৭ টি রেনডম ফটোগ্রাফি নিয়ে একটি অ্যালবাম #4|| ১০% প্রিয় লাজুক খ্যাঁক এর জন্য।
হে লো আমার বাংলা ব্লগ বাসী। কেমন আছেন সবাই। আশা করি ভালো আছেন। আমিও অনেক ভালো আছি। আবার ও হাজির হলাম একটি পোস্ট নিয়ে। আশা করি সবার ভালো লাগবে।
সবাইকে শুবেচ্ছা। ছবি তুলতে আমরা কম বেশি সবাই ভালোবাসি। আমি কোথাও ঘুরতে গেলেই প্রচুর ছবি তুলি। কেন জানিনা ছবি তুলতে অনেক ভালো লাগে আমার আমি প্রচুর মজা করি ছবি তুলতে তুলতে আমার বন্ধুরা তো মাঝেমধ্যে বিরক্ত হয়ে যায় যে এত বেশি ছবি তুলি আমি তো আর কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করি আজকে আমার ফটোগ্রাফি পোস্ট।
এই যায়গার নাম হচ্ছে টঙ্গী খাল। খাল যত বিশাল হতে পারে তা আমার ধারণা ছিল না। শুরুতে ভেবেছিলাম হয়তো তুরাগ নদী হবে কারণ আমরা তোরা নদীর খুবই কাছাকাছি ছিলাম। কিন্তু পরে ওইখানে লোকজনের কাছে জিজ্ঞেস করে জানতে পারলাম যে এটি টঙ্গী খাল। যায়গা কত বিশাল দেখে বুঝতেই পারছেন। মজার ব্যাপার হচ্ছে এখান দিয়ে মানুষ নৌকায় করে পার হচ্ছিল। সন্ধ্যাবেলা এই সিনারি টা দেখার মজাই আলাদা তা আপনার এই ছবি দেখার মাধ্যমেই বুঝতে পারছেন।
ফুলের ছবি কার না ভালো লাগে। আমি তো ফুল দেখলেই পাগল হয়ে যাই ছবি তোলার জন্য। আর যখন ফুলের উপর বৃষ্টির ফোঁটা জমে থাকে তখন ফুলের ছবি যেন আরো সুন্দর দেখা যায়। খুব কাছ থেকে ছবিটি তুলেছিলাম। শুধু একটি না আরো অনেকগুলো ছবি তুলেছিলাম আমার কাছে মনে হয়েছে পারফেক্ট শর্ট এইটাই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম শুধু বৃষ্টির ফোঁটা গুলো দেখুন একবার প্রাণ জুড়িয়ে যাবে।
এটা রাতের বেলায় তোলা। ফোনের নাইট মোড দিয়ে তুলেছিলাম। যদিও এক বন্ধুর সাথে পাল্লা লেগে ছবি টি তুলেছিলাম। কিন্তু দেখলাম ভালোই হয়েছে ছবিটা। আকাশে মেঘ গুলো দেখুন একবার। সাদা সাদা মেঘ দেখতে কতই না ভালো লাগে।
এটি তুলেছিলাম আখাউড়া স্টেশনের খুব কাছে। এটি মূলত ট্রেন থেকেই তোলা। দেখতে পাচ্ছেন যে কি সুন্দর রাস্তার পাশ দিয়ে সিএনজি চলে যাচ্ছে। এই নিয়ে বিস্তারিত একটি পোস্ট আমি সামনেই করব বন্ধু ভাইয়ের বিয়ে খেতে গেছিলাম আখাউড়া বিয়ে খেতে মানে বিয়ের দাওয়াত খেতে সামনে একটি পোস্ট করব এই নিয়ে বিস্তারিত।
আমি দোকানে বসে ছিলাম তখন এই দুটো চকলেটের ঝাড়ের উপরে ফাইট করছিল খাবার নেওয়ার জন্য। হঠাৎ দেখলাম তারা রোমান্স শুরু করে দিয়েছে। যদিও আমি ফাইট করার সময় থেকে ছবি তুলতে ছিলাম। কিন্তু দেখলাম রোমান্সের ছবিটি বেশি ভালো হয়েছে তাই এটাই শো করলাম আপনাদের কাছে।
