নাটক রিভিউ। ( জলে ভাসা পদ্ম)
আসসালামু আলাইকুম
২১ই-নভেম্বর ২০২৩ খৃস্টাব্দ
৪ই অগ্রহায়ন , ১৪২৯ বঙ্গাব্দ।
এখন ষড়ঋতুর হেমন্তকাল । |
---|
আজ রোজ
মঙ্গলবার
আজ রোজ
মঙ্গলবার
প্রতিদিনের মত নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আমি আজকে একটি নাটক রিভিউ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।
ব্যক্তিগত মতামত:
৯/১০
নাম | জলে ভাসা পদ্ম |
---|---|
প্রযোজক | কামরুজ্জামান |
পরিচালক | এল আর সোহেল |
সম্পাদনা | সাইফ রাসেল |
অভিনয়ে | সাদিয়া আয়মান ,ইয়াশ রোহান ,দিলারা জামান আরো অনেকে |
দৈর্ঘ্য | ৩৯ মিনিট |
মুক্তির তারিখ | ২৭ জুলাই ২০২৩ |
ধরন | ড্রামা |
ভাষা | বাংলা |
দেশ | বাংলাদেশ |
চরিত্রেঃ
- ইয়াশ রোহান- আবির
- সাদিয়া আয়মান -তহুরা
নাটকের এই দৃশ্যে দেখা যায় দিলারা জামান অসুস্থ, সে থাকে গ্রামে।তার ছেলের বউ আর নীতি নাতনি থাকে ঢাকাতে তাদেরকে খবর দেওয়া হয়।দিলারা জামানের সেবা যত্ন করে গ্রামের একটি এতীম মেয়ে। দেখতে শুনতে ভালো এবং শিক্ষিত।মেয়েটির মা এই বাড়িতেই থাকতো, পরে মারা যাওয়ার পর ওকে এখানে রেখে যায় তার বাবা।দিলারা জামান ও বেশ আদর করে।মেয়েটির নাম তুহরা।
যাই হোক ঢাকা থেকে যখন দিলারা জামানের ছেলের বউ এবং নীতি নাতনি আসে তাদেরকে দেখে সে অর্ধেক সুস্থ হয়ে যায়।তুহার যত্নে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠে।তারপর মেহমানদের তুহাই রান্নাবান্না করে খাওয়াই এবং যত্নে করে।দিলারা জামিনের নাতির নাম থাকে আবির।একদিন মেয়েটি আবিরকে খাবার দেওয়ার সময় খাবার আবিরের উপর ফেলে দেয়,তাতে সে বেশ অনুতপ্ত হয়ে যায়।
এভাবেই তাদের কথাবার্তা শুরু হয়।আবির আগে একটা প্রেম করতো ঐ মেয়ে টাও এতীম ছিলো কিন্তু মেয়েটি মারা যায়।যাই হোক আবির আর তুহরা একদিন ঘুরতে যায় তুহরার একটি প্রিয় জায়গায়।তখন আবির বলে তুহরা দেখতে একেবারে তার এক্স এর মত,তখন তুহরা বলে এক্স হলো কেন তখন আবির বললো সে মারা গিয়েছে। আবিরের বোনের সাথে তুহরার বেশ ভালো সম্পর্ক হয়ে যায়।
তুহরা আবিরের বোনকে বলে গ্রামে একটি গানের আসর বসবে রাতে যাবে কিনা তখন মেয়েটি রাজি হয়।তখন আবির তুহরা আর আবিরের বোন যায় গান দেখতে,দেখতে দেখতে রাত হয়ে যায়,তারপর আবির আর তুহরা যখন বাড়ি ফিরছিলো তখন তুহরার জুতা ছিড়ে যায়।
আবির তার জুতা তুহরাকে দিয়ে দেয় পরার জন্য যখন হাটতে থাকে আবিরের পা কেটে যায়। পরের দিন আবির তুহরার জন্য জুতা কিনে নিয়ে আসে।একদিন তারা৷ গ্রামে ঘুরতে যায় ঠিক তখনই আবির আমতা আমতা করতে বলে সে তাকে ভালোবাসে।কিন্তু তুহরা রাজি হয় না তখন বলে সে এতীম সে এখানে আশ্রিতা। এটা কখন হয় না,কিন্তু আবির জোর করতে থাকে তুহরা চলে আসে।
এইদিকে আবীরের চাচা তুহরার জন্য ভালো একটি পাএ পেয়েছে,তখন তুহরার কে জিজ্ঞেস করে সে রাজি কিনা কিন্তু সে কোন কথা বলে না এতে করে তারা বুঝে যায় তুহরা হয়তো রাজি।কিন্তু যখন আবির জানতে পারে তুহরার বিয়ে ঠিক হয়েছে তখন আবির তুহরাকে বলে বিয়ে ভেঙে দিতে।কিন্তু তুহরা বলে এটা হয় না তেল আর জলে কখনও মিশে না, কিন্তু আবির জোর করতে থাকে তখনই আবিরের মা শুনে ফেলে আর আবিরের সাথে রাগারাগি করে থাকে আর তুহরাকে দোষা রুপ করে।
