"আমার বাংলা ব্লগ" 💗প্রতিযোগিতা -২২ // 💗আমার প্রথম মোবাইল ফোন হাতে পাওয়ার অনুভূতি।🌹[10% shy-fox]
হ্যা লো বন্ধুরা,কেমন আছেন সবাই? আশাকরি সকলেই সুস্থ আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় খুব ভাল আছি। আমি @rayhan111 🇧🇩 বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগ থেকে।
আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের পক্ষ থেকে ২২ তম প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। আর ২২ তম প্রতিযোগিতাটি সত্যিই অসাধারণ। এই প্রতিযোগিতাটি হল শেয়ার করো তোমার জীবনের প্রথম মোবাইল ফোন পাওয়ার অনুভূতি। আসলে আমাদের জীবনের প্রথম মোবাইল ফোন করুন পাওয়া অনুভূতি অন্যরকম অনুভূতি। এই অনুভূতির যেমন অনেক আনন্দের, তেমনি জড়িয়ে রয়েছে আমাদের ভিতরে অনেক স্মৃতিময় গল্প। আর এই প্রতিযোগিতাটি মাধ্যমে আমরা সেই অনুভূতি গুলো শেয়ার করতে পারবো এবং জানতেও পারবো।তাই বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাই আমাদের প্রাণ প্রিয় @rme দাদাকে এবং বিষয়েভাবে ধন্যবাদ জানাই @shuvo35 ভাইকে । সকল এডমিন ও মডারেটরদের অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমরা প্রত্যেকের জীবনের প্রথম মোবাইল ফোন পাওয়ার অনুভূতি জানতে পারব।তাই আজকে আমি আমার জীবনের প্রথম মোবাইল ফোন পাওয়ার স্মৃতিময় অনুভূতি আপনাদের মাঝে শেয়ার করছি,আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে,,,।
সময়টা ছিল ২০১০ সাল। আমি তখন ক্লাস সিক্সে পড়ি। আর যখন আমি সিক্সে পড়ি, তখন আমাদের বন্ধুরা ক্লাসের কেউ ফোন ব্যাবহার করত না। শুধু আমাদের ক্লাসে রবিন নামে একটা ছেলে ছিল। সে ছিল চেয়ারম্যানের ছেলে। সে মাঝেমধ্যে ফোন নিয়ে আসত এবং তার ফোন ছিল Symphony।এই ফোনের ক্যামেরা ছিল এবং গেম ছিল।রবিন গেম খেলতো। আমরা সবাই তার ফোনে গেম খেলা দেখতাম এবং অনেক আনন্দ উপভোগ করতাম। ওই সময় মনে মনে ভাবছিলাম যদি আমার একটা এরকম ফোন থাকতো তাহলে কতই না ভালো হতো।রবিনয়ের ফোনে গেম খেলার জন্য অনেকবার রবিনের কাছ থেকে চাইতাম।কিন্তু রবিন দিতে চাইত না। সে খেলত, আমরা দেখতাম তাই অনেক আনন্দ লাগতো।
একদিন আমি আমার খালাতো ভাইয়ের বাড়িতে আসলাম। খালাতো ভাই তখন ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে পড়ে। সেও বাড়িতে এসেছে এবং তার সাথে আমি দেখা করতে গিয়েছি। ভাইয়াদের বাড়িতে গিয়ে আমি ভাইয়ের সাথে গল্প করলাম এবং ভাইয়ের কাছে দেখতে পেলাম অনেক বড় একটি ফোন। আর এই ফোনটি স্কিন টাচ ছিল। ফোনটা দেখে আমি আশ্চর্য হয়ে গেলাম। এই ফোনের স্ক্রিনে কিভাবে কাজ করে। এরকম ভাইয়ের কাছে অনেক প্রশ্ন করতে লাগলাম। তো ভাই আমাকে সবকিছু বলল, তার তখন মাথায় গুরতে ছিল আমার যদি এমন একটা ফোন থাকতো। তারপরে আমি ভাইয়ার টেবিলয়ের পরানো বক্স খুলে দেখতে পেলাম সেখানে একটি নোকিয়া ফোন আছে। আর এই নোকিয়া ফোনটি ভাইয়া আগে ব্যবহার করতো নষ্ট হয়েছে তাই ফেলে দিয়েছে।