দেশের যা অবস্থা ভাইয়া। যারা দিন আনে দিন খায় তারা তো ইচ্ছা করে ঋণ নিতে চায় না।বাস্তবতা পরিস্থিতি ও দ্রব্যমূল্যের দাম তাদের বাধ্য করে ঋণ নিতে।কিন্তু সমিতি গুলো তাদের ঋণ দিয়ে তাদের জীবনটা অনেক ধ্বংস করে দেয় মাঝে মাঝে। তারা ঋণ পরিশোধ না দিতে পেরে আত্মহতত্ত্বের পথ বেছে নেয়। অনেক খারাপ কাজে লিপ্ত হয়ে যায়। সুদ মানুষ চারিদিকে গোপনে গোপনে খাচ্ছে। আর সাধারণ মানুষ কেই টার্গেট করে টাকাটা দেয়। কারণ টাকাটা দিতে পারবে না। পরে সুদে আসলে শোধ করে নেয়। জ্বী ভাইয়া সমবায় সমিতির লোকজন কিছুই বুঝতে চায় না। তারা শুধু টাকাটাই বোঝে। দেশে এই সমিতি গুলো আমাদের পরিবেশ টাকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। তারা মানুষের সামান্য পরিস্থিতি বুঝতেই চায় না। হান্নান মিয়ার জন্য অনেক দোয়া রইল সে যেন এই খপ্পড় থেকে বেড় হয়ে এসে সুন্দর ভাবে জীবন যাপন করতে পারে। অল্পর মধ্যেও প্রশান্তি যাইহোক এই সমবায় সমিতি গুলো প্রথমে মিষ্টির মত মানুষের মনে মধুর ঢেলে দেয় তারপর বিষের মতো ছোবল মারে।
আসলেই ব্যাপারটা অনেকটাই জটিলতা সম্পন্ন, তারপরেও হান্নান মিয়া এসব ঝুট ঝামেলা থেকে রক্ষা পাক, এমনটাই প্রত্যাশা ব্যক্ত করছি।