রেসিপি||ক্রিসপি ফুলকপির পাকোড়া||
||আজ-২০ই,মাঘ||১৪২৯বঙ্গাব্দ, শীতকাল||
পরিবেশন লুক
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
| উপকরণ | পরিমাণ |
|---|---|
| ফুলকপি | ১/২ অংশ |
| সোয়াবিন তেল | পরিমাণ মতো |
| হলুদ গুড়া | পরিমাণ মতো |
| ধনিয়া গুড়া | পরিমাণ মতো |
| পেঁয়াজ | ২টি |
| রসুন | ১টি |
| কাঁচা মরিচ | ৬টি |
| আদা | অল্প পরিমাণ |
| চালের গুড়া | এক কাপ |
| ময়দা | দেড় কাপ |
ধাপ-১
প্রথমে ফুলকপি গুলোকে সিদ্ধ করে নিতে হবে দুই মিনিট মতো শুধু কাঁচা ভাব টা দূর করার জন্য।বেশি সময় সিদ্ধ করার প্রয়োজন নেই।তারপর দুই মিনিট পর চুলা থেকে নামিয়ে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে।তারপর পেঁয়াজ,মরিচ,রসুন,আদা কুচি করে কেটে নিতে হবে এবং উপকরণ গুলো একসাথে করে বেটে নিতে হবে।
ধাপ-২
এবার একটি পাত্রে ফুলকপি গুলো নিয়ে বেটে রাখা উপকরণ গুলো দিয়ে দিতে হবে এবং পরিমাণ মতো লবণ,হলুদ গুড়া,ধনিয়া গুড়া একসাথে দিয়ে মেখে নিতে হবে।তারপর চালের গুড়া দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ-৩
এবার পরিমাণ মতো ময়দা দিয়ে দিতে হবে।এবং একসাথে সব উপকরণ মেখে নিতে হবে।
ধাপ-৪
এবার কড়াইতে পরিমাণ মতো তেল দিতে হবে।তেল গরম হয়ে আসলে একটা করে ফুলকপি নিয়ে কড়াইতে দিতে হবে।অল্প আঁচে সময় নিয়ে ভাজতে হবে।পাকোড়া গুলো লালচে হয়ে আসলে কড়াই থেকে তুলে নিতে হবে।
ধাপ-৫
আমার ক্রিসপি ফুলকপির পাকোড়া রেসিপি প্রস্তুত।এ পর্যায়ে রেসিপিটি একটি প্লেটে পরিবেশন করতে হবে।
রেসিপি ফটোগ্রাফির জন্য ব্যবহৃত ডিভাইস রিয়েলমি ফাইভ আই ফটোগ্রাফার @rahnumanurdisha
VOTE @bangla.witness as witness
OR
VOTE @bangla.witness as witness
শীতকালে ফুলকপির পকোড়া খেতে ভীষণ ভালো লাগে। আমার এই পকোড়া খুব প্রিয়।আর আপনার বানানো পকোড়া গুলো দেখতে খুব মজাদার মনে হচ্ছে। আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। এত মজাদার একটা রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
সম্পূর্ণ নতুন ধরনের একটা রেসিপি আজকে আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি শিখতে পারলাম আপু। ফুলকপি দিয়ে দারুন একটা পাকোড়া তৈরি করার পদ্ধতি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার দেখানো ধাপগুলো অবলম্বন করে আমিও খুব তাড়াতাড়ি এই ধরনের একটা রেসিপি তৈরি করব।
জি ভাইয়া অবশ্যই ট্রাই করে দেখবেন বাসায়।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
শীতকাল মানেই হলো এরকম মুখরোচক পাকোড়া খাওয়ার মোক্ষম সময়। কারণ এই সময়ে ঠান্ডা ঠান্ডা আবহাওয়ার মধ্যে ঝাল ঝাল যে কোন নাস্তা খেতে এমনিতেও ভালো লাগে। আর আমাদের বাসায় তো প্রায়ই বিভিন্ন ধরনের পকোড়া তৈরি করা হয়। পাতাকপি, ফুলকপি অথবা কোন শাক দিয়ে পকোড়া তৈরি করা হলে খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে। আপনি প্রথমবার এটি তৈরি করেছেন জেনে ভালো লাগলো। তবে দেখতে কিন্তু অনেক লোভনীয় লাগছে।
জি ভাইয়া প্রথমবার তৈরি করেছি।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
শীতকালীন এই সবজির মধ্যে ফুলকপি অন্যতম আর ফুলকপি খেতে পছন্দ করে না এরকম মানুষ হয়তো খুব কমই আছে। ফুলকপি দিয়ে বর্তমান সময়ে অনেকেই অনেক রকম রেসিপি তৈরি করছে তার মধ্যে পাকোড়া অন্যতম বিকেলবেলা এ ধরনের রেসিপি খেতে সত্যিই অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে যেটা আপনি খুবই চমৎকারভাবে তৈরি করে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। মজাদার এই রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
এক সময় ফুলকপির পাকোড়া আমার খুব ভালো লাগতো। বাইরে থেকেও কিনে খেতাম মাঝেমধ্যে তবে এখন তেল খুব বেশি একটা খেতে ভালো লাগে না তাই আর খাওয়া হয় না। তবে যদি ঘরে বানিয়ে খাওয়া হয় তাহলে সে ব্যাপারটা আলাদা। আমি নিজেও বাড়িতে এক সময় এরকম করে বানিয়ে খেতাম। তবে আপনার পাকোড়া গুলো দেখতে খুব সুন্দর হয়েছে।
ধন্যবাদ ভাইয়া ।
ফুলকপির পাকোড়া দেখতে বেশ লোভনীয় হয়েছে। আমার খুব পছন্দ। আমিও করি মাঝে মাঝে ই। রেসিপির উপস্থাপনা দারুন হয়েছে। ধাপে ধাপে তুলে ধরার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
শীতকালীন সবজি দিয়ে পাকোড়া তৈরি করলে খেতে অনেক ভালো লাগে। আর ফুলকপির পাকোড়া খেতে পছন্দ করে না এমন মানুষ খুবই কম আছে। ফুলকপি দিয়ে দারুন একটি রেসিপি তৈরি করেছেন আপু। বিকেলের নাস্তায় এই খাবারগুলো খেতে দারুন লাগে।
ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্যের জন্য
গরম গরম ফুলকপির পাকোড়া খেতে খুবই ভালো লাগে। মাঝে মাঝে আমাদের বাসায় আপু আসলে ফুলকপির পাকোড়া তৈরি করে থাকে। বিকেল বেলা নাস্তার জন্য খুবই অসাধারণ ফুলকপির পাকোড়া। আপনার ফুলকপির পাকোড়া তৈরি প্রক্রিয়া খুবই দুর্দান্ত হয়েছে। এত সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে উৎসাহিত করার জন্য সবসময়।
আপু শীত কালীন সবজি ক্রিসপি ফুলকপির পকোড়া খেতে ভীষন ভাল লাগে। আমি কয়দিন ধরে চিন্তা করতেছি পকোড়া বানাবো। কারন কিছুদিন পরে ফুলকপি শেষ হয়ে যাবে। আপনি অনেক গুলো উপকরন দিয়ে পকোড়া বানিয়েছেন। উপকরনের সিস্টেমটা অনেক সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপু।
ধন্যবাদ ভাইয়া।