পাহাড় ও চাঁদনী রাতের দৃশ্য অঙ্কন || ডিজিটাল আর্ট #130
হে লো আমার বাংলা ব্লগ বাসী। কেমন আছেন সবাই। আশা করি ভালো আছেন। আমিও অনেক ভালো আছি। আবার ও হাজির হলাম একটি পোস্ট নিয়ে। আশা করি সবার ভালো লাগবে।
সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের পোস্ট। কি খবর সবার। আমি তো আজ অনেক খুশি কারন আজ অফিস থেকে পিকনিক। রিপোর্টিং টাইম সকাল ৬ টা। আমি বাসে এখন। বাসে বসেই পোস্ট লিখা। আজ আবারো একটি ডিজিটাল আর্ট নিয়ে হাজির হলাম আপনাদের মাঝে। যাই হোক চলুন কথা না বারিয়ে আমার করা নতুন একটি ডিজিটাল আর্ট দেখে আসি।
ডিজিটাল আর্ট করতে বেশি কিছু লাগেনা। আমার যা যা লেগেছে-
- কম্পিউটার
- Adobe Photoshop CS6
- ফ্রি কাস্টম ব্রাশ Brusheezy! থেকে। এখান থেকে কপিরাইট ফ্রি কাস্টম ব্রাশ প্রিসেট নামাতে পারবেন)
প্রথমে আমি ফটোশপ ওপেন করে নিউ ফাইল তৈরি করি যার সাইজ রেশিও ২০০০X১১২৪ পিক্সেল।
প্রথমেই আমি নতুন একটি লেয়ার খুলে নেই। এর পর লেসো টুল দিয়ে পাহাড় এর সারি এঁকে নেই।
এবার ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে গ্র্যাডিয়েন্ট রঙ ব্যবহার করি৷ এক্ষেত্রে ছবির সাথে মিলিয়ে ব্যাকগ্রাউন্ড বাছাই করি।
এবার প্রথমে চাঁদ একে নেই। তারপর নতুন একটি লেয়ার খুলে সেটিকে পাহাড় এর লেয়ারের সাথে ইন বিটুইন করে দেই। তারপর উজ্জ্বল করার অংশ গুলো সিলেকশন করে নেই।
এবার চাঁদ এর আলোতে পাহাড় এর কিছু অংশ আলোকিত হয়েছে এমনটা তৈরি করে ফেলি।
এই ধাপে আমি কাস্টম ব্রাশ টুল এর মাধ্যমে দুই পাশে গাছ এঁকে দেই।
এবার আকাশে তারা একে দেই।
এবার কালার কারেকশন করি হিউ এন্ড সেচুরেশন অপশন কমিয়ে বাড়িয়ে।
আমার নাম যুক্ত করে ড্রইং শেষ করি।
তো এই ছিলো আজকের পোস্ট এ। কেমন হলো কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। সবাই সাবধানে থাকবেন ভালো থাকবেন।
░▒▓█►─═ ধন্যবাদ ═─◄█▓▒░
আমি রাজু আহমেদ। আমি একজন ডিপ্লোমা ইন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছি সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি থেকে। আমি বাঙ্গালী তাই বাংলা ভাষায় লিখতে ও পড়তে পছন্দ করি। ফোন দিয়ে ছোটখাট ছবি তোলাই আমার সখ। এছাড়াও ঘুরতে অনেক ভালো লাগে।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
আমরাও তাহলে বেশ কিছু ঘুরাঘুরির সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি দেখতে পাব।আপনি আজ বাসে বসে খুব সুন্দর ডিজিটাল আর্ট করেছেন। আপনার এই আর্ট আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। আপনি সবসময় খুব সুন্দর সুন্দর ডিজিটাল আর্ট আমাদের সাথে শেয়ার করেন। ধন্যবাদ।
