রেসিপি||ভাপা পিঠা||
||আজ-১৪ই পৌষ||১৪২৯বঙ্গাব্দ,শীতকাল||
ভাপা পিঠা
প্রয়োজনীয় উপকরণ
- আতপ চালের গুড়া-৫০০ গ্ৰাম
- পানি-পরিমাণ মতো
- লবণ -স্বাদ মতো
- মাটির ছাঁচ
- মাটির ছোট ঢাকনা
- খেজুরের গুড়
- নারিকেল পাতার চরকা
ধাপ-১
প্রথমে একটি হাড়িতে পানি দিয়ে উপরে ছাঁচ বসিয়ে দিতে হবে।তারপর ময়দা একটু পানির সাথে মিশিয়ে হাড়ির মুখের চারপাশে লাগিয়ে নিতে হবে।তারপর আতপ চালের গুঁড়া লবণ পানি দিয়ে মেখে নিয়ে একটি চালন এর সাহায্যে চেলে নিতে হবে।তারপর গুড় বটির সাহায্যে ছোট সাইজ করে কেটে নিতে হবে।
ধাপ-২
তারপর প্রথমে ছোট মাটির ঢাকনাতে চেলে নেওয়া গুড়া নিয়ে নিব এবং মাঝখানে কেটে রাখা কয়েক টুকরা গুড় নিয়ে নিব।তারপর আবারও চেলে রাখা গুড়া দিয়ে দিব ঢাকনা তে।তারপর নারিকেল পাতা দিয়ে তৈরি করে রাখা চরকা উপরে দিতে হবে এবং চরকার চারপাশের অংশ ঢাকনার উপর থেকে নিচ পর্যন্ত লাগিয়ে নিতে হবে।
ধাপ-৩
তারপর চরকাসহ পিঠা টি ছাঁচে বসিয়ে দিতে হবে এবং ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিতে হবে।১০ মিনিট পর ঢাকনা সরিয়ে পিঠা তুলে নিতে হবে।
ধাপ-৪
এপর্যায়ে পিঠাগুলো পরিবেশন করতে হবে।
রেসিপি ফটোগ্রাফির জন্য ব্যবহৃত ডিভাইস রিয়েলমি ফাইভ আই ফটোগ্রাফার @rahnumanurdisha
VOTE @bangla.witness as witness
OR
VOTE @bangla.witness as witness
ভাপা পিঠা বিভিন্ন ভাবে খেয়েছি। তবে আমার কাছে মনে হচ্ছে এভাবে কখনো খাইনি। আপনার ভাপা পিঠা তৈরির ধাপ গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। শীতকালে ভাপা পিঠা বেশি খাওয়া হয়। ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য ভাইয়া।
জি আপু শীতকালে ভাপা পিঠা অনেক জনপ্রিয় পিঠা।আসলে এটা ঠিক শহরে মানুষ ইচ্ছে করলেও পারে না, তবে গ্রামে সহজে তৈরি করা যায়। প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর করে দেখিয়েছেন, ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ভাপা পিঠা তৈরি দারুন একটা পদ্ধতি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। এই পিঠাগুলো খেজুরের গুড় দিয়ে তৈরি করলে বেশি সুস্বাদু হয়। শীতকাল আসলে আমাদের দেশে ভাপা পিঠার উৎসব লেগে যায়।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে উৎসাহিত করার জন্য ভাইয়া।
শীতকালে যদি ভাপা পিঠা না খেতে পারি তাহলে খুব খারাপ লাগে। আসলেই শীতকাল মানেই তো পিঠার আসর বসা। শীতকালে এমন ধরনের কোন পিঠা খাওয়া হয় না এমনটা না বললেই নয়। প্রত্যেকটি পিঠার স্বাদ তো নিতেই হবে। কিন্তু আপনি শীতের পাশাপাশি অসাধারণ ভাপা পিঠা তৈরি করলেন। অনেক সুন্দরভাবে উপস্থাপনা করার জন্য ও অনেক ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ভাপা পিঠা আমার খুব প্রিয়। আপনি খুব সুন্দর করে চমৎকারভাবে আমাদের মাঝে ভাপা পিঠা তৈরি প্রক্রিয়া উপস্থাপন করেছেন। দেখে সত্যি খুব ভালো লাগলো। খেজুরের গুড় দেওয়াতে অনেক মজাদার এবং সুস্বাদু হয়েছে । এত চমৎকার পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মতামতের জন্য।
শীতমানেই ধোঁয়া উঠানো গরম গরম ভাপা পিঠা খাওয়া।এই সকালবেলা পিঠার লোভ সামলানো কঠিন। 😋 পিঠা তো আমার খুব পছন্দ। আপনি খুব চমৎকার ভাবে রেসিপিটি তুলে ধরেছেন, দেখে খুব ভাল লাগলো। রেসিপি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
ভাপা পিঠার এই সুন্দর রেসিপিটি দেখিয়ে লোভ লাগিয়ে দিলেন তো এখন। এরকম মজার মজার ভাপা পিঠা খেতে কার না ভালো লাগে তাও শীতের সময়টাতে। শীত মানেই তো গরম গরম পিঠা খাবার অনুভূতি।এভাবেই গরম গরম পিঠা সবাই মিলে একসাথে খেতে একটু বেশি পছন্দ করি আমি।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি সবার মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে উৎসাহিত করার জন্য।
আপু আপনার চিতই পিঠার পরে ভাপা পিঠা দেখলাম। আপনি তো ভালই পিঠা বানাতে পারেন। তালের গুড় দিয়ে ভাপা পিঠা খেতে অনেক ভাল লাগে। বাড়িতে না গেলে মন ভরে এই পিঠা খাওয়া যায় না। আপনার পোষ্ট দেখে মনে চাইতেছে বাড়ি চলে যায়। ধন্যবাদ আপু।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মতামতের জন্য।
অও,শীতের রাতে ভাপা পিঠা।খেজুর গুড় দিয়ে ভাপা পিঠা দেখেই খেতে মন চাইছে।মাটির ছাঁচ দিয়ে তৈরি করেছেন বলে আপনার কাজ বেশ সহজসাধ্য হয়েছে আপু।আপনার রেসিপিটি সুন্দর হয়েছে, ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।