চালকুমড়ার চাক ভাজি রেসিপি।.১০%বেনিফিশিয়ারি shy-foxএবং৫%বেনিফিশিয়ারিabb-schoolকে।।
তারিখঃ১৭-০৭-২০২২
বারঃরবিবার
আসসালামুয়ালাইকুম/আদাব।কেমন আছেন সবাই। আশা করি সবাই অনেক ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি রেসিপি শেয়ার করবো। রেসিপিটির নাম হচ্ছে চালকুমড়ার চাক ভাজি। রেসিপিটি অল্প উপকরণ দিয়ে খুব সহজেই কম সময়ের মধ্যে তৈরি সম্ভব।খেতেও মজার রেসিপিটি।চালকুমড়া বেশ জনপ্রিয় একটি সবজি। শহর কিংবা গ্রামে যেখানেই থাকিনা কেন,চালকুমড়ার সাথে আমরা সবাই মোটামুটি পরিচিতি।চালকুমড়াই রয়েছে ভিটামিন, মিনারেল,শর্করা,ফাইভার ইত্যাদি পুষ্টিগুণ।
চাল কুমড়ার চাক ভাজি রেসিপিঃ
রেসিপিটি তৈরি করতে আমি যে উপকরণগুলো ব্যবহার করেছি নিম্নে দেওয়া হলো-
প্রয়োজনীয় উপকরনঃ
১। কচি চালকুমড়া
২।সয়াবিন তেল পরিমাণ মতো
৩।লবণ ১ চা চামচ
৪।হলুদ গুড়া ১ চা চামচ
৫।শুকনো মরিচের গুড়া ১ চা চামচ
রেসিপিটি যেভাবে তৈরি করেছি ধাপগুলো নিচে বর্ণনা করা হলো-
ধাপ-১
আমি এখানে ছোট সাইজের একটি চালকুমড়ার অর্ধেক নিয়েছি।প্রথমে চালকুমড়ার খোসা ছাড়িয়ে নিতে হবে এবং চালকুমড়া চাক করে কেটে ধুয়ে নিতে হবে।
ধাপ-২
কেটে নেওয়া চালকুমড়ার চাক গুলোকে লবণ,হলুদ গুড়া,শুকনো মরিচের গুড়া দিয়ে মেখে নিতে হবে।
ধাপ-৩
এবার চুলাই কড়াই বসাতে হবে। কড়াইটি হিট হলে পরিমাণ মতো তেল দিতে হবে।
ধাপ-৪
কড়াইতে তেল হিট হয়ে আসলে একে একে মেখে রাখা চালকুমড়ার চাকগুলোকে হালকা আঁচে ভেজে নিতে হবে।বেশি আঁচে ভাজলে পুড়ে যেতে পারে।
ধাপ-৫
এবার লালচে হয়ে আসলে কড়াই থেকে উঠিয়ে নিতে হবে চালকুমড়ার চাকগুলোকে।
ধাপ-৬
এভাবে অবশিষ্ট চালকুমড়ার চাক গুলোকে ভেজে নিতে হবে। এবার চালকুমড়ার চাক ভাজি গুলোকে একটি বাসনে পরিবেশন করতে হবে।
এভাবে অল্প উপকরণে খুব সহজেই আপনারা চালকুমড়ার চাক রেসিপিটি তৈরি করতে পারেবেন।
আজকের মত এখানেই শেষ করছি।আবার নতুন কোনো রেসিপি নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হবো । সেই পর্যন্ত সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন।যারা আমার পোস্টটি পড়বেন সবাইকে অগ্রিম ধন্যবাদ।
রেসিপিটি ফটোগ্রাফির জন্য ব্যবহৃত ডিভাইস-রিয়েলমি ফাইভ আই
ফটোগ্রাফার-@rahnumanurdisha
আপনি খুবই সুন্দর একটি খাবার তৈরি করেছেন আমার কাছে খুবই ভালো লাগে বিশেষ করে গরম ভাতের সঙ্গে খেতে। এত সুন্দর রেসিপি পোস্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনাকেও ধন্যবাদ ভানবাদ। আপনার সুন্দর মতামতের জন্য।হ্যাঁ, গরম ভাতের সঙ্গে খুবই ভালো লাগে।