হুম আপু। শিগ্রই তা নিয়ে পোস্ট করবো।
কোথায় পিকনিক তা জানাবেন কিন্তু ভাইয়া। যাই হোক তাহলে বেশ আনন্দের সময় পার করছেন। আর আপনার আর্টটি চমৎকার হয়েছে। চাঁদনী রাত আমার ভীষণ পছন্দ যদি প্রিয় মানুষটি পাশে।🙈🙈
পিকনিক ছিলো শ্যামল বাংলা রিসোর্ট এ।
পাহাড় ও চাঁদনী রাতের ডিজিটাল দৃশ্যের চিত্র অঙ্কন দেখতে পেয়ে খুবি ভালো লেগেছে। এতো সুন্দর ভাবে চিত্র অংকন করে আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।
জ্বী ভাই পাহাড় এর মাঝে দিয়ে চাঁদ দেখতে যেনো আরো বেশি সুন্দর লাগে।
ভাইয়া কোথায় ঘুরতে যাচ্ছেন সাথে আপনাকেও কাউন্ট করতে পারেন, হা হা হা। যাই হোক খুব সুন্দর একটি পাহাড় এবং চাদনী রাতের ডিজিটাল চিত্র অংকন করেছেন। আপনি পর্যায়ক্রমে পাহাড়, আকাশ, চাদ, গাছ , তারা খুব দক্ষতার সাথে অংকন করেছেন। গ্রেডিয়েন্ট ব্যালেন্স করে আকাশের রং অনেক সুন্দর করেছেন। আমার কাছে ওভারঅল খুব ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ ভাইয়া।
সেদিন গিয়েছিলাম শ্যামল বাংলা রিসোর্ট এ।
অফিস থেকে পিকনিক মানেই মজা,বাসে বসে বসে পোস্ট ভালোই তো।যাই হোক ডিজিটাল আর্টগুলো দেখতে বেশ ভালোই লাগে।আপনার আজকের ডিজিটাল আর্ট বেশ সুন্দর হয়েছে। প্রতিটি ধাপ আপনি খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ
একদম আপু৷ পিকনিক এ সেই মজা হয়েছে। আর্ট বাসায় করে রেখেছিলাম। তাই বাসে বসেই পোস্ট করে দিয়েছি।
হাহাহ! বাসে বসেই তাহলে কাজ সেরে ফেললেন। বরাবরের মতো আপনার ডিজিটাল আর্ট সুন্দর হয়েছে। কালার কম্বিনেশন দারুণ হয়েছে 🌼
সেরে ফেললাম আরকি ভাই। ভালো লাগে খুবই আমার।
জ্বি ভাইয়া আপনি ঠিক বলেছেন। কম্পিউটার থাকলে আর্ট করতেই বেশি কিছু লাগে না। শুধু সফটওয়্যার এর মধ্যে টুলস গুলো ঠিকঠাক ভাবে ব্যবহার করতে পারলেই সুন্দর একটি ডিজাইন হয়ে যায়। আপনার পাহাড় ও চাদঁনী রাতের দৃশ্য টি আমার কাছে অনেক ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ ভাইয়া।
হুম ভাই। দরকার ফটোশপ আর কিছু টুল এর ব্যবহার জানা। তাহলেই দেখবেন অনেক সহজ হয়ে যায় সব বিষয়।
কম্পিউটার থাকলে আট করতে বেশি কিছু লাগে না যদিও কথাটা ঠিক তবুও আমি বলবো কাজটি সম্পর্কে কোন অভিজ্ঞতা না থাকলে কিছুই করার নেই।সব সময় আপনার আর্ট গুলো অনেক আকর্ষণীয় এবং ইউনিক হয়ে থাকে । যা আমার কাছে অনেক ভালো লাগে।
হুম আপু। তবে আসলেই বেশি কিছু কিন্তু লাগে না। হাতে আঁকা আর্ট আঁকতে দেখেন কত কিছুর প্রয়োজন হয়। সেক্ষেত্রে ডিজিটাল আর্ট এ এই ঝামেলা অনেকটাই কম।