স্কুল জীবনের স্মৃতিময় একটি গল্প//পর্ব-১||🫣[১০% @shy-fox ]🌹

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

আসসালামু আলাইকুম/আদাব🌺

হ্যা লো বন্ধুরা,কেমন আছেন সবাই? আশাকরি সকলেই সুস্থ আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় খুব ভাল আছি। আমি @rayhan111 🇧🇩 বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগ থেকে।


আমাদের প্রত্যেকের জীবনে স্কুল লাইফের স্মৃতিময় হাজারো গল্প রয়েছে। এই স্মৃতিময় গল্পগুলো মনে করতে পেরেছেন খুবই ভালো লাগে। আর এই স্মৃতিময় গল্প গুলো সত্যিই অনেক আনন্দের যেমন ছিল, তেমনি অনেক কষ্ট ছিল। তবে স্কুল জীবনের স্মৃতিময় গল্পের মধ্যে আনন্দময় মুহূর্ত ছিল বেশি। স্কুল জীবনের স্মৃতি গুলো কখনোই ভুলা যায় না। এই দিনগুলো সারা জীবন মনে রাখার মতো। স্কুল জীবনের বন্ধুদের অনুভূতিগুলো কখনোই ভোলা যায় না। আসলে জীবনের শ্রেষ্ঠ মুহূর্ত আমার মনে হয় স্কুল জীবনের মুহূর্তগুলো ছিল। স্কুল জীবনে হাজারো স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে বন্ধুদের সাথে। আর এই স্মৃতিময় গল্পগুলো মনে করতে পেরে আজকে খুবই ভালো লাগছে। তো আজকে আপনাদের সাথে স্কুল জীবনে ঘটে যাওয়া একটি দুঃখের গল্প আপনাদের মাঝে শেয়ার করছি। আসলে এই গল্পটি দুঃখের হলেও শেষমেশ অনেক ভালো ছিলো তো বন্ধুরা চলুন গল্পটি পড়া শুরু করা যাক,,,।


আজকে আমি আপনাদের মাঝে যে গল্পটি শেয়ার করছি, এই গল্পটি হল আমি যখন এসএসসি পরীক্ষা দেবো এই পরীক্ষা দেওয়ার আগে মুহূর্তের। আমার বন্ধু হাসান আর আমি স্কুলে যাওয়ার কথা আমাদের অ্যাডমিট কার্ড এবং রেজিস্ট্রেশন কার্ড নেওয়ার জন্য। কিছুদিনের মধ্যে আমাদের এসএসসি পরীক্ষা শুরু হবে। আর এসএসসি পরীক্ষাকে সামনে তাই অনেক টেনশন মাথায় কাজ করতেছিল। কিভাবে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার যায়। এই নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। তাই একদিন বন্ধু হাসানের বাড়িতে আমি আসলাম।এসে দেখি অনেক সাজেশন নিয়ে হাসান পড়াশোনা করছে। তো হাসানের কাছে থেকে অনেক সাজেশন আমিও নিলাম এবং হাসানকে বললাম তুই কি স্কুল থেকে এডমিট কার্ড এবং রেজিষ্ট্রেশন কার্ড নিয়েছিস।হাসান বলল না আমি এখুনো নেই নাই।তাই আমি বললাম চল তাহলে আজকে আমরা ইস্কুলে যাব। ইস্কুলে গিয়ে আমাদের অ্যাডমিট কার্ড নিয়ে আসব।হাসান বললো ঠিক আছে তাহলে আমরা আজকেই স্কুলে যাবো।