খুবই মজাদার একটি চাল কুমড়া চাক ভাজি রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনার মত করে এরকম চাল কুমড়োর চাক ভাজি রেসিপি আমি অনেকদিন আগে খেয়েছিলাম খুবই সুস্বাদু লেগেছিল। রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ওয়াও খুবই ইউনিক একটি রেসিপি দেখতে পেলাম চাল কুমড়া সাধারণ ত মাছ দিয়ে রান্না করতে দেখেছি। কিন্তু ভাজি করতে দেখলাম এই প্রথম এই ইউনিক রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপু আপনাকে ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য।হ্যাঁ আপু এটি ভাজি করেও খাওয়া যায়।আপনি বাসায় একদিন ট্রাই করে দেখবেন রেসিপিটি ভালো লাগবে।
আমি ভাজি জাতীয় রেসিপি খেতে খুবই পছন্দ করি ।বেগুনের চপ ভাজি আমার খুবই ফেভারিট। আপনি আজকে চাল কুমড়ার শাক ভাজি রেসিপি করেছেন সত্যিই এটা খেতে কেমন আমি জানি না এক সময় ট্রাই করবো এভাবে রেসিপি করে খাবার।
চাল কুমড়া আমারও খুব ভালো লাগে বিশেষ করে খিচুড়ি ভাতে খেতে। আপনি দারুন ভাবে রেসিপির প্রস্তুত প্রণালী তুলে ধরেছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে খুব মজা হবে।
চাল কুমড়া এরকম চার চাক করে ভাজি করে খেতে ভালোই লাগে আমরা আগে যখন বাসায় ছিলাম তখন খুব খেতাম এটা আম্মা অনেক মজা করে করতো সাথে উপর দিয়ে কিছু পেঁয়াজ মরিচ ভাজি করে দিতাম আমরা খেতে খুব ভালো লাগতো ।আপনারটি দেখে সেই আগের কথাগুলো মনে পড়ে গেল।
হ্যাঁ আপু ভাজির উপর পেঁয়াজও মরিচ ভাজি করে দিলে আসলেই ভালো লাগে। রেসিপিটি দিয়ে আপনার আগের কথা মনে পড়ে গেছে শুনেই ভালো লাগলো ।ধন্যবাদ আপনাকে আপু। আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য।
আপনার চালকুমড়ার চাক ভাজি রেসিপি একেবারেই দুর্দান্ত হয়েছে। এরকম রেসিপি দেখলে সবাই লোভ সামলাতে পারবে না। আপনার উপস্থাপনা বেশ দারুন ছিল। অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ভাজি জাতীয় যে কোন খাবার আমার কাছে খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে ।আপনি খুবই সুন্দর ভাবে চাল কুমড়ার চাক ভাজি করেছেন দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে । গরম ভাতের সাথে খেতে অনেক টেস্ট লাগে এই ধরনের খাবার। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
একটু সরিষা দিয়ে ভাজি করলে খেতে আরো বেশি ভালো লাগে।আপনি খুব মজার একটি রেসিপি দিয়েছেন। প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ভালো লাগলো।ধন্যবাদ আপনাকে।
ওয়াও খুব অসাধারণ আপনার রেসিপি দেখতে।চালকুমড়ার চাক ভাজি রেসিপি মনে হয় খুব সুস্বাদু হবে। আমি এভাবে কখনো চাল কুমড়া ভাজা রেসিপি খাইনি। আপনি অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ।এজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
জি আপু সুস্বাদু হয়েছিল।একদিন ট্রাই করে দেখবেন রেসিপিটি বাসায়।ধন্যবাদ আপনাকে আপু আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য।