তুহরার সঙ্গে আবিরের মা খারাপ ব্যবহার করে এতে তুহরা বেশ কষ্ট পায়।আবিরের দাদী তুহরাকে বেশ পছন্দ করে,যখন আবিরের মা তুহরাকে বকাবকি করে তখন দাদী প্রতিবাদ করে।তুহরাও বাড়ি ছেরে চলে যায়।তাকে খুঁজাখুঁজি করে কেউ পাচ্ছে না যখন আবির শুনে তুহরাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না তখনই খুঁজার জন্য বেরিয়ে যায়।
তুহরার পছন্দের জায়গায় যায়, যেয়ে দেখে তুহরার ঐখানে দাড়িয়ে আছে।তারপর আবির তুহরাকে ভালোবাসার কথা বলে এবং বিয়ে করবে।তারপর তাদের মিল হয়ে যায়।
যাই হোক ঢাকা থেকে যখন দিলারা জামানের ছেলের বউ এবং নীতি নাতনি আসে তাদেরকে দেখে সে অর্ধেক সুস্থ হয়ে যায়।তুহার যত্নে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠে।তারপর মেহমানদের তুহাই রান্নাবান্না করে খাওয়াই এবং যত্নে করে।দিলারা জামিনের নাতির নাম থাকে আবির।একদিন মেয়েটি আবিরকে খাবার দেওয়ার সময় খাবার আবিরের উপর ফেলে দেয়,তাতে সে বেশ অনুতপ্ত হয়ে যায়।
এভাবেই তাদের কথাবার্তা শুরু হয়।আবির আগে একটা প্রেম করতো ঐ মেয়ে টাও এতীম ছিলো কিন্তু মেয়েটি মারা যায়।যাই হোক আবির আর তুহরা একদিন ঘুরতে যায় তুহরার একটি প্রিয় জায়গায়।তখন আবির বলে তুহরা দেখতে একেবারে তার এক্স এর মত,তখন তুহরা বলে এক্স হলো কেন তখন আবির বললো সে মারা গিয়েছে। আবিরের বোনের সাথে তুহরার বেশ ভালো সম্পর্ক হয়ে যায়।
তুহরা আবিরের বোনকে বলে গ্রামে একটি গানের আসর বসবে রাতে যাবে কিনা তখন মেয়েটি রাজি হয়।তখন আবির তুহরা আর আবিরের বোন যায় গান দেখতে,দেখতে দেখতে রাত হয়ে যায়,তারপর আবির আর তুহরা যখন বাড়ি ফিরছিলো তখন তুহরার জুতা ছিড়ে যায়।
আবির তার জুতা তুহরাকে দিয়ে দেয় পরার জন্য যখন হাটতে থাকে আবিরের পা কেটে যায়। পরের দিন আবির তুহরার জন্য জুতা কিনে নিয়ে আসে।একদিন তারা৷ গ্রামে ঘুরতে যায় ঠিক তখনই আবির আমতা আমতা করতে বলে সে তাকে ভালোবাসে।কিন্তু তুহরা রাজি হয় না তখন বলে সে এতীম সে এখানে আশ্রিতা। এটা কখন হয় না,কিন্তু আবির জোর করতে থাকে তুহরা চলে আসে।
এইদিকে আবীরের চাচা তুহরার জন্য ভালো একটি পাএ পেয়েছে,তখন তুহরার কে জিজ্ঞেস করে সে রাজি কিনা কিন্তু সে কোন কথা বলে না এতে করে তারা বুঝে যায় তুহরা হয়তো রাজি।কিন্তু যখন আবির জানতে পারে তুহরার বিয়ে ঠিক হয়েছে তখন আবির তুহরাকে বলে বিয়ে ভেঙে দিতে।কিন্তু তুহরা বলে এটা হয় না তেল আর জলে কখনও মিশে না, কিন্তু আবির জোর করতে থাকে তখনই আবিরের মা শুনে ফেলে আর আবিরের সাথে রাগারাগি করে থাকে আর তুহরাকে দোষা রুপ করে।
তুহরার সঙ্গে আবিরের মা খারাপ ব্যবহার করে এতে তুহরা বেশ কষ্ট পায়।আবিরের দাদী তুহরাকে বেশ পছন্দ করে,যখন আবিরের মা তুহরাকে বকাবকি করে তখন দাদী প্রতিবাদ করে।তুহরাও বাড়ি ছেরে চলে যায়।তাকে খুঁজাখুঁজি করে কেউ পাচ্ছে না যখন আবির শুনে তুহরাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না তখনই খুঁজার জন্য বেরিয়ে যায়।
