নাটক রিভিউ - এখানে প্রেম শেখানো হয়||
আমি @rahnumanurdisha বাংলাদেশ থেকে। কেমন আছেন আমার বাংলা ব্লগ এর সকল ইন্ডিয়ান এবং বাংলাদেশি বন্ধুরা?আশা করছি সকলেই অনেক ভালো আছেন?আমিও আছি আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায়।ফিরে এলাম আপনাদের মাঝে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে।আজকে আমি একটি নাটকের রিভিউ পোস্ট নিয়ে উপস্থিত হয়েছি আপনাদের মাঝে।পোস্টে ভিন্নতা আনতে রিভিউ পোস্টগুলো বেশ জরুরি।এই নাটকটি ঈদে মুক্তি পেয়েছে।তবে আমি দুদিন আগে নাটকটি দেখেছিলাম, বেশ ভালো লেগেছে।তাই ভাবলাম আপনাদের সাথে রিভিউ পোস্টটি শেয়ার করে ফেলি।তো চলুন বন্ধুরা শুরু করা যাক আমার আজকের রিভিউ পোস্ট।
স্ক্রিনশর্ট- ইউটিউব
নাটকের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
নাটকের নাম | এখানে প্রেম শেখানো হয় |
---|---|
রচনা ও পরিচালনা | সাজিন আহমেদ বাবু |
প্রধান সহকারী পরিচালক | রাজন সরকার |
সহকারী পরিচালক | ইমন,ফয়েজ |
অভিনয়ে | ইয়াশ রোহান,সাবরিনা পড়শী,জান্নাত,নিশা,সানজিদা ইসলাম শিক্ষা,পারভেজ |
ডি ও পি | বিশ্বজিৎ দত্ত |
সম্পাদনা | লিংকন |
মুক্তি | ২৯ জুন ২০২৩ |
দৈর্ঘ্য | ৪২মিনিট ৫৬ সেকেন্ড |
ভাষা | বাংলা |
দেশ | বাংলাদেশ |
কাহিনী সারসংক্ষেপ
স্ক্রিনশর্ট- ইউটিউব
প্রথমেই ছবিতে দেখা যাচ্ছে,মেয়েটি তার আম্মুকে কিছু একটা বলছে ল্যাপটপ সামনে নিয়ে। এখানে মেয়েটির নাম সুস্মি। সুস্মি গুগল সার্চ করছে কিভাবে ঘুম কমানো যায় সেটা লিখে। সুস্মির আম্মু তো অবাক,গুগুলে ডাক্তারিও শেখা যায় এটা শুনে।সুস্মি বলে আম্মু তুমি যা জানতে চাও সেটা শুধু লিখবে আর গুগলে চলে আসবে।তারপর সুস্মি আরও বলে,আম্মু জানো আমি গুগল থেকে পিৎজা বানানো শিখেছি।আর তোমাকে বানিয়ে খাওয়াবো।তখন সুস্মি পিৎজা বানিয়ে নিয়ে ওর আম্মুর কাছে যায়,পিৎজা একদম পারফেক্ট হয়েছে বলে সুস্মির আম্মু।তিনি জিজ্ঞেস করেন সুস্মিকে তোমার কোনো বন্ধু নাই?সুস্মি উত্তরে বলে,বন্ধু থাকতে হলে তো বাসা থেকে বেরোতে হয় আমি তো বাসায় থাকি বন্ধু কি করে হবে আম্মু।তখন তিনি আরো বলেন,এইযে তুমি স্কুল,কলেজে যাও তখন হয়নি।সুস্মি বলে না আম্মু সবাই ঝগড়া করে ,আমার ভালোলাগে না তাই ক্লাসেই একা বসে থাকি।তাহলে তোমার বয়ফ্রেন্ড আছে বললে সুস্মি বলে না আম্মু, নেই।
স্ক্রিনশর্ট- ইউটিউব
