সন্ধ্যা বেলার দৃশ্য অঙ্কন || ডিজিটাল আর্ট #131
হে লো আমার বাংলা ব্লগ বাসী। কেমন আছেন সবাই। আশা করি ভালো আছেন। আমিও অনেক ভালো আছি। আবার ও হাজির হলাম একটি পোস্ট নিয়ে। আশা করি সবার ভালো লাগবে।
সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের পোস্ট। কি খবর সবার। রোজা কেমন কাটতেছে আপনাদের? আমার সব কিছু মিলিয়ে দারুণ কাটে। যদিও বাসায় ইফতারি করাটা মিস করি খুব। তবে অফিস এর সবার সাথে ইফতারি করতেও ভালোই লাগে। যাই হোক আজ আবারো একটি ডিজিটাল আর্ট নিয়ে হাজির হলাম আপনাদের মাঝে। যাই হোক চলুন কথা না বারিয়ে আমার করা নতুন একটি ডিজিটাল আর্ট দেখে আসি।
ডিজিটাল আর্ট করতে বেশি কিছু লাগেনা। আমার যা যা লেগেছে-
- কম্পিউটার
- Adobe Photoshop CS6
- ফ্রি কাস্টম ব্রাশ Brusheezy! থেকে। এখান থেকে কপিরাইট ফ্রি কাস্টম ব্রাশ প্রিসেট নামাতে পারবেন)
প্রথমে আমি ফটোশপ ওপেন করে নিউ ফাইল তৈরি করি যার সাইজ রেশিও ২০০০X১১২৪ পিক্সেল।
প্রথমেই আমি নতুন একটি লেয়ার খুলে নেই।
এবার আমি লেসো টুল ব্যবহার করে নিচের দিকে মাটির অংশ তৈরি করে নেই। তারপর এটিকে গাঢ় খয়েরি রঙ দিয়ে ভরাট করি।
এবার সাইডের দিকে পাহাড় আঁকি ছোট ছোট। যেগুলো অর্ধেক দেখা যাবে। এরপর কাস্টম ব্রাশ টুল দিয়ে পাইন গাছ এঁকে দেই।
এবার পুরো ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড এ গ্র্যাডিয়েন্ট রঙ যুক্ত করি।
এই ধাপে আমি এলিপ্টিক্যাল মারকিউ টুল দিয়ে বড় করে একটি সূর্য এঁকে দেই।
এবার সূর্যের গ্লো তৈরি করে দেই। কয়েকটি লেয়ারে ভাগাভাগি করে নেই।
এবার কাস্টম ব্রাশ টুল দিয়ে পাখি এঁকে দেই। এটি ছবিতে অনেকটাই ফুটে উঠেছে।
এবার আমি পুরো ছবির কালার কারেকশন করি।
আমার নাম যুক্ত করে ড্রইং শেষ করি।
তো এই ছিলো আজকের পোস্ট এ। কেমন হলো কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। সবাই সাবধানে থাকবেন ভালো থাকবেন।
░▒▓█►─═ ধন্যবাদ ═─◄█▓▒░
আমি রাজু আহমেদ। আমি একজন ডিপ্লোমা ইন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছি সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি থেকে। আমি বাঙ্গালী তাই বাংলা ভাষায় লিখতে ও পড়তে পছন্দ করি। ফোন দিয়ে ছোটখাট ছবি তোলাই আমার সখ। এছাড়াও ঘুরতে অনেক ভালো লাগে।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
আপনি একদম ঠিক বলছেন ভাইয়া আসলে বাড়ির সবার সাথে মিলেমিশে ইফতারি খাওয়ার মজাই আলাদা। তবে বাইরে থাকলে বোঝা যায় সবাইকে অনেক মিস করা যায়। কিন্তু অফিসে ইফতারি করার মজাই কিন্তু আরও অনেক আনন্দের। বেশ সুন্দর সন্ধ্যা বেলার ডিজিটাল আর্ট করছেন অনেক ভালো লেগেছে অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
হুম আপু। সবাই মিলে এক সাথে ইফতারি করলে মজা পাওয়া যায় অনেক।
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে সন্ধ্যা বেলার দৃশ্য অঙ্কন তৈরি করে ডিজিটাল আর্ট এর মাধ্যমে শেয়ার করেছেন। আপনার তৈরি ডিজিটাল আর্ট দেখতে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। যখন আপনি ব্যাকগ্রাউন্ড এর রংযুক্ত করেছিলেন সেই সময় দেখতে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর একটি পোস্ট তৈরি করে শেয়ার করার জন্য।
জ্বি ভাইয়া। আসলে সন্ধ্যা বেলার আর্ট গুলো করতে দারুণ লাগে আমার কাছে।
আসলে সন্ধ্যা বেলার প্রাকৃতিক দৃশ্য গুলো বড়ই মনোরম।দেখলেই প্রাণ জুড়িয়ে যায়। সেরকম একটি দৃশ্য আমাদের মাঝে অংকন করে তুলে ধরেছেন। আপনার ডিজিটাল আর্টগুলো বরাবরই আমার ভালো লাগে। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি ডিজিটাল আর্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
এটা একদম সত্যি কথা। মনোরম দৃশ্য গুলো ভালোই লাগে দেখতেও।
আসলেই পরিবারের সঙ্গে ইফতার করার মুহূর্তটা অনেক বেশি রোমাঞ্চকর হয় অন্যান্য সব মুহূর্ত থেকে। তারপরেও অফিসে সকলের সঙ্গে অবশ্যই সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করছেন বোঝাই যাচ্ছে। বরাবরই আপনি আমাদের মাঝে অনেক সুন্দর সুন্দর অংকন নিয়ে হাজির হন। আপনার আজকের এই ডিজিটাল অংকনের মধ্যে পাখি উড়ে যাওয়ার দৃশ্যটা অসাধারণ লেগেছে আমার কাছে। ্্ শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
হুম শুরুর দিকে এই বিষয়টাই খুব মিস করেছি।
চিত্রটা সন্ধ্যা বেলার আসল সৌন্দর্যটাই ফুটিয়ে তুলেছে কারণ সন্ধ্যা বেলায় পাখিরা তাদের আপর ঠিকানায় যাত্রা শুরু করে আর সেরকম দৃশ্যটাই আপনি ডিজিটাল আর্ট এর মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলেছেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো ভাইয়া।
ঠিক ভাই। পাখি গুল যেনো ফিরে যায় তাদের আপন ঠিকানায়।
আপনি কম্পিউটার দিয়ে মাঝেমধ্যে অনেক সুন্দর সুন্দর ডিজিটাল আর্ট করে আমাদের মাঝে দেখিয়ে থাকেন। আর আপনার এই ডিজিটাল আর্ট গুলো দেখে আমার খুবই ভালো লাগে। আজকে আপনি আমাদের মাঝে দারুন একটি ডিজিটাল আর্ট করে দেখিয়েছেন। আপনার আর্ট দেখে বুঝেছি অসাধারণ প্রতিভা আপনার।
আপনাদের মাঝে সুন্দর কিছু আর্ট ফুটিয়ে তুলতে অনেক ভালো লাগে আরকি।