আবারও আপনার পোস্টটি পড়তে চলে আসলাম আপু। জি আপু আমি দেখেছিলাম যে চোরের উৎপাত প্রচুর হয়ে যাচ্ছে। মানুষ ঘুমাতে পারতেছে না ঠিকমত। প্রতিটা মানুষ যদি বিল্ডিংয়ের চারিপাশ ঘেরাও করে তাহলে কিন্তু আর এমন সমস্যা হয় না। প্রতিটা মানুষ এক হয়ে যদি এরকম সবাই সচেতন থাকে তাহলে কিন্তু খুব সহজে চোরগুলোকে ধরে ফেলা যায়। একটা কথা ঠিক যে আমাদের প্রতিটা মানুষ কিন্তু অভাবে পড়ে। অসৎ পথের উপায় বের করে। আজ থেকে ৫-৬ বছর আগে এতটা চুরি ডাকাতি ছিল আপু। অনেক আতঙ্কের মধ্যে থাকতাম। প্রতিদিনই তো চুরি ডাকাতি হতো কিন্তু আস্তে আস্তে দেশ বেশ উন্নতি হচ্ছে কিন্তু এই চুরির প্রভাবটা কমে গিয়েছে আমাদের।কিন্তু যখনই মানুষের অভাব পড়ে তখনই মানুষ আবার চুরির পথ বেছে নেয় । আসলে মানুষ চুরি না করে করবে কি?এর দায় পুরোপুরি সরকারের। আপু সরকার কত টাকা।কত কোটি কোটি টাকা নষ্ট করতেছে। বিল বাজেট পাস করতেছে। কিন্তু একটা জিনিস খেয়াল করে দেখবেন সাধারণ হতদরিদ্র মানুষরা এক মুঠো ভাতের জন্য কতই না কষ্ট করে। আমি ঢাকা শহরে এমনও দেখেছি ছোট বাচ্চারাও চুরি করতে ও এক চুলও দ্বিধাবোধ করে না। কারণ তারা এক মুঠো ভাতের জন্য চুরি করে। মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলোকে নিশ্চিত করতে পারতেছে না। দিনের পর দিন সবকিছু দাম বেড়েই যাচ্ছে। যারা মধ্যবিত্ত তারা হিমশিম খাচ্ছে সংসার চালাতে।সফলতা যেগুলো সরকার করছে সব উন্নয়ন। অনেক উচ্চবিত্ত মানুষদের জন্য। সাধারণ মানুষদের জন্য কি সরকার একটু ভাববে না? হুম আপু ওনাদের দেশ চালানো ত্রুটি আছে বলে মানুষ অভাবে পড়ে স্বভাব নষ্ট করতেছে।