সেদিন রাতে সুস্মি গুগলে সার্চ করে কিভাবে প্রেম করা যায়? পরের দিন সকালে কোচিং থেকে বাসায় ফেরার পথে রিমান নামের একটি ছেলে প্রপোজ করায়,সুস্মি বলে আচ্ছা ঠিক আছে।আজকে বাসায় যাচ্ছি কালকে প্রেম করবো।রিমান ছেলেটি হতবাক ,প্রপোজ করার সাথে সাথে রাজি হওয়ায়।তখন সুস্মি হেঁটে বাসায় আসার সময় গুগল সার্চ করে,কেউ রাস্তায় প্রপোজ করল কি করতে হয়?সেখান থেকে একটি লিংকে গিয়ে দেখতে পায়,পুলিশকে ফোন দিতে।তখন সুস্মি ওর পুলিশ মামাকে ফোন দিয়ে বলে,মামা আমাকে একটা ছেলে প্রপোজ করেছে।ছেলেটির নাম ঠিকানা জিজ্ঞেস করলে,সুস্মি বলে নাম
রিমান, ঠিকানা জানিনা।তখন সুস্মির পুলিশ মামা বলে,আচ্ছা মা বাসায় যাও আমি দেখছি।সুস্মি বাসায় এসে গুগলে সার্চ করে, বয়ফ্রেন্ডের সাথে দেখা করতে গেলে কি করতে হয়।পরের দিন সুস্মি কোচিংয়ে গিয়ে জানতে পারে,রিমান কে পুলিশ ধরে নিয়ে গেছে।
স্ক্রিনশর্ট- ইউটিউব
সুস্মি কোচিং থেকে সোজা পুলিশ স্টেশনে যায় এবং গিয়ে মামার সাথে কথা বলে।রিমান ভাইকে ধরে আনলে কেন?উত্তরে মামা বলে,তুমিই তো কমপ্লেইন করলে। ও পুলিশকে বললে,কমপ্লেইন হয়।রিমান ভাই ভালো ছেলে আমাকে ডিস্ট্রাব করতো না।উনি আমাকে সুইট করে প্রপোজ করেছে।তুমি রিমান ভাইকে ছেড়ে দেও।তাহলে তুমি কমপ্লেইন করেছিলে যে।সুস্মি বলে,গুগল বললো তাই তো বলেছি তোমাকে।তারপর রিমানকে পুলিশ মুক্তি দিলে রিমান বলে, তুমি প্রেম করবেনা বললেই পারতে পুলিশকে কেন বলতে গেলে।সুস্মি বলে গুগলে সার্চ করেছিলাম,পুলিশকে ফোন করতে বলেছে গুগল।তাই ফোন করেছিলাম জানতাম না তো যে কমপ্লেইন হবে।এখন আমরা প্রেম করবনা।রিমান বলে আগে হাসপাতালে যায়,বেচে থাকলে প্রেম করবো।রিমান
বাসায় এসে চিন্তা করে দেখে সুস্মির উপর রাগ করা যাবেনা।এরকম একটা সহজ সরল মেয়েই তার জন্য ভালো।
স্ক্রিনশর্ট- ইউটিউব
পরের দিন রিমান এবং সুস্মি একটি রেস্টুরেন্টে দেখা করে।কিন্তু ফুল বা চকলেট কিনে না আনার জন্য
সুস্মি,রিমানকে বলে প্রথম দেখায় তো চকলেট এবং ফুল গিফট দিতে হয়,তুমি নিয়ে আসোনি কেন।এটা বলেছে এজন্য গুগলে দেখেছিল তাই।রিমান তখন বলে, এখান থেকে বেরিয়ে কিনে দিব তোমাকে।
তারা ভালো একটি সময় পার করতে থেকে সেখানে তারা দুজন।কিন্তু তখন ছেলেটি মেয়েটির হাত ধরলে গুগল সার্চ করে মেয়েটি।সেখানে দেখতে পাই,কেউ হাত ধরলে তাকে থাপ্পড় মারতে হয়।আর গুগল প্রিয় সুস্মি সেটাই করে।তারপর রিমান জিজ্ঞেস করায় সুস্মি বলে হাত ধরলে এটা করতে হয় গুগল বলেছে তাই করেছি।তখন রিমান সুস্মিকে বলে,তোমার কাউকে ফলো করার দরকার নেই তুমি আমাকে ফলো করো।তখন ছেলেটি যা করছিল মেয়েটিও তাই করছিল।এমন সময় ছেলেটির একজন বন্ধু আসে,আর বন্ধুর সাথে হাগ করে ছেলেটি আর মেয়েটিও তাই করতে চাই।কারণ ছেলেটি বলেছিল তাকে ফলো করতে।
