রেসিপি||দুধ চিতই পিঠা||
||আজ-২৩ই,মাঘ||১৪২৯বঙ্গাব্দ,শীতকাল||
দুধ চিতই পিঠা
প্রয়োজনীয় উপকরণ
- আতপ চালের গুড়া- পরিমাণ মতো
- পানি-পরিমাণ মতো
- লবণ -স্বাদ মতো
- দুধ-২লিটার
- খেজুরের গুড়-৩টি
ধাপ-১
প্রথমে রস তৈরি করার জন্য দুধ জাল করে নিতে হবে। পরিমাণ মতো পানি দিয়ে গুড় জাল করে নিতে হবে।তারপর দুধের মধ্যে একসাথে জাল করে রাখা গুড়ের মিশ্রণ টি দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ-২
এবার পিঠা তৈরির ছাঁচ টি গরম দিয়ে নিতে হবে।তারপর পানি গরম করে নিতে হবে এবং পানি কিছুটা ঠান্ডা হলে পরিমাণ মতো লবণ এবং চালের গুড়া দিয়ে দিতে হবে। তারপর একটি ওড়ং সহযোগে নেড়ে বেটার তৈরি করে নিতে হবে।তারপর ছাঁচের সব অংশে বেটার দেওয়া হয়ে গেলে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিতে হবে ছাঁচ টি।তারপর ৩-৪ মিনিট পর্যন্ত ভাপ হওয়ার পর ঢাকনা তুলে নিতে হবে।
ধাপ-৩
এবার পিঠা একটি একটি করে কাঁচি দিয়ে উঠিয়ে নিতে হবে এবং রস এর মধ্যে ছাড়তে হবে।
ধাপ-৪
আমি পিঠাগুলো রাতে তৈরি করেছিলাম তাই পরের দিন সকালে পরিবেশন করেছি।আর হ্যা পিঠাগুলো কিন্তু খুবই সুস্বাদু ছিল খেতে বন্ধুরা,নরম তুলতুলে ছিল।আপনারা চাইলে এভাবে রেসিপিটি খুব সহজেই তৈরি করে নিতে পারবেন।
রেসিপি ফটোগ্রাফির জন্য ব্যবহৃত ডিভাইস রিয়েলমি ফাইভ আই ফটোগ্রাফার @rahnumanurdisha
VOTE @bangla.witness as witness
OR
VOTE @bangla.witness as witness
যে কোন ধরনের পিঠা আমার খুব পছন্দের। আগে আমাদের বাঙালি সমাজের প্রতিটি পরিবারে নানা পিঠা তৈরি করা হতো। তবে সময়ের সাথে সাথে এখন পরিবার গুলোতে তেমন কোন পিঠা তৈরি করার হয় না। আপনার দুধ চিতই পিঠা তৈরি বেশ দুর্দান্ত হয়েছে। দেখে খেতে খুব ইচ্ছে করতেছে। এই ধরনের পিঠা গুলো খেতে খুবই মজাদার এবং সুস্বাদু। কয়দিন আগে আমার আপু এই দুধ চিতই পিঠা তৈরি করেছে। এত সুন্দর পিঠে তৈরির রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
দুধ চিতই পিঠা আমার খুবই ফেভার িট দেখে খুব লোভ হচ্ছে জিভে জল চলে এসেছে।।
বেশ কিছুদিন আগেও খেয়েছিলাম শীতের সময় এ ধরনের খাবার আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
আমাদের গ্রামে একটা ঐতিহ্যবাহী পিঠা হলো দুধের পিঠা বেশ ভালো লাগে শীতের সকালে এই দুধ চিতই পিঠাটি খেতে। অনেকদিন পরে পিঠা রেসিপিটি দেখে খুবই খেতে ইচ্ছে করছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপুনি রেসিপিটি আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করার জন্য ।
ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
শীত যাই যাই করছে এর মাঝে আপনি আজ দুধ চিতই নিয়ে হাজির হলেন আপু আমার ত খেতে ইচ্ছে করছে। আপনি খুব সুন্দরভাবে উপস্হাপন করেছেন।রেসিপিটি বেশ মজার হয়েছে দেখে বুঝতে পারছি। শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
জি আপু মজার ছিল।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
শীতকালে দুধ চিতই পিঠা খেতে অনেক ভালো লাগে আর সাথে যদি খেজুরের গুড় দেওয়া হয় তাহলে তো কোন কথায় নেই। ছোটবেলায় এরকম মাটির খোলায় পিঠা ভাজতে দেখতাম মা যখন মাটির খোলায় চিতই পিঠা ভাজতো আমরা চুলার পাশে বসে গরম গরম পিঠা খেতাম কি যে মজা লাগতো।আর বাকি গুলো দুধে ভিজিয়ে রাখতো পরের দিন সকালে সেগুলো খেতাম। আপু আপনি খুব সুন্দর করে দুধ চিতই পিঠার রেসিপি টি শেয়ার করেছেন তার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
ধন্যবাদ আপু গঠনমূলক মন্তব্যর জন্য।
আপু ঠিক বলেছেন শীত চলে যাচ্ছে, আর শীত না থাকলে এমন রসে ভরা পিঠা আর পাওয়া সম্ভব নয়। এই পিঠার জন্য আবার পরের বছরের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। আপনার পিঠা গুলো অনেক সুস্বাদু হয়েছে। তবে আপু পিঠার ভিতর রস কম হয়েগেছে। যাইহোক আপু পিঠা গুলো কিন্তু অনেক মজার। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুস্বাদু রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু।
দুধ চিতই পিঠা রেসিপি তৈরি করেছেন।দেখতে খুব সুস্বাদু মনে হচ্ছে। আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। আপনার জন্য অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
ঠিকই বলেছেন আপু,খেজুরের গুড়ের স্বাদে এই পিঠাগুলো খেতে খুবই ভালো হয়। আপনার রেসিপিটি দেখেই জিভে জল চলে এসেছে। রেসিপিটি দেখে লোভ তো আর সামলানো যাচ্ছে না। অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
আপু আপনার পিঠা দেখে জিভে জল চলে আসলো। এই পিঠা খেতে আমার অনেক ভালো লাগে। আপনার পিঠা দেখে জিভে জল চলে আসলো। এবার গ্রামে গিয়ে খেজুর গুড়ের দুধ চিতল পিঠা খেয়ে খুব মজা পেয়েছি। আপনার রেসিপির ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ আপু মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।