⛈️আমার বাংলা ব্লগ" 🌦️প্রতিযোগিতা - ১৯ || বৃষ্টির দিনের স্মৃতিময় আমার অনুভূতি🌦//⛈[10℅ shy-fox]💗
হ্যা লো বন্ধুরা,কেমন আছেন সবাই? আশাকরি সকলেই সুস্থ আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় খুব ভাল আছি। আমি @rayhan111 🇧🇩 বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগ থেকে।
অন্যান্য দিনের তুলনায় বৃষ্টির দিন গুলো অন্যরকম হয়ে থাকে, আর এই বৃষ্টির দিনগুলো প্রতিটা মানুষের কাছে এক নতুন স্মৃতি তৈরি করে। এই বৃষ্টির দিন নিয়ে মানুষের মধ্যে অনুভূতি শেষ নেই। আসলে বৃষ্টির দিনের অনুভূতিগুলো আমরা আমার বাংলা ব্লগ। কমিউনিটির প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমরা বৃষ্টির দিনের সুন্দর অনুভূতি গুলো জানতে পারবো। আসলে এই বৃষ্টির দিনের অনুভূতি নিয়ে প্রতিযোগিতা আয়োজন করার জন্য এডমিন মডারেটরদের অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। কারণ এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমরা বৃষ্টি দিনের মজার মজার অনুভূতি গুলো শেয়ার করতে পারছি এবং জানতে পারছি। বৃষ্টি নিয়ে অনুভূতিগুলো অন্যরকম হয়ে থাকে এটা প্রতিটা মানুষের ক্ষেত্রে ঘটে, তাই বৃষ্টি নিয়ে আজকে আমি আমার অনুভূতি আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে আসলাম।
Source
বৃষ্টির দিনে গল্প বলতেই ছোটবেলার সেই স্মৃতিগুলো বার বার মনে পড়ে যাচ্ছে। আসলে এখন শহরে থাকি তাই বৃষ্টির অনুভূতিগুলো আগের মত অনুভব করতে পারি না। যখন গ্রামে থাকতাম তখন বৃষ্টির দিনে বন্ধুদের সাথে নিয়ে বৃষ্টিতে ভিজতাম। আসলে বন্ধুদের সাথে নিয়ে ভিজতে খুবি ভালো লাগে।বন্ধুদের সাথে ভিজতে মজা লাগলেও মা কখনোই বৃষ্টির সময় আমাকে বাইরে যেতে দিত না, বাবাও যেতে দিত না। তবে বিশেষ করে মা এর সামনে দিয়ে কখনই বৃষ্টিতে ভিজতে পারতাম না। আমাকে দুষ্টামি করে ফাঁকি দিয়ে বৃষ্টিতে ভিজতাম। বন্ধুদের সাথে ভিজতে খুবই ভাল লাগত। ছোটবেলার বন্ধুদের সাথে আমতলাতে গিয়ে আম কুড়াতাম। আসলে বৃষ্টির সময় আম কুড়াতে খুবই ভালো লাগে। অনেকেই এই বৃষ্টির সময় তাদের গাছের আম কুড়ায় না। আমরা বৃষ্টির সময় আলম কুড়াতাম। ছোট ছোট গাছ থেকে আমার বন্ধু রফিক আম গাছে উঠে আম পাড়তে। মজাটা সত্যি অসাধারণ ছিল।তখন আমরা আম কুড়িয়ে রেখে আবার দৌড়ে গিয়ে পুকুরে গোসল করতাম। বন্ধুদের সাথে এই গোসলের মুহূর্তটা অসাধারণ। বৃষ্টির মধ্যে পুকুরে গোসল আবার বৃষ্টির মধ্যে মাটিতে চিলিপ খাওয়া।যাইহোক,বৃষ্টির শেষে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যময় দৃশ্য আরো ভালো লাগে। কারণ বৃষ্টির শেষে প্রকৃতির ঠান্ডা এবং আকাশটা খুবই সুন্দর লাগে, পরিবেশটা তখন উপভোগ করতে খুবই ভালো লাগে আমার
বৃষ্টির দিনে আমাদের প্রত্যেকের জীবনে অনেক স্মৃতি রয়েছে। সেখান থেকে আজকে আমার জীবনে ঘটে যাওয়া একটি স্মৃতিময় গল্প আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। আসলে বৃষ্টির দিনে এই স্মৃতিময় গল্পটি আমার সারা জীবন মনে থাকবে। তাই আপনাদের সাথে আমার গল্পটি শেয়ার করতে পেরে আমারও অনেক ভালো লাগবে।