আমি বললাম ভাইয়া এটা তো ফোনটা এখানে পড়ে আছে। আমি এটা নিয়ে চালাই। ভাইয়া বলল এটা নষ্ট হয়ে গেছে, এটা সারতে অনেক টাকা লাগবে। তুই এটা পারবি না। আমি বললাম নিয়ে যাই, আমি সেরে ব্যবহার করবো।ভাইয়া বলল ঠিক আছে দেখ। আমি তখন ঐ ফোনটা নিয়েই অনেক খুশি।ফোনটা নিয়ে আর দেরি করলাম না তখনি বাড়িতে আসলাম।আমার হাতে মোবাইল ফোন অন্য রকম একটা আনন্দ হচ্ছিল। আমার খুবই ভালো লাগতেছিল।
নষ্ট ফোন হলে কি হবে বাড়িতে এনে আমি খুবই খুশি। আমাদের বাড়ির আশেপাশের সকল আমার বন্ধুদের দেখালাম। আমার মোবাইল তারা দেখে অবাক।আমি অনেক খুশি পরেরদিন স্কুলে নিয়ে গেলাম। স্কুলে বন্ধুদের দেখালাম। তারা বলল এই ফোন তো কিছু হচ্ছেনা, আলো জ্বলে না কেন। আমি বললাম এটা আলো জ্বলবে,একটু সমস্যা কাল ঠিক হয়ে যাবে।পরের দিন সকালবেলা দেখি সুজন আমাদের বাড়িতে এসেছে।এসে বলছে বন্ধু তোর মোবাইল কি ঠিক হয়েছে।আমি বললাম না ঠিক হয়নি।বললাম আজকে বাজারে যাব, সুজন বলল চল তোর সাথে আমিও যাবো। তাই সুজনকে নিয়ে বাজারে গেলাম। বাজারে গিয়ে একটা মেকারকে দেখালাম। অনেকবার দেখল, দেখে বলল যে এই ফোনটা ঠিক করা যাবে না। যখন এই কথা বলল যে ফোনটা ঠিক করা যাবে না। তখন খুবই কষ্ট লাগলো। এতটা কষ্ট এর আগে লাগেনি। সত্যিই ফোনটা নিয়ে অনেক স্বপ্ন ছিল স্কুলের সকল বন্ধুদের দেখিয়ে ছিলাম।আর বড় গলায় বলে আসছি।তাই মোবাইল ঠিক হবে না জানার পর খুবি খারাপ লাগলো।
এতটা খারাপ লাগছে যে আমি তিন দিন স্কুলে যায়নি এবং ঠিক মত খাওয়া দাওয়া করিনি।মা আমাকে বলল কি হয়েছে বাবা, খাওয়া দাওয়া করস না ক্যান। মাকে আমি সবকিছু বললাম। মা বলল যে আমি তোকে ফোন কিনে দেবো। যে ভাবে হোক আমি তোকে ফোন কিনে দেব। তুই চিন্তা করিস না। তুই খাওয়া দরকার এবং ইস্কুলে যাবি। ভালো রেজাল্ট যদি করোস তাইলে আমি মোবাইল কিনে দেবো।মার হাত ধরে বললাম মা আমাকে তুমি শুধু মোবাই কিনে দাও আমি খুব ভালো করে পড়াশোনা করবো। মা বললো কথা যানি মনে থাকে।তখন মা বললো অনেক ভালো ফোন কিনে দিবো তোমাকে। আমার চাচাতো ভাই সৌদি আরবে থাকে আসবে এক মাস পর,কাল আমি তোমার চাচাতো মামাকে বললো তোমার জন্য মোবাইল আনবে।মার কথাটা শুনে অনেক ভালো লাগলো। তাই খাওয়া দাওয়া শুরু করে দিলাম। মা অনেক খুশি হল এবং পরদিন স্কুলে গেলাম। স্কুলের বন্ধুদের বললাম সমস্যা নেই এক মাস পরে দেখবি আমার ফোন।