school-work-ga47810758_1920.jpg

source

আমি আর হাসান স্কুলের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। স্কুলে এসে দেখি অনেক বন্ধুরা এসেছে। তারা এডমিট কার্ড নেওয়ার জন্য ভিড় জমিয়েছে। এডমিট কার্ড নেওয়ার জন্য খুব একটা ভীড় নেই। তারপরেও ভীড় হওয়ার কারণ হলো আমাদের যে হেড স্যারের সে বাইরে গেছে।আর স্যারের সাইন লাগবে এডমিট কার্ডের। হেড স্যার একটু বাজারে গেছে আসলে তাড়াতাড়ি রফিক স্যার বললো।তাই এডমিট কার্ড নেওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম।আসলে অপেক্ষা সেই মুহূর্তগুলো খুব কষ্টকর হয়ে যায়। আরও স্যারদের ব্যস্ততা বেশি দেখায় এই সময় গুলোতে। তাই আমাদের স্কুলের মধ্যে অনেক সময় অপেক্ষা করতে হল। আসলে পরীক্ষার আগে এভাবে অপেক্ষাটা আমাদের করা ঠিক হচ্ছে না। বিশেষ করে মেয়েরা বলছে এতক্ষন অপেক্ষা করা যাবে না। যা পড়তে বসবো, তো আমরা বন্ধুরা মিলে মাঠে মধ্যে বসে আড্ডা দিতে লাগলাম এবং পরীক্ষার বিষয়ে কথা বলতে লাগলাম। আর হেড স্যারের জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম। তখন রফিক স্যার এসে বললো তোমাদের হেড স্যার আজকে স্কুলে আর আসবে না তার একটা কাজ পড়ে গেছে। তোমরা সবাই কালকে আবার স্কুলে এসো। এই কথাটা শুনে খুবই খারাপ লাগলো। এত কষ্ট করে আসলাম এবং অপেক্ষা করলাম, তারপরেও স্যার বুঝলো না।কি আর করা তাই সেদিন আমাদের সবাই এডমিট কার্ড না নিয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিতে হলো।


driving-g290ffb848_1920.jpg

source

তো তার পরেরদিন সকাল দশটার দিকে আমরা সবাই যোগাযোগ করে স্কুলে আসলাম এবং স্কুলে এসেছিল মাঠের মধ্যে বসে ছিলাম। হেড স্যার এখনো স্কুল আসেনি।তো আমরা ১ ঘন্টা মতো অপেক্ষা করলাম।তারপর হেড স্যার চলে আসলো। হেডস্যারকে স্কুলে আসা দেখে ভালো লাগলো। যে যাক আজকে হয়তো আর সমস্যা হবে না। কারণ আর দুদিন পরে আমাদের এসএসসি পরীক্ষা। তো স্যারের সাথে আমরা দেখা করলাম।স্যার বলে ঠিক আছে আমি কালকে আসতে পারিনি। আজকে তোমাদের এডমিন কার্ড দিচ্ছি। আমাদের এডমিন কার্ড দিল আর আমাদের থেকে অতিরিক্ত ২০০ টাকা চায়লো।এই টাকাটা নেওয়ার কথা ছিল না। তার পরেও আমরা সবাই বললাম এটাই তো শেষ নেক, তাও জামেলা করার দরকার নাই।যাই হোক বেশি কিছু বললাম না। ২০০ টাকা দিয়ে আমরা এডমিট কার্ড নিলাম এবং অনেক ভালো লাগলো তখন। বন্ধুদের সবাইকে বললাম ঠিক আছে তাহলে তোমরা সবাই ভালো থাকো এবং পড়াশোনা করো আর দেখা হবে পরীক্ষার হলে। এভাবে বন্ধুদের সাথে বিদায় নিয়ে আমি আর হাসান সিএনজির জন্য রাস্তায় অপেক্ষা করতে লাগলাম।


তারপর একটি সিএনজি আসলো। সেই সিএনজিতে আমি আর হাসান উঠলাম এবং সিএনজি করে যাত্রা শুরু করলাম। আমি সেদিন স্কুল ব্যাগ নিয়ে আসেনি। তাই আমার এডমিট কার্ডটি হাসানের কাছে দিলাম। হাসান তার স্কুলব্যাগে রাখল এবং সেই ব্যাগটি রেখেছিল সিএনজির পেছনে। তো আমাদের সিএনজি যখন বাজারে আসলো আমরা তখন নামলাম। আমি আর হাসান তখন নেমে রাস্তা পার হয়ে ভ্যানে উঠে যখন যাত্রা শুরু করেছি। তার দুই মিনিট পরে আমি হাসানের দিকে তাকিয়ে দেখি হাসানের স্কুল ব্যাগ নেই। তখন আমি হাসানকে বসে কিরে হাসান তোর স্কুল ব্যাগ কই। হাসান বলে আমিতো ভেবেছি স্কুল ব্যাগটি তুই নামিয়েছিস। আমি বললাম হায় আল্লাহ কি কাজ করেছিস।স্কুল থেকে আমাদের অ্যাডমিট কার্ড আছে। যদি না পায় তাহলে আমাদের জীবন শেষ। আর পরীক্ষা দিতে পারব না।ভ্যানওয়ালাকে বললাম আপনি তাড়াতাড়ি বাজারের ভিতরে যান এবং ওই সিএসজিটাকে যে ভাবেই হোক ধরতে হবে। তো ভ্যানওয়ালা ভাই বাজারের উদ্দেশ্যে রওনা দিল।


