On the way to Bandarban - ফটোগ্রাফি #৯
হ্যালো বন্ধুরা।
আসসালামু আলাইকুম।
কেমন আছেন সবাই? আজ চলে এলাম বান্দরবান ফটোগ্রাফির নবম পর্ব নিয়ে। আজকের ফটোগ্রাফিতে রেমাক্রি যাওয়ার পথে সাঙ্গু নদী থেকে তোলা কিছু ছবি শেয়ার করব। মনোমুগ্ধকর প্রশান্তি জাগানো অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি বান্দরবান থেকে অসংখ্য ছবি তুলে নিয়ে এসেছি আপনাদের সাথে শেয়ার করব বলে। বান্দরবান ট্যুরের গল্পগুলো শেয়ার করেছি সেখানে অনেক অনেক ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছি। ইতিমধ্যেই আটটি পর্ব যেগুলো শুধুমাত্র ফটোগ্রাফি দিয়ে বানানো শেয়ার করা হয়ে গেছে আপনাদের সাথে।
এত এত ফটোগ্রাফি আমার ফোন গ্যালারিতে নয়, শুধুমাত্র ব্লকচেইনে রেখে দিচ্ছি ভবিষ্যতে হয়তো কোন একদিন দেখার ইচ্ছে জাগবে আর সেদিন দেখে নিব। প্রায় তিন ঘন্টার জার্নি থানচি ঘাট থেকে শুরু করে রেমাক্রি পর্যন্ত। এ সময়টুকু প্রত্যেকটা মুহূর্তেই চোখকে প্রশান্তি করে ধরা দেয় নানা রূপ প্রকৃতির মহিমা। সেই সৌন্দর্যগুলোরই কিছু অংশ আজকের দশটি ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আপনাদের সাথে শেয়ার করব।
প্রত্যেকটি ফটোতে ছোট্ট করে বর্ণনা দেওয়া আছে। কোন ফটো সম্পর্কে আপনি যদি স্পেশালি কোন তথ্য জানতে চান তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক আজকের দশটি ফটো।
বিষয়: পাহাড়িরা চাষের জন্য এমন একটি জায়গা নির্বাচন করেছে যেখানে নদী থেকে সহজেই পানি দেওয়া যায়।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: তেমন একটা উদ্ভিদ জন্মানোর সুযোগ পায়নি কারণ প্রতি বর্ষাতেই ঐ সীমানা পর্যন্ত পানি উঠে যায়।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: আকাশ যখন মেঘলা থাকে তখন সাঙ্গু নদী থেকে আশেপাশের পাহাড়ের সৌন্দর্য দর্শন করতে অদ্ভুত সুন্দর লাগে।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: স্বচ্ছ পানির বুকে হালকা ঢেউ কেটে এগিয়ে চলেছে আমাদের নৌকাটি।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: গাছগুলো যেদিকে বেঁকে আছে বর্ষার সময় পানির স্রোত সেদিকেই থাকে আর স্রোতের কারণেই গাছগুলো বাঁকা হয়ে আছে।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: তিন ঘণ্টার পুরো পথেই এরকম রেস করতে দেখা যায় নৌকার মাঝিদের মধ্যে। এটা আমরাও বেশ ইনজয় করেছি।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: নৌকার বুকে যখন আচমকাই ঢেউয়ের আঘাত এসে লাগে তখন এরকম দৃশ্য চোখে পড়ে।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: আপন মনে হাজারো রকমের গাছ এভাবেই দাঁড়িয়ে আছে পাহাড়ের বুকে।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: এটা দ্বিতীয় দিন ফেরার সময় রেমাক্রি থেকে তোলা ছবি। সারি সারি নৌকা দাড়িয়ে আছে তাদের যাত্রী কখন আসবে বলে।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২১, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
বিষয়: সমস্ত স্ট্রেস ভুলে এই সময়টা শুধুমাত্র উপভোগ করার।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
| 250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
সবগুলো ফটোগ্রাফি আমার কাছ থেকে ভীষণ ভালো লেগেছে ভাইয়া। আসলে পাহাড় যা সঠিক ডিসিশন নিয়ে চাষাবাদ করেন তারা খুব সহজেই ফসলে পানি দিতে পারবে তাই অনেক সুন্দর একটি জায়গা বেছে নিয়েছেন। আসলে নদীতে এভাবে নৌকা নিয়ে ঘোরার মজাই আলাদা সারাদিন ঘোরাঘুরি করলেও মনে শুধু প্রশান্তি ছাড়া ক্লান্তি আসবে না। অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন শুভকামনা রইল ভাইয়া।
সবগুলো ছবিই দারুণ হয়েছে ভাইয়া।চাষাবাদ করার জন্য তারা উপযুক্ত জায়গাই বেছে নিয়েছে।পানির কষ্ট নেই,একদম কাছেই নদী। আর এভাবে নৌকা করে যেতে যত সময়ই লাগুক না এমন পরিবেশ হলে সারাদিনই এভাবে ঘুরে ঘুরে কাটাতে বিরক্ত লাগবে না।আর মেঘলা আকাশের সাথে নদীর দৃশ্যটা দেখে চোখ জুড়িয়ে গেল। কবে যে এভাবে ঘুরতে পারবো, এমন প্রকৃতি হলে কোনো স্ট্রেসই থাকবে না।ভালো লাগলো এমন পরিবেশের ছবিগুলো দেখে।
Hi @rex-sumon,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.