একটা মাস আমার কাছে একটা বছর মনে হয়েছে। প্রতিদিন মনে হয়েছে কবে মাসটা শেষ হবে। কবে মামা আসবে, কবে আমি আমার ফোনটা হাতে পাব। সত্যিই ওই একটা মাস আমার কাছে কিভাবে পার হয়েছে সেটা আমি আপনাদের বলে বুঝাতে পারব না। খুবই অপেক্ষা করেছি, আর অপেক্ষার মাসটা যেন পারি হচ্ছিল না।সত্যিই একটা মাস আমার কাছে একটা বছর মনে হয়েছে। কবে শেষ হবে শুধু এটাই ভাবতাম। অবশেষে মামা দেশে আসলো। মামা দেশে আসলার কথা শুনেই আমার মাকে নিয়ে মামা বাড়িতে চলে আসলাম।এসে দেখি মামা ঘুমিয়ে আছে, আমি মাকে ডাতে বললাম,মা ডাকতে চাইলো নানী মানা করলো যে একটু আগে ঘুমাইছে ডেকো না।তখন আর অপেক্ষা করতে পারতেছিলাম।খুবই কষ্ট হচ্ছিল, মনের ভিতর শুধু কৌতূহল ছিল। কখন ফোনটা হাতে পাব। কখন আমার মনে শান্তি আসবে। সত্যি তখন আমার কেমন লাগছে, ছটফট করতে ছিলাম এদিক ওদিক হাঁটাহাটি করতে ছিলাম। কেন মামা ঘুম থেকে উঠে না। কি রকম একটা অনুভূতি ছিল সেটাও বলে বুঝাতে পারব না।তারপরে আবার আমি মাকে বললাম মা মামাকে একটু বলো না।মামাকে একটু ডাকো। মা বলল দাঁড়াও একটা মাস অপেক্ষা করেছো। আর আজকে দিন অপেক্ষা করতে পারছ না।,আমি বললাম,আমি আর অপেক্ষা করতে পারছি না। আমার ভালো লাগতেছে না। তুমি থাকো আমি ওই রুমে গিয়ে শুয়ে পরলাম। আর ভালো লাগতেছে না।আমি দাঁড়াতে পারছি না। পরে আমি আমার রুমে এসে শুয়ে পড়লাম।
২০ মিনিট পরে মা এসে বলল তোমার মামা ঘুম থেকে উঠেছে। তো আমি দৌঁড়ে মাকে সাথে নিয়ে মামার কাছে আসলাম। মামা তখন আমাকে বললো ভাগ্নে আমি বুঝতে পেরেছি তুমি কিসের জন্য এসেছো। কিন্তু দুঃখের বিষয় আমি তো ফোন কিনেছি তোমার জন্য, কিন্তু ফোনটা নিয়ে আসতে ভুলে গেছি। এই কথাটা শোনার পরে আমি খুবই কষ্ট পেয়েছি। আমার মুখ দিয়ে কোন কথা বলতে পারছিলাম না। মাথা নিচে দিয়ে দিলাম চোখ দিয়ে পানি বের হচ্ছে। আমি আর ওই রুমে থাকতে পারছিলাম না। এখন রাগ দেখিয়ে চলেও যেতে পারছিলাম না। তখন মাকে বললাম মা চলো বাড়ি যাবো।
তখন আমার অনেক মন খারাপ হল। তাই আমি মাকে বললাম মা তাড়াতাড়ি রেডি হও, বাড়ি চলে যাব এখানে একমুহূর্ত থাকবো না। মা বলল যে তোমার মামা তোমার জন্য আর একটি ছোট উপহার দিয়েছে। সেটা কি তুমি নিবে না। আমি বললাম না। আমার কোনো গিফট লাগবে না। আমি কারও কিছু নেব না। তুমি তাড়াতাড়ি রেডি হও বাড়ি যাব। ভাল লাগছে না। তখন মা আমার হাতে একটি ফোন ধরিয়ে দিল। বললো এই নাও তোমার গিফট। আমি বললাম এটি কার বলল, এই ফোন তোমার তোমার মামা এটা তোমার জন্য এনেছে। আমি বললাম মামা না বলল সে ফোন রেখে এসেছে।