আজকে ছুটির দিনে আমি চায়না বাঁধে গিয়েছিলাম। যমুনা নদীর এই বাঁধে গেলে মন ভালো হয়ে যা।য় আসলে বিকেল বেলা অপরূপ সৌন্দর্যময় মুহূর্ত উপভোগ করার জন্য এই চায়না বাঁধে যাওয়া। শীতের সময় বিকেলবেলা দেখতে পেলাম হাজার মানুষ আনাগোনা। আসলে তারপাশে যেন এই শীতের মুহূর্তগুলো আরো বেশি ফুটে উঠেছে। কারণ কুয়াশা ভাব যেন চলে এসেছিল। তার পরেও কুয়াশার মধ্যে চায়না বাঁদে নদীর পাড়ে আসলে মন ভালো হয়ে যায়। যার কারণে সকলেই নদীর পাড়ে আসে। আমারও আজকে নদীর পাড়ে যাওয়ার খুব ইচ্ছা জেগেছিল। সেজন্য আমি নদীর পাড়ে গিয়ে কিছু মুহূর্ত উপভোগ করেছি। আর সেই মুহূর্তগুলোই আপনাদের সাথে শেয়ার করতে আসলাম।

বিকেলবেলা অপরূপ সৌন্দর্যময় এই চায়না বাঁধে আসলাম। আসলে অনেক বড় আর এই বাঁধ। বাঁধ দিয়ে হেঁটে যেতে খুবই ভালো লাগতেছিল। দুপাশে অনেক গাছ লাগানো হয়েছে। এর আগে আমি এসে দেখেছিলাম। গাছগুলো অনেক ছোট ছোট ছিলো।তবে এবার এসে দেখতে পেলাম অনেক বড় বড় গাছে রয়েছে। কারণ এ বড় বড় গাছগুলো আগে লাগিয়ে ছিলো। করেছিল তাই এই গাছের দৃশ্য দেখতে পেয়ে ভালো লাগলো

চায়না বাঁধের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে চারপাশে গাছ লাগিয়েছে। এই গাছগুলো এর আগে আমি লাগানো দেখেছিলাম। তবে আজকে এসে দেখতে পেলাম অনেক বড় হয়েছে। কারণ এই গাছগুলো চায়না বাঁধকে আরো শক্তিশালী করছে এবং এখানকার পরিবেশ আরো ভালো রাখছে। কারণ গাছ আমাদের পরিবেশকে সুন্দর করে।

দুইপাশে গাছ লাগানো মাঝখান দিয়ে রাস্তায়, এত সুন্দর পরিবেশ সত্যি এখানে যে আসবে সেই যেন এই প্রকৃতির প্রেমে পড়ে যাবে এবং নদীর পারে টার্বাইন রয়েছে। এই টারবাইন যখন ঘোরে তখন আরো বেশি সুন্দর্যময় লাগে। তাই অনেকদিন পর এই চায়না বাঁধের সৌন্দর্য দেখতে পেয়ে অনেক বেশি ভালো লাগলো। আসলে শীতের এই কুয়াশার মধ্যে দিয়ে অনেকদিন ধরে চায়না বাঁধে সময় পার করেছি। আজকে আসতে পেরে তাই বেশি ভালো লেগেছে।

এই নদীর অন্য পাশে তাকিয়ে দেখতে পেলাম পানি অনেক কমে গেছে। যার কারণে ফসলের জমি বের হয়েছে। আর এখানে অনেকে ফসল ও চাষাবাদ করেছে। তার পর খালি মাঠ দেখতে পেলাম। এই মাঠে অনেক মানুষ খেলাধুলা করছে। আসলে বিকেলবেলা আসলে এই নদীর পাড়ে খেলাধুলার দৃশ্য দেখতে পাওয়া যায়।

এই বাঁধের পাশ দিয়ে আমি হেঁটে যাচ্ছিলাম। হেঁটে যাওয়ার পথে দেখতে পেলাম বাঁধের পাশে ফসলের জমি। আসলে এগুলোতে নদীর পানি দিয়ে ভরে ছিল। এখন পানি কমে যাওয়ার কারণে ফসলের চাষাবাদ করেছে। আর সবুজ প্রকৃতির এই ফসলের দৃশ্যগুলো যেন নদীর সৌন্দর্যকে বৃদ্ধি করেছে। দেখতে পেয়ে তাই খুবই ভালো লাগলো।

অপরূপ সৌন্দর্যময় এই নদীর পাড়ে দৃশ্যগুলো দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লেগেছে। আসলে সবুজ প্রকৃতির দৃশ্যগুলো নদীর পাড়ে উপভোগ করলাম। আর নদীর পারে শীতল প্রকৃতির দৃশ্যগুলোর মাঝে কিছু মুহূর্ত উপভোগ করতে পেরে আমি আনন্দিত এবং বিকেল বেলা সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য দেখতে পেলাম সেই মুহূর্তটা ফটোগ্রাফি করেছি।