Source
আমি তখন ক্লাস টেনে পড়ি। আমার বন্ধু সুজন, সাজু এবং রফিক এই চারজন মিলে স্কুলে অনেক দুষ্টামি এবং ভালো পড়াশোনাও করতাম। তবে দুষ্টামিটা ছিল একটু বেশি, আর সেই দুষ্টামিটা চোখে ধরা পড়লো আমাদের স্কুলের সায়রা ম্যাডামের হাতে,সায়রা ম্যাডামকে মানেই এক আতঙ্ক, সে খুবই ড্যাঞ্জারাস এবং ছাত্রদের সাথে কঠোর ব্যবহার করে। পড়াশোনার বিষয়ে কঠোর এবং তার কথাবার্তাও কিরকম যেন কঠোরতা। তাকে দেখলেই সবাই ভয় পেতাম।একদিন ক্লাসে পড়া নিয়ে এবং বেশি কথাবার্তা বলা নিয়ে সুজনকে অনেক অপমান করে। তাই সুজনের অনেক রাগ হয়। সুজন বলে আমি সায়রা ম্যাডামের এই অপমানের প্রতিশোধ নেব। আমি না করলাম বললাম আমাদেরইতো ম্যাডাম বাদ দেয়, কিন্তু সুজন একটু তেড়া টাইপের সেজন্য সুজন ম্যাডামের নাম্বার নিয়ে একের পর এক নাম্বার থেকে মিসকল দিতে লাগল। ওদিকে সয়রা ম্যাডাম বিরক্ত হয়ে গেল। পরের দিন স্কুলে এসে সায়রা ম্যাডাম ক্লাসে এসে বলতেছে আমাকে কে যেনো নাম্বার থেকে মিস কল দিয়ে বিরক্ত করে। এসে তাকে ধরতে পারলে খবর আছে, কিন্তু আমরা বললাম ম্যাডাম আপনি আমাদের গুরুজন আপনার সাথে কে বা কারা এই ব্যবহার করে, এতো সাহস। হয়তো অন্য কেউ ম্যাডাম। ম্যাডাম বলল আমি বুঝি সবই কিন্তু ধরতে পারছিনা। তারপরে একদি সুজন তার ফোন দিয়ে মিসকল দিতে গিয়ে দেখে সুজনের নাম্বারটা ব্যাক লিস্টে রাখা।তাই সুজন আমার নাম্বার দিয়ে মিস কল দিতে লাগলো।
সায়রা ম্যাডাম বিরক্ত হয়ে তার ফোনটি বাসায় রেখে আসলো এবং বাসায় যে ফোন ব্যবহার করে সেই ফোনটি নিয়ে স্কুলে আসলো। আমরা স্কুলে এসে মিসকল দেই কিন্তু সায়রা ম্যাডামের ফোন বাজে না। হঠাৎ কি হলো কল ঢুকে কিন্তু বুঝতে পারলাম না। পরে দেখতে পেলাম একটি অপরিচিত নাম্বার থেকে আমাকে কল দেয়া হয়েছে অর্থাৎ সায়রা ম্যাডামের ওই ফোনে অন্য নাম্বার থেকে আমাকে কল দিয়েছ।আর কলটা যে তার মেয়ে দিয়েছে এটা আমি বুঝতে পারিনি।তবে সায়রা ম্যাডামের মেয়ের নাম ছিল জান্নাতি,আর জান্নাতি আমাদের স্কুলের নবম শ্রেণীতে পড়েতো।তবে জান্নাতি হয়তোবা আমাকে মনে মনে পছন্দ করে।সে আমার দিকে তাকিয়ে থাকতো এবং আমার সাথে কথা বলতে চাই তো। আমিও দেখতাম বিষয়গুলো কিন্তু তার মা মানে আমাদের সায়রা ম্যাডাম অনেক কড়া, তাই আমি জান্নাতির সাথে ঔভাবে কথা বলার সাহস পায়নি।অপরিচিত সেই নাম্বারে জান্নাতির সাথে দিনের পর দিন কথা বলতে বলতে একটা সম্পর্কে জড়িয়ে গেলাম। তাই আমরা দেখা করতে চাইলাম। আমরা ঠিক করলাম আমাদের পাশের গ্রামে নদীর পাড়ে বটগাছ আছে। সেই বটগাছের ছায়াতরে আমরা দেখা করব। জান্নাতি রাজি হল এবং সে শুক্রবারে সকাল ১০ টায় আসতে চাইল।
Source