মা বললো তোমার সাথে মজা করেছে।ওই মোবাইল ফোন ছিল Nokia E72 দেখে আমি আশ্চর্য হয়ে গেলাম।এই ফোনটি আমার জন্য এনেছে। সত্যি আমার এতটা ভালো লাগতেসিলো এবং এতটা আমি খুশি। সেটা বলে বুঝাতে পারব না।আমি তখন মাকে জড়িয়ে ধরে বললাম। সত্যি মা এটা কি আমার জন্য। মা বলল হ্যাঁ বাবা এটি তোমার জন্যে। কিন্তু তোমার ভালো রেজাল্ট করতে হবে। পড়াশোনায় মন দিতে হবে। শুধু ফোন নেই থাকলে হবে না। আমি বললাম আজকে থেকে আমি আর ভালো করে পড়বো। আমি আরো তোমার কথা শুনবো তুমি আমাকে ফোন দিয়েছো এটা আমার স্বপ্ন পূরণ করেছ। আমার খুবই ভাল লাগতেছে। এই ফোনে অনেকগুলো বাটন ছিল এ বাটন গুলো দেখে আমি অবাক। একটা ফোনে এতগুলো বাটন কিভাবে। আমার বন্ধু ফোনে তো এত বাটন নেই সত্যি সেদিন আমার এত খুশি হয়েছিল আমি অনেক আনন্দিত হয়েছিলাম। এটা অন্যরকম অনুভূতি। এই অনুভূতিটা এখন উপলব্ধি করতে পেরে যেন হাসি পাচ্ছে। একটা মোবাইল ফোন পেয়ে আমি এতটা খুশি তখন হয়েছিলাম।
এই নোকিয়া ফোনের ক্যামেরাটা ছিল অনেক ভালো। আমার বন্ধু Symphony চাইতে এর ক্যামেরা অনেক ভালো ছিল। তাই পরের দিন আমি প্রতিদিন স্কুলে চলে আসলাম। স্কুলে চলে এসে আমার বন্ধুদের সকলকে দেখলাম তারা অবাক আমার ফোন দেখে। বন্ধুদেরকে আমি আমার ফোনের ক্যামেরা ছবি তুললাম। তারা ছবি উঠে অনেক আনন্দিত হলো। সত্যি তখন সব বন্ধুরা আমার পিছে পিছে ঘুরতে লাগল। এই ফোনের ক্যামেরাটা অনেক ভাল ছিল তখনকার জন্য। অনেক ছবি তুলেছি সেই বন্ধুদের সাথে কাটানো মুহূর্তগুলো এখনো আমার এই ক্যামেরা দিয়ে তোলা আসে।আর এই ফোনে আমি প্রথম ফেসবুক খুলেছি। আর আমার সেই ফেসবুকের আইডিতে বন্ধুদের সাথে কাটানো সেই দিনগুলোর ফটোগ্রাফি গুলো এখনো রয়েছে। সত্যিই সেই দিনটায় এতটা আনন্দ এবং একটা মজার ছিল। যা বলে বুঝাতে পারব না।জীবনের প্রথম মোবাইল ফোন পাওয়ার অনুভূতি ছিল অনেক আনন্দের। মোবাইলফোন আমি অনেক ভয়ে ভয়ে ব্যবহার করতাম।মনে হত কোথায় চাপ দেবো যদি নষ্ট হয়। তখন তো আর এত ভালো অপশন বুঝতাম না।তাই সাবধানে ব্যবহার করতাম।আর সেই মোবাইল ফোনে ক্রিকেট এবং সাপ খেলা গেম ছিল। এই গেম গুলো আমি খুব বেশি খেলতাম আর আমারা বন্ধুরা অনেক আনন্দ উপভোগ করতাম।সত্যি অনেক আনন্দময় সেই অনুভূতি গুলো ছিল।
অনেক ভালো লাগলো আপনার অনুভূতিটি পড়ে। আসলে এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আপনার প্রথম মোবাইল হাতে পাওয়ার অনুভূতি জানতে পারলাম, না হলে হয়তো কখনো জানা হতো না ধন্যবাদ আপনাকে।
