৭ টি রেনডম ফটোগ্রাফি নিয়ে একটি অ্যালবাম #15|| ১০% প্রিয় লাজুক খ্যাঁক এর জন্য।
হে লো আমার বাংলা ব্লগ বাসী। কেমন আছেন সবাই। আশা করি ভালো আছেন। আমিও অনেক ভালো আছি। আবার ও হাজির হলাম একটি পোস্ট নিয়ে। আশা করি সবার ভালো লাগবে।
সবাইকে শুভেচ্ছা। কি অবস্থা সবার। কেমন আছেন সবাই। আমি ভালো আছি অনেক। আজকে বন্ধু ও কাজিন সহ ৩০০ ফিট রাস্তা হয়ে বসুন্ধারা আবাসিক এলাকায় গিয়েছিলাম। যেতে যেতে কিছু ছবি তুলেছি যা আজ আমার রেনডম ফটোগ্রাফি অ্যালবাম এ যুক্ত হবে। আশা করি আপনাদের ও খুব ভালো লাগবে। তো আর কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক।
প্রথমেই আকাশ এর ছবি দিয়েই আজকে শুরু করছি। আকাশ এর ছবি তুলতে আমার অনেক ভালো লাগে। বিশেষ করে আকাশ এর ছবি তোলায় আলাদা একটা টান কাজ করে। হয়তো এটা শুধু আমার ক্ষেত্রেই হয়। অথবা আপনাদের ক্ষেত্রেও হয়। এমন আকাশ দেখতে কার না ভালো লাগে। কি সুন্দর গুচ্ছ গুচ্ছ মেঘ এর আড্ডা।
৩০০ ফিট এর সেই বিখ্যাত রাস্তা। কিছু দিন আগেও আমি ৩০০ ফিট গিয়েছিলাম। তবে এবার গিয়েছিলাম মূলত বসুন্ধারা আবাসিক এলাকায়। আর যেহেতু হেটে যাই তাই ৩০০ ফিট রাস্তা পার করেই যেতে হয়। যাওয়া আসা মিলিয়ে ৫-৬ কি.মি. হাঁটতে হয়। তবে যতবার আমি ৩০০ ফিট রাস্তা করস করি ততবারই আমি ছবি তুলে রাখি। ভালো লাগে আমার কাছে। কারণ ভিউ টা সুন্দর পাওয়া যায়।
এই যায়গাটার নাম হচ্ছে বসুন্ধারা এলপি গ্যাস গেট। তবে এখন আর বসুন্ধারা এলপি গ্যাস এর ওয়ারহাউজ নেই। তবে নামটা রয়ে গেছে। এখান দিয়ে আগে ৩০০ ফিট রাস্তায় উঠা যেতো। তবে এখন বাউন্ডারি করে দিয়েছে সিটি কর্পোরেশন থেকেই। তবে তাতে কি। আমাদের দমায় কে। সবাই দেওয়াল টপকিয়ে বা দেওয়াল এর নিচে ফাকা যায়গা আছে একটু সেখান দিয়ে বের হয়। রিকশাওয়ালা মামা রাও সেখানে পেসেঞ্জার এর অপেক্ষায়।
বসুন্ধারার এই ব্যাপারটা আমার খুবই ভালো লাগে। আর এতে করে কারো বাসা খুজে পাওয়া ও সহজ হয়ে যায়। কতো নাম্বার ব্লক, কতো নাম্বার রোড এমনকি এই রোড এ কতো থেকে কতো নাম্বার বাসা রয়েছে সেগুলো ও দেওয়া। যার মাধ্যমে সহজেই ঠিকানা খুজে পাওয়া যাবে। ঢাকার অনেক এলাকাতে রোড নাম্বার এর সাইনবোর্ড ও থাকেনা। তখন দোকানের নামের আশে পাশে খুজে বের করতে হয়।
চিকন যায়গার মধ্যে এই বিল্ডিংটা দেখে আমি অবাকই হয়। আমাদের গ্রামে রাস্তার পাশেই চিকন যায়গা কিনেছিলো আব্বু। তাই ভাবলাম ছবি তুলে রেখে দেই। আব্বুকে দেখানোর জন্য ছবিটি তুলেছিলাম। এখন আপনাদের ও দেখালাম। ছবিটি নরমালি তুলতে কষ্ট হয়েছে। ওয়াইড লেন্স এ পাচ্ছিলোনা পুরো বিল্ডিংটি। পরে আল্ট্রা ওয়াইড লেন্স ব্যবহার করেছি আমার ফোনের।
এই ছবিটিও তার কেন্দ্রিক৷ এটিও ৩০০ ফিট রাস্তাতেই তোলা। সেখান থেকেই এই ছবি তোলার ভিউ পেয়েছিলাম। ছবিটি দেখতেও কিন্তু বেশ লাগছে। আর ভালো লাগা মানেই তো মনের মতন ছবি।
এটি আজকে শেষ ছবি ছিল। এটি ৩০০ ফিট এর পাশেই অবস্থিত। এর মাধ্যমে বৃষ্টির পানি নিষ্কাশন হয়। এর আগে যখন ছবি দিয়েছিলাম সেটি ছিলো অন্য পাশের। আর এটি বসুন্ধারা আবাসিক এলাকার সাইডের। এমনিতে দেখতে কিন্তু দারুণ সুন্দরই লাগে। এটা আমার ব্যাক্তিগত মতামত। জানিনা আপনাদের কাছে কেমন লাগে।
ক্যামেরা | Oneplus 7t |
---|---|
মোড | ওয়াইড |
ফটোগ্রাফি এরিয়া | ঢাকা |
তো এই ছিলো আজকের পোস্ট এ। আশা করি ভালো লেগেছে। কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। শুভকামনা রইলো সবার জন্য।
░▒▓█►─═ ধন্যবাদ ═─◄█▓▒░
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Hello friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
ভাইয়া আপনার তোলা ফটোগ্রাফিগুলো ভালো লাগলো।আমিও কিছুদিন আগে বসুন্ধরা গিয়েছিলাম, ৩০০ ফিট দিয়েই যেতে হয়। আমার বোনের বাসায় গিয়েছিলাম।অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য। অনেক অভিনন্দন আপনাকে।