প্রথমেই বলে রাখি তখন ছিল বর্ষাকাল আর বর্ষাকালে মাঝেমধ্যে বৃষ্টি নামে কখন বৃষ্টি নামে কেউ বলতে পারবে না। আমি বাসা থেকে বের হলাম একটা ছাতা নিয়ে বের হতে চাইলাম কিন্তু বের হলাম না। ভাবলাম আজকে বৃষ্টি হবে না। তো আমি ১০ টার আগেই গিয়ে নদীর পাড়ে বড়তলা বসে আছি। এরমধ্যে একটু পরেই জান্নাতি চলে আসলো। জান্নাতিকে দেখে আমি অবাক। আমি বললাম জান্নাতি তুমি এখানে কেন। সে বলল আজকে আমি এখানে এসেছি একটা ছেলেকে ধরতে। সে আমার আম্মুকে বারবার ফোন দিয়ে বিরক্ত করে। এই কথাটা শুনে আমি অবাক হয়ে গেলাম। আরে জান্নাতি তাহলে ভালোবাসে না। সে আসলে কে তার মাকে বিকক্ত করে সেটা ধরার জন্য এসেছে। সত্যি কথাটা শুনে কিরকম যেন ভয় লাগলো এবং আমি বললাম ঠিক আছে যদি তাকে তুমি ধরতে পারো তাহলে কি করবে।জান্নাতি বললো যা করার আমার আম্মু করবে, আমি শুধু দেখবো কে সে।আমি অবাক হয়ে একটু পরে বললাম তাহলে চলো তোমার আম্মার কাছে আমাকে নিয়ে চলো। আমি সেই ছেলে যে ম্যাডামকে ডিস্টার্ব করতাম। জান্নাতি অবাক হয়ে বললো কি বলেন, আপনি ডিস্টার্ব করবে, এটা হতে পারে না।আমি তখন বিস্তারিত ঘটনা জান্নাতিকে বললাম। আসলে আমি না, আমার বন্ধু সুজন রাগে এই কাজ করেছে।আর তোমার সাথে এতদিন আমি কথা বলেছি।তখন আকাশের অবস্থা ভাল ছিল না মেঘ ছিল বৃষ্টি নামবে,আমি বললাম জান্নাতি আকাশের অবস্থা ভালো না, বৃষ্টি নামবে হয়তো। তখন জান্নাতি বললো আপনাকে একটা কথা বলতে চায়, বলেই চলে যাবো, আমি বললাম ঠিক আছে বললো,তখন জান্নাতি বললো আপনার সাথে স্কুলে অনেক কথা বলতে চায় কিন্তু বলা হয় না।আসলে আপনাকে আমার ভালো লাগে।
জান্নাতির কথা শুনে আমার বুকের মধ্যে যেন অনেক সাহস পেলাম। আমিও বললাম তোমাকে আমারও অনেক ভালো লাগে কিন্তু সায়মা ম্যাডাম তোমার আম্মার ভয়ে আমি তোমাকে কিছু বলিনি। জান্নাতি বলল এটা আমি বুঝতে পেরেছিলাম। যে আপনি আমার আম্মাকে অনেক ভয় পান।তবে আপনাকে আমার ভালো লাগে, আমি বললাম তোমাকে আমারও ভালো লাগে এবং আমি তোমাকে ভালোবাসি।তখন আমার অনেক ভালো লাগতেছিল। আমার ভিতরে অন্য রকম আনন্দ কাজ করতেছিল। প্রিয় মানুষের সাথে এই প্রথম পাশাপাশি বসে গল্প করতে ছিলাম,তার মধ্যে বৃষ্টি নেমে আসলো। বৃষ্টিতে আমি ভিজে যাচ্ছি। তবুও বাড়ি যেতে ইচ্ছা করছে না।আমার কাছে কোন ছাতা নেই।জান্নাতি তার ব্যাগ থেকে একটি ছাতা বের করল।বের করে আমার মাথার উপর ধরলো। আমি বললাম আমি বৃষ্টিতে ভিজলে সমস্যা নেই। তুমি নিজেকে সেভ করো। সে বলল না দুজনের একটা ছাতা দিয়েই হয়ে যাবে।নদীর পাড়ে বট গাছের ছায়ার তলে বৃষ্টির মধ্যে ছাতা মাথায় দিয়ে বসে ছিলাম। বৃষ্টির কারণে আশেপাশে কোন মানুষ ছিল না। আমরা দুজন নদীর বুকে বৃষ্টি ফোটা পরছে এই সৌন্দর্যময় দৃশ্য উপভোগ করতে ছিলাম।খুবই ভালো লাগতেছিল। এমনিতেই মনের ভিতর আনন্দের বৃষ্টি হচ্ছিল। ভালোবাসার প্রিয় মানুষের সাথে পাশাপাশি বসে হাতে হাত রাখে বৃষ্টির ফোটা স্পর্শ করতে কি যে ভালো লেগেছে ভাষায় প্রকাশ করতে পাড়বো না।অন্য রকম শান্তি লাগতে ছিলো। নদীর বুকে বৃষ্টির দৃশ্যগুলো তখন যেন রঙিন লাগতেছিল। খুবই আনন্দময় মুহূর্ত সত্যি ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। জান্নাতি আমার হাত ধরল আমার হাত ধরে আছে অন্য রকম অনুভূতি কাজ করতেছিল আমার মধ্যে। সত্যিই বৃষ্টির দিনে এই অনুভূতি আমার জীবনে চেষ্ট অনুভূতি ছিলো।ঐ মুহূর্তটা আমার জীবন থেকে কখনো হারিয়ে যাবে না।
