২৯ আষাঢ় ১৪৩০ বঙ্গাব্দ ।
১৩ জুলাই ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ ।
ইউনিক ঝাল ভর্তার এর ফটোগ্রাফি।। |
Device- Galaxy A13
ইলিশ মাছ দিয়ে কচুর নিচের অংশের ভর্তা |
আমি আজ "আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা আমি আজ "আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা ৩৯অংশগ্রহণের জন্য আমার বানানো একটি ইউনিক রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। আমি আজকে ইলিশ মাছ দিয়ে কচুর নিচের অংশের ভর্তা আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। আসলে যে কোন প্রতিযোগিতা মানেই আমার কাছে ভিন্ন রকম আয়োজন।প্রত্যেক বার কনটেস্ট এর এনাউন্সমেন্ট দেখলে বেশ চিন্তায় পরতে হয় ইউনিক কি বানানো যায় ,চিন্তা করে বানাতে আমার বেশ দেরি হয়ে যায়। এই বারেও চেষ্টা করেছি একটু ভিন্ন রকম আয়োজন করতে। বাঙালি মানেই ভর্তা প্রিয় ,আর ঝাল ঝাল হলে তো কথা নেই। যে কোন ভর্তা আমার বেশ পছন্দের কিন্তু এখন তেমন খেতে পারি না পেটের অবস্থা বেশ খারাপ হয়ে যায়। তবে আমার বানানো ভর্তা খেতে বেশ ভালো হয়েছে। আসলে নারিকেল ,পোস্ত দানা ,কালোজিরা ,সরিষা ও ইলিশ মাছের সমন্বয়ে বেশ ভালো হয়েছে। যদিও ভর্তা বানানো বেশ ঝামেলার কাজ। তবে এর পুষ্টি গুনাগুন রয়েছে বেশ। যাই হোক দেরি না করে যাওয়া যাক মূল রেসিপিতে।
উপকরন |
পরিমান |
ইলিশ মাছ |
১ টি |
সরিষার তেল |
১/২ কাপ |
লবন |
সামান্য |
কচুর নিচের অংশ
|
৩ কাপ |
পোস্ত দানা |
২ টেবিল চামচ |
সরিষা |
৩ টেবিল চামচ |
নারিকেল |
১ কাপ |
কালোজিরা |
১ চা চামচ |
শুকনো মরিচ |
প্রয়োজন মত |
কাঁচা মরিচ |
প্রয়োজন মত |
হলুদ |
প্রয়োজন মত |
গুঁড়া মরিচ
|
সামান্য |
ধনে পাতা
|
সামান্য |
আপনার রেসিপি দেখেই তো আমার জিভে জল চলে এসেছে।আপনার বানানো ইউনিক ইলিশ মাছ দিয়ে কচুর নিচের অংশের ঝাল ভর্তার রেসিপি। আসলে আপনার রেসিপিটা একদম ভিন্ন ধর্মের ছিল আশা করি আপনি পুরস্কার পাওয়ার উপযোগী। প্রতিটি ধাপের চমৎকারভাবে উপস্থাপনা করেছেন অসংখ্য ধন্যবাদ।
ইলিশ মাছ দিয়ে কচুর নিচের অংশের ঝাল রান্নার দারুন একটা পদ্ধতি আছে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। এর আগে আমি এই ধরনের রেসিপি খাইনি কিন্তু এটা দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে।
আপনার রেসিপিটা কিন্তু বেশ ইউনিক ছিল। আপনি ইলিশ মাছ দিয়ে কচুর নিচের অংশের ঝাল ভর্তা রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার এই মজাদার রেসিপি টা দেখে আমার তো খুব খেতে ইচ্ছে করছে। এই প্রতিযোগিতার জন্য অনেক ধরনের ইউনিক ভর্তা রেসিপি দেখতে পেরে সত্যি খুব ভালো লেগেছে আমার কাছে। আপনার উপস্থাপনা অনেক বেশি সুন্দর ছিল, শেয়ার করলেন দেখে ভালো লেগেছে।
একদম ইউনিক একটি রেসিপি সম্পর্কে ধারণা অর্জন করতে পারলাম আপনার আজকের এই সুন্দর মাছ ভাজার মধ্য দিয়ে। অতি চমৎকারভাবে আপনি এ কাজ করে দেখিয়েছেন যেখানে প্রথমে সমস্ত উপাদান গুলোর একটি টেবিল তারপরে পর্যায়ক্রমে কাজের ধারা তুলে ধরেছেন।
এভাবে ভর্তা তৈরি করা আগে কখনো খাওয়া হয়নি। এরকম ইউনিক রেসিপি গুলো দেখতে যেমন ভালো লাগে, তেমনি খেতেও খুব পছন্দ করি আমি। আমি গরম ভাত দিয়ে যেকোনো রকমের ভর্তা খেতে খুব ভালোবাসি। যখন আমাদের বাড়িতে ভর্তা তৈরি করা হয়, তখন আমি তো গরম ভাত নিয়ে সাথে সাথে বসে পড়ি খাওয়ার জন্য। তবে আপনার রেসিপি টা ইউনিক মনে হয়েছে। আর প্রতিযোগিতা উপলক্ষে এটা তৈরি করা এটা দেখে ভালো লেগেছে।
ইলিশ মাছ দিয়ে কচুর ভর্তা। সত্যিই ইউনিক একটি রেসিপি দেখলাম। এই রেসিপিতে আস্তো একটা ইলিশ মাছ ব্যবহার করলেন। আর কচু গুলো গ্রেট করাটা দারুন হয়েছে। ধন্যবাদ আপু।