গত শুক্রবারে ছুটির দিন থাকায় বন্ধুদের সাথে নিয়ে ভ্রমণ করার ইচ্ছা জাগল। তাই বন্ধুদের ফোন দিয়ে বললাম চলো আজকে আমরা যমুনা নদীর পাড়ে যাবো। বিকেলবেলা প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যময় পরিবেশ উপভোগ করব। শুক্রবার বিকেল বেলা নদীর পাড়ে অনেক ভিড় হয়। এই দিনটি ছুটি থাকার কারণে নদীর পাড়ে হাজার মানুষের আনাগোনা দেখা যায়। নদীর সৌন্দর্যময় দৃশ্য উপভোগ করতে সকলেই আসে।নদীর পারে এসে নৌকা ভ্রমণের মজাটাই অন্যরকম। তাই আমরা নদীর পাড়ে আসলাম। নদীর পাড়ে এসে সুন্দর পরিবেশ উপভোগ করলাম। নদীর পাড়ে মুক্ত বাতাসে নিরিবিলি পরিবেশে। এই সুন্দর পরিবেশ উপভোগ করার জন্য নদীর পাড়ে এসেছি। আসলে নদীর পাড়ে মুক্ত বাতাসে যেন অনেকটাই মন ভালো হয়ে যায়। কি অপরূপ সৌন্দর্য দৃশ্য আর নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে নদীর যেন যৌবন ফিরে পেয়েছে। নদীর বুকে লঞ্চ, স্টিমার চলাচল করছে এই দৃশ্যগুলো দেখতে খুবই ভালো লাগে। তাই বন্ধুদের সাথে নিয়ে নদীর পাড়ে আসলাম। সুন্দর দৃশ্য উপভোগ করার জন্য। তাই কিছু ফটোগ্রাফি করে আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। আশা করছি ফটোগ্রাফিক আপনাদের ভালো লাগবে।

নদীর সৌন্দর্য দৃশ্য উপভোগ করার জন্য আমরা বিকাল পাঁচটার সময় নদীর পাড়ে আসলাম। বিকাল পাঁচটার সময় নদীর পাড়ে এসে দেখতে পেলাম, নদীর পাড় দিয়ে হাজার মানুষ বসে রয়েছে এবং আজকের শুক্রবার থাকার কারণে অনেক মানুষ এসেছে। তাই এখানে ছোট একটি মেলার আয়োজন করা হয়েছে। এই সৌন্দর্য দৃশ্য উপভোগ করছি। ছোট ছোট বাচ্চারা মেলায় ভিতরে তাদের খেলনা এবং খাবার কিনছে। দৃশ্য গুলো দেখে আমার অনেক ভালো লাগলো।

নদীর পাড়ে এসে যেন মনটা ভালো হয়ে গেলো। নদী শীতল বাতাসে আমার মন জুড়িয়ে গেল। নীল আকাশের সৌন্দর্য যেন অপরূপ ভাবে ফুটে উঠেছে। সত্যিই বিকেল বেলার এই সুন্দর আবহাওয়ার মধ্যে যেন অন্যরকম অনুভূতি কাজ করছে। মনের ভিতর খুব আনন্দ কাজ করতেছিল।

বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত আত্মজীবনী একটি বই রয়েছে। এই বইয়ের আলোকে সুন্দর একটি ভাস্কর্য তৈরি করা হয়েছে। ভাস্কর্য চারপাশে ফুলের বাগান, সৌন্দর্যময় দৃশ্য দেখে মন ভরে যায়। এখানে আমরা আসলাম এবং কিছু ফটোগ্রাফি করলাম। সত্যি দেখে খুবই ভালো লাগলো।

নদীর পরে দেখতে পেলাম এক বৃদ্ধ চাচার একটি নৌকার মতো গাড়ি বানিয়েছে। এই গাড়িকে করে মানুষ ভ্রমণ করছে। সত্যি দৃশ্যটি দেখে খুবই ভালো লাগলো। নদীর পাড়ে অপরূপ সৌন্দর্যময় পরিবেশের মধ্যে এই নৌকায় করে ভ্রমণ করতে অনেক আনন্দ। আমার খুবই ভালো লেগেছে দেখে।

তারপরে আমি নদীর পারে চলে আসলাম। নদীর পাড়ে এসে খুবই ভালো লাগলো। চারদিকে যেন পানি আর পানি। কি অপরূপ সৌন্দর্যময় দৃশ্য, দেখে মন ভরে গেল। শীতল বাতাসে যেন মন জুড়িয়ে যাচ্ছে এবং আকাশের দিকে তাকিয়ে দেখলাম। নীল আকাশে সাদা মেঘের অপরূপ সৌন্দর্যময় দৃশ্য। সত্যিই আমার মন মুগ্ধ হয়ে গেছে।

দুচোখ যতদূর যায় শুধু পানি আর পানি দেখা যায়। নদীর বুকে যেন যৌবন ফিরে পেয়েছে। কি অপরূপ সৌন্দর্যময় দৃশ্য। নদীর পানি আমি পর্শ করলাম। আমার খুবই ভাল লাগল। আকাশের দিকে তাকিয়ে দেখতে পেলাম সাদা মেঘগুলো যেন নদীকে পর্শ করেছে। এই অপরূপ সৌন্দর্যময় প্রকৃতির মাঝে ভ্রমণ করতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত।

নদীর পাড়ে অপরূপ সৌন্দর্যময় এই প্রকৃতির মধ্যে অনেকেই নৌকা ভ্রমণ করছে। নদীর পারে আমি অনেক নৌকা দেখতে পেলাম। তাই আমার বন্ধুরা বললাম নৌকায় করে ভ্রমণ করবো।আমারও ভ্রমণ করার ইচ্ছা জাগল। কারণ নৌকায় করে ভ্রমণ করলে নদীর সুন্দর প্রকৃতির উপভোগ করা যায়।নদীর মুক্তবাতাস ভালোভাবে উপভোগ করা যায়। তাই আমরা নৌকা ভ্রমণে সিদ্ধান্ত নিলাম। নৌকা ভ্রমণের জন্য আমরা নৌকার মাঝিদের সাথে কথা বলতে লাগলাম।