Source
বৃষ্টির মধ্যে নদীর পাড়ে এক অপরূপ সৌন্দর্যময় প্রকৃতির পরিবেশের মধ্যে প্রিয় মানুষটিকে কাছে পাওয়ার এটি যে কত আনন্দের মুহূর্ত আমি তখনই উপলব্ধি করতে পেরেছি। সেই মুহূর্তটা এখন আমার চোখের সামনে ভাসে। আসলে সেই মুহূর্তটা আমি কখনো ভুলতে পারবো না। বৃষ্টির দিনে অপরূপ সৌন্দর্যময় নদীর প্রকৃতির মধ্যে প্রিয় মানুষটির হাতে হাত রেখে ভালোবাসার গল্প করা এই মুহূর্তটা বৃষ্টির দিনের চেষ্ট দিন ছিল আমার।সেই প্রিয় মানুষটি আজও আমার পাশে আছে আর ভবিষ্যতেও পাশে থাকবে ইনশাআল্লাহ। তাই আমার বৃষ্টির দিনের স্মৃতির পাতা থেকে চেষ্ট এই গল্পটি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। আশা করছি আমার গল্পটি আপনাদের ভাল লেগেছে।🙏💗🙏
প্রথমেই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া আমাদের মাঝে এত সুন্দরভাবে বৃষ্টি দিনেট স্মৃতিময় দিনের মুহূর্তগুলো এত সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য।বৃষ্টির দিন যেন এক আলাদা অনুভূতি, এক আলাদা স্মৃতি বহন করে। যাইহোক আপনার বৃষ্টির দিনের স্মৃতিময় মুহূর্ত গুলো পড়ে খুবই ভালো লাগলো।
আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।
প্রথমে আপনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি এত সুন্দর একটা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনার বৃষ্টির দিনে অনুভূতির সত্যিই অসাধারণ ছিল। এরকম প্রতিযোগিতা না আসলেই জানতে পারতাম না। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনার সুন্দর মন্তব্য পেয়ে আমার খুবই ভালো লাগছে, ধন্যবাদ আপনাকে।
বৃষ্টির দিনে ছোটবেলায় অনেক মজা হত। আপনার মতো আমিও আমার বন্ধুদের সাথে ভিজতাম। মাঝে মাঝে মাঠে ফুটবল খেলতাম। কি যে মজা হত তা আসলে বলে বুঝানো যাবে না। অনেক ভাল লাগলা আপনার গল্পটি পড়ে।
আপনার সুন্দর মন্তব্য পেয়ে আমার খুবই ভালো লাগছে, ধন্যবাদ আপনাকে।আসলেই ছোট বেলার দিন গুলো বৃষ্টিতে বেশি মজা হতো।
বৃষ্টি নিয়েও মনোমুগ্ধকর অনুভূতি শেয়ার করেছেন আপনি আমাদের মাঝে যা দেখে আমার খুব ভালো লেগেছে। অবশ্য আপনার অনুভূতিটা শেয়ার করায় আমি মুগ্ধ। নতুন ধারণা অর্জন করতে পারলাম আপনার সম্পর্কে।
আপনার সুন্দর মতামত পেয়ে আমার খুবই ভালো লাগছে।
আপনি বৃষ্টির দিনের এত সুন্দর কাহিনী আমাদের মাঝখানে উপহার দিয়েছেন বলে অসংখ্য ধন্যবাদ ।আমার বাংলা ব্লগ এত সুন্দর একটি কনটেস্ট আয়োজন করেছে বলে আপনার এই কাহিনীটি আমরা জানতে পারলাম ।আপনার প্রতি অসংখ্য কৃতজ্ঞতা এবং শুভকামনা থাকলো
এত সুন্দর মন্তব্য করে আমাকে উৎসাহিত করেছেন, সেজন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