আমাদের সিরাজগঞ্জেই শিশুদের জন্য গড়ে উঠেছে গ্রীন বাংলা পার্ক। আর এই শিশু পার্ক শিশুদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। কারণ শিশুদের খেলাধুলার জন্য অনেক সুন্দর ব্যবস্থা রয়েছে। পার্কের ভিতরে অনেক বড় বড় মাঠ রয়েছে। যেখানে এসে শিশুরা খেলাধুলা করবে এবং শিশুদের খেলাধুলার জন্য অনেক রকমের রাইডার রয়েছে। তা ছাড়াও শিশুরা এখানে অনেক ফুল সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারবে। কারণ শিশুরা যখন এখানে ভ্রমণ করতে আসবে। তখন এই পার্কের ভিতরে অনেক ধরনের ফুল ও পশু পাখির ভাস্কর্য দেখে তারা এই বিষয়ে জানতে পারবে। তাই এই পার্ক আমাদের সিরাজগঞ্জের শিশুদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। তাই আমি এই পার্কে ভ্রমণ করতে গিয়েছিলাম। তখন আমি ফটোগ্রাফি করেছিলাম, সেই ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে ভিডিওগ্রাফি নিয়ে আসলাম। আসলে ভিডিও করতে পেরে আমার খুবই ভালো লেগেছে। আর এই ভিডিওটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে পেরে আরো বেশি ভালো লাগছে। আশা করছি আমার এই ভিডিওটি দেখে আপনাদের ভালো লাগবে।

এই শিশু পার্কের ভেতরে সবচাইতে বেশি আমার ভালো লেগেছে ফুলের দৃশ্য। আর এই ফুলের দৃশ্যগুলো সবচাইতে বেশি আকর্ষণ করেছে। কারণ ফুল আমরা সকলে পছন্দ করি আর এই পার্কের ভিতর সবুজের দৃশ্য দেখলে যেন মনে হয় প্রকৃতির দৃশ্যগুলো যেন এই পার্কের ভিতর ফুটে উঠেছে। আর এই পার্কে আমাদের সিরাজগঞ্জ শহর থেকে চার থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। সিরাজগঞ্জ শহর থেকে সিএনজিতে মাত্র ২০ টাকা লাগে এই গ্রীন বাংলা পার্কের আসতে। আর এই পার্কের টিকিট ছিল ৫০ টাকা করে। তবে এই পার্কের ভেতরে আর একটি ব্যবস্থা করা হয়েছে। যদি আপনি ১৫০ টাকার প্যাকেজ নিয়ে থাকেন। তাহলে ৫০ টাকা টিকিট আর ১০০ টাকার খাবার দেওয়া হবে। যার কারণে এই সিস্টেমটা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। তাই আমি শুধু ৫০ টাকা দিয়ে টিকিট না কিনে আমি দেড়শ টাকা দিয়ে টিকিট কিনেছিলাম।যার কারণে রেস্টুরেন্টের ভিতরে একশ টাকার খাবারের খুবই সুন্দর একটা আইটেম আমি খেয়েছি এবং খাবারের মান অনেক ভালো ছিল। যার কারণে পার্কের ভিতরে ভ্রমণের মুহূর্তটা আমার বেশি ভালো লেগেছে।