স্ক্রিনশর্ট- ইউটিউব
তারপর ছেলেটি বলে,তোমাকে কাউকে ফলো করতে হবেনা।ছেলেটি পাশে বসে থাকা যুগলদের দেখিয়ে বলে,তুমি ওদের ফলো করো।তারপর সেই যুগলদের মধ্যে একজন থার্ড পার্সন আসে এবং মেয়েটি ছেলেটিকে জুতা দিয়ে মারতে যায়।আর সুস্মি,রিমানকে তাই করতে যায়।তখন রিমান সেখান থেকে চলে যায় রেগে।পরের দিন সুস্মি রিমানকে ফোন দিলে ফোন বন্ধ পায়।তখন সুস্মিকে রাস্তার পাশে বসে থাকতে দেখে রেস্টুরেন্ট এর সেই যুগল অর্থাৎ মেয়েটি তাকে বলে তুমি তোমার বয়ফ্রেন্ডকে মারতে যাচ্ছিলে কেন?সুস্মি বলে,তুমি মারছিলে তাই তো।মেয়েটি বলে আমার বয়ফ্রেন্ড একসাথে আমাদের দুজনের সাথে চিটিং করছিল তাই মারছিলাম।সুস্মি বলে কিন্তু আমার বয়ফ্রেন্ড তো আমাকে চিটিং করেনি।তখন মেয়েটি বলে সরি বলো তোমার বয়ফ্রেন্ডকে।তারপর সুস্মি রিমানকে গিয়ে বলে সরি। রিমান বলে,তোমার কাউকে ফলো করতে হবেনা তুমি গুগলকে ফলো করো ঐটাই সেইভ।সুস্মি বলে, হ্যা আমিও তাই বলছিলাম গুগলই অনেক সেইভ।তারপর তারা হাত ধরে ঘুরতে থাকে।
স্ক্রিনশর্ট- ইউটিউব
সুস্মি তার আম্মুকে রিমানের কথা বলে, যে তার বয়ফ্রেন্ড হয়েছে। সুস্মির আম্মু রিমানকে বাসায় নিয়ে আসতে বলে।পরের দিন,রিমান বাসায় এসে অবাক হয় সুস্মিরা অনেক বড়লোক তাই।তারপর সুস্মির আম্মুর সাথে পরিচয় হয় এবং সবকিছু জানেন রিমান সম্পর্কে তিনি।তারপর দুজনের কথা বলতে দিয়ে অন্য রুমে চলে যায় সুস্মির আম্মু।সেদিন রাতে সুস্মিকে তার আম্মু বলে,মা তোমার সাথে রিমানের প্রেম টা হবে না।কারণ আমরা বড়লোক ওরা গরিব তোমার মানাতে কষ্ট হবে মা।তুমি এতো দামি ল্যাপটপ ইউজ করো, দামি ড্রেস পরো,খাবার খাও।এগুলো রিমান তোমাকে দিতে পারবেনা।
স্ক্রিনশর্ট- ইউটিউব
পরের দিন, সুস্মি রিমানের সাথে দেখা হওয়ার পর রাস্তায় হাঁটতে গিয়ে রিমানকে বলে তোমার সাথে প্রেমটা হবেনা বুঝছো।কারণ আম্মু বলেছে,আমরা বড়লোক তোমরা হলো গরিব তাই।তারপর থেকে রিমান সুস্মির সাথে কোনো যোগাযোগ করেনা।শহর ছেড়ে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় গ্রামের কলেজে টিসি নিয়ে ভর্তি হবে।এদিকে সুস্মির খাওয়া দাওয়া করতে ভালো লাগেনা,একা থাকতে ভালো লাগে। সুস্মির আম্মু তখন ওর আব্বুকে বাসায় আসতে বলে। সুস্মির আব্বু পুরো ঘটনা শুনে বলে,তুমি জানো তো আমাদের মেয়ে সবকিছু দেরিতে শিখেছে।