলে খুবই জনপ্রিয় একটি খাবার এবং আমারও খুবই প্রিয় একটি খাবার।
জি দাদা হাসেঁর মাংস কিন্তু অনেক টেষ্ট ৷ বিশেষ করে যদি হয় ভুনা আহা!!!
আপনি তো খুব সুন্দর করে রেসিপি করেছেন তার সাথে প্রতিটি ছবি খুব সুন্দর করে তুলেছেন ৷ যা দেখেই জিভে জল টলমল করছে ৷
আপনি ঠিকঠাক করে সবই দিয়েছেন বেশি ঝোল করেন নি ৷ সবমিলে ভালো লাগলো ৷
সত্যিই সুস্বাদু রন্ধনপ্রণালী, সর্বশেষ রন্ধনপ্রণালী সম্পর্কে আমার অন্তর্দৃষ্টি যোগ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