🕊️ 🕊️ কবুতরের মাংসের ঝাল ফ্রাই 🕊️ 🕊️
নমস্কার সবাইকে 🙏
@amarbanglablog কমিউনিটি এর সবাইকে অনেক শুভেচ্ছা। আশা করছি সবাই ভালো আছেন। আজকে আমি আবারো হাজির হলাম আরেকটি নতুন রেসিপি নিয়ে। খুবই মজার এবং আমার খুব প্রিয় একটি খাবার কবুতরের মাংসের ঝাল ফ্রাই। ঝাল ফ্রাই ব্যাপারটাতে আমরা বাঙ্গালীরা খুবই পরিচিত। সাধারণত আমরা বেশিরভাগ সবাই বাসায় মুরগির মাংস, খাসির মাংস, হাঁসের মাংস, ইত্যাদির ঝালফ্রাই খেয়ে থাকি।তো চলুন কথা না বাড়িয়ে দেখে আসি আজকের রেসিপিটি।
প্রয়োজনীয় উপকরণ :
- কবুতরের মাংস (প্রয়োজন মত)
- কিউব করে কাটা আলু
- পেয়াজ কুচি ১কাপ
- রসুন বাটা (২টেবিল চামুচ)
- আদা বাটা( ২ টেবিল চামুচ)
- জিরা বাটা (২ টেবিল চামুচ)
- সুকনা মরিচ বাটা (১ টেবিল চামুচ)
- ধনিয়া গুড়ো (২ টেবিল চামুচ)
- মরিচ গুড়ো( ২ টেবিল চামুচ)
- হলুদ গুড়ো (১টেবিল চামুচ)
- দারুচিনি (২-৪ টুকরো)
- এলাচ (৩-৪ টি)
- ঘোল মরিচ বাটা (১ টেবিল চামুচ)
- তেজ পাতা (২-৩টি)
- লবন স্বাদ মত
প্রথম ধাপঃ-
একটি পাত্র / হাঁড়ি নিতে হবে এতে কেটে রাখা কবুতরের মাংস গুলো নিতে হবে, এই বার একে একে সব মশলা দিয়ে মেখে রাখতে হবে (১০-১৫ মিনিট).প্রথম আমি মাংস দিয়েছি পেয়াজ কুচি, রসুন বাটা,আদা বাটা, জিরা বাটা,ধনিয়া গুড়ো, গরম মশলা, সুকনা মরিচ বাটা,হলুদ গুড়ো, মরিচ গুড়ো,লবন প্রয়োজন মত।
দ্বিতীয় ধাপঃ-
একটি কড়াইতে আধা কাপ সয়াবিন তেল নিয়ে অপেক্ষা করেবো গরম হওয়া পর্যন্ত , গরম হয়ে গেলে তাতে ১ কাপ পেয়াজ কুচি দিয়ে অপেক্ষা করেতে হবে পেঁয়াজ রং বাদামি হওয়া পর্যন্ত । বাদামি হয়ে গেলে তাতে আস্ত দারুচিনি, তেজ পাতা, এলাচ দিয়ে কিছুক্ষণ নারতে হবে, তারপর মেখে রাখা মাংস দিয়ে দিতে হবে, ভালো করে মাংস গুলো কে কসাতে হবে ৫-৮ মিনিট। কসানোর পর অল্প পানি দিয়ে আবারো কসাতে হবে ৫-১০মিনিট। মাংসের রং লালচে হওয়া পর্যন্ত কসাতে হবে, কসানো হয়ে গেলে প্রয়োজন মত পানি দিয়ে ৫ মিনিট ঢেকে রাখতে হবে,লাগলে লবন দিয়ে নিবেন, মাংস হয়ে আসলে তাতে ঘোল মরিচের গুড়ো ছরিয়ে দিয়ে আবারো ৫ মিনিট ঢেকে রাখতে হবে, এ বার সব কিছু ঠিক আছে কিনা দেখে নামিয়ে ফেলুন মজাদার স্বাদের কবুতর মাংসের ঝাল ফ্রাই।
আশা করছি উপরোক্ত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় উপকরণ সংগ্রহ করে আপনারাও নিজেদের বাসায় খুব সহজেই বানাতে পারবেন কবুতরের মাংসের ঝাল ফ্রাই। আশা করছি রেসিপিটি আপনাদের ভাল লেগেছে। আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি।
ভাই দেখেইতো লোভ লেগে গেলো, হা হা হা। আমি মাঝে মাঝে খাওয়ার সুযোগ পাই, কারন ভাগিনা কবুতর পালে, তাই মাঝে মাঝে গিফট পাঠায় কবুতরের বাচ্চা। অবশ্য খেতে বেশ ভালো লাগে। ধন্যবাদ
আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই।
চমৎকার রেসিপি।ভালো হয়েছে।শুভ কামনা।
আপু আপনাকে ধন্যবাদ
রোজ রোজ এত মজার মজার খাবার তৈরি দেখিয়ে দেখিয়ে খাবি ,,,, তা হবে না তা হবে না। 11 তারিখ থেকে গাড়ি চলবে। দেরি না করে বাসটা ধরে আমার বাড়ি আয়, কি কি রান্না করতে পারিস রান্না করে খাওয়াবি
বাজার করে রাখেন দাদা শীঘ্রই দেখা হবে 😉
এসব খাবার দেখলেই খেতে মন চায়। কি আর করার রাজিব ভাই খালি রেসিপি শেখাবে, খাওয়াবে আর না। রেসিপিটা সুন্দর হয়েছে। শুভ কামনা।
দাওয়াত রইলো ভাই।চলে আসেন কুমিল্লা
কোনো দিন সময় হলে যাব ভাই। কথাটা বলার জন্য ধন্যবাদ।
শু কামনা।
আপনার রান্না দেখে আমার জিভে জল চলে আসছে। অনেকদিন হলো প্রায় কবুতরের মাংস খাই নি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই। আমিও অনেকদিন পর খেলাম ভাই।
শুভ কামনা ভাই।