এবার ভেজে নেওয়া ডিম দুটিকে পিচ করে কেটে নিতে হবে।তারপর একটি আলাদা কড়াইতে সরিষার তেল দিতে হবে পরিমাণ মতো তারপর ১ টি পেঁয়াজ কুচি, কাঁচা মরিচ কুচি,বাটা মসলা (একটি পেঁয়াজ,১টি রসুন,জিরা,শুকনো মরিচ)দিয়ে দিতে হবে এবং নাড়তে হবে।তারপর কেটে রাখা মিষ্টি কুমড়া গুলো দিয়ে দিতে হবে।তারপর পরিমাণ মতো লবণ,হলুদ গুঁড়া,ধনিয়া গুড়া দিয়ে দিতে হবে।
এবার মিষ্টি কুমড়া নেড়ে চেড়ে মশলাগুলো মিশিয়ে নিতে হবে।অল্প পরিমাণ পানি দিয়ে ১০ মিনিট মতো এভাবে রান্না করতে হবে অর্থাৎ কসাতে হবে।তারপর পরিমাণ মতো পানি দিতে হবে।
এবার ৫ মিনিট পর পিচ করে রাখা ডিমগুলো দিয়ে দিতে হবে এবং রান্না করতে হবে ১৫ মিনিট।
এবার কুমড়া সিদ্ধ হয়ে আসলে ধনিয়া পাতা কুচি গুলো দিয়ে দিতে হবে।তারপর ৫ মিনিট পর ঝোল কমে আসলে চুলা অফ করে দিতে হবে।
এপর্যায়ে রেসিপিটি একটি পাত্রে পরিবেশন করতে হবে।সর্বশেষ একটা কথা না বললেই না।আমি দুই ধরনের তেল ব্যবহার করেছি রান্নায় কারণ সরিষার তেল দিয়ে ডিম ভাজি খেতে ভালো লাগেনা।তাই রান্নায় সরিষার তেল আর ডিম ভাজিতে সোয়াবিন তেল ব্যবহার করেছি।
আজকের মত এখানেই শেষ করছি।আমার রেসিপিটি কেমন লেগেছে কমেন্টে অবশ্যই জানাবেন বন্ধুরা।আবার নতুন কোনো রেসিপি নিয়ে খুব শীঘ্রই আপনাদের মাঝে উপস্থিত হবো।সেই পর্যন্ত সবাই সুস্থ থাকুন,ভালো থাকুন।
| রেসিপি ফটোগ্রাফির জন্য ব্যবহৃত ডিভাইস | রিয়েলমি ফাইভ আই |
|---|
| ফটোগ্রাফার | @rahnumanurdisha |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
SET @rme as your proxy
ডিম সেদ্ধ করে মিষ্টি কুমড়া দিয়ে রান্না করেছি অনেক। তবে ডিম ভাজা দিয়ে মিষ্টি কুমড়া কখন রান্না করা হয়নি। আলু দিয়ে এভাবে ডিম ভেজে রান্না করেছিলাম কয়েকবার। তবে ডিম যেভাবেই রান্না করা হোক না কেন খেতে ভালো লাগে। ডিম আমার ভীষণ প্রিয়। দারুন একটি রেসিপি শিখলাম আপু। এভাবে অবশ্যই মিষ্টি কুমড়া দিয়ে ডিম রান্না করে খেয়ে দেখব।
জি আপু অবশ্যই খেয়ে দেখবেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
মিষ্টি কুমড়া দিয়ে ডিম রান্না আমি কখনোই দেখিনি।এই প্রথম আপনার পোষ্টের মাধ্যমে দেখে খুবই ভালো লাগলো।কারণ ইউনিক যে কোন রেসিপি আমার অনেক ভালো লাগে খেতে। কচি মিষ্টি কুমড়া আমি সাধারণত চিংড়ি মাছ দিয়ে রান্না করি।কিন্তু ডিম দিয়ে রান্না করার কারণে খেতে নিশ্চয়ই অনেক মজা হয়েছে।
জি আপু খেতে মজা ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
নতুন একটি রেসিপি আপনার কাছ থেকে দেখলাম। ডিম ভেজে মিষ্টি কুমড়া দিয়ে এভাবে কখনো রান্না করে খাওয়া হয়নি। এভাবে একদিন রান্না করে খেয়ে দেখতে হবে। দেখে লোভনীয় লাগছে। খেতেও নিশ্চয়ই সুস্বাদু হয়েছে। রান্নার প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ইউনিক একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
জি আপু অবশ্যই ট্রাই করে দেখবেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
মিষ্টি কুমড়া দিয়ে ডিম রান্না এটা আসলে আগে কখনো খাওয়া হয়নি। প্রথম দেখতে পেয়েছি এবং খুব শীঘ্রই এটি পরিবারে এপ্লাই করে দেখব। ধন্যবাদ আপনাকে ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
অনেক ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। এভাবে মিষ্টি কুমড়া দিয়ে ডিম কখনো রান্না করে খেয়ে দেখিনি । আপনার রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আমি অবশ্যই বাসায় এই রেসিপিটি তৈরি করে খাব। আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
জি আপু অবশ্যই করে খাবেন।ভালো লাগবে।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
আপু আমরা সাধারণত মিষ্টি কুমড়া মাছ দিয়ে রান্না করি, অথবা ভাজি করি। তবে এভাবে ডিম দিয়ে রান্না কখনো করা হয়নি। ধন্যবাদ আপু চমৎকার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ও আচ্ছা। ধন্যবাদ আপনাকে আপু সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ডিম দিয়ে মিষ্টি কুমড়া খেতে খুব ভালো লাগে। আমার মা মাঝে মাঝে এই রেসিপি টি তৈরি করে।আমার পছন্দের একটা রেসিপি। আপনি রেসিপির প্রতিটি ধাপ সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল আপু।
জি আপু আপনি ঠিকই বলেছেন একদম।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মতামতের জন্য।
আপু আপনার রেসিপিটি দেখেই কিন্তু আমার খেতে ইচ্ছে করছে । মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে । মিষ্টি কুমড়া দিয়ে কখনো এভাবে ডিমের রেসিপি খাওয়া হয়নি । তবে মিষ্টি কুমড়া দিয়ে চিংড়ি মাছ খেয়েছি । খেতে বেশ সুস্বাদু লাগে । আপনার রেসিপির প্রতিটি ধাপ আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে । ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনাকও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু ।
আমাদের বাড়িতে যদিও ডিমের এই রেসিপিটা হয় তবে মিষ্টি কুমড়ো দিয়ে কখনো এক্সপেরিমেন্ট করিনি। সবসময়ই আলু দিয়েই করা হয়েছে।যখন সেদ্ধ ডিমের ঝোল বা সাধারণ অমলেট খেতে ভালো লাগে না ,তখন মা মাঝে মাঝে এইভাবে অমলেট ভেজে তার ঝোল করে দেয়। তবে আলুটাই সব সময় থাকে। ধন্যবাদ এত সুন্দর রেসিপিটা শেয়ার করার জন্য।