ডিজিটাল ফ্রড
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
যতো যুগ পাল্টাচ্ছে, ততোই মানুষ চালাক হচ্ছে। আর যতো মানুষ চালাক হচ্ছে, ততোই মানুষ নতুন নতুন চুরি করার পদ্ধতি বের করছে এবং এমন পদ্ধতি বের করছে, যে পদ্ধতি গুলো কাজে লাগিয়ে খুব সহজেই মানুষকে বোকা বানানো সম্ভব। আজকে ঠিক তেমন একটা লেখা নিয়েই আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। অর্থাৎ সে বিষয় সম্পর্কিত বলতে পারেন। কারণ আমার কাছে মনে হয়েছে যে, আমাদের লেখার মাধ্যমে যদি বা আমাদের মাধ্যমে যদি কেউ সচেতন হয়। তাহলে সেটা আমাদের জন্যই ভালো। কারণ ফ্রড কেস গুলো খুব দ্রুতই ছড়িয়ে পরে।
মূলত বর্তমানের যেই ফ্রডকেসটি অনেক বেশি মাথা চারা দিয়ে উঠেছে। সেটা হচ্ছে, ডিজিটাল সিস্টেমে ফ্রড করা। অর্থাৎ কোনো কোনো ভাবে হয়তো আপনার কিছু কিছু ইনফরমেশন একদল হ্যাকার কোনো না কোনো পদ্ধতিতে জোগাড় করে ফেলবে এবং আপনাকে এটাই জানাবে যে আপনি কোনো একটা কেইসে মামলা খেয়েছেন। আর তার জন্য দায়ী করবে আপনার কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কিংবা মোবাইল ব্যাংকিং এর ট্রানজেকশন কে। অতঃপর আপনাকে বলা হবে যে, আপনার এই ব্যাপারটিতে যে আপনি ছিলেন না সেটা তারা জানে । কিন্তু তাও যেহেতু কেইস হয়েছে। সেহেতু আপনাকে এখন কিছু জরিমানা কিংবা সেটেলমেন্ট করার জন্য কিছু দিতে হবে। তো এভাবে করেই মূলত মানুষের সাথে ফ্রডটা করা হচ্ছে।
এর পরবর্তী ধাপগুলো একেবারে চিরচারিত সাধারণ ফ্রড কেইসগুলোর মতোই। অর্থাৎ ওটিপি চাইবে কিংবা আপনার কাছে অল্প বা বেশ কিছু টাকা দাবি করবে। আপনাদের বয়স কিংবা চাকরি অনুযায়ী। অর্থাৎ স্টুডেন্ট হলে একটু কম টাকা চাইবে। আবার কোনো চাকরিজীবী হলে বেশ ভালো রকমের টাকা চাইবে। অর্থাৎ মোটামুটি আমাদের ডিজিটাল ইনফরমেশন গুলোকে কাজে লাগিয়েই এই ফ্রডরা কাজ করছে। দুঃখের ব্যাপার হচ্ছে, অনেকে না বুঝেই এসব এর সাথে জড়িয়ে পরছে। তাই ভাবলাম আমার একটা সচেতনতামূলক পোস্ট শেয়ার করা উচিত।