হুম বসুন্ধারা দিয়ে ঢোকা যায় আবার যমুনা ফিউচার পার্কের সামনে দিয়েও ঢোকা যায়৷
আপনি আজকে আমাদের মাঝে বেশ কিছু সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন ভাইয়া। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো। তবে বসুন্ধরায় ৩০০ ফিট রাস্তায় আমার কখনো যাওয়া হয়নি। আপনার ফটোগ্রাফিতে দেখতে পেলাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
আরো কিছুদিন যাক। তারপর একবার এসে শুধু দেখে যাইয়েন। অনেক সুন্দর একটা যায়গা হবে এটি।
৩০০ ফিট রাস্তাটা অনেক ফেমাস হয়ে গিয়েছে। অনেক মানুষ ওখানে ঘুরতে চলে যায়। সেখানে অনেক ধরনের খাবার পাওয়া যায় এবং ঘুরতে বেশ ভাল লাগে। আপনি ৩০০ ফিট রাস্তা দিয়ে যেতে যেতে অনেক সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনি বসুন্ধরাও গিয়েছেন। আপনার ছবিগুলো খুব ইউনিক হয়। আপনি আকাশ, ৩০০ ফিট রাস্তা, বসুন্ধরা এল পি গ্যাসের পুরনো ওয়্যারহাউজ, বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের ছবি তোলেছেন। সত্তিই খুব ভাল লাগছে ছবিগুলো দেখে। ধন্যবাদ ভাইয়া।
কিছুদিন পর আরো সুন্দর হবে ভাই। আগে তো এটা একটা আড্ডার যায়গা ছিলো সবার।
পোস্ট দেখেই বোঝা যাচ্ছে বন্ধু ও কাজিনদের সহ ৩০০ ফিটের রাস্তায় ঘোরাঘুরি মুহূর্তে সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ ছিল সেই সাথে সুন্দর বর্ণনা। এরকম সুন্দর বর্ণনা দেখলে খুবই ভালো লাগে এবং অনেক বিষয়ে জানা যায়। ধন্যবাদ আপনার চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমার এখানে প্রায়ই যাওয়া হয়। বসুন্ধারায় হাটতে ভালোই লাগে।
ফটোগ্রাফি গুলো দেখে তো মনে হচ্ছে না এই রেনডম ধারণকৃত। প্রতিটি ফটোগ্রাফি অনেক গোছালো এবং যত্নসহকারে উঠানো হয়েছে দেখে মনে হচ্ছে। আসলে দক্ষ ফটোগ্রাফার না হলে এত সুন্দর ভাবে ফটোগ্রাফি করা সম্ভব না।আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে।
আসলে আপু রেনডম ছবি তুললেও চেস্টা করি একটু সুন্দর ভাবেই ছবি গুলো ক্লিক করার। এতে করে নিজের কাছে আলাদা একটি ভালো লাগা কাজ করে। এই যেমন আপনার এই কমেন্ট পেয়ে দেখুন কতো ভালো লাগছে। এর মানে আমার ছবি গুলো তোলা সার্থক হয়েছে।
খুব সুন্দর করে আপনি ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনি বসুন্ধারা এলপি গ্যাস গেট থেকে ৩০০ ফুট উপর দিয়ে আপনি বসুন্ধরা গিয়েছেন। আপনি বসুন্ধরা এবং রাস্তাটির অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি তুলেছেন। দেখতে খুব ভালো লাগলো আমার। খুব সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করেছেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল শেয়ার করার জন্য।
হ্যা আপু। যদিও এখন আর এলপি গ্যাস এর ওয়্যার হাউজ সেখানে নাই। তবে নামটা এখনো রয়ে গেছে। হয়তো এই নাম থেকে যাবে সব সময়।
ভাইয়া আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে। আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে ৩০০ ফিটের সেই রাস্তাটা। আমি অনেক আগে গিয়েছি। সেখানের আশেপাশের পরিবেশ আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। ওখানের রসমালাই সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। চিকন রাস্তার মধ্যে এত বড় বিল্ডিং দেখে সত্যিই অবাক হওয়ারই কথা। যাই হোক ৭ টি রেনডম ফটোগ্রাফি নিয়ে খুব সুন্দর একটি অ্যালবাম বানিয়েছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্ৰাফ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
হুম চিকন যায়গাতে বড় লম্বা বিল্ডিং দেখে আমিও খুব অবাক হয়েছিলাম।