ঠিকই বলেছেন ভাইয়া এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমরা সবাই প্রথম মোবাইল ফোন পাওয়া অনুভূতিটা শেয়ার করতে পারছি। আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে যারা অংশগ্রহণ করছে তাদের মোবাইল ফোন হাতে পাওয়ার অনুভূতি জানতে পারব আজ আপনি আপনার অনুভূতিগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনি বলছেন আপনাদের ক্লাসের চেয়ারম্যানের ছেলে মোবাইল ফোন চালাতে আসলে তখন করার সময় শুধুমাত্র যাদের সামর্থ্য ছিল তারাই ফোন চালাতে পারত। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ অনুভূতিগুলো শেয়ার করার জন্য।
ঠিকই বলেছেন আপু তখনকার সময়ে সবাই ফোন ব্যবহার করত না, উঁচু শ্রেণীর মানুষ ছাড়া।
ওয়াও অসাধারন ছিল আপনার গল্পটি অনেক সৌভাগ্য যে এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমরা অনেকের প্রথম মোবাইল ফোন পাওয়ার অনুভূতি জানতে পারছি। জানতে পেরে আমার কাছ থেকে অনেক ভালো লাগছে। না হলে হয়তো কখনো জানার সুযোগ হতো না প্রথম মোবাইল ফোন পাওয়ার অনুভূতি সবার কাছ থেকে ধন্যবাদ।
আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।আসলে প্রথম মোবাইল পাওয়ার অনুভূতিটা আমার অনেক ভালো লেগেছে।
ভাই লেজেন্ডারি একটা ফোন।এটার অপারেটিং সিস্টেম ছিলো সিম্বিয়ান।আমি প্রথমে এইটা তারপর নোকিয়া সি৫ ব্যবহার করেছি।নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর অনেক খুজেছি।কিন্তু ভাল কন্ডিশনে পাইনি দেখে কেনা হয়নি। আপনার পোষ্ট দেখে সেই পুরানো স্মৃতি মনে পড়ল।আপনি আপনার প্রথম ফোন পাওয়ার অনুভূতি সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন।
আপনার সুন্দর মতামতের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া🌻🌹
তাও আপনি খুব কম বয়সী মোবাইল ব্যবহার করেছেন। তবে প্রথম কিছু পাওয়ার অনুভূতি টা আসলে অন্যরকম থাকে। আপনার মোবাইল হাতে পাওয়ার প্রথম অনুভূতি টা পড়ে ভাল লাগল। আর আপনি খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন অনেক ধন্যবাদ।
আপনার এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
আমার সাথেও এটা বেশ কয়েকবার হয়েছে আমি জানি এইরকম হলে কতটা কষ্ট লাগে। কিন্তু আপনার মামা যে আপনাকে এইরকম একটা সারপ্রাইজ দেবে বুঝতেই পারছিলেন না। আপনার প্রথম মোবাইল পাওয়ার অনূভুতি টা শুনে ভালো লাগল। বেশ দারুণ ছিল। সুন্দর গুছিয়ে লিখেছেন ভাই।।
আসলে ভাইয়া যখন বলেছিল ফোনটা আনেনি তখন খুবই কষ্ট হয়েছিল। আপনার মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।