people-gd5fa2fd5e_1920.jpg

source

আমাদের ভ্যান বাজারে আসলো এবং আমরা সিএনজি স্টেশনে গিয়ে সেই সিএনজিটা খুঁজতে লাগলাম। তো বন্ধুরা আজ এই পর্যন্তই। আগামী পর্বে আপনাদের মাঝে শেয়ার করবেন।আমরা সিএনজিটা খুঁজে পেয়েছিলাম কিভাবে। তো দ্বিতীয় পর্বের মাধ্যমে আপনাদের সাথে সেই গল্প শেয়ার করব। আজ এই পর্যন্তই।আশা করছি আপনারা সবাই দ্বিতীয় পর্বের জন্য অপেক্ষা করবেন। তো বন্ধুরা সবাই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, এই দোয়া রইল।🙏🤲🙏

আমার পরিচয়

IMG_20211018_182622.jpg

আমার নাম মোঃ রায়হান রেজা।আমি বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগে সিরাজগঞ্জ জেলায় বসবাস করি। আমি বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি। আমি আমার জন্মভূমিকে খুবই ভালোবাসি। আমি পেশায় একজন সহকারী মেডিকেল অফিসার ।আমি সর্বদাই গরীব-দুঃখীদের সেবায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই। আমি ফটোগ্রাফি করতে খুব ভালোবাসি এবং নতুন সৃজনশীলতার মাধ্যমে কিছু তৈরি করতে আমার খুবই ভালো লাগে।এই ছিল আমার সংক্ষিপ্ত পরিচয়, আপনারা সবাই আমার পাশে থেকে আমাকে সাপোর্ট দিয়ে উৎসাহিত করবেন, ধন্যবাদ সবাইকে🌹💖🌹।

Amar_Bangla_Blog_logo_png.png

👉 বিশেষভাবে ধন্যবাদ সকল বন্ধুদের যারা এই পোস্টকে সমর্থন করছেন🌺🌹🌺

Sort:  
 2 years ago 
 2 years ago 

আপনার আজকের গল্পটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। তবে খুবই খারাপ লেগেছে আপনি এসএসসি পরীক্ষার এডমিট কার্ড হারিয়ে ফেলেছেন। আগামী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম কিভাবে এই এডমিট কার্ডে পেয়েছি সেই পর্ব পড়ার জন্য।

 2 years ago 

আপনার মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং দ্বিতীয় পর্বের মাধ্যমে আপনাদের সাথে শেয়ার করব আমি এডমিট কার্ড কিভাবে পেয়েছিলাম।

 2 years ago 

আপনার গল্পটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। সত্যি স্কুল জীবনের এরকম হাজার হাজার বিষয় আছে যেগুলো স্মৃতি হিসেবে থেকে গিয়েছে আমাদের সকলের জীবনে। যেগুলো অনেক সুখের এবং কষ্টের। কিছু কিছু বিষয় আছে যেগুলো মনে পড়লে ভালো লাগে স্কুল জীবনের আবার অন্য বিষয়গুলো আছে কষ্টের যেগুলো মনে পড়লে আরো বেশি খারাপ লাগে। আপনি তো দেখছি সিএনজির পেছনে স্কুল ব্যাগ রেখে এসেছেন সেখানে আপনার এডমিট কার্ড ও ছিল। আপনি কি আপনার এডমিট কার্ড পেয়েছিলেন। এই বিষয়টি জানার জন্য খুবই আগ্রহে বসে আছি। এটি না পেলে তো আপনি পরীক্ষাও দিতে পারবেন না তার সাথে আপনার বন্ধু ও। আশাকরি পরের পর্ব নিয়ে খুব তাড়াতাড়ি আমাদের মাঝে উপস্থিত হবেন।

 2 years ago 

আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং দ্বিতীয় পর্বের মাধ্যমে আপনাদের সাথে শেয়ার করব আমি এডমিট কার্ড কিভাবে পেয়েছিলাম।

 2 years ago 

পরে কি আর এডমিট কার্ড পেয়েছিলেন ভাইয়া?পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। আপনাদেরও এডমিট কার্ড নিতে ২০০ টাকা লেগেছিল।আমাদের ও ২০০টাকা নিয়েছিল ভাইয়া।আমরাও বলেছিলাম এই তো শেষ আর নিতে পারবেনা।এই টাকাটা আসলেই নেওয়ার কথা না । তারপরেও স্যার রা নিতেন।পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ভাইয়া।

