অপরূপ সুন্দরময় সিরাজগঞ্জের নদীর পারে গড়ে উঠেছে রাসেল পার্ক, আর শিশুদের জন্য এই পার্ক তৈরি করা হয়েছে, রাসেল পার্কে দিন দিন যেন আরো সুন্দরময় করছে এবং শিশুদের খেলাধুলার ব্যবস্থা করে দিচ্ছে। তাই এই রাসেল পার্কে ভ্রমণ করেছি আর রাসেল পাকের সৌন্দর্যময় দৃশ্যগুলো ফটোগ্রাফি করে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে আসলাম। আসলে শিশুদের বেড়ে ওঠার জন্য, শিশু পার্ক গুলো অনেক বড় ভূমিকা রাখে। এখানে আসলে শিশুরা খেলাধুলার সাথে সাথে অন্যান্য শিশুদের সাথে পরিচিত হতে পারে। তাই শিশু পার্ক প্রত্যেকটা জেলায় দরকার, আর এই শিশু পার্ক থেকেই শিশুদের বেড়ে ওঠার অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তো বন্ধুরা শিশু পার্কের ভ্রমণের মুহূর্ত ও ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি, আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে।

এই শিশু পার্কের প্রবেশ করে আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছে, কারণ সুন্দর একটি রিক্সার ভাস্কর্য দেখতে পেলাম। এই রিক্সারটি আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছে। লোহা দিয়ে তৈরি করা এই রিক্সাটি। সাদা কালার করা হয়েছে। দেখতেই যেন অসাধারণ লাগছে। অনেকেই দেখতে পেলাম এই রিক্সার উপরে উঠে ফটোগ্রাফি করছে। তাই সেই দৃশ্যটি আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছে। তাই আপনাদের মাঝে ফটোগ্রাফি শেয়ার করলাম।

শিশুদের জন্য এখানে অনেক সুন্দর সুন্দর ভাস্কর্য তৈরি করা হয়েছে। তার মধ্যে দেখতে পেলাম হনুমান এবং অন্যান্য পশু পাখিরও ভাস্কর্য রয়েছে। আর এই ভাস্কর্য গুলো দেখে শিশুরা সে সম্পর্কে জানতে পারে এবং শিখতে পারে। তাই এই ভাস্কর্যগুলো শিশুদের জন্য শিক্ষা হিসেবে কাজ করছে।

তারপরে আমি দেখতে পেলাম হরিণের বাচ্চার ভাস্কর্য আর হরিণের বাচ্চার ভাস্কর্য গুলো আরো বেশি ভালো লেগেছে এবং সাদা বকেরও ভাস্কর্য দেখতে পেলাম। এই সাদা বকের ভাস্কর্যগুলো আরো সুন্দর ছিল। আসলে এইসব পশু পাখির ভাস্কর্য গুলো অসাধারণ ছিল।

এই শিশু পার্কে শিশুদের খেলার জন্য অনেক ব্যবস্থা রয়েছে। আসলে শিশুদের এই খেলাধুলার দৃশ্য গুলো দেখতে পেয়ে ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল। আসলে এখানে আসলেই যেন ছোটবেলা স্মৃতিগুলো স্মরণ করিয়ে দেয়।ছোটদের খেলার ব্যবস্থা অনেক সুন্দর ছিল। তারপরে দেখতে পেলাম ফুলের বাগান এবং সুন্দর একটি লাভের দৃশ্য রয়েছে।

এখানে আসলে শিশুরা আনন্দের সাথে সময়টা উপভোগ করে। আসলে এই শিশু পার্কে অন্যান্য শিশুরা খেলাধুলা করার জন্য আসে। সকলেই যখন একসাথে খেলাধুলা করে এবং তাদের মধ্যে কথা হয়। তখন শিশুদের বেড়ে ওঠার পেছনে অনেক বড় ভূমিকা রাখে। বাবা-মা শিশুদের সৌন্দর্যময় কিছু মুহূর্ত উপভোগ করার জন্য তারা যেন এই শিশু পার্কে চলে আসে।

বিকাল হতেই যেন আরো শিশুরা চলে আসে এবং বাবা-মা একসাথে তাদের বাচ্চাদের নিয়ে সময় উপভোগ করে। এখানে অনেক খেলাধুলার ব্যবস্থা রয়েছে। তেমনি বসে থাকার সুন্দর ব্যবস্থা রয়েছে। শিশুরা এখানে এসে নতুন নতুন জিনিসের সাথে পরিচিত হয় এবং খেলাধুলায় মেতে ওঠে। তাই সেই মুহূর্তগুলো শিশুদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।