তুহরার পছন্দের জায়গায় যায়, যেয়ে দেখে তুহরার ঐখানে দাড়িয়ে আছে।তারপর আবির তুহরাকে ভালোবাসার কথা বলে এবং বিয়ে করবে।তারপর তাদের মিল হয়ে যায়।
এতক্ষন সাথেই থাকার জন্য ধন্যবাদ
device | Galaxy A13 |
---|---|
Location | Dhaka |
Photograpy | screenshort |
VOTE @bangla.witness as witness OR >>>>>|| এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
Support @Bangla.Witness by Casting your witness vote
অনেক সুন্দর একটা নাটকের রিভিউ পোস্ট ছিল। জলে ভাসা পদ্ম এই নাটকটা না দেখা হলেও, নাটকটার রিভিউ পোস্ট পড়ে খুব ভালো লেগেছে আমার কাছে। এই নাটকে নায়ক নায়িকা দুজনে অনেক সুন্দর অভিনয় করেছে। তাদের দুজনের নাটক এমনিতেই আমি খুব পছন্দ করি দেখতে। সময় পেলে দেখে নেওয়ার চেষ্টা করব এই নাটকটা।
এই নাটকটি আমিও দেখেছি। আমার কাছেও বেশ ভালো লেগেছে। আসলে এ ধরনের মানসিকতা এখন মানুষের মধ্যে খুঁজে পাওয়া যায় না। আমারও ইচ্ছে আছে এই নাটকটির উপর একটি রিভিউ পোস্ট শেয়ার করবো। আপনি বেশ সুন্দর করে কাহিনী সংক্ষেপ বলে দিয়েছেন। আপনাকে ধন্যবাদ আপু।
আপু আপনি খুব সুন্দর নাটক রিভিউ দিয়েছেন। আপনার রিভিউ পড়ে অনেক ভালো লাগলো। এখনও পর্যন্ত এই নাটক দেখা হয়নি তবে সময় পেলে অবশ্যই দেখবো। বাংলা নাটক গুলো দেখতে অনেক ভালো লাগে। তারজন্য সময় পেলেই নাটক দেখা শুরু করি। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর নাটক রিভিউ দেওয়ার জন্য।
জলে ভাসা পদ্ম নাটকটা আমি দেখেছিলাম। যখন নাটকটা প্রথমবার দেখেছিলাম আমার কাছে খুব ভালো লেগেছিল দেখতে। আর আজকে আপনি নাটকটার রিভিউ পোস্ট করেছেন। যেটার মাধ্যমে নাটকের পুরো কাহিনী তুলে ধরা হয়েছে। সম্পূর্ণ কাহিনীটা রিভিউর মাধ্যমে পড়তে পেরে সত্যি খুব ভালো লাগলো। জাস্ট অসাধারণ ছিল সম্পূর্ণ কাহিনীটা।
আমি মনে করি এখনকার সময়ে সাদিয়া আয়মানের নাটকগুলো অনেক সুন্দর হচ্ছে। আর আজকে আপনি তারই খুবই সুন্দর একটি নাটক শেয়ার করে ফেলেছেন। এই নাটকটি আমি এখনো দেখে নিতে পারিনি। তবে আপনার এই নাটকের রিভিউ থেকে এই নাটক সম্পর্কে আমি অনেক বেশি পরিমাণ ধারণা নিয়ে নিয়েছি৷ অবশ্যই এই নাটকটি আমি দেখে নিব৷
এই নাটকটা আমি অনেকদিন আগেই দেখেছি এই নাটকটা দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে আসলে প্রিয় মানুষকে কিভাবে কাছে টেনে নিতে হয় সেটাই এই নাটকের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছে পরিচালক। তহুরা নামের সেই মেয়েটার ভাগ্য খুবই খারাপ হলেও তার দাদি তাকে আসলেই অনেক বেশি ভালোবাসে। শেষ পর্যায়ে গিয়ে তাদেরও পরিচয় থেকে পরিণয়ে পরিণত হয়। ধন্যবাদ চমৎকার একটি রিভিউ তুলে দেওয়ার জন্য।
আপু আপনি দারুণ একটা নাটকের রিভিউ উপস্থাপন করেছেন। দুইদিন আগেই এই নাটকটি দেখলাম। খুবই সুন্দর একটা নাটক। বর্তমান ইয়াশ রোহানের নাটক গুলো খুবই ভালো লাগে। আপনার রিভিউ পড়ে খুবই ভালো লাগলো। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।