আমি আর তুমি কাজের জন্য ব্যাস্ত থাকায় ওকে সময় দিয়ে দিতে পারিনি।সবসময় গুগল,ফোন ,কম্পিউটারের সাথে ও কথা বলেছে।আর এই প্রথম ছেলেটিকে ও হৃদয় থেকে ভালোবেসেছে তাই কষ্ট পাচ্ছে।এখন যদি ধনী গরীবের সম্পর্ক মাঝখানে এনে আমার মেয়েটাকে কিছু বলি ও অস্বাভাবিক হয়ে যাবে।আমার বিশ্বাস ও তখন আমাদের কাউকে আর ভালবাসতে পারবেনা। সুস্মির বাবা বলে,দেখো আমাদের তো একটা মাত্র মেয়ে। উপরওয়ালা তো আমাদের কম দেয়নি।তুমি ছেলেটির সাথে যোগাযোগ করো ওকে ফিরিয়ে আনো ওর সাথেই আমাদের মেয়ের বিয়ে দিয়ে দিব।আমাদের না হয় এখন দুই ছেলে মেয়ে হবে।তারপর সুস্মির আম্মু,ছেলেটিকে বাসায় নিয়ে আসে এবং সুস্মি খুব খুশি হয়।এখানেই নাটকটি শেষ হয়।
আমার কাছে নাটকটি ভালো লেগেছে। নাটকটির কাহিনী, অভিনয় বর্তমান সময়কে নিয়ে।আমরা ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার বেশি করছি ইদানিং,যার ফলে বাইরের জগৎ কঠিন হয়ে পড়ছে আমাদের জন্য।নাটকের গল্পে মেয়েটি খুবই সহজ,সরল মনের ছিল।বাবা,মা কাজের চাপে সময় দিতে না পারায় সারাদিন প্রযুক্তির সাথে তার সম্পর্ক।কোনো কিছু জানতে বা শিখতে সবসময় গুগলের সাহায্য নেয় তিনি।এজন্য বাইরের বিষয় খুব একটা বোঝেনা।সব কিছু একটু দেরিতেই শিখেছে মেয়েটি,একটু স্লো অন্যদের তুলনায়।মেয়েটি এক সময় একটি ছেলেকে মন থেকে ভালবাসে।কিন্তু ছেলেটি মেয়েটির তুলনায় বেশ দরিদ্র।তাই তাদের প্রেমের বাঁধা আসে,একপর্যায়ে মেয়েকে অস্বাভাবিক হওয়া থেকে বাঁচাতে মেয়েটির মা আবার ছেলেটিকে ফিরিয়ে আনে মেয়েটির জীবনে। এখান থেকে কয়েকটি বিষয় পরিলক্ষিত হয় যে,প্রযুক্তির বেশি ব্যবহার আমাদের জীবনে সবসময় ভালো প্রভাব দেয় না।মানুষের সাথে মিশতে হবে,প্রযুক্তি থেকে একটু দূরে থাকতে পারলেই ভালো।বাবা,মায়ের উচিত ছেলে মেয়েকে সময় দেওয়া কাজের চাপের মাঝেও।অন্যদিকে সম্পর্কের মাঝে ধনি গরীবের ভেদাভেদ না করা সবসময়।যেটা এই নাটকে করা হয়েছে।
এই নাটকটিতে আমি ৯/১০ রেটিং দিলাম। |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
VOTE @bangla.witness as witness
আপনি খুবই সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করেছেন আপু। নাটকটি আমি বেশ কিছুদিন আগেই দেখেছি। আমার কাছেও খুব ভালো লেগেছে। অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি নাটকের শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