এটি মেঘনা ব্রিজ এ তোলা। মানে আমাদের ট্রেন যখন মেঘনা ব্রিজ এর উপর দিয়ে যাচ্ছিলো তখন তুলেছিলাম। আর সামনে যে রেল ব্রিজ দেখছেন এটা পুরানো রেল ব্রিজ। আমাদের ট্রেন ছিলো নতুন রেল ব্রিজ এ। আর পুরাতন রেল ব্রিজ এর ওপাশে মেঘনা ব্রিজ ছিলো।
এই ছবিটিও ট্রেন এর ভিতর থেকে তোলা। ট্রেন এর জানালা দিয়ে তুলেছিলাম। ট্রেন থেকে জানলা দিয়ে দেখলে খুবই ভালো লাগে আশেপাশের পরিবেশ। সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে এই অ্যাঙ্গেলের ছবিগুলো সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। এই ট্রেন জার্নি নিয়ে বিশাল বড় একটি পোস্ট আসবে সামনেই আশা করি সবাই অপেক্ষা করবেন ততদিন সবাই ভালো থাকেন।
| ক্যামেরা | Oneplus 7t |
|---|---|
| মোড | ওয়াইড, ম্যাক্রো |
| ফটোগ্রাফি এরিয়া | বসুন্ধারা আবাসিক এলাকা |
তো এই ছিলো আজকের পোস্ট এ। আশা করি ভালো লেগেছে। কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। শুভকামনা রইলো সবার জন্য।
░▒▓█►─═ ধন্যবাদ ═─◄█▓▒░
ভাইয়া সবগুলো ছবি কিন্তু দারুন ছিল ।তবে আমার কাছে বেশ মজা লেগেছে মাছি দুটো রোমান্স করার ছবি দেখে। যদিও ফাইট কিভাবে করছিল তা দেখার খুব ইচ্ছে ছিল ।তবে এটি দেখেও বেশ ভালো লাগলো। আর বৃষ্টির ফোঁটা পড়ে থাকায় ফুলটি আরো বেশি সুন্দর দেখাচ্ছে।
এই যে আপু। এভাবে খাবার নিয়ে কারাকারি করছিলো।
বাহ ফাইট করতে করতে রোমান্স শুরু করে দিয়েছে🤭। খুব সুন্দর ভাবে ক্যাপচার করেছেন তাদেরকে। এছাড়া অন্যান্য ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ ছিল। টঙ্গী খালের ফটোগ্রাফি টিও বেশ ভালো ছিল। আমি এটি যখন দেখেছিলাম তখন এতটাও পানি ছিল না। হয়তো এখন বর্ষাকাল হওয়ার কারণে পানিটা একটু বেশি লাগছে। সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
শুরুর দিকে এরা এটি খাবার জন্য মারপিট করছিল। পরে দেখলাম রোমান্স করছে।
আপনার ভিন্ন ধরনের ফটোগ্রাফি দেখলাম আজকে। সত্যি এক কথায় দুর্দান্ত হয়েছে আপনার এই ফটোগ্রাফি পোস্ট। অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর করে প্রশংসা করার জন্য।
আপনার প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে। খুবই সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। ফটোগুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো।
আমার প্রতিটি ফটোগ্রাফি আপনার এতো পছন্দ হয়েছে যেনে খুবই ভালো লাগলো ভাই। দোয়া করবেন।
আপনার রেনডম ফটোগ্রাফি গুলো আমাকে মুগ্ধ করেছে কারণ এই ফটোগ্রাফির মধ্যে ফুল আকাশের দৃশ্যসহ অনেক সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য চিত্র ফুটে উঠেছে।
জ্বি ভাইয়া। আমার বেশির ভাগ ফটোগ্রাফিতেই দেখবেন আকাশ দেখা যায়।