ট্রেন থেকে কিছু ফটোগ্রাফি ।
আমি @rahimakhatun
from Bangladesh
২০কার্তিক , ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
৫ ই নভেম্বর ২০২২ খৃস্টাব্দ ।
আজ রোজ শনিবার
Device- Galaxy -A13
তারিখ : ২১ অক্টোবর ২০২২
লোকেশন :রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেন থেকে
সময় :সকাল ৭.৩৯ মিনিট।
তারিখ : ২১ অক্টোবর ২০২২
লোকেশন :রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেন থেকে
সময় :সকাল ৭.৩৯ মিনিট।
সবুজ প্রকৃতি দেখতে কার না ভালো লাগে। আমি বেশ উপভোগ করেছি সকালের ট্রেন জার্নিটা।
তারিখ : ২১ অক্টোবর ২০২২
লোকেশন :রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেন থেকে
সময় :সকাল ৭.৩৯ মিনিট।
সবুজে ঘেরা ফসলের মাঠ। দূর থেকে দেখতে ভালোই লাগছিলো।
তারিখ : ২১ অক্টোবর ২০২২
লোকেশন :রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেন থেকে
সময় :সকাল ৭.৩৯ মিনিট।
নদীটা দূর থেকে দেখতে ভালো লাগছিলো। সূর্যের আলোতে পানিগুলা চোখ চক চক করছিলো।
তারিখ : ২১ অক্টোবর ২০২২
লোকেশন :রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেন থেকে
সময় :সকাল ৭.৩৯ মিনিট।
কেউ একজন নৌকা বাইছে। খুব সম্ভবত মাছ ধরার জন্য।
তারিখ : ২১ অক্টোবর ২০২২
লোকেশন :রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেন থেকে
সময় :সকাল ৭.৩৯ মিনিট।
এই ছবিটা তোলেছিলাম যখন,তখন ট্রেনটা পুলের উপর ছিলো। ছোট বেলার ট্রেন কবিতাটা মনে পরে গেলো।পুলের উপর বাজনা বাজে ঝন ঝনা ঝন।
তারিখ : ২১ অক্টোবর ২০২২
লোকেশন :রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেন থেকে
সময় :সকাল ৭.৩৯ মিনিট।
আসলে চলন্ত ট্রেন থেকে ছবি এত স্পষ্ট আমি তোলতে পারি না। জানালা দিয়ে ছবি তোলেছি। ইচ্ছা ছিলো দরজা দিয়ে তোলার ,কিন্তু ছেলেটা বেশ ঝামেলা করছিলো ,তাই ওকে নিয়ে যাওয়ার সাহস করতে পারিনি। আজকে আর লিখবো না। পরবর্তীতে আসবো অন্য কোনো ব্লগ নিয়ে ,সেই অব্দি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায় শেষ করছি।
এতক্ষন সাথেই থাকার জন্য ধন্যবাদ
device | samsung SM-A13F |
---|---|
Location | from the train |
Photograpy | photography |
VOTE @bangla.witness as witness OR
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
আপু,জানালা বানানগুলি ভুল আছে।আপনি ট্রেনের জানালা দিয়ে খুবই সুন্দর ও স্পষ্ট ছবি তুলেছেন।আসলে আপনাদের ট্রেন অনেক ধিক ধিক চলে বলেই এত সুন্দর ছবি তুলতে পেরেছেন।কিন্তু আমাদের এখানে জানালা দিয়েও ছবি তুললে পুরো ঝলসে যাবে।এতটাই দ্রুত ট্রেন চলে।মাছ ধরার দৃশ্য ও পুলের ছবিটি খুবই ভালো লেগেছে।ধন্যবাদ আপু।
ধন্যবাদ আপু, আমি ঠিক করে নিয়েছি।আসলে আমাদের এখানেও ট্রেন দিয়ে ছবি তেমন ভালো উঠে না,তবে মাঝে মাঝে যখন আস্তে চলছিলো,তখন তুলেছি।ধন্যবাদ আপনাকে
ট্রেনে করে কোথাও যাওয়ার মজাই আলাদা, কিন্তু একটাই সমস্যা হলো বেশিরভাগ সময় খুব সকালের ট্রেনে যেতে হয় তখন একটু কষ্টকর হয়ে যায়। আপু আপনি ঠিকই বলেছেন ট্রেনের জানালা দিয়ে মোবাইল কেড়ে নেওয়া অনেক সম্ভাবনা থাকে সেই সাথে পড়ে যাওয়ারও, তারপরেও আপনি অনেক ঝুঁকি নিয়ে বেশ ভালো ভাবেই ছবি গুলো তুলেছেন। প্রতিটি ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে। সকাল সকাল এত সুন্দর ফটোগ্রাফি পোস্ট দেখে খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপু।
ট্রেন জার্নি আমার খুব ভালো লাগে।কেন ঝামেলা নেই। ঠিক বলেছেন আপু সকালের জার্নিটাই বেশি।একটু কষ্ট হলেও পরে আর খারাপ লাগে না।ধন্যবাদ আপু