এটি খুবই চমৎকার একটি নাটক আমি এই নাটকের ট্রেইলার দেখেছিলাম। দেখে অনেক ভালো লেগেছিল। এখন আপনার মাধ্যমে এ সম্পর্কে জানতে পেরে আরো খুবই ভালো লাগছে।
জি আমারও ভালো লেগেছিল ,ধন্যবাদ আপু ।
এখানে প্রেম শেখানো হয় নাটকটি খুবই চমৎকার। এই নাটকটি আমি দেখছি নাটকের চরিত্র এবং সংলাপ সত্যিই বেশ অসাধারণ। বিশেষ করে নাটকের শেষের দৃশ্য গুলো বেশ দুর্দান্ত ছিলো। নাটকটি বেশ কিছু বিষয় ফুটিয়ে তুলেছে। আসলে বর্তমান প্রেক্ষাপটে প্রযুক্তির কারণে অনেকেই সামাজিক ভাবে মিশতে চায় না। ভার্চুয়াল জগত নিয়ে পড়ে থাকে। তা একে বারে কাম্য নয়। এত চমৎকার নাটক আমাদের মাঝে সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে দারুন একটি নাটক রিভিউ মাধ্যমে শেয়ার করেছেন। আসলে এখানে প্রেম শেখানো হয় নাটকটি আমি গতকালকে ডাউনলোড করে রেখেছি দেখবো বলে কিন্তু এখনো দেখা হয়নি। তার আগে আপনার রিভিউ পোস্ট পড়ে বেশ মজা পেলাম আপু। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর ভাবে নাটকটি রিভিউ এর মাধ্যমে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার সাবলীল মন্তব্যের জন্য।
এখানে প্রেম শেখানো হয় নাটকটার সম্পূর্ণ কাহিনী আপনার রিভিউ পোস্টের মাধ্যমে পড়ে আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। খুবই সুন্দর করে আপনি নাটকটার রিভিউ লিখেছেন। এই নাটকটা এখনো পর্যন্ত আমার দেখা হয়নি। তবে নাটকটার রিভিউ পড়ে অনেক কিছু বুঝতে পেরেছি। আসলে বর্তমান যুগে ছেলেমেয়েরা প্রযুক্তির ব্যবহার অনেক বেশি করছে অন্যদের সাথে মেলামেশা খুব কম করে। তাদের সবার উচিত প্রযুক্তির থেকে মানুষের সাথে বেশি মেলামেশা করা। আর প্রত্যেকটা বাবা মায়ের উচিত ব্যস্ততার মাঝে হলেও ছেলেমেয়েদের সময় দেওয়া। সময় পেলে অবশ্যই চেষ্টা করব নাটকটা দেখে নেওয়ার।
জি আপু দেখবেন, আশা করি ভালো লাগবে।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আমার কাছে নাটকটার নাম পড়েই অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আর রিভিউ পড়ে তো আরো ভালো লাগলো। জানিনা নাটকটা যদি দেখা হয় তখন কেমন লাগবে। আসলে এখন বাবা-মা সন্তানদের সময় দেয় না যার কারণে সন্তানরা এরকম একটা পরিস্থিতির শিকার হচ্ছে। তেমনই মেয়েটি ও প্রযুক্তির সাথে রয়েছে তার মা তাকে সময় দেয় না বলে। মেয়েটিকে অস্বাভাবিক হওয়া থেকে বাঁচানোর জন্য অবশেষে মেয়েটির মা ছেলেটিকে ফিরিয়ে এনেছিল এটা দেখে ভালো লেগেছে।
জি ভাইয়া নাটকটি ভালো লেগেছে আমারও।ধন্যবাদ আপনার সাবলীল মন্তব্যের জন্য।