 2 years ago 

আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আসলে এই ওই টাকাটা নেওয়ার কথা না, কিন্তু অন্যায় ভাবে নিয়েছিল, আর আমরা বলেছিলাম এটাই তো শেষ আর কবে আর কত নিবি।

 2 years ago 

ঠিকই বলেছেন আপনি স্কুল জীবনের স্মৃতি কখনোই ভুলার নয়। এগুলো চাইলেও আমরা ভুলতে পারব না। আপনার গল্পটি পড়ে প্রথমে আমার ভালো লেগেছে। অনেক কষ্টের পর যে এডমিট কার্ড হাতে পেয়েছেন। তা যখন আবার হারিয়ে ফেলেছে জেনে আমার কাছে খুবই খারাপ লেগেছে। এবং পরবর্তী পর্বে কিভাবে তা হাতে পেয়েছেন। না কি তা পাওয়া যায়নি তা জানার অপেক্ষায় রইলাম।। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ

 2 years ago 

স্কুল জীবন সবচেয়ে মজা আর আনন্দের সময়।অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে এই স্কুল জীবনে।আপনার গল্পটি পড়ে আমার অনেক ভাল লাগলো। ভাইয়া এডমিড কার্ড তো হারিয়ে ফেললেন।পরে কি এডমিড কার্ড পেয়েছিলেন? পরের পর্বের জন্য ওয়েট করতে হবে। গল্পটি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago (edited)

আপনার এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।২য় পর্বের মাধ্যমে শেয়ার করবো ইনশাআল্লাহ।

 2 years ago 

গল্পটি ভালো লাগার মতই আর ওবেশি ভালো লেগেছে স্কুল জীবনের স্মৃতির জন্য । আসলে সব স্মৃতি ভুলা যায় কিন্তু স্কুল জীবনের স্মৃতি ভোলার নয়। আপনার গল্পটি পড়ে আমার একটি কথা মনে পড়ে গেল। কিছুদিন আগে বেড়াতে গিয়ে আমাদেরও সিএনজিতে ব্যাগ ভুল করে রেখে আসছিলাম। আমি ভেবেছিলাম অন্যরা আমার ব্যাগটি নিয়ে এসেছে কিন্তু যখন গন্তব্য স্থানে পৌঁছলাম তখন দেখি আমার ব্যাগ আমার কাছে নেই। ধন্যবাদ সুন্দর একটি স্কুল জীবনের অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য

 2 years ago 

আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার সাথে এরকম ঘটনা ঘটেছে জেনে খুবই খারাপ লাগলো।

 2 years ago 
স্কুল কলেজের স্মৃতিগুলো দুঃখ এবং সুখ মিলিয়েই হয়। তবে সুখের হোক আর দুঃখের হোক এখন মাঝে মাঝে মনে হলে মনের অজান্তেই ভাল লাগে। মনে হয় স্কুল জীবনের দিনগুলি অনেক আনন্দের ছিল। আপনার আজকের পোস্ট পড়ে মনে হচ্ছে আপনি শুরুর দিকে অনেক ঘাবড়ে গিয়েছেন কারণ এডমিট কার্ড আপনি সিএনজির পিছনে ফেলে চলে এসেছেন। আমার মনে হচ্ছে আপনি এডমিট কার্ডটি পেয়েছেন কিন্তু কিভাবে পেয়েছেন তা জানার জন্য অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ ভাইয়া।
 2 years ago 

আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। দ্বিতীয় পর্বের মাধ্যমে জানতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।

 2 years ago 

কি বলেন, সিএনজিতে আপনার স্কুল ব্যাগ রয়ে গেছে। তাহলে তো অনেক সমস্যা। তার উপরে আবার আপনার এবং আপনার বন্ধুর এডমিট কার্ড রয়ে গেছে। কিভাবে সিএনজিটাকে খুঁজে পেলেন সেটা জানার খুবই আগ্রহ রয়েছে। আসলে স্কুল জীবনের কথা বলে একদমই শেষ করা যাবে না। স্কুল জীবনে আমাদের ভালো খারাপ সবকিছু মিলিয়ে অনেক কিছুই ঘটে। এখন সেই স্মৃতি গুলো মনে পড়লে বেশ খারাপ লাগে। আপনার গল্পটি পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো।

 2 years ago 

আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করছি দ্বিতীয় পর্বের মাধ্যমে জানতে পারবেন সিএনজি কিভাবে খুজে পেয়েছিলাম।

Coin Marketplace

STEEM 0.15
TRX 0.16
JST 0.028
BTC 67684.16
ETH 2412.87
USDT 1.00
SBD 2.33