Come and visit Italy Community
আসলেই ভাই এই মুহূর্তগুলো খুবই সুন্দর ছিল সাংগু নদীতে এই ছোট্ট নৌকায় যখন রেমাক্রি যাচ্ছিলাম চারিপাশের পরিবেশ টা দারুন ছিল। বসে বসে সেটা উপভোগ করেছি সবাই মিলে হয়তো আর কখনো যাওয়া হবে কিনা জানিনা যেটা স্মৃতি হিসেবে রেখে দেওয়ার দারুন একটা মাধ্যম। ভালো লাগলো পুনরায় দেখতে পেয়ে। অনেক সুন্দর পাহাড়ি অঞ্চলের দৃশ্য সময় পেলে আবার যাওয়ার চেষ্টা করব।
আপনার বান্দরবনের ফটোগ্রাফি সিরিজের ৯ম পর্বে দারুণ সব প্রাকৃতিক দৃশ্যের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন ভাইয়া। আসলে পাবত্য অঞ্চল মানেই সৌন্দর্যের লীলাভুমি। আপনি সেখান থেকে দারুণ সব সৌন্দর্যময় ফটোগ্রাফি ধারণ করে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন।প্রতিটি ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে। ভালো লেগেছে আমার। আমাদের সাথে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
দেখতে দেখতে আমরা আপনার করা ফটোগ্রাফি পোস্ট এর নবম তম পর্বে চলে আসলাম।আমি মনে করি কেউ যদি ফটোগ্রাফি দেখে ফটোগ্রাফির স্পট এ থাকার অনুভূতি পেতে চায় তাহলে যেনো আপনার করা ফটোগ্রাফি গুলি দেখে, ভাইয়া।এতটাই দৃষ্টি নন্দন হয়ে থাকে আপনার করা ফটোগ্রাফি গুলি আমার অনেক ভালো লাগে।তবে ভাইয়া আমার একটা বিষয় জানতে ইচ্ছা করতেছে সেটা হলো যে,পুরো 3 ঘন্টার জার্নি কি আপনারা নদী দিয়েই করেছিলেন নাকি?সব ফটোগ্রাফি গুলো দেখতেছি নদী কেন্দ্রিক।আপনার জন্যে সর্বদা শুভ কামনা রইলো ভাইয়া।
This post has been upvoted by @italygame witness curation trail
If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness
Come and visit Italy Community
সাঙ্গু নদী আসলেই খুব সুন্দর। এমন মনোমুগ্ধকর দৃশ্যের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে চোখ দুটি একেবারে জুড়িয়ে গিয়েছে। নৌকা হোক কিংবা গাড়ি, সব জায়গাতেই রেস প্রতিযোগিতা চলে। কার আগে কে যাবে, সেটাই সারাক্ষণ চিন্তা করতে থাকে। তিন ঘন্টা কেনো,এমন জার্নি সারাদিন করলেও বিরক্ত লাগার কথা না। প্রতিটি ফটোগ্রাফি দারুণ হয়েছে ভাই। তবে তৃতীয় ফটোগ্রাফিটা সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। যাইহোক এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
সাঙ্গু নদী আপনার ফোটোগ্রাফিতে দেখে সত্যিই অনেক সুন্দর লেগেছে আমার কাছে। আপনার ছবি গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে , ছবি গুলো দেখেই আমি অনুভব করতে পারছি জায়গার সুন্দর্যটাকে , ধন্যবাদ ভাইয়া ।
আমিও এখন গুগল ড্রাইভে ছবি আপলোড দেওয়ার সময় চিন্তা করি আমার জিমেইল গেলেও স্টিমিট ব্লকচেইনে যেগুলো রেখেছি ঐগুলো তো থাকবে। ঐগুলো ভবিষ্যতে দেখব।
কী অসাধারণ এক সৌন্দর্যের লীলাভূমি এই বান্দরবন। দুই পাশে কী চমৎকার গাছপালা, সাঙ্গু নদীর স্বচ্ছ পানি। দেখেই যেন চোখ জুড়িয়ে যাচ্ছে। চমৎকার করেছেন ফটোগ্রাফি গুলো ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার বান্দরবন ট্যুর এর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে।।