বেশ ভাল হয়েছে ফটোগ্রাফ গুলো।গতিশীল কোন বস্তু থেকে এর চেয়ে ভাল ফটোগ্রাফ আসা সম্ভব নয়।বরেন্দ্র অঞ্চলের সকাল বেলার সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য ফুটে উঠেছে আপনার আলোকচিত্রে।ধন্যবাদ আপু সুন্দর আলোকচিত্র গুলো শেয়ার করার জন্য।
ঠিকই বলেছেন গতিশীল বস্তুর থেকে তেমন ভালো ছবি উঠে না।তাছাড়া আমার ছেলের তো নড়াচড়া আছেই। আলোকচিএ গুলো ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।ধন্যবাদ আপনাকে
ট্রেন জার্নি করতে আমার খুবই ভালো লাগে যদি সিট গুলো ঠিকঠাকমতো পাওয়া যায় তাহলে যদি জানালার পাশে হয়। জানালার পাশে না হলে একটু ভালো লাগে না। আপনি রাজশাহী থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। অনেক ধন্যবাদ আপু সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
জালানার পাশে না খুবই খারাপ লাগে,তাছাড়া যদি উল্টো সিট হয় তাহলে আরো ভালো লাগে না।মাঝে মাঝে মনে হয় সব গুলো সিট নম্বর মনে রাখতে পারতাম কোনটা জালানার পাশে আর কোনটা জালানা পাশে না,তাহলে বেশ ভালো হত।🤪
ট্রেন ভ্রমণ করতে আমার অনেক ভালো লাগে আমি ম্যাক্সিমাম সময়ে বাড়িতে আসা যাওয়া করলে কুষ্টিয়া টু ঢাকা ট্রেনে আসা যাওয়া করি।।
ট্রেন ভ্রমণ অনেক নিরাপদ এবং সাশ্রয়।। ট্রেন ভ্রমণ করে আপনার ভালো লেগেছে এবং সেইসাথে সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাথায় তুলে ধরেছেন সুন্দর উপস্থাপনা সহ সবমিলিয়ে অসাধারণ ছিল।।
আমিও ভাইয়ের বাসায় গেলে ট্রেন জার্নি ছাড়া যাই না।আসলে যেখানে যেতে অনেক সময় লাগে,সেখানে ট্রেন জার্নি ছাড়া ভালো লাগে না।বাসে অনেক বিরক্ত লাগে।
সকাল সকাল এমন ঠান্ডা হাওয়া আমার অনেক ভালো লাগে।যদিও সকালে ওটা একটু ঝামেলা কিন্তু বাইরের হাওয়া গায়ে লাগলে অনেক আরাম লাগে।আমার কোন দিন ট্রেনে যাওয়া হয়নি কোথাও। আমাদের এদিকে তো ট্রেনের কোন ব্যবস্থা নেই।আশা করি আমরা আগামী বছরের মধ্যে ট্রেনের করে ঢাকা-চট্টগ্রামে যেতে পারবো।আপনি তো ট্রেনে করে যেতে যেতে অনেক গুলো ছবি তুলছেন আবার অনেক মজা উপলব্ধি করছেন।
ঠিকই বলেছেন আপু,সকালের বাতাস গায়ে লাগলে অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করে।একটু ঘুম থেকে উঠে৷ রেডি হতে ঝামেলা হয়, বাকি সবকিছু ঠিকঠাক।ধন্যবাদ আপনাকে
ট্রেন থেকে ছবি গুলো তুলেছেন, তারপরে ও ছবি গুলো অনেক চমৎকার হয়েছে। সত্যিই তো আপনি অনেক রিক্স নিয়ে ছবি গুলো তুলেছেন। কারণ আপনার হাত থেকে মোবাইলটা পড়ে যেতে পারত বা চুরি হতে পারত।মাছ ধরার জন্য নৌকা বাইছে দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে যদি ও দূর থেকে তুলা, দেখতে ততটাস্পষ্ট নয়। যাইহোক আপনি ঝুঁকি নিয়ে ফটোগ্রাফি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন জেনে অনেক ভালো লাগল।
চলন্ত ট্রেন তো তাই ছবিগুলো সামন্য অস্পষ্ট হয়েছে।আপনার ভালো লেগেছে, জেনে ভালো লাগলো।ধন্যবাদ আপনাকে।
রাজশাহী থেকে ঢাকা যাওয়ার সময় আপনি বেশ সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন আপু।প্রাকৃতিক দৃশ্য নদী অসাধারণ লাগছে সকলের আবহাওয়া।ধন্যবাদ সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।
রাজশাহী থেকে ঢাকা এসেছি আপু🤣🤣।হুম আপু আবহাওয়াটা খুব ভালো ছিলো।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
সত্যিই ট্রেন থেকে জানলা দিয়ে ছবি তোলা অনেক রিস্ক। ছিনতাইকারীর ভয় থাকে কখন মনে হয় হাত থেকে টান দিয়ে ফোনটা নিয়ে যাবে। আপনি খুবই চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি ট্রেন থেকে তুলেছেন । ধন্যবাদ আপনাকে এইরকম একটি ফটোগ্রাফি পোস্ট শেয়ার করার জন্য আমাদের মাঝে।
আমি তো শুনেছি দূর থেকে ডিল মারে হাতে উপর,তখন হাত থেকে মোবাইল পড়ে যায়,তখন তারা নিয়ে নেয়।যাই হোক আল্লাহর রহমতে এমন কিছুই হয়নি। ধন্